মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
কারা রাজনৈতিক কর্ম কাণ্ডের সাথে জড়িত হবেন এবং কখন জড়িত হবেন?
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/9/9
রাজনৈতিক কর্ম কাণ্ডের সাথে জড়িত হওয়া, একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততা। এটিকে আমরা অস্বীকার করছি না। তবে আমরা একই সময়ে কর্মের ধারাবাহিকতায় বিশ্বাসী। আমরা প্রথমে মানুষের আকীদা ঠিক করার উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকি, তারপর মানুষের ইবাদাত বন্দেগী ঠিক করার উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকি, তারপর মানুষের চাল-চলন ও লেন-দেন ঠিক করার উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকি। আমরা যখন এ সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে গুরুত্ব দেব, তখন আমরা শরীয়ত সম্মত রাজনৈতিক কর্ম কাণ্ডে জড়িত হতে পারব। কারণ, রাজনীতির অর্থ হল, জনগণের কার্যক্রম পরিচালনা করা। আর এ কাজটি কে করবে? এটি কোন সাধারণ মানুষের কাজ নয়। যায়েদ, ওমর, বকর ও খালেদের কাজ নয় যে, তারা কোন একটি দল প্রতিষ্ঠা করবে, কোন আন্দোলনের বীজ বপন করবে অথবা কোন জামাতের নেতৃত্ব দেবে। বরং বিষয়টি যারা দেশ ও জাতির অভিবাবক তাদেরই কাজ, যাদের হাতে মুসলিমরা শপথ নেয় এবং তাদের হাতে বাইয়াত গ্রহণ করে, তাদের কাজ। এ ব্যক্তিই জানে কীভাবে বাস্তবতার মোকাবেলা করতে হয় এবং জনসাধারণের কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয়। বর্তমান যুগের মত মুসলিমদের মধ্যে যদি ঐক্য না থাকে এবং তারা বিভিন্ন দল উপদলে বিভক্ত থাকে, তখন প্রত্যেক ক্ষমতাশীলরা তাদের ক্ষমতা অনুযায়ী পরিচালনা করবে।
আর আমরা যদি আমাদের নিজেদের এমন কাজে ব্যস্ত রাখি, যে কাজকে আমরা ধরে নিলাম তা আমরা ভালভাবে বুঝতে পারছি। কিন্তু আমার এ জানা আমার কোন উপকারে আসবে না। কারণ, আমরা তা পরিচালনা করতে ও নেতৃত্ব দিতে সক্ষম নই। কারণ, আমরা জনগণের পরিচালনার সিদ্ধান্ত দেয়ার ক্ষমতা রাখি না। ফলে এটি একটি অনর্থক কাজ যার মধ্যে কোন উপকার নাই।
দৃষ্টান্ত স্বরূপ বলব, বর্তমানে অধিকাংশ মুসলিম দেশে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ সংঘটিত হচ্ছে, তার সমর্থনে জনমত সৃষ্টি করা ও মুসলিমদের উদ্ভুদ্ধ করাতে আদৌ কোন উপকার আছে? অথচ আমরা জিহাদ পরিচালনার ক্ষমতা রাখি না। কারণ, জিহাদ পরিচালনা হতে হবে, এমন একজন দায়িত্বশীল ইমামের নেতৃত্বে যার হাতে মুসলিমরা বাইয়াত নিয়েছে। অন্যথায় এতে কোন ফায়েদা নাই। তবে আমরা এ কথা বলি না যে, জিহাদ করা ওয়াজিব নয়! আমরা বলি, জিহাদ ওয়াজিব, কিন্তু তা তার সময় আসার পূর্বেই শুরু করা যাবে না। সুতরাং, আমাদের জন্য করনীয় হল, আমরা আমাদের নিজেদের ও অন্যদের বিশুদ্ধ ইসলাম সম্পর্কে বোঝানো ও তাদের সঠিক তারবীয়ত দেয়া। আর যদি আমরা মানুষকে স্পর্শ কাতর বিষয়সমূহে ব্যস্ত করে দেই, তাহলে তাদেরকে ঐ দাওয়াত সম্পর্কে জানা ও বুঝার ক্ষমতা থেকে দূরে সরানো হবে, যে দাওয়াতের দায়িত্ব আদায় করা প্রতিটি প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিমের উপর ওয়াজিব। যেমন, আকীদা শুদ্ধ করা, ইবাদাতসমূহ সঠিক পদ্ধতিতে আদায় করা এবং আখলাক সুন্দর করা। মনে রাখতে হবে, এ গুলো হল, ফরজে আইন-যাতে কোন প্রকার দূর্বলতা গ্রহণ করা হবে না। আর অন্যান্য বিষয়গুলো এমন, যেগুলোর কিছু আছে ফরজে কেফায়া, অর্থাৎ কতক লোক এ দায়িত্ব পালন করলে সবার পক্ষ হতে তা আদায় হয়ে যাবে। যেমন, বর্তমানে রাজনৈতিক কর্ম নিয়ে ব্যস্ত থাকাকে ফিকহুল ওয়াকে’ বলে নাম করণ করা হয়ে থাকে। এর দায়িত্ব হল, যাদের মধ্যে সমসাময়িক সমস্যা সমাধানের যোগ্যতা আছে তারা এ ধরনের কর্ম-কাণ্ড হতে ফায়েদা লাভ করতে সক্ষম। তবে কতক লোক আছে, যাদের হাতে সমাধানের কোন ক্ষমতা নাই তাদের জন্য রাজনৈতিক কর্ম কাণ্ড সম্পর্কে জানা, সাধারণ মানুষকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ থেকে ফিরিয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত করা, এমন একটি কাজ যা তাদের সঠিক বুঝ হতে দূরে সরিয়ে রাখে। বর্তমানে এ ধরনের সমস্যা অধিকাংশ ইসলামী দল ও সংগঠনসমূহের কর্ম পদ্ধতির মধ্যে আমরা প্রত্যক্ষভাবে দেখতে পাই এবং সরাসরি অনুভব করি। এমনকি আমরা এ সব দাঈদের অনেককেই দেখতে পাই, বিশুদ্ধ আকীদা, ইবাদাত বন্দেগী ও আখলাক শেখার উদ্দেশ্যে তাদের সাথে সম্পৃক্ত ও তাদের আশ পাশে থাকা অনেক মুসলিম যুবককে তারা সঠিক আকীদা শিক্ষাদান হতে বিরত রাখে। অনেক দাঈদের অবস্থা এমন তাদের রাজনৈতিক কর্ম-কাণ্ড নিয়ে ব্যস্ত থাকা এবং আল্লাহ নাযিলকৃত বিধানের পরিপন্থী সংসদের সদস্য হওয়ার অভিলাষ তাদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ হতে বিরত রাখে। ফলে তারা এমন কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে যা বর্তমান এ নাজুক পরিস্থিতিতে কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। বর্তমান করুণ পরিণতির পরিবর্তনের জন্য অংশ গ্রহণ করা অথবা মুসলিমদের দায়িত্ব হতে দায়মুক্তির প্রদ্ধতি সম্পর্কে যে প্রশ্ন করা হয়েছে, সে বিষয়ে আমরা বলব, প্রতিটি মুসলিম তার যোগ্যতা অনুযায়ী দায়িত্বশীল। তাদের মধ্যে যারা আলেম তাদের উপর যা ওয়াজিব হবে অন্যদের উপর তা ওয়াজিব নয়। যেমন, এসব বিষয়ে আমরা বলব, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের উপর তার কিতাবের মাধ্যমে নিয়ামতসমূহ পূর্ণ করেন এবং কুরআনকে মুমীনদের জন্য সংবিধান হিসেবে নির্ধারণ করেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন, فَسَۡٔلُوٓاْ أَهۡلَ ٱلذِّكۡرِ إِن كُنتُمۡ لَا تَعۡلَمُونَ ٧ [ سورة الأنبياء : من الآية 7] “তোমরা জ্ঞানীদের নিকট জিজ্ঞাসা কর যদি তোমরা না জান” [ সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ৭]
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইসলামি সমাজকে দুটিভাগে বিভক্ত করে বলেন, এখানে দুই শ্রেণীর লোক আছে, এক শ্রেণীর লোক যারা আলেম আর অপর শ্রেণীর লোক আছে যারা আলেম নয়। আর এ দুই শ্রেণীর লোকের দায়িত্ব এক নয়। একজন আলেমের দায়িত্ব আর যে আলেম নয়, তার দায়িত্ব এক হতে পারে না। যারা আলেম নয় তাদের দায়িত্ব হল, জানার জন্য তারা আলেমদের নিকট জিজ্ঞাসা করবে, আর আলেমদের দায়িত্ব হল, তারা তাদের প্রশ্নের উত্তর দেবে। মোট কথা ব্যক্তির ধরনের উপর নির্ভর করে, তাদের দায়িত্বও বিভিন্ন হয়ে থাকে। বর্তমান যুগে একজন আলেমের দায়িত্ব হল, সে তার ক্ষমতা অনুযায়ী মানুষকে সত্যের দিকে দাওয়াত দেবে। আর যে আলেম নয়, তার উচিত হল, তার জন্য যা গুরুত্বপূর্ণ তার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা অথবা যে দায়িত্বশীল তাকে তার স্ত্রী সন্তানরা তাদের অজানা বিষয়ে জিজ্ঞাসা করবে। যখন উভয় শ্রেণীর লোক তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব আদায় করবে, তখন তারা নাজাত পাবে। কারণ, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন,
﴿ لَا يُكَلِّفُ ٱللَّهُ نَفۡسًا إِلَّا وُسۡعَهَا ﴾ [ سورة البقرة : من الآية 286].
“আল্লাহ কোন ব্যক্তিকে তার সামর্থ্যের বাহিরে দায়িত্ব দেন না।” [সূরা বাকারাহ, আয়াত: ২৮৬]
আমরা অত্যন্ত দু:খের সাথে বলছি বর্তমানে আমরা এমন এক দূরাবস্থার মধ্যে বসবাস করছি, ইতিহাসে এর দৃষ্টান্ত খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর তা হল, মুসলিমদের বিরুদ্ধে অমুসলিম কাফেরদের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বিশুদ্ধ ও প্রসিদ্ধ হাদীসে এর ভবিষ্যৎ করে বলেন,
« تداعى عليكم الأمم كما تداعى الأكلة إلى قصعتها " ، قالوا : أمن قلة نحن يومئذ يا رسول الله ؟ قال : " لا، أنتم يومئذ كثير، ولكنكم غثاء كغثاء السيل، ولينزعن الله الرهبة من صدور عدوكم لكم، وليقذفن في قلوبكم الوهن " ، قالوا : وما الوهن يا رسول الله ؟ قال : " حب الدنيا وكراهية الموت»
“বিজাতিরা তোমাদের বিপক্ষে একে অপরকে ডাকাডাকি করবে, যেমনটি খাওয়ার দস্তরখানের দিকে একে অপরকে ডাকাডাকি করে, তারা জিজ্ঞাসা করল, হে আল্লাহর রাসূল! সেদিন কি আমাদের সংখ্যা কম হবে? উত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম না, সেদিন তোমাদের সংখ্যা কম হবে না, বরং তোমাদের সংখ্যা সেদিন বেশি হবে, তবে তোমরা বন্যার পানিতে ভাসমান খড়-কুটার মত। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তোমাদের দুশমনদের অন্তর থেকে তোমাদের ভয়কে ছিনিয়ে নিবে। আর তোমাদের অন্তরে ওহানকে ঢেলে দেবে। তারা জিজ্ঞাস করল, হে আল্লাহর রাসূল ওহান জিনিসটি কি? উত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, দুনিয়ার মহব্বত ও মৃত্যুর ভয় [আবু দাউদ ৪২৯৭, আহমদ ২৭৮/৫ হাদিসিটি বিশুদ্ধ আবুদাউদ [৪২৯৭] ছাওবানের হাদিস হতে আর আল্লামা আলবানী উভয় সনদে হাদিসটিকে সহীহ বলে আখ্যায়িত করেন।]।
মোট কথা, আলেমদের দায়িত্ব হল, তারা মানুষকে তালীম তরবীয়ত ও সংশোধন করতে চেষ্টা চালাবে। আর এর পদ্ধতি হল, আলেমরা তাদের সাধ্যানুযায়ী মানুষকে বিশুদ্ধ আকীদা, তাওহীদে খালেস, ইবাদাত ও আখলাক শিখাবে। বর্তমান সময়ে আমরা যে সমাজে বসবাস করি আমরা ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জিহাদ করার কোন ক্ষমতা আমাদের নাই। কারণ, বর্তমানে আমাদের মধ্যে কোন ঐক্য নাই, আমাদের কোন দেশ নাই যেখানে আমরা একত্র হতে পারি এবং আমাদের কোন ইমাম নাই যার পিছনে আমরা সারিবদ্ধ হতে পারি। কারণ, মুসলিমরা তাদের বিরেুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্রকারী দুশমনদের প্রতিহত করতে যে ধরনের জিহাদ করা দরকার সে ধরনের জিহাদ করতে তারা সক্ষম নয়। তবে তাদের জন্য করনীয় হল, দুশমনদের প্রতিহত করতে শরীয়ত সম্মত যত প্রকার উপায় ও উপকরণ আছে, সম্ভাব্য সব ধরনের উপায় ও উপকরণ অবলম্বন করবে। কারণ, বর্তমানে আমরা বস্তুগত দিক দিয়ে সামর্থ্যবান নই। আর যদি আমরা সামর্থ্যবান হয়েও থাকি, আমরা আমাদের ইচ্ছা মত কোন পদক্ষেপ নিতে পারি না। কারণ, অধিকাংশ মুসলিম দেশে তাদের নিজস্ব প্রসাশন আছে, নেতৃত্ব আছে, বিচারক আছে যা ইসলামী শরিয়তের সাথে সামঞ্জস্যতা বা মিল রাখে না। কিন্তু অত্যন্ত দু:খের বিষয় হল, একটু পূর্বে আমরা যে দুটি বিষয় উল্লেখ করলাম, অর্থাৎ সংশোধন ও তালীম তারবীয়ত তা বাস্তবায়ন করতে পারছি না। যখন মুসলিম দাঈরা যে দেশে ইসলামী শরিয়ত সম্মত বিধি বিধান নাই সে দেশে এ গুরুত্বপূর্ণ দুটি মিশন নিয়ে কাজ করে যাবে এবং এ দুটি মুলনীতির উপর একত্র হবে, আমার বিশ্বাস তাদের উপর আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বাণীর পুরোপুরি প্রতিপলন দেখা যাবে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন,
﴿ وَيَوۡمَئِذٖ يَفۡرَحُ ٱلۡمُؤۡمِنُونَ ٤ بِنَصۡرِ ٱللَّهِۚ يَنصُرُ مَن يَشَآءُۖ ﴾ [ سورة الروم : من الآية 4-5].
“আর সেদিন মুমিনরা আনন্দিত হবে, আল্লাহর সাহায্যে। তিনি যাকে ইচ্ছা সাহায্য করেন।”
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/9/9
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।