hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

জামে' আত-তিরমিজি

৪৩. ক্বিরাআত

جامع الترمذي

৪৩/ পরিচ্ছেদঃ সূরা ফাতিহা পাঠের নিয়ম

২৯২৭

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، أَخْبَرَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الأُمَوِيُّ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، قَالَتْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُقَطِّعُ قِرَاءَتَهُ يَقُولُ ‏(‏الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ‏)‏ ثُمَّ يَقِفُ ‏(‏ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ ‏)‏ ثُمَّ يَقِفُ وَكَانَ يَقْرَؤُهَا ‏(‏مَلِكِ يَوْمِ الدِّينِ ‏)‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ وَبِهِ يَقُولُ أَبُو عُبَيْدٍ وَيَخْتَارُهُ هَكَذَا رَوَى يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الأُمَوِيُّ وَغَيْرُهُ عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ وَلَيْسَ إِسْنَادُهُ بِمُتَّصِلٍ لأَنَّ اللَّيْثَ بْنَ سَعْدٍ رَوَى هَذَا الْحَدِيثَ عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ عَنْ يَعْلَى بْنِ مَمْلَكٍ عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ أَنَّهَا وَصَفَتْ قِرَاءَةَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم حَرْفًا حَرْفًا وَحَدِيثُ اللَّيْثِ أَصَحُّ وَلَيْسَ فِي حَدِيثِ اللَّيْثِ وَكَانَ يَقْرَأُ ‏(‏مَلِكِ يَوْمِ الدِّينِ ‏)‏ ‏.‏

উম্মু সালামাহ্‌ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রতিটি শব্দ আলাদা আলাদাভাবে উচ্চারণ করে ক্বিরাআত পাঠ করতেন। তিনি পাঠ করতেন “আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল ‘আলামীন”, তারপর বিরতি দিতেন; তারপর পাঠ করতেনঃ “আর-রাহমানির রাহীম”, তারপর বিরতি দিয়ে আবার পাঠ করতেনঃ “মালিকি ইয়াওমিদ্দীন”।

সহীহঃ ইরওয়াহ্‌ (৩৪৩), মিশকাত (২২০৫), সিফাতুস সালাত, মুখতাসার শামা-য়িল (২৭০)।
আবূ ‘ঈসা বলেন, এ হাদীসটি গারীব । আবূ উবাইদও “মালিকি ইয়াওমিদ্দীন” (মালিকি-এর মীমে আলিফবিহীন) পাঠ করতেন এবং তিনি এ কিরা’আতই গ্রহণ করেছেন । ইয়াহ্‌ইয়া ইবনু সা’ঈদ আল-উমাবী প্রমুখ ইবনু জুরাইজ হতে, তিনি ইবনু আবী মুলাইকাহ্‌ হতে, তিনি উম্মু সালামাহ্‌ (রাঃ) হতে এই সূত্রে এরূপই বর্ণনা করেছেন । কিন্তু সনদসূত্র পরস্পর সংযুক্ত (মুত্তাসিল) নয় । কেননা লাইস ইবনু সা’দ (রহঃ) এ হাদীসটি ইবনু আবী মুলাইকাহ্‌ হতে, তিনি ইয়া’লা ইবনু মামলাক হতে, তিনি উম্মু সালামাহ্‌ (রাঃ) সূত্রে বর্ণনা করেছেন । তিনি বলেছেন যে, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কিরাআতের প্রতিটি অক্ষর আলাদা আলাদাভাবে উচ্চারণ করতেন । লাইসের রিওয়ায়াত অনেক বেশী সহীহ । তার রিওয়ায়াতে এ কথার উল্লেখ নেই যে, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) “মালিকি ইয়াওমিদ্দীন” (আলিফ বিহীন) পাঠ করেছেন ।

২৯২৮

নির্ণীত নয়
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرٍ، مُحَمَّدُ بْنُ أَبَانَ حَدَّثَنَا أَيُّوبُ بْنُ سُوَيْدٍ الرَّمْلِيُّ، عَنْ يُونُسَ بْنِ يَزِيدَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ أَنَسٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَأَبَا بَكْرٍ وَعُمَرَ - وَأُرَاهُ قَالَ - وَعُثْمَانَ كَانُوا يَقْرَءُونَ ‏(‏مَلِكِ يَوْمِ الدِّينِ ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ الزُّهْرِيِّ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ هَذَا الشَّيْخِ أَيُّوبَ بْنِ سُوَيْدٍ الرَّمْلِيِّ ‏.‏ وَقَدْ رَوَى بَعْضُ أَصْحَابِ الزُّهْرِيِّ هَذَا الْحَدِيثَ عَنِ الزُّهْرِيِّ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَأَبَا بَكْرٍ وَعُمَرَ كَانُوا يَقْرَءُونَ ‏(‏مَلِكِ يَوْمِ الدِّينِ ‏)‏ ‏.‏ وَقَدْ رَوَى عَبْدُ الرَّزَّاقِ عَنْ مَعْمَرٍ عَنِ الزُّهْرِيِّ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَأَبَا بَكْرٍ وَعُمَرَ كَانُوا يَقْرَءُونَ ‏(‏مَلِكِ يَوْمِ الدِّينِ ‏)‏‏.‏

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম), আবু বকর, উমার এবং উসমান (রাঃ) তাঁরা প্রত্যেকেই পাঠ করতেনঃ “মালিকি ইয়াওমিদ্দীন" অর্থাৎ মীমের সাথে আলিফসহ মদ্দের সাথে পাঠ করতেন।
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব।
৪৩/ পরিচ্ছেদঃ সূরা হূদ পাঠের নিয়ম

২৯৩১

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ مُحَمَّدٍ الْبَصْرِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ حَفْصٍ، حَدَّثَنَا ثَابِتٌ الْبُنَانِيُّ، عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ، عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَقْرَؤُهَا ‏(‏إِنَّهُ عَمِلَ غَيْرَ صَالِحٍ ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ قَدْ رَوَاهُ غَيْرُ وَاحِدٍ عَنْ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ نَحْوَ هَذَا وَهُوَ حَدِيثُ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ وَرُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ أَيْضًا عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ يَزِيدَ ‏.‏ قَالَ وَسَمِعْتُ عَبْدَ بْنَ حُمَيْدٍ يَقُولُ أَسْمَاءُ بِنْتُ يَزِيدَ هِيَ أُمُّ سَلَمَةَ الأَنْصَارِيَّةُ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى كِلاَ الْحَدِيثَيْنِ عِنْدِي وَاحِدٌ وَقَدْ رَوَى شَهْرُ بْنُ حَوْشَبٍ غَيْرَ حَدِيثٍ عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ الأَنْصَارِيَّةِ وَهِيَ أَسْمَاءُ بِنْتُ يَزِيدَ وَقَدْ رُوِيَ عَنْ عَائِشَةَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوُ هَذَا ‏.‏

উম্মু সালামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) “ইন্নাহু আমিলা গাইরা সালিহীন” (‘আমিলা’ শব্দের মীমে যের) পাঠ করেছেন।

সহীহঃ সহীহাহ (২৮০৯)
আবূ ‘ঈসা বলেন, এ হাদীসটি সাবিত আল-বুনানীর সূত্রে একাধিক বর্ণনাকারী অনুরূপ বর্ণনা করেছেন । এটি সাবিত আল-বুনানীর রিওয়ায়াত । এ হাদীসটি শাহর ইবনু হাওশাব হতে আসমা বিনতু ইয়াযীদ সূত্রেও বর্ণিত আছে । আবূ ‘ঈসা বলেন, আমি আব্‌দ ইবনু হুমাইদকে বলতে শুনেছিঃ আসমা বিনতু ইয়াযীদ হলেন উম্মু সালামা আল-আনসারিয়্যা । আমার মতে উভয় হাদীস একই । শাহর ইবনু হাওশাব (রহঃ) উক্ত উম্মু সালামা আল-আনসারিয়্যা হতে এ হাদীস ব্যতীত আরো হাদীস বর্ণনা করেছেন । ‘আয়িশাহ্‌ (রাঃ) সূত্রেও নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে একই রকম হাদীস বর্ণিত আছে ।

২৯৩২

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، وَحَبَّانُ بْنُ هِلاَلٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا هَارُونُ النَّحْوِيُّ، عَنْ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ، عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ، عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَرَأَ هَذِهِ الآيَةَ ‏:‏ ‏(‏إِنَّهُ عَمِلَ غَيْرَ صَالِحٍ ‏)‏‏.‏

উম্মু সালামাহ্‌ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিম্নোক্ত আয়াত এভাবে পাঠ করেছেনঃ “ইন্নাহু আমিলা গাইরা সালিহীন”।

সহীহঃ সহীহাহ্‌ (২৮০৯)।

২৯৩০

দুর্বল হাদিস
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، حَدَّثَنَا رِشْدِينُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ زِيَادِ بْنِ أَنْعُمَ، عَنْ عُتْبَةَ بْنِ حُمَيْدٍ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ نُسَىٍّ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ غَنْمٍ، عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَرَأَْ ‏(‏هَلْ تَسْتَطِيعُ رَبَّكَ ‏)‏ قَالَ هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ رِشْدِينَ وَلَيْسَ إِسْنَادُهُ بِالْقَوِيِّ ‏.‏ وَرِشْدِينُ بْنُ سَعْدٍ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ زِيَادِ بْنِ أَنْعُمٍ الإِفْرِيقِيُّ يُضَعَّفَانِ فِي الْحَدِيثِ ‏.‏

মু’আয ইবনু জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) “হাল তাসতাতীউ রব্বাকা" পড়েছেন।
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব। আমরা শুধুমাত্র রিশদীন ইবনু সা’দের সূত্রে এ হাদীস জেনেছি। এ হাদীসের সনদ তেমন মজবুত নয়। রিশদীন ইবনু সা’দ ও আবদুর রহমান ইবনু যিয়াদ ইবনু আনউম আল-আফরীকী উভয়ে হাদীসশাস্ত্রে দুর্বল।
৪৩/ পরিচ্ছেদঃ সূরা কাহ্‌ফ

২৯৩৪

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا مُعَلَّى بْنُ مَنْصُورٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ دِينَارٍ، عَنْ سَعْدِ بْنِ أَوْسٍ، عَنْ مِصْدَعٍ أَبِي يَحْيَى، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ أُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَرَأَ ‏(‏في عين حمئة ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَالصَّحِيحُ مَا رُوِيَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قِرَاءَتُهُ ‏.‏ وَيُرْوَى أَنَّ ابْنَ عَبَّاسٍ وَعَمْرَو بْنَ الْعَاصِي اخْتَلَفَا فِي قِرَاءَةِ هَذِهِ الآيَةِ وَارْتَفَعَا إِلَى كَعْبِ الأَحْبَارِ فِي ذَلِكَ فَلَوْ كَانَتْ عِنْدَهُ رِوَايَةٌ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم لاَسْتَغْنَى بِرِوَايَتِهِ وَلَمْ يَحْتَجْ إِلَى كَعْبٍ ‏.‏

উবাই ইবনু কা’ব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) “ফী আইনিন হামিআতিন” পাঠ করেছেন।
আবূ ‘ঈসা বলেন, এ হাদীসটি গারীব । আমরা এ হাদীসটি শুধু উপরোক্ত সূত্রেই জেনেছি । ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত ক্বিরাআতই সহীহ । বর্ণিত আছে যে, ইবনু ‘আব্বাস ও ‘আম্‌র ইবনুল ‘আস (রাঃ) এ আয়াত পাঠে মতভেদ করেছেন এবং বিষয়টি কা’ব আল-আহ্‌বার (রাঃ)-এর সামনে পেশ করেছেন । তার নিকট নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর রিওয়ায়াত থাকলে তিনি সেটিকেই যথেষ্ট মনে করতেন এবং কা’ব (রাঃ)-এর সামনে মীমাংসার জন্য পেশ করতেন না ।

২৯৩৩

দুর্বল হাদিস
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ نَافِعٍ، - بَصْرِيٌّ - حَدَّثَنَا أُمَيَّةُ بْنُ خَالِدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو الْجَارِيَةِ الْعَبْدِيُّ، عَنْ شُعْبَةَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ أُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَرَأَْ قَد ‏(‏بلغت مِنْ لَدُنِّي عُذْرًا‏)‏ مُثَقَّلَةً ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ ‏.‏ وَأُمَيَّةُ بْنُ خَالِدٍ ثِقَةٌ وَأَبُو الْجَارِيَةِ الْعَبْدِيُّ شَيْخٌ مَجْهُولٌ لاَ أَدْرِي مَنْ هُوَ وَلاَ يُعْرَفُ اسْمُهُ ‏.‏

ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

উবাই ইবনু কা'ব (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাশদীদ সহযোগে “কাব বাল্লাগতা মিল্লাদুন্নী উয্রা" পাঠ করেছেন, বা এর মধ্যে তাশদীদ সহযোগে।
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব। আমরা শুধুমাত্র উপরোক্ত সূত্রে এ হাদীস জেনেছি। উমাইয়্যা ইবনু খালিদ সিকাহ রাবী। আবুল জারিয়া আল-আবদী একজন অজ্ঞাত শাইখ। আমরা তার নাম জানি না।
৪৩/ পরিচ্ছেদঃ সূরা আর-রূম

২৯৩৬

হাসান হাদিস
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حُمَيْدٍ الرَّازِيُّ، حَدَّثَنَا نُعَيْمُ بْنُ مَيْسَرَةَ النَّحْوِيُّ، عَنْ فُضَيْلِ بْنِ مَرْزُوقٍ، عَنْ عَطِيَّةَ الْعَوْفِيِّ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلمَ ‏(‏خَلَقَكُمْ مِنْ ضعْفٍ ‏)‏ فَقَالَ مِنْ ضُعْفٍ ‏.‏

ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সামনে পাঠ করলেন ‘খালাকাকুম মিন যা’ফিন”। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ “যু’ফিন” হবে।

হাসানঃ রাওযুন নাযীর (৫৩০)।
আব্‌দ ইবনু হুমাইদ-ইয়াযীদ ইবনু হারূন হতে, তিনি ফুযাইল ইবনু মারযূক (রহঃ) হতে তিনি ‘আতিয়্যাহ্‌ হতে, তিনি ইবনু ‘উমর হতে তিনি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে এই সূত্রে উপরোক্ত হাদীসের মত বর্ণনা করেছেন । আবূ ‘ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান গারীব । আমরা এ হাদীসটি শুধু ফুযাইল ইবনু মারযূক সূত্রে জেনেছি ।

২৯৩৫

সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ الْجَهْضَمِيُّ، حَدَّثَنَا الْمُعْتَمِرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ سُلَيْمَانَ الأَعْمَشِ، عَنْ عَطِيَّةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ، قَالَ لَمَّا كَانَ يَوْمُ بَدْرٍ ظَهَرَتِ الرُّومُ عَلَى فَارِسَ فَأَعْجَبَ ذَلِكَ الْمُؤْمِنِينَ فَنَزَلَتْ ‏(‏ الم * غُلِبَتِ الرُّومُ ‏)‏ إِلَى قَوْلِهِ ‏(‏يَفْرَحُ الْمُؤْمِنُونَ ‏)‏ قَالَ يَفْرَحُ الْمُؤْمِنُونَ بِظُهُورِ الرُّومِ عَلَى فَارِسَ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ ‏.‏ وَيُقْرَأُ غَلَبَتْ وَغُلِبَتْ يَقُولُ كَانَتْ غُلِبَتْ ثُمَّ غَلَبَتْ هَكَذَا قَرَأَ نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ غَلَبَتْ ‏.‏

আবূ সা’ঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, বদরের যুদ্ধের সময় রোমবাসীর পারস্যবাসীদের উপর বিজয়ী হয়। এ সংবাদে মুসলিমগণ আনন্দিত হন। কারণ এই প্রসঙ্গে (ইতিপূর্বে) “আলিফ লাম মীম গুলাবাতির রূম..... ইয়াফরাহুল মু’মিনূন” (সূরা আর-রূম ১-৪) আয়াত অবতীর্ণ হয়। তিনি বলেন, পারস্যবাসীদের উপর রোমীয়দের বিজয়ের কারণে মুসলিমগণ খুবই আনন্দিত হন।

সহীহঃ (৩১৯২) নং হাদীসে এর পুনরুল্লেখ আসবে।
আবূ ‘ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান এবং উপরোক্ত সূত্রে গারীব । “গালাবাত” ও গুলিবাত” উভয়রূপে পাঠ করা যায় । কথিত আছে যে, রোমীয়রা প্রথমে পরাজিত হয়েছিল এবং পরে বিজয়লাভ করে । নাস্‌র ইবনু ‘আলী “গালাবাত” পাঠ করতেন (কিন্তু প্রচলিত কিরাআত “গুলিবাত”) ।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন