HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

দীনের ফিক্‌হ তথা জ্ঞানই ফিতনা থেকে বাঁচার সঠিক উপায়

লেখকঃ শাইখ সালেহ ইবন ফাওযান আল-ফাওযান

মুসলিম জামা‘আতের সাথে থাকা:
আল্লাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«وعليكم بالجماعة، فإن يد الله على الجماعة» .

“তোমরা জামা‘আতের সাথে থাক। কারণ, আল্লাহর সাহায্য জামা‘আতের ওপর”।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অসংখ্য হাদীসে আমাদেরকে সেই জামা‘আতের সাথে থাকার নির্দেশ দেন, যে জামা‘আত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবায়ে কেরাম ও সালফে সালেহীনদের পথকে অবলম্বন করেন। কারণ, এ উম্মতের সালাফে সালেহীনগণ তাদের পরবর্তীদের তুলনায় অধিক হকের নিকটবর্তী এবং তারা হক সম্পর্কে অধিক জ্ঞাত। এ কারণেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথম তিন যুগ বা চার যুগের প্রশংসা করেন। তারপর তিনি জানিয়ে দেন যে, এ তিন বা চার যুগের পরবর্তী যুগে এসে অবস্থার পরিবর্তন হবে, বিভিন্ন ধরনের ফিতনা ফ্যাসাদ দেখা যাবে। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে ভবিষ্যৎবাণী করে গিয়েছিলেন বাস্তবে তাই দেখা গেছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক ঘোষিত উত্তম যুগগুলো অতিবাহিত হওয়ার পর উম্মতের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ফিতনা ফ্যাসাদ, দলাদলি, ফিরকাবন্দি ও মতপার্থক্য দেখা দেয়। তখন মুসলিম জামা‘আত যারা তাদের পূর্বপুরুষ তাদের পথকে আঁকড়ে ধরেন এবং এ উম্মতের মধ্যে যারা দীনকে মানুষের নিকট বিশুদ্ধরূপে তুলে ধরার দাওয়াত দেন, তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করেন এবং তাদের আদর্শকে মেনে চলেন তারাই হকের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকেন। তারা ছাড়া আর কেউ হকের ওপর ছিলেন না। এটি আল্লাহ তা‘আলার অনেক বড় নি‘আমত তিনি যাকে চান তাকে সঠিক পথের সন্ধান দেন, যাতে আল্লাহর হুজ্জত তার মাখলুকের ওপর বিজয়ী হয়। ফিতনা ও খারাবী যতই বেশি হউক না কেন হক অবশ্যই উপস্থিত থাকবে।

বিভিন্ন খতীব ও লেখকদের মতো আমরা এমন কথা বলব না যে, মুসলিম জামা‘আত বর্তমানে পাওয়া যায় না। আল-হামদুলিল্লাহ মুসলিম জামা‘আত অবশ্যই মওজুদ আছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«لَا تَزَالُ طَائِفَةٌ مِنْ أُمَّتِي ظَاهِرِينَ عَلَى الْحَقِّ، لَا يَضُرُّهُمْ مَنْ خَذَلَهُمْ، حَتَّى يَأْتِيَ أَمْرُ اللهِ وَهُمْ كَذَلِكَ» .

“আমার উম্মত থেকে একদল সব সময় হকের ওপর অটল অবিচল থাকবে। যারা তাদের বিরোধিতা করবে বা তাদের অপদস্থ করবে কিয়ামত পর্যন্ত তাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৯২০]

আমাদের কাজ হলো তাদের নিকট যাওয়া এবং তাদের সাথে থাকা। আল্লাহর নিকট আমাদের কামনা এই যে, আল্লাহ যেন আমাদের ও তোমাদের তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন যারা হককে জানে, হক অনুযায়ী আমল করে এবং হককে আঁকড়ে ধরে।

এ বিষয়ে সর্বশেষ একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা অবশিষ্ট রয়েছে যা বলেই কথা শেষ করব। তা হলো, ফিতনা থেকে মুক্তি আরেকটি উপায় হলো বেশি বেশি করে দো‘আ করা। একজন মুসলিমের করণীয় হলো সে বেশি বেশি করে আল্লাহর নিকট দো‘আ করবে; যাতে আল্লাহ তা‘আলা তাকে ফিতনা থেকে হিফাযত করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«اسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ عَذَابِ جَهَنَّمَ، وَاسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ عَذَابِ القَبْرِ . اسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ فِتْنَةِ المَسِيحِ الدَّجَّالِ، وَاسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ فِتْنَةِ المَحْيَا وَالمَمَاتِ» .

“তোমরা আল্লাহর নিকট আশ্রয় কামনা কর। এক- জাহান্নামের আগুন থেকে। দুই- কবরের আযাব থেকে। তিন- জীবন ও মৃত্যুর ফিতনা থেকে। চার- মসীহে দাজ্জালের ফিতনা থেকে”। [তিরমিযী, হাদীস নং ৩৬০৪]

একজন মুসলিমের দায়িত্ব হলো, সে বেশি বেশি করে আল্লাহর কাছে দো‘আ করবে যাতে আল্লাহ তা‘আলা তাকে প্রকাশ্য ফিতনার ও অপ্রকাশ্য ফিতনার অনিষ্টতা থেকে হিফাযত করেন। বার বার আল্লাহর কাছে চাইবে দো‘আয় কোনো প্রকার কমতি করবে না। কারণ, আল্লাহ তোমাদের নিকটে, তিনি তোমাদের দো‘আ কবুলকারী, যে আল্লাহ কাছে ফিরে যায় তিনি তাকে রক্ষা করেন। আর যে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চায় আল্লাহ তাকে আশ্রয় দেন। যে ডাকে তার ডাকে সাড়া দেয়। আল্লাহ তা‘আলা প্রতি রাতের এক তৃতীয়াংশ বাকী থাকতে দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং বলেন,

«هل من سائل فأعطيه، هل من داع فأستجيب له، هل من مستغفر فأغفر له» .

“তোমাদের মধ্যে কোনো প্রার্থনাকারী আছে কি? আমি তাকে যা চায় তা দিব। কোন আহ্বানকারী আছে কি? আমি তার আহ্বানে সাড়া দেব। কোনো ক্ষমা প্রার্থনাকারী আছে কি? আমি তাকে ক্ষমা করব”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৭৫৮]

আল্লাহ তা‘আলা প্রার্থনাকারীদের জন্য রাত-দিন চব্বিশ ঘণ্টাই আসমানের দরজাগুলো খোলা রাখেন, তবে শেষ রাত হলো অধিক গুরুত্বপূর্ণ তখন আল্লাহ তা‘আলা তার বান্দাদের প্রতি অধিক দৃষ্টি দিয়ে থাকেন। সুতরাং সব সময় আমরা আল্লাহর নিকট দো‘আ করব। বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোকে আমরা কাজে লাগাবো। যেমন, সাজদাহ অবস্থায় আমরা বেশি বেশি করে আল্লাহর নিকট দো‘আ করব। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«وأما السجود فأكثروا فيه الدعاء، فَقَمِنٌ أن يستجاب لكم»

“সাজদাহয় তোমরা বেশি বেশি দো‘আ কর। এটি তোমাদের দো‘আ কবুল হওয়ার উপযুক্ত সময়”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৭৯]

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন,

«أَقْرَبُ مَا يَكُونُ الْعَبْدُ مِنْ رَبِّهِ، وَهُوَ سَاجِدٌ، فَأَكْثِرُوا الدُّعَاءَ» .

“একজন বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে নিকটে অবস্থান করে যখন সে সাজদাহ অবস্থায় থাকে। তোমরা সাজদাহয় বেশি করে দো‘আ কর”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৮২]

এ ছাড়াও যে সময়গুলোতে দো‘আ কবুল হয়। যেমন, শেষ রাত, জুমু‘আর দিন, ফরজ সালাতের শেষাংশ ইত্যাদি। সুতরাং মানবের জন্য একটি মুহূর্তও আল্লাহর নিকট দো‘আ করা হতে গাফেল হওয়া ঠিক নয়। বিশেষ করে ফিতনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সব সময় দো‘আ করা জরুরি। যখন কোনো মুসলিম ফিতনা থেকে মুক্তি পায় তখন সে সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে মুক্তি পায়। তখন তার দীন থাকে। আর যখন একজন মানুষের দীন ঠিক হয়ে যায়, তখন তার পরিণতি ভালো হয়।

মোটকথা, দুনিয়াতে ফিতনার শেষ নেই। ফিতনার দিকে আহ্বানকারী লোকের সংখ্যাও অনেক বেশি। তারা নিজেরা প্রশিক্ষণ নেয় এবং অন্যদের প্রশিক্ষণ দেয়। যেমন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«قوم من جلدتنا ويتكلمون بألسنتنا» .

“ঐ সম্প্রদায়ের লোক যারা আমাদের চামড়ার এবং আমাদের ভাষায় কথা বলে”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৩৬০৬] অর্থাৎ ফিতনার দিকে আহ্বানকারী আমাদের আরবী ভাষায় কথা বলে, তারা আমাদের চামড়ারই লোক এবং তারা আমাদের আত্মীয় স্বজন।

একজন মানুষের দায়িত্ব, যারা গোমরাহীর দিকে আহ্বান করে, আল্লাহর কিতাব ও সুন্নতের বিরোধিতা করে, তাদের থেকে সতর্ক থাকা -তাদের দ্বারা কোনো প্রকার ধোঁকায় না পড়া। যদিও সে তোমার খুব কাছের আত্মীয় হয়। আল্লাহর পথের বিরুদ্ধ পথসমূহের প্রতিটি পথেই মানুষ শয়তান ও জিন্ন শয়তান অবস্থান করছে তারা সব সময় মানুষকে তার প্রতি আকৃষ্ট করে এবং গোমরাহীর দিকে ডাকে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿أُوْلَٰٓئِكَ يَدۡعُونَ إِلَى ٱلنَّارِۖ وَٱللَّهُ يَدۡعُوٓاْ إِلَى ٱلۡجَنَّةِ ٢٢١﴾ [ البقرة : ٢٢١ ]

“তারা জাহান্নামের দিকে ডাকে। আর আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের দিকে আহ্বান করে”। [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২২১]

শয়তান তার দলকে তার দিকে ডাকে যাতে সে তাদের তাদের জাহান্নামে নিক্ষেপ করতে পারে। বর্তমানে কিছু দা‘ঈ পাওয়া যায় তারা আল্লাহর কিতাব ও সুন্নতের প্রতি মানুষকে ডাকে না, তাদের থেকে আমরা সতর্কতা অবলম্বন করব। তারা বিভিন্ন ধরনের সন্দেহ-সংশয় মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে বেড়ায়। তা থেকে বেঁচে থাকতে হবে।

আমাদের দায়িত্ব- আল্লাহর কিতাব ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত ও আহলে ইলমদের দ্বারস্থ হওয়া। আমাদের কোনো কিছু বুঝে না আসলে যারা সত্যিকার অর্থে কুরআন ও সুন্নাহের ইলম রাখে তাদের কাছ থেকে সমাধান খুঁজে বের করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿فَسۡ‍َٔلُوٓاْ أَهۡلَ ٱلذِّكۡرِ إِن كُنتُمۡ لَا تَعۡلَمُونَ ٤٣﴾ [ النحل : ٤٣ ]

“যদি তোমরা না জান তবে জ্ঞানীদের কাছে জিজ্ঞাসা কর”। [সূরা আন-নাহল, আয়াত: ৪৩]

আমরা আমাদের সালাতে প্রতি রাকাতে প্রার্থনা করি, যখন সালাতের রোকনসমূহ থেকে অন্যতম রোকন সূরা ফাতিহা তিলাওয়াত করি। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿ٱهۡدِنَا ٱلصِّرَٰطَ ٱلۡمُسۡتَقِيمَ ٦ صِرَٰطَ ٱلَّذِينَ أَنۡعَمۡتَ عَلَيۡهِمۡ غَيۡرِ ٱلۡمَغۡضُوبِ عَلَيۡهِمۡ وَلَا ٱلضَّآلِّينَ ٧﴾ [ الفاتحة : ٦، ٧ ]

“আমাদেরকে সরল পথের হিদায়াত দিন। তাদের পথ, যাদের ওপর আপনি অনুগ্রহ করেছেন। যাদেরকে নি‘আমত দিয়েছেন। যাদের ওপর (আপনার) ক্রোধ আপতিত হয় নি এবং যারা পথভ্রষ্টও নয়”। [সূরা আল-ফাতিহা, আয়াত: ৬-৭]

আল্লাহর নিকট আমাদের প্রার্থনা এই যে, তিনি যেন আমাদের সঠিক পথের প্রতি হিদায়াত দেন এবং আমাদের অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্টদের পথ অবলম্বন করা হতে হিফাযত করেন। المغضوب عليهم অভিশপ্ত হলো তারা যারা তাদের ইলম অনুযায়ী আমল করে না। আর الضالون পথভ্রষ্ট হলো, যারা ইলম ছাড়া আমল করে। আর পুরস্কারপ্রাপ্ত হলো তারা যারা আহলে ইলম ও ইলম অনুযায়ী আমলকারী। তাদের সম্পর্কে আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

﴿وَمَن يُطِعِ ٱللَّهَ وَٱلرَّسُولَ فَأُوْلَٰٓئِكَ مَعَ ٱلَّذِينَ أَنۡعَمَ ٱللَّهُ عَلَيۡهِم مِّنَ ٱلنَّبِيِّ‍ۧنَ وَٱلصِّدِّيقِينَ وَٱلشُّهَدَآءِ وَٱلصَّٰلِحِينَۚ وَحَسُنَ أُوْلَٰٓئِكَ رَفِيقٗا ٦٩﴾ [ النساء : ٦٩ ]

“আর যারা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করে তারা তাদের সাথে থাকবে, আল্লাহ যাদের ওপর অনুগ্রহ করেছেন নবী, সিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীলদের মধ্য থেকে। আর সাথী হিসেবে তারা হবে উত্তম”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৬৯]

যাকে আল্লাহ তা‘আলা তার পথের তাওফীক দেন, ঐ সব লোকেরাই তাদের সাথী হবে। আর যারা আল্লাহর রাস্তা থেকে দূরে সরে যায় তাদের সাথী হবে গোমরাহ-পথভ্রষ্ট ও অভিশপ্ত লোকেরা। আমরা আল্লাহর নিকট তা হতে আশ্রয় প্রার্থনা করি।

এ বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা ইমাম মালেক ইবন আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন। কথাটি এতই গুরুত্বপূর্ণ যে প্রতিটি মুসলিমের উচিত কথাটির মধ্যে চিন্তা, গবেষণা ও ফিকির করা। তিনি বলেন,

«لا يُصْلِح آخر هذه الأمة إلا ما أَصْلَح أولها» .

“এ উম্মতের পরবর্তী প্রজন্মকে তা-ই সংশোধন করবে যা তাদের পূর্ববর্তীদের সংশোধন করেছিল।”

আমাদের পূর্বেকার প্রজন্মের লোকদের কোন জিনিসটি সংশোধন করেছিল? তাদের সংশোধনকারী ছিল আল্লাহর কিতাব ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নতের অনুসরণ। অনুরূপভাবে আখেরি উম্মত যখন তাদের মধ্যে গোমরাহী, দলাদলি, বিভেদ, বিচ্ছিন্নতা ও খারাবী বেড়ে যাবে তখন তারা কোনভাবেই সংশোধনে উপায় খুঁজে পাবে না। একমাত্র তাদের সংশোধনের উপায় হলো তাদের পূর্ব মনীষীর যে উপায়ে সংশোধন হয়েছে তা। আর তা আল-হামদুলিল্লাহ এখনো অবিশিষ্ট আছে। তা হলো, আল্লাহর কিতাব রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত এবং আল্লাহর কিতাব ও সুন্নতে রাসূল সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন এ ধরনের আলেম যারা আমাদের সমস্যাগুলো কুরআন ও সূন্নাহের আলোকে সমাধান দিতে সক্ষম।

أقول قولي هذا، وأستغفر الله لي ولكم , وأسأل الله أن يهدينا وإياكم صراطه المستقيم، وأن يجنبنا وإياكم طريق المغضوب عليهم والضالين من أصحاب الجحيم . وصلى الله وسلم على نبينا محمد، وعلى آله وأصحابه أجمعين .

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন