HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
হজ্জ ও উমরাহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
লেখকঃ শাইখ মুহাম্মদ সালেহ আল-উসাইমীন রহ.
৪
হজ্জের প্রকারভেদহজ্জ তিন প্রকারঃ (১) তামাত্তু’ (২) ইফরাদ (৩) ক্বিরান।
হজ্জে তামাত্তুঃ হজ্জ মৌসুমে শুধু উমরাহের ইহরাম বেঁধে তাওয়াফ এবং সা‘ঈ করে (ছাফা মারওয়ার দৌড়কে সা‘ঈ বলে) মাথার চুল মুণ্ডন অথবা খাটো করে হালাল হয়ে যাবে। পরে ৮ই জিলহজ্জ শুধু হজ্জের জন্যে ইহরাম বেঁধে হজ্জের সকল কাজ সমাধা করবে।
হজ্জে ইফরাদঃ শুধু হজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধবে এবং মক্কায় পৌঁছে তাওয়াফে কুদূম বা আগমনী তাওয়াফ ও হজ্জের সা‘ঈ করে নিবে। কিন্তু হজ্জে ইফরাদকারী ১০ই জিলহজ্জ ঈদের দিন জামরায়ে আকাবায় পাথর মারা পর্যন্ত ইহরাম অবস্থায় থাকবে। পাথর মেরে হালাল হবে। যদি কেহ সা‘ঈকে হজ্জের তাওয়াফের পরে নিয়ে যায় তাহলে কোনো ক্ষতি নেই।
হজ্জে ক্বিরানঃ উমরাহ্ ও হজ্জের জন্য একসাথে ইহরাম বাঁধবে অথবা প্রথমে উমরাহের জন্য ইহরাম বাঁধবে পরে তাওয়াফ শুরূ করার পূর্বেই হজ্জকে শামিল করে নিবে। ইফরাদকারীর যে কাজ তারও একই কাজ তবে ক্বিরানকারীকে কোরবানী করতে হবে। আর ইফরাদকারীকে কোরবানী করতে হবে না।
উপরোল্লেখিত তিন প্রকারের মধ্যে তামাত্তু হল সবচেয়ে উত্তম। কেননা, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদেরকে তামাত্তু করার আদেশ করেছিলেন। এমনকি কেউ যদি তাওয়াফ ও সা‘ঈ করে ফেলে তবুও সে তামাত্তু করতে পারে। কেননা, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সা‘ঈ করার পর সাহাবীদেরকে তামাত্তু করার হুকুম দিলেন এবং বললেন যে যাদের সাথে কোরবানীর জন্তু নেই তারা যেন তামাত্তু করে। তিনি আরও বললেন যে, যদি আমার সাথে কোরবানীর জন্তু না থাকত তাহলে আমিও তাই করতাম যা করতে তোমাদের বলেছি।
হজ্জে তামাত্তুঃ হজ্জ মৌসুমে শুধু উমরাহের ইহরাম বেঁধে তাওয়াফ এবং সা‘ঈ করে (ছাফা মারওয়ার দৌড়কে সা‘ঈ বলে) মাথার চুল মুণ্ডন অথবা খাটো করে হালাল হয়ে যাবে। পরে ৮ই জিলহজ্জ শুধু হজ্জের জন্যে ইহরাম বেঁধে হজ্জের সকল কাজ সমাধা করবে।
হজ্জে ইফরাদঃ শুধু হজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধবে এবং মক্কায় পৌঁছে তাওয়াফে কুদূম বা আগমনী তাওয়াফ ও হজ্জের সা‘ঈ করে নিবে। কিন্তু হজ্জে ইফরাদকারী ১০ই জিলহজ্জ ঈদের দিন জামরায়ে আকাবায় পাথর মারা পর্যন্ত ইহরাম অবস্থায় থাকবে। পাথর মেরে হালাল হবে। যদি কেহ সা‘ঈকে হজ্জের তাওয়াফের পরে নিয়ে যায় তাহলে কোনো ক্ষতি নেই।
হজ্জে ক্বিরানঃ উমরাহ্ ও হজ্জের জন্য একসাথে ইহরাম বাঁধবে অথবা প্রথমে উমরাহের জন্য ইহরাম বাঁধবে পরে তাওয়াফ শুরূ করার পূর্বেই হজ্জকে শামিল করে নিবে। ইফরাদকারীর যে কাজ তারও একই কাজ তবে ক্বিরানকারীকে কোরবানী করতে হবে। আর ইফরাদকারীকে কোরবানী করতে হবে না।
উপরোল্লেখিত তিন প্রকারের মধ্যে তামাত্তু হল সবচেয়ে উত্তম। কেননা, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদেরকে তামাত্তু করার আদেশ করেছিলেন। এমনকি কেউ যদি তাওয়াফ ও সা‘ঈ করে ফেলে তবুও সে তামাত্তু করতে পারে। কেননা, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সা‘ঈ করার পর সাহাবীদেরকে তামাত্তু করার হুকুম দিলেন এবং বললেন যে যাদের সাথে কোরবানীর জন্তু নেই তারা যেন তামাত্তু করে। তিনি আরও বললেন যে, যদি আমার সাথে কোরবানীর জন্তু না থাকত তাহলে আমিও তাই করতাম যা করতে তোমাদের বলেছি।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন