মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
সকল প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি পরিপূর্ণ দ্বীন হিসাবে আমাদেরকে ইসলাম দান করেছেন, যে দ্বীনে মানুষের পক্ষ থেকে কোন সংযোজন বা বিয়োজনের প্রয়োজন হয় না। সালাত ও সালাম তাঁরই রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি, যিনি আল্লাহর দ্বীনের রিসালাতের দায়িত্ব পূর্ণাঙ্গভাবে আদায় করেছেন, কোথাও কোন কার্পণ্য করেননি। দ্বীন হিসাবে যা কিছু এসেছে তিনি তা উম্মতের কাছে পৌছে দিয়েছেন ও নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করে গেছেন। তার সাহাবায়ে কিরামের প্রতি আল্লাহর রাহমাত বর্ষিত হোক, যারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদীর আদর্শ ও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ পালনে সকলের চেয়ে অগ্রগামী।
শবে বরাতের মত একটি বিষয় নিয়ে কিছু লেখার কি প্রয়োজন ছিল? আমি এর কৈফিয়ত স্বরূপ কিছু কথা না বলে পারছিনা।
(এক) গত ৪/১২/১৯৯৮ ইংরেজী তারিখে আমি গাজীপুরের একটি মাসজিদে জুমু‘আর খুতবাহ ও আলোচনায় শবে বরাত সম্পর্কে কিছু কথা বলেছিলাম। আলোচনা শেষে উপস্থিত মুসল্লীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। অনেকে বলেছেনঃ ‘‘শবে বরাত সম্পর্কে এমন স্পষ্ট কথা আগে কোথাও শুনিনি।’’ আবার অনেকে ‘‘যতসব নুতন নুতন মাসালা’’ আখ্যায়িত করে আমার আলোচনাকে প্রত্যাখ্যান করলেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত আলেমেদ্বীন, লেখক ও গবেষক আবুল বাশার মুহাম্মাদ ইকবাল (রহঃ)। তিনি আমাকে বললেনঃ আপনার এ বক্তব্যটি একটি প্রবন্ধ আকারে লিখে ফেলুন। তিনি আমাকে বার বার অনুরোধ করছিলেন, আর আমি লিখব লিখব বলে ওয়াদা করে যাচ্ছিলাম। কিন্তু এর পরের বছর যখন ১৫ শাবান এলো তখন তিনি আবারো বললেনঃ ‘‘আপনাকে এ বিষয়ে লেখার জন্য বলেছিলাম, আপনি কিন্তু এখনো লিখেননি। আগামী দশ দিনের মধ্যে লেখা জমা দিবেন। আমরা আমাদের মাসিক পত্রিকার শাবান সংখ্যায় আপনার শবে বরাত সম্পর্কিত লেখাটি প্রকাশ করতে চাই।’’ কিন্তু আমি তখনো তার অনুরোধ রক্ষা করতে পারিনি। তিনি প্রায়ই আক্ষেপ করে বলতেনঃ ‘‘আপনি লিখলেন না!’’ কয়েক মাস পর তিনি ইন্তেকাল করেন। তার ইন্তেকালের পর থেকে আমি নিজেকে অপরাধী মনে করতে থাকি। তার জীবদ্দশায় তার একটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে পারিনি। এর প্রায়শ্চিত্ত করার অনুভূতি আমাকে তাড়া করতে থাকে।
(দুই) প্রতি বছর যখন ১৫ শাবান আসে তখন দেখি আলেম-উলামাগণ, ওয়াজীনে কিরাম, আইয়েম্মায়ে মাসাজিদ বিভিন্ন মাসজিদে, পত্র-পত্রিকায়, রেডিও
টিভিতে শবে বরাত সম্পর্কে লাগামহীন এবং মনগড়া আলোচনা করেন, যা শুনে একজন সাধারণ মানুষ ধারণা করে নেয় যে, শবে বরাত ইসলামের মূল পর্বগুলিার একটি। তাই তারা অত্যধিক গুরুত্ব দিয়ে তা পালন করেন। এ অবস্থা দেখে অত্যন্ত দুঃখ লাগে, ব্যথা পাই। সংকল্প করি দু একদিনের মধ্যেই এ বিষয়ে লিখতে হবে এবং লিখব। কিন্তু শবে বরাতের ডামাডোল যখন শেষ হয়ে যায় তখন সংকল্পে ভাটা পড়ে। মনে করি আবার এক বছর পর ১৫ শাবান আসবে, অনেক সময় হাতে আছে। আর এ রকম অলসতা করতে গিয়ে চলে গেছে ছয় ছয়টি বছর। আমার মনে হল অনেক দেরী হয়ে গেছে, আরও দেরী করা অন্যায় হবে।
(তিন) যখন ১৫ শাবান সমাগত হয় তখন সাধারণ মানুষ ও অনেক দা’য়ী ইলাল্লাহ, আলেম-উলামাগণ এ ব্যাপারে প্রশ্ন করেন, জানতে চান। তাদের প্রশ্নের ভাষা এ রকমঃ ‘‘অনেকে বলেন শবে বরাত বলতে কিছু নেই, এ সম্পর্কে কোন সহীহ হাদীস নেই। আবার অনেকে বলেন শবে বরাত, উহার ফাযীলাত ও ‘আমল রয়েছে, আছে তার বিশুদ্ধ প্রমাণ। আসলে বিষয়টির ব্যাপারে সঠিক অবস্থান কি হওয়া উচিত?’’ তাদের এ প্রশ্নের পূর্ণ জওয়াব দেয়া যেমন যরুরী তেমনি কঠিন। আর কিছু না বলে প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। এড়িয়ে গেলে আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। তাই এ ব্যাপারে আমি যে সিদ্ধান্তে পৌছেছি তা না লিখে কোন উপায় ছিল না।
এ বিষয়ে লিখতে গিয়ে আমি যে বড় ধরনের কোন গবেষণা করেছি তা কিন্তু দাবী করছি না। শবে বরাতের পক্ষে-বিপক্ষে লিখিত বিভিন্ন পুস্তিকাসহ অল্প কয়েকটি কিতাবের সাহায্য নিয়েছি মাত্র। এ বিষয়ে লেখার শুরুতে আমি একটি বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলাম যে, কোন শ্রেণীর লোকজনকে সম্বোধন করে লিখব। সাধারণ লোকদের না আলেম সমাজকে? অবশেষে উভয় প্রকারের লোকদের সম্বোধন করার চেষ্টা করেছি। এ কারণে যদি আমি বিষয়টিকে স্পষ্ট করে উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হই তাহলে এটা আমার অযোগ্যতারই প্রমাণ।
(চার) বিদ‘আত সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ
শুরু থেকে আমি একজন কওমী মাদ্রাসার ছাত্র। কওমী মাদ্রাসায় পড়ুয়া মানুষেরা ঐতিহ্যগতভাবেই অন্যের তুলনায় বিদ‘আত সম্পর্কে বেশী সচেতন হয়ে থাকে। আমি আমার আসাতিজায়ে কিরাম থেকে বিদ‘আত এর বিরুদ্ধে সচেতন হওয়ার ছবক লাভ করি। বিশেষ করে বাংলাদেশের বৃহত্তম ইসলামী শিক্ষা কেন্দ্র আল-জামেয়াতুল আহলিয়্যা দারুল উলূম হাটহাজারী চট্রগ্রামে যখন ইংরেজী ১৯৯২ সনে দাওরায়ে হাদীস জামাতে পড়ছিলাম। তখন আমার মুহসিন ও মুখলিস উস্তাদগণের কাছ থেকে বিদ‘আত ও উহার মূল নীতি সম্পর্কে যথেষ্ট ইস্তেফাদা অর্জন করেছিলাম। তারা ছিলেন এ দেশে প্রচলিত শির্ক ও বিদ‘আতের বিরুদ্ধে সোচ্চার কন্ঠ। তবে তারা যে বিপদ আপদ দূর করার জন্য কিংবা বরকত লাভের উদ্দেশে কুরআন খতম ও খতমে বুখারীর অনুষ্ঠান করতেন, খতমে ইউনূস ও খতমে খাজেগান করতেন, তাবীজ-কবচ ব্যবহার করতে লোকজনকে উৎসাহ দিতেন, সেই কাজগুলো কুরআন ও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত কিনা এ প্রশ্ন আমার মনে থেকেই যেত। উস্তাতগণের সামনে এ সকল প্রশ্ন করাকে ‘না জানি বেয়াদবী হয়ে যায়’ এমন একটা অনুভূতির কারণে চূপ হয়ে যেতাম। আবার কখনো কোন উস্তাতগণের সাথে একটু ঘনিষ্ট হলেই সওয়াল করে বসতাম। অনেকে জবাব দেয়া থেকে এড়িয়ে যেতেন। আবার অনেকে সাধ্যমত জবাব দিতেন। কিন্তু তাতে পরিতৃপ্ত হওয়া যেত না। আর এভাবে দাওরায়ে হাদীস শেষ করলাম।
এরপর আমি বিভিন্ন আরব দেশ থেকে আগত একাধিক উস্তাদদের কাছে পড়াশুনা করার সুযোগ পেলাম। সত্যিই তাদের থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা আমার বিদ‘আত বিরোধী চেতনাকে পরিশুদ্ধ করেছে। আমি অনেক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেলাম। অনেক সংশয়ের অবসান হল। এ সকল মুহসিন আসাতিজার সকলের নাম আমার দুর্বল স্মরণশক্তি ধরে রাখতে পারেনি। কিন্তু তাতে কি! আমি তাদের নাম হাজার বার ভুলে গেলেও ঔ সকল মুহসিন বান্দাদের আল্লাহ রাববুল ‘আলামীন প্রাপ্য পুরস্কার থেকে বঞ্চিত করবেন না।
إن الله لا يضيع أجر المحسنين .
আমরা তাদের অবদানের যথার্থ মূল্যায়ন করতে না পারলেও যাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তারা সুদূর আরব থেকে এদেশে বার বার এসে দাওয়াত, তালীমসহ বহু জনকল্যাণমূলক কাজ করেছেন, তিনি তাদের কাজের যথার্থ মূল্যায়ন করবেন। আর এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশী অবদান যে ব্যক্তির, তিনি হলেন ই&&ঞ্জনিয়ার মুহাম্মাদ মুজীবুর রহমান, যিনি এ দেশের হাজার হাজার আলেমে-দ্বীন, ইমাম ও দা’য়ীদের অভিভাবক। আল্লাহর এ মুহসিন বান্দার মাধ্যমে শিক্ষাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপকৃত হয়েছেন এ দেশের লাখ লাখ মানুষ। তার অক্লান্ত পরিশ্রমে নির্মিত ও আবাদ হয়েছে দেশের বিভিন্ন স্থানে শত শত মাসজিদ ও ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সর্বদা প্রচারবিমুখ আল্লাহর এ মুহসিন বান্দা হয়ত এ মহান খিদমাতের স্বীকৃতি স্বরূপ কোন দিন কোন প্রতিষ্ঠান থেকে পদক পাবেন না। কিন্তু যাঁর জন্য সকল নেক ‘আমল নিবেদন করা হয় সেই মহান সত্তা আল্লাহ রাববুল আলামীন তার প্রতিদান দিতে কোন কৃপণতা করবেন না। হৃদয় নিংড়ানো এ প্রার্থনা শুধু আমার একার নয়, আমরা যারা তার থেকে দ্বীনী শিক্ষা প্রসার ও দাওয়াতের চেতনায় সমৃদ্ধ হয়েছি, দিক-নির্দেশনা ও উৎসাহ পেয়েছি তাদের সকলের, আল্লাহর এ বিশাল দুনিয়ার যেখানেই আমরা থাকি না কেন।
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বদা তাঁর উম্মতকে বিদ’আত সম্পর্কে সতর্ক করতেন। তিনি প্রায় সকল খুতবায় বলতেনঃ
أما بعد فإن خير الحديث كتاب الله وخير الهدي هدي محمد صلى الله عليه وسلم وشر الأمور محدثاتها وكل بدعة ضلالة .( رواه مسلم عن جابر بن عبد الله )
অর্থঃ শুনে রেখ! সর্বোত্তম কথা হল আল্লাহর কিতাব, সর্বোত্তম পথ-নির্দেশ হল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের পথ-নির্দেশ, আর সবচেয়ে নিকৃষ্ট বিষয় হল দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্ট বিষয় এবং সকল বিদ’আতই পথ-ভ্রষ্টতা। (মুসলিম)
আমি মনে করি আল্লাহর ফযলে যদি আমার এ পুস্তিকাটি প্রকাশিত হয় তাহলে অনেক সম্মানিত আলেমে দ্বীন ভাইয়েরা এর প্রতিবাদ করবেন। এ বিষয়টা খন্ডন করে আবার কিতাব লিখবেন, সমালোচনা করবেন। করবেন না কেন? অবশ্যই করবেন। কিন্তু তাদের কাছে আমি সবিনয় আবেদন করব, তারা যেন তাদের এ সকল কাজ একটি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে করেন। তা হল বিদ’আতকে উৎপাটন ও সুন্নাহ কায়েম করা। বর্তমানে এ দুর্যোগময় ও বিপদ সংকুল সময়ে ইসলামের দিকে দাওয়াতে যারা নিবেদিত প্রাণ তাদের থেকে বিদ’আত প্রসারে সহায়তা করে এ রকম বিষয় প্রকাশ হওয়া মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।
আমাদের দেশে বা দেশের বাইরে যারা বিভিন্ন বিদ’আতী কাজ-কর্মে লিপ্ত তারা নিজেদের কাজের সমর্থনে কিন্তু জবরদস্ত দলীলাদি উপস্থাপন করে। কিন্তু এ সব দলীলা কি গ্রহণযোগ্যতার মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ? না, সেগুলো মোটেই বিশুদ্ধতার মানদন্ডে মাকবুল নয়। দলীল থাকলেই তা গ্রহণ করে ‘আমল করা যায় না। ‘আমল করার জন্য তা একশ ভাগ বিশুদ্ধ হতে হবে।
সর্বশেষে যাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করে পারছিনা তারা হলেন বিশিষ্ট আলেমে-দ্বীন, ফাজেলে দারুল উলূম দেওবন্দ যাকারিয়া বিন খাজা আহমাদ। যিনি বইটি দু’ দু’ বার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পাদনা করেছেন। একটি অধ্যায় সংযোজন করেছেন।
আরো যারা সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেছেন তারা হলেন সহকর্মী ইকবাল হোসাইন মাসূম, আবুল কালাম আযাদ, জাকেরুল্লাহ আবুল খায়ের ও নুমান আবুল বাশার সাহেব। তারা সকলে যথেষ্ট যোগ্য আলেম। বয়সে নবীন হলেও ইল্ম ও প্রজ্ঞায় নবীনতার ছাপ নেই।
এ ছাড়া বইটি নির্ভুল করার জন্য সময়, শ্রম ও মেধার কুরবানী দিয়েছেন মাদ্রাসা মুহাম্মাদিয়ার মুহতারম উস্তাদ হাফেয রফিকুল ইসলাম ও মাদ্রাসা দারুস সুন্নাহর পরিচালক শহীদুল্লাহ খাঁন। আল্লাহ রাববুল আলামীন তাঁদের সকলের এ খিদমাতকে علم ينتفع به হিসাবে কবুল করুন। আমীন!
আব্দুল্লাহ শহীদ
২৯-০৬-১৪২৬ হিজরী
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/278/2
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।