HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সাহায্য-সমর্থন করার একশত উপায়

লেখকঃ ইকবাল হোসাইন মাছুম, কাউসার বিন খালেদ

ব্যক্তি হিসাবে দায়িত্বঃ
১. রাসূলুল্লাহ সাললাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নবুওয়তের অকাট্য প্রমাণাদির ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা করা, যা দিয়ে প্রমাণ হয় যে, তিনি মহান রাববুল আলামীনের রাসূল। এ সকল প্রমাণের মূল হল আল-কুরআন। এতে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নবুওয়তের সত্যতার বিষয়ে যে সকল বানী এসেছে তা অনুধাবন করা ও তাতে চিন্তা-গবেষণা করা।

২. নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আনুগত্য ও অনুসরণ যে অবশ্য কর্তব্য এবং তার সকল নির্দেশ পালন করা যে অপরিহার্য, এ বিষয়ে কুরআন,সুন্নাহ ও ইজমার প্রমাণাদিগুলো শিক্ষা করা।

৩. মহান আল্লাহ তাআলা যে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাহ সংরক্ষণ করেছেন সে ব্যাপারে জ্ঞান অর্জন করা এবং সঠিক ধারণা লাভ করা। আর সেটি সম্পন্ন হয়েছে কঠোর পরিশ্রম ও অক্লান্ত চেষ্টা-মেহনতের মাধ্যমে যেমন আমরা দেখি উম্মাতের হাদীস বিশারদগন অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে দূর্বল হাদীস, সহীহ হাদীস, বানোয়াট হাদীস চি ‎‎ হ্নত করেছেন। এবং এগুলো নিরূপনের অত্যান্ত সূক্ষ্ম ও গ্রহনযোগ্য কিছু মূলনীতি প্রনয়ন করেছেন। এটা শুধু এ উম্মাতে মুহাম্মদীই করেছে এবং করছে। অন্য কোন জাতি তাদের নবীর আদর্শ সংরক্ষণের বিষয়ে এমন ভূমিকা অতীতে রাখেনি।

৪. অন্তরে আল্লাহর নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুহাববতের অনুভূতি জাগ্রত করার চেষ্টা করা। এটা তার অনুপম স্বভাব, চরিত্র, আচার-আচারণ ও বিশেষ বৈশিষ্ট মন্ডিত অবয়ব-আকৃতি সম্পর্কে অধ্যয়ন ও তার সীরাত পাঠের মাধ্যমে অর্জন করা যায়।

৫. আমাদের প্রত্যেকের প্রতি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর যে ইহসান ও অনুগ্রহ আছে তা সদা অনুভব করা। তিনি কত সুন্দরভাবে আল্লাহর দীন আমাদের কাছে পৌছে দিয়েছেন, আমানত আদায় করেছেন, নিজ দায়িত্ব পালন করেছেন ও উম্মাতের কল্যাণ কামনা করেছেন।

৬. আল্লাহ তাআলার নেয়ামত ও অনুগ্রহের পর আমাদের উপর তার অনুগ্রহ সবচে বেশী। তিনিই আমাদের আল্লাহর দিকে ও তার জীবন বিধানের দিকে পথ দেখিয়েছেন। আল্লাহ রাববুল আলামীন আমাদের সকলের পক্ষ থেকে তাকে উত্তম প্রতিদানে সম্মানিত করুন! যে প্রতিদান হবে সকল নবীকে তাদের উম্মাতের পক্ষ থেকে দেয়া প্রতিদানের চেয়ে শ্রেষ্ঠতর।

৭. অনুভব করা যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন তার উম্মাতের প্রতি সবচেয়ে দয়াদ্র, করুণাময়। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

‘‘নবী মুমিনদের নিকট তাদের নিজেদের অপেক্ষা ঘনিষ্টতর।’’ (সূরা আল-আহযাব : ৬)

অর্থ্যাৎ একজন ঘনিষ্ট ও আপন ব্যক্তি তার আরেক ঘনিষ্ট ব্যক্তিকে যত আপন ভাবে, যত আন্তরিক হতে পারে, নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার উম্মাতের জন্য এর চেয়ে বেশী ঘনিষ্ট।

৮. যে সকল আয়াত ও হাদীস আল্লাহর কাছে তার শ্রেষ্ঠত্ব, তার প্রতি আল্লাহর ভালবাসা , তাকে আল্লাহর সম্মান প্রদর্শন বিষয়ে প্রমাণ বহন করে তা জানা ও সে সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা।

৯. আল্লাহ তাআলা তাঁর নবীকে ভালবাসতে আমাদের যে নির্দেশ দিয়েছেন তা কঠোরভাবে পালন করা।বরং তাকে নিজের চেয়েও বেশী ভালবাসা। যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ

‘‘তোমাদের কেহ ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ না আমি তার কাছে তার প্রাণের চেয়ে, সন্তানের চেয়ে, মাতা-পিতার চেয়ে ও সকল মানুষের চেয়ে অধিকতর প্রিয় না হব।’’

১০. আল্লাহ তাআলা তার সাথে যে আদব-কায়দা, শিষ্ঠাচার অবলম্বন করার নির্দেশ দিয়েছেন তা কাঠোরভাবে পালন করা। যেমন তিনি বলেছেনঃ

হে ঈমানদারগন! তোমরা নবীর কণ্ঠস্বরের উপর নিজেদের কণ্ঠস্বর এবং নিজেদের মধ্যে যেভাবে উচ্চস্বরে কথা বল তার সাথে সে রকম উচ্চস্বরে কথা বলো না; কারণ এতে তোমাদের কর্ম নিষ্ফল হয়ে যাবে তোমাদের অজ্ঞাতসারে। যারা আল্লাহর রাসূলের সামনে নিজেদের কণ্ঠস্বর নীচু করে, আল্লাহ তাদের অন্তরকে তাকওয়ার জন্য পরীক্ষা করেন। তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহা পুরস্কার। (সূরা আল-হুজুরাত : ২-৩)

আল্লাহ আরো বলেনঃ

‘‘রাসূলকে ডাক দেয়ার ক্ষেত্রে তোমরা একে অপরের ডাকের মত গণ্য করো না।’’ (সূরা আন-নূর : ৬৩)

১১. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পক্ষে প্রতিরোধ ও প্রতিবাদ করার বিষয়ে আল্লাহর নির্দেশ পালনে যত্নবান হওয়া। যেমন আল্লাহ বলেছেনঃ

‘‘যাতে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আন এবং রাসূলকে সাহায্য কর ও সম্মান কর।’’ (সূরা আল-ফাতহ: ৯)

১২. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে সাহায্য করার জন্য আন্তরিক নিয়্যত ও সংকল্প অব্যাহত ভাবে ধারণ করা তার পক্ষে প্রতিরোধ করা।

১৩. বিশ্বাস করা, যে ব্যক্তি সঠিকভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অনুসরণ করবে, তাকে ভালবাসবে তার জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার, জান্নাতে সে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহর সাথে থাকবে। যেমন এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলল, আমি আপনাকে ভালবাসি। রাসূলুল্লা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ ‘‘তুমি যাকে ভালবাস তার সাথে থাকবে।’’

১৪. নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি দরুদ পেশ করার ব্যাপারে আগ্রহী হওয়া। যখনই তাঁর নাম উচ্চারণ হয়, আজানের পরে, জুমআর দিনে তার প্রতি বেশী করে দরুদ পাঠ করা।

১৫. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সঠিক ও বিশুদ্ধ সীরাতগ্রন্থ পাঠ করা। তার সকল ঘটনাবলী থেকে নিজের জীবন গঠনের উপাদান সংগ্রহ করে নেয়া। নিজে জীবনে তা বাস্তবায়নের চেষ্টা-সাধনা করা।

১৬. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাহর জ্ঞান অর্জন করা। তার সহীহ হাদীসমূহ অধ্যায়ন করা, ভালভাবে অনুধাবন করতে চেষ্টা করা। তাতে যে সকল বিষয় উন্নত চরিত্র গঠন সম্পর্কে, এক আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠ হওয়া সম্পর্কে বলা হয়েছে সেগুলো সুন্দরভাবে অনুসরণ করা।

১৭. তাঁর -সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- সকল সুন্নতের অনুসরণ করা। এ ক্ষেত্রে অধিক গুরুত্বপূর্ণগুলোকে অগ্রাধিকার দেয়া।

১৮. মুস্তাহাব বিষয়গুলোর ক্ষেত্রেও আগ্রহভরে তাঁর অনুসরণ করার চেষ্টা করে যাওয়া। এমনকি পূর্ণ জীবনে অন্তত একবারের জন্যেও যদি হয়। যাতে জীবনের যাবতীয় পর্বে - প্রতিটি ক্ষেত্রে তাঁর অনুসরণ সম্পন্ন হয়।

১৯. তাঁর-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-যে কোন সুন্নত ও আদর্শ নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করা থেকে সম্পূর্ণরূপে দূরে থাকা।

২০. মানুষের মাঝে তাঁর- সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-আদর্শের অনুশীলন ও প্রসার দেখলে আনন্দিত হওয়া।

২১. মানুষের মধ্যে তাঁর আদর্শের চর্চা ও আমলের অনুপস্থিতির কারণে ব্যথিত ও মর্মাহত হওয়া।

২২. নবীজী-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-বা তাঁর আদর্শের সমালোচনা-ছিদ্রান্বেষণকারীর প্রতি বিদ্বেষ ও ঘৃণা পোষন করা।

২৩. তাঁর পরিবারস্থ লোকজন যথা সন্তান-সন্ততি ও সহধর্মিণী প্রমুখদের ভালবাসা। ইসলাম ও নবীজীর আত্মীয়তার সূত্রধরে তাদেরকে মুহাববতকরে আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য অর্জন করা।তাঁর আত্মীয়ের মধ্যে যারা অমুসলিম বা পাপি তাদের হেদায়াত কামনা করা। কেননা নবীজীর নিকট অন্যদের তুলনায় এদের হেদায়াতই ছিল সবচে প্রিয় ও কাঙ্খিত। বিষয়টি আমরা উমর বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহুমার নিম্নোক্ত উক্তি থেকে স্পষ্টকরে বুঝতে পারব, যখন তিনি রাসূলুল্লার চাচা আববাস রাদিয়াল্লাহু আনহুকে সম্মোদন করে বলেছিলেন।( হে আববাস! ইসলাম গ্রহন করার জন্য আপনাকে অশেষ মুবারকবাদ।যেদিন আপনি ইসলাম গ্রহন করেছিলেন সেদিন আপনার ইসলাম গ্রহন আমার নিকট পিতা খাত্তাবের ইসলাম গ্রহন অপেক্ষা অধিক প্রিয় ও কাঙ্খিত ছিল। তার কারণ হচ্ছে : আমি জানতে পেরেছিলাম যে রাসূলুল্লাহর নিকট আপনার মুসলমার হওয়াটা খাত্তাবের মুসলমান হওয়া অপেক্ষা অধিক কাঙ্খিত ও প্রিয় ছিল।

২৪. আহলে বাইত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহর অসিয়ত পালন করা। কারণ নবীজী বলেছেন:‘‘আমার পরিবার সর্ম্পকে আমি তোমাদেরকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে যাচ্ছি’’ একথাটি তিনি পরপর তিন বার বলেছেন।

২৫. নবীজীর সাহাবীদের মুহাববত করা ,তাঁদের সম্মান করা এবং তাদের পরে আগত সকল উম্মত অপেক্ষা এলম,আমল এবং আল্লাহ তাআলার নিকট তাদের অবস্থান ইত্যাদি বিবেচনায় তাদের মর্যাদা বেশী বলে বিশ্বাস পোষন করা।

২৬. আলেম-উলামাদের মুহাববত করা, তাঁদের সম্মান করা।নবুওয়াতী উত্তরাধিকার তথা এলমের সাথে তাদের সম্পর্ক ও অবস্থানগত উচ্চতার কারণে।উলামারাই হচ্ছেন নবীদের উত্তরসূরী।সুতরাং উম্মতের উপর নবীজীর অধিকারের ভিত্তিতে তাদের (উলামা) মুহাববত ও সম্মান পাওয়ার অধিকার রয়েছে।

পরিবার ও সামাজিক ক্ষেত্রে:

২৭. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুহাববতের উপর সন্তানদের প্রশিক্ষন দান করা।

২৮. জীবনের যাবতীয় ক্ষেত্রে তাদেরকে (সন্তান) নবীজীর আদর্শের অনুসরণের প্রশিক্ষন দান করা।

২৯. তাদেরকে নবীজীর-সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-জীবন-চরিত সম্পর্কীয় বই-পুস্তক সংগ্রহ করে দেয়া ।

৩০. তাঁর জীবন-চরিতধর্মী ক্যাসেট সংগ্রহ করা।

৩১. প্রশিক্ষন দানের ক্ষেত্রে পরিষ্কার ও বোধগম্য কারিকুলাম সম্পন্ন কার্টুন ছবি বাছাই করে দেয়া।

৩২. নিজ ঘরে পরিবারস্থ লোকদের নিয়ে সাপ্তাহে এক বা একাধিক সীরতের দরসের আয়োজন করা ।

৩৩. গৃহ:স্বামীকে পরিবারস্থ লোকজনদের সাথে চাল-চলন উঠা-বসার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালল্লামের অনুসরণ করা।

৩৪. সন্তানদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক বর্ণিত দোআসমূহ মুখস্থ করানো এবং প্রাত্যহিক জীবনে তা বাস্তবায়ন করার প্রতি উৎসাহ প্রদান করা।

সন্তানদেরকে তাদের প্রাত্যহিক ব্যয়ের একটি অংশ হাদীসের নির্দেশনা অনুসারে ব্যয়ের জন্য উৎসাহী করা।

যেমন ইয়াতীমকে সহযোগিতা করা, খাদ্য প্রদান, প্রয়োজনগ্রস্তকে সহযোগিতা করা।

হাদীসে বর্ণিত উপমাগুলো বাস্তবায়নে সন্তানদের অভ্যস্ত করে তোলা ; যেমন ‘মুমিন বিচক্ষণ এবং চতুর’, ‘মুমিন এক গর্তে দুবার পা দেয় না’, ‘সহজ করে দেও, কঠিন কর না’ ইত্যাদি।

সীরাত সম্পর্কিত পারিবারিক প্রতিযোগিতার আয়োজন।

‘রাসূলের গৃহে একদিন’ এই শিরোনামে রাসূলের জীবনীর সংশ্লেষে মুসলিম পরিবারের পরিচয় প্রদান।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন