মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
অনুবাদ : দ্বীনের ব্যাপারে কোনরূপ যবরদস্তি নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে স্পষ্ট হয়ে গেছে। অতঃপর যে ব্যক্তি ত্বাগূতকে প্রত্যাখ্যান করবে ও আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করবে, সে দৃঢ়মুষ্ঠিতে ধারণ করবে এমন এক সুদৃঢ় হাতল, যা ভাঙ্গবার নয়। আল্লাহ সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ’ (বাক্বারাহ ২/২৫৬)।
‘ত্বাগূত’-এর আভিধানিক অর্থ শয়তান, জাদুকর, মূর্তি-প্রতিকৃতি, ভ্রষ্টতার উৎস ইত্যাদি। যা ‘তুগইয়ান’ ধাতু হতে উৎপন্ন। যার অর্থ ‘সীমালংঘন’। পারিভাষিক অর্থ: اَلطَّاغُوْتُ أَن يَّتَحَاكَمَ الرَّجُلُ إِلَي مَا سِوَي الْكِتَابِ وَالسُّنَّةِ مِنَ الْبَاطِلِ ‘কিতাব ও সুন্নাতের বিধান পরিত্যাগ করে অন্য যেসব বাতিলের নিকটে ফায়ছালা কামনা করা হয়, তাকে ‘ত্বাগূত’ বলা হয়’।[1]
উক্ত আয়াত সম্পর্কে হাফেয ইবনু কাছীর (রহঃ) মন্তব্য করেন যে, আল্লাহ বলেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা কাউকে ইসলামে প্রবেশ করার জন্য চাপ সৃষ্টি করো না। কেননা ইসলামের সত্যতার প্রমাণ সমূহ স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন। কাউকে সেখানে জোর করে প্রবেশ করানোর দরকার নেই। বরং আল্লাহ যার অন্তরকে ইসলামের জন্য প্রশস্ত করে দিবেন ও দূরদৃষ্টিকে পরিচ্ছন্ন করবেন, সে দলীল-প্রমাণ দেখেই এতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তির অন্তরকে আল্লাহ অন্ধ করে দিয়েছেন ও চোখ-কানে মোহর মেরে দিয়েছেন, ঐ ব্যক্তিকে জোর করে ইসলামে প্রবেশ করিয়ে কোন লাভ নেই।[2]
জবাব : উপরোক্ত আয়াতের মধ্যে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের পক্ষে কোন দলীল নেই, বরং এর বিরুদ্ধে দলীল রয়েছে। কেননা এখানে হেদায়াত ও গোমরাহী পরস্পর থেকে স্পষ্ট ও পৃথক হয়ে গেছে বলা হয়েছে। ফলে মুমিন জীবনের কিছু অংশে হেদায়াত ও কিছু অংশে গোমরাহীর অনুসরণের মাধ্যমে উভয়ের মধ্যে আপোষ করতে কোন মুসলমানকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তবে অমুসলিমকে তার ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। দুঃখের বিষয়, আজকের সময়ে কথিত বহু জ্ঞানী-গুণী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ অজ্ঞতাবশে অত্র আয়াতকে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের পক্ষে বড় দলীল হিসাবে পেশ করছেন।
শানে নুযূল :
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আববাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, আয়াতটি মদীনার আনছারদের কারণে নাযিল হয়। যদিও এর হুকুম সর্বযুগে সকলের জন্য প্রযোজ্য। জনৈকা আনছার মহিলা যার কোন সন্তান বাঁচতো না, তিনি প্রতিজ্ঞা করেন যে, যদি এবার তার কোন পুত্র সন্তান হয় ও বেঁচে থাকে, তাহ’লে তিনি তাকে ইহূদী বানাবেন। কিন্তু (৪র্থ হিজরীর রবীউল আউয়াল মাসে) যখন মদীনা থেকে বনু নাযীর ইহূদী গোত্রের উচ্ছেদের হুকুম হ’ল, তখন আনছারগণ বলে উঠলেন যে, আমরা আমাদের সন্তানদের ছাড়তে পারি না, যারা দুগ্ধপানের জন্য ইহূদী দুধমাতাদের কাছে রয়েছে। তখন অত্র আয়াত নাযিল হয়।[3] যাতে বলা হয় যে, ধর্মের ব্যাপারে কোন যবরদস্তি নেই। হক ও বাতিল স্পষ্ট হয়ে গেছে। অতএব আনছার সন্তানরা দুগ্ধপানের কারণে ইহূদী দুধমাতাদের কাছে থাকলেও তারা ‘হক’ বুঝে সময়মত ইসলামে ফিরে আসবে’।
(২) إِنَّا نَحْنُ نَزَّلْنَا الذِّكْرَ وَإِنَّا لَهُ لَحَافِظُوْنَ ‘আমরা যিকর নাযিল করেছি এবং আমরাই এর হেফাযত করব’ (হিজর ১৫/৯)। অতএব আল্লাহ যখন স্বীয় যিকর বা কুরআনকে হেফাযতের দায়িত্ব নিজে নিয়েছেন, তখন আমাদের সেখানে আর কিছু করার নেই। দ্বীনের হেফাযত আল্লাহ করবেন। দুনিয়ার হেফাযত আমরা করব।
জবাব : মুমিনের দ্বীন ও দুনিয়া দু’টিরই হেফাযতকারী আল্লাহ। তবে তিনি স্বীয় অহি-র হেফাযত করার বিশেষ দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আর সেকারণেই অন্যান্য সকল ধর্মগ্রন্থ বিকৃত ও বিলুপ্ত হয়ে গেলেও পবিত্র কুরআন আজও অক্ষত ও অবিকৃত অবস্থায় রয়েছে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে। স্বার্থান্ধরা হাদীছের মধ্যে ভেজাল ঢুকাতে চেষ্টা করলেও আল্লাহর বিশেষ রহমতে ‘আহলুল হাদীছ’ বিদ্বানগণের সতর্ক প্রহরায় তা ছাটাই-বাছাই হয়ে ছহীহ-শুদ্ধগুলি অক্ষতভাবে উম্মতের সামনে এসে গেছে। যারা মুসলিম, তারা অহি-র বিধানের নিকটে আত্মসমর্পণ করেছে। এখন প্রয়োজন কেবল সেটাকে যথাযথভাবে নিজেদের দ্বীনী ও দুনিয়াবী জীবনে বাস্তবায়ন করা।
(৩) لَكُمْ دِيْنُكُمْ وَلِيَ دِيْنِ ‘তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন এবং আমার জন্য আমার দ্বীন’ (কাফিরূন ১০৯/৬)। অতএব ‘যার দ্বীন তার কাছে, রাষ্ট্রের কি বলার আছে’? কেননা ‘দ্বীন আল্লাহর জন্য এবং দেশ সবার জন্য’ ( الدِّيْنُ للهِ وَالْوَطَنُ لِلْجَمِيْع )।
জবাব : উক্ত আয়াতে ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে কোন দলীল নেই। বরং মুসলমানদের জন্য অন্য ধর্মের সাথে কোনরূপ আপোষ না করার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়তঃ তাদেরকে এটাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, মুসলমানদের পাশাপাশি বসবাস করলেও অমুসলমানেরা স্বাধীনভাবে তাদের ধর্ম পালন করবে। কোনরূপ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ বাধা প্রদান করা হবে না। অবশ্য ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে সেখানে তারা ইসলামের ফৌজদারী আইন ও হালাল-হারামের বিধানগুলি মেনে চলবেন। যার মধ্যে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল নাগরিকের জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে। যেমন অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সূদ-ঘুষ, জুয়া-লটারী, মওজুদদারী, মুনাফাখোরী ইত্যাদি। অনুরূপভাবে সামাজিক ন্যায় বিচারের ক্ষেত্রে চোরের হাত কাটা, খুনের বদলা খুন, ব্যভিচারের কঠোর দন্ড ইত্যাদি। নিঃসন্দেহে রাষ্ট্র যেমন সবার জন্য, আল্লাহর দ্বীনও তেমনি সবার জন্য। যেমন আল্লাহর দেওয়া আলো-বাতাস সবার জন্য।
মূলতঃ এই সূরাটি তাওহীদ ও শিরকের মধ্যে পার্থক্যকারী সূরা হিসাবে পরিচিত। অতএব ধর্মনিরপেক্ষতার মত একটি কুফরী মতবাদের পক্ষে এই আয়াতকে দলীল হিসাবে পেশ করা হাস্যকর বৈ-কি!
‘নিশ্চয়ই আমি একজন মানুষ। যখন আমি তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীনী বিষয়ে হুকুম করব, তখন তোমরা সেটা গ্রহণ করবে। কিন্তু যখন আমি আমার ‘রায়’ অনুযায়ী কোন নির্দেশ দেব, তখন নিশ্চয়ই আমি একজন মানুষ মাত্র’।[4] অত্র হাদীছ স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, দ্বীনী ও দুনিয়াবী জীবন সম্পূর্ণ আলাদা। অতএব দ্বীনী জীবনে ইসলামী আইন মেনে চলব। কিন্তু দুনিয়াবী জীবনে আমরা নিজেদের মনগড়া বিধান অনুসরণ করব।
জবাব : উক্ত হাদীছে দ্বীন ও দুনিয়াকে পৃথক করা হয়নি। বরং দ্বীন ও রায়কে পৃথক বলা হয়েছে। কেননা দ্বীন আসে আল্লাহর নিকট থেকে ‘অহি’ হিসাবে। পক্ষান্তরে ‘রায়’ আসে মানুষের মস্তিষ্ক থেকে। দ্বীন অভ্রান্ত ও অপরিবর্তনীয়। কিন্তু ‘রায়’ ভ্রান্তির সম্ভাবনাযুক্ত ও পরিবর্তনযোগ্য। দ্বিতীয়তঃ উক্ত হাদীছের ঘটনায় প্রমাণিত হয় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) উক্ত বিষয়ে অহি-র বিধান পেশ করেননি। বরং নিজের ‘রায়’ পেশ করেছিলেন। যাতে ভুল হবার সম্ভাবনা ছিল এবং বাস্তবেও তাই হয়েছিল। এ ধরনের আরও ঘটনা তাঁর জীবনে ঘটেছে। এমনকি ছালাতের রাক‘আত গণনাতেও তিনি ভুল করেছেন। যার জন্য ‘সিজদায়ে সহো’ দিতে হয়েছে। মানুষ হিসাবে এটাই ছিল তাঁর জন্য স্বাভাবিক। তিনি যে ‘নূরের নবী’ ছিলেন না, এটাও তার একটি বড় প্রমাণ।
ঘটনা : মদীনায় হিজরতের পর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) দেখলেন যে, মদীনাবাসীগণ নর খেজুরের ফুল নিয়ে মাদী খেজুরের ফুলের সাথে মিশিয়ে দেয়। তাতে খেজুরের ফলন ভাল হয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এই নিয়মটি পসন্দ করলেন না। ফলে লোকেরা এটা বাদ দিল। দেখা গেল যে, সেবার ফলন কম হ’ল। তখন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) লোকদেরকে উপরোক্ত কথা বলেন।
উক্ত হাদীছের ঘটনা প্রমাণ করে যে, মানুষের দুনিয়াবী জীবন দ্বীনী জীবন থেকে পৃথক। যেমন মানুষের মাথা ও হাত-পা একে অপর থেকে পৃথক। এদের কর্মক্ষেত্র পৃথক। দায়িত্ব পৃথক। কিন্তু সকল অঙ্গ চলছে তার মালিক একক ব্যক্তির নির্দেশে। অনুরূপভাবে মানুষের দ্বীনী ও দুনিয়াবী জীবন নিঃসন্দেহে পৃথক। কিন্তু সবই চলবে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রেরিত একক ও অভ্রান্ত হেদায়াতের আলোকে। দ্বীনী বিষয়ের হুকুমগুলি তাওক্বীফী, অর্থাৎ যা অপরিবর্তনীয় এবং যার খুঁটিনাটি কোন কিছু কমবেশী করার অধিকার কারু নেই। কিন্তু দুনিয়াবী বিষয়ে ইসলাম কতগুলি সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে। সেই সীমারেখার মধ্যে থেকে ও সেইসব মূলনীতির আলোকে মুসলমান নিজে বা পরস্পরে পরামর্শ সাপেক্ষে এবং অভিজ্ঞতা ও বাস্তবতার আলোকে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। যেমন ‘সূদ’ ( الرِّبَا ) একটি অর্থনৈতিক বিষয়, যা মানুষের দুনিয়াবী জীবনের অন্তর্ভুক্ত। ইসলাম একে ‘হারাম’ করেছে। বান্দা নিজেদের পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত মতে বা জাতীয় সংসদের প্রস্তাব মতে একে হালাল করতে পারে না। অতএব কিভাবে পুরা অর্থনীতিকে সূদমুক্ত করা যায় এবং পুঁজিবাদের অভিশাপ থেকে কিভাবে জাতিকে উদ্ধার করা যায়, সে বিষয়ে মুমিন বান্দারা পরস্পরে পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। পক্ষান্তরে ‘যাকাত’ ( الزَّكَاةُ ) একটি অর্থনৈতিক বিষয়। এটি ‘ফরয’। এটির সুষ্ঠু সংগ্রহ ও বণ্টনের মাধ্যমে কিভাবে সমাজকে দারিদ্র্যমুক্ত করা যায়, তার পরিকল্পনা মানুষ গ্রহণ করবে। একইভাবে রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি সকল বৈষয়িক ক্ষেত্রে শরী‘আতের মূলনীতি ও সীমারেখার মধ্যে থেকে মুমিন বান্দাগণ স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতার অনুসারীগণ বৈষয়িক ব্যাপারে আল্লাহ প্রেরিত অহি-র বিধান তথা ইসলামী শরী‘আতের কোন নির্দেশ এবং কোনরূপ নিয়ন্ত্রণ বা সীমারেখা মানতে রাযী নন। তারা নিজেদের ইচ্ছামত আইন রচনা করে থাকেন। ফলে ইসলামের সাথে ধর্মনিরপেক্ষতার সংঘর্ষ একেবারেই মুখোমুখি। সেখানে আপোষের কোন রাস্তা খোলা নেই। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীগণ আল্লাহর পাশাপাশি স্বীয় প্রবৃত্তিকে ইলাহ-এর আসনে বসিয়েছেন। এদিকে ইঙ্গিত করেই আল্লাহ স্বীয় রাসূলকে বলেন,
‘তুমি কি দেখেছ ঐ ব্যক্তিকে যে স্বীয় প্রবৃত্তিকে ইলাহ গণ্য করেছে? তুমি কি ঐ লোকটির কোন দায়িত্ব নিবে’? ‘তুমি কি মনে কর ওদের অধিকাংশ লোক শুনে ও বুঝে? ওরা তো পশুর মত। বরং তার চেয়েও অধিক পথভ্রষ্ট’ (ফুরক্বান ২৫/৪৩-৪৪)।
[4]. মুসলিম হা/২৩৬২; মিশকাত হা/১৪৭ ‘কিতাব ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরা’ অনুচ্ছেদ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/608/5
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।