মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
বিদআত কাকে বলে এ বিষয়ে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। অনেকের ধারণা যা আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগে ছিল না তা-ই বিদআত। আবার অনেকে মনে করেন বর্তমান নিয়মতান্ত্রিক মাদ্রাসা শিক্ষা পদ্ধতি একটি বিদআত, তাবলীগ জামাতের পদ্ধতি বিদআত, বিমানে হজ্জে যাওয়া বিদআত, মাইকে আজান দেয়া বিদআত ইত্যাদি। এ সকল দিক বিবেচনা করে তারা বিদআতকে নিজেদের খেয়াল খুশি মত দুই ভাগ করে কোনটাকে বিদআতে হাসানাহ (ভাল বিদআত) আবার কোনটাকে বিদআতে সাইয়্যেআহ (মন্দ বিদআত) বলে চালিয়ে দেন। আসলে বিদআত সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকার কারণে এ বিভ্রান্তি।
বিদআতের আভিধানিক অর্থ হলঃ
الشئ المخترع على غير مثال سابق ومنه قوله تعالى ( قل ما كنت بدعا من الرسل ) وجاء على هذا المعنى قول عمر رضى الله عنه ( نعمت البدعة )
অর্থঃ পূর্বের দৃষ্টান্ত ব্যতীত নতুন সৃষ্ট কোন বিষয় বা বস্ত্ত। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ ‘‘বলুন, আমি তো কোন নতুন রাসূল নই।’’
আসলে মুহাম্মাদ সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাসূল হিসাবে নতুনই। কিন্তু এ আয়াতে বিদআত শব্দের অর্থ হল এমন নতুন যার দৃষ্টান্ত ইতোপূর্বে গত হয়নি। আর উমার রা. তারাবীর জামাত কায়েম করে বলেছিলেন ‘‘এটা উত্তম বিদআত।’’ এখানেও বিদআতের আভিধানিক অর্থ প্রযোজ্য।
ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় বিদআতের সংজ্ঞা হলঃ
ما أحدث في دين الله وليس له أصل عام ولا خاص يدل عليه
‘আল্লাহর দ্বীনে যা কিছু নতুন সৃষ্টি করা হয় অথচ এর সমর্থনে কোন ব্যাপক বা বিশেষ দলীল-প্রমাণ নেই।’
অর্থাৎ, নব সৃষ্ট বিষয়টি অবশ্যই ধর্মীয় ব্যাপারে হতে হবে। যদি ধর্মীয় ব্যাপার ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ে নব-আবিস্কৃত কিছু দেখা যায় তা শরীয়তের পরিভাষায় বিদআত বলে গণ্য হবে না, যদিও শাব্দিক অর্থে বিদআত।
এ প্রসঙ্গে আবুল হাসান আলী নদভী রহ. তার ‘শির্ক ও বিদআত’ কিতাবে বিদআতের পরিচ্ছন্ন সংজ্ঞা উল্লেখ করেছেন। তা হলঃ যে বিশ্বাস বা কাজ আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত করেননি কিংবা পালন করার নির্দেশ দেননি সেই ধরনের বিশ্বাস বা কাজকে দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত করা, এর অঙ্গ বলে সাব্যস্ত করা, সওয়াব বা আল্লাহর নৈকট্য লাভের উপায় মনে করে এই ধরনের কাজ করার নাম বিদআত।
যে সকল বিশ্বাস ও কাজকে দ্বীনের অংশ মনে করে অথবা সওয়াব হবে ধারণা করে আমল করা হয় তা বিদ‘আত। কারণ হাদীসে এসেছেঃ
عن عائشة رضى الله عنها قالت قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : من أحدث في أمرنا هذا ما ليس منه فهو رد . ( أخرجه البخاري ومسلم )
অর্থঃ আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ যে আমাদের এ ধর্মে এমন কোন নতুন বিষয় উদ্ভাবন করবে যা ধর্মে অন্তর্ভুক্ত নয় তা প্রত্যাখ্যাত হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
এ হাদীস দ্বারা স্পষ্ট হল যে, নতুন আবিস্কৃত বিষয়টি যদি ধর্মের অন্তর্ভুক্ত বলে ধরে নেয়া হয় তাহলে তা বিদআত ও প্রত্যাখ্যাত হবে।
হাদীসে আরো এসেছেঃ
من عمل عملا ليس عليه أمرنا فهو رد . ( رواه مسلم )
অর্থঃ যে ব্যক্তি এমন কাজ করবে যার প্রতি আমাদের (ইসলামের) নির্দেশ নেই তা প্রত্যাখ্যাত। (মুসলিম)
এ হাদীসে ‘যার প্রতি আমাদের নির্দেশ নেই’ বাক্যটি দ্বারা এ কথা বুঝানো হয়েছে যে, বিষয়টি ধর্মীয় হতে হবে। ধর্মীয় বিষয় হিসাবে কোন নতুন আমল করলেই বিদআত হবে। যারা মাইকে আজান দেন তারা জানেন যে, মাইকে আজান দেয়ার আলাদা কোন মর্যাদা নেই বা আজানে মাইক ব্যবহার করা সওয়াবের কাজ বলে তারা মনে করেন না। এমনিভাবে বিমানে হজ্জে যাওয়া, প্রাতিষ্ঠানিক মাদ্রাসার প্রচলন, নাহু সরফের শিক্ষা গ্রহণ প্রভৃতি বিষয় ধর্মের অংশ বলে মনে করা হয় না, তাই তা বিদআত হওয়ার প্রশ্ন আসে না। এ ধরনের বিষয়গুলি বিদআত নয় বরং সুন্নাতে হাসানাহ বলা যেতে পারে।
অনেকে এ বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার জন্য বিদআতকে দু’ভাগে ভাগ করার চেষ্টা করেন। বিদআতে হাসানাহ ও বিদআতে সাইয়্যেআহ। সত্যি কথা হল বিদআতকে এভাবে ভাগ করাটা হল আরেকটি বিদআত এবং তা রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীসের পরিপন্থী।
إياكم ومحدثات الأمور فإن كل محدثة بدعة وكل بدعة ضلالة . ( رواه أبو داود و الترمذي وابن ماجه والبيهقي في السنن عن العرباض بن سارية .)
অর্থঃ সকল নব-আবিস্কৃত (দীনের মধ্যে) বিষয় হতে সাবধান! কেননা প্রত্যেকটি নব-আবিস্কৃত বিষয় বিদআত, আর প্রত্যেকটি বিদআত হল পথভ্রষ্টতা। (আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ ও বাইহাকী)
রাসূলে কারীম সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাললাম বলেছেন সকল প্রকার বিদআত ভ্রষ্টতা। এখন যদি বলা হয় কোন কোন বিদআত আছে যা হাসানাহ বা উত্তম, তাহলে ব্যাপারটি সম্পূর্ণ হাদীসবিরোধী হয়ে যায়। তাই তো ইমাম মালিক রহ. বলেছেনঃ
من ابتدع فى الإسلام بدعة يراها حسنة فقد زعم أن محمدا صلى الله عليه وسلم خان الرسالة، فإن الله سبحانه وتعالى يقول ( اليوم أكملت لكم دينكم ) فما لم يكن يومئذ دينا فلا يكون اليوم دينا .
অর্থঃ যে ব্যক্তি ইসলামের মধ্যে কোন বিদআতের প্রচলন করে আর এটাকে হাসানাহ বা ভাল বলে মনে করে, সে প্রকারান্তরে এ বিশ্বাস পোষণ করে যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর পয়গাম পৌঁছাতে খিয়ানত করেছেন। কারণ আললাহ তাআলা নিজেই বলেনঃ ‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের ধর্মকে পূর্ণ করে দিলাম।’ সুতরাং রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগে যা ধর্ম রূপে গণ্য ছিল না আজও তা ধর্ম বলে গণ্য হতে পারে না।
তাই বিদআতে হাসানাহ বলে কোন কিছু নেই। আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা বলেছেন আমরা তাই বলব; সকল প্রকার বিদআত গোমরাহী ও ভ্রষ্টতা।
বিদআতে হাসানায় বিশ্বাসীরা যা কিছু বিদআতে হাসানাহ হিসাবে দেখাতে চান সেগুলো হয়ত শাব্দিক অর্থে বিদআত, শরয়ী অর্থে নয়। অথবা সেগুলো সুন্নাতে হাসানাহ। যে সম্পর্কে আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
من سن فى الإسلام سنة حسنة فله أجرها وأجر من عمل بها من بعده من غير أن ينقص من أجورهم شيء، ومن سن في الإسلام سنة سيئة فله وزرها ووزر من عمل بها من بعده من غير أن ينقص من أوزارهم شيء . ( رواه مسلم عن جرير بن عبد الله رضي الله عنهما )
অর্থঃ যে ব্যক্তি ইসলামে কোন ভাল পদ্ধতির প্রচলন করল সে তার সওয়াব পাবে এবং সেই পদ্ধতি অনুযায়ী যারা কাজ করবে তাদের সওয়াবও সে পাবে, তাতে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবে না। আর যে ব্যক্তি ইসলামে কোন খারাপ পদ্ধতি প্রবর্তন করবে সে তার পাপ বহন করবে, এবং যারা সেই পদ্ধতি অনুসরণ করবে তাদের পাপও সে বহন করবে, তাতে তাদের পাপের কোন কমতি হবে না। (মুসলিম)
এখানে একটা প্রশ্ন হতে পারে যে, শবে বরাত উদযাপন, মীলাদ মাহফিল, মীলাদুন্নবী প্রভৃতি আচার-অনুষ্ঠানকে কি সুন্নাতে হাসানাহ হিসাবে গণ্য করা যায় না? মাইকে আজান দেয়া, মাদ্রাসার পদ্ধতি প্রচলন, আরবী ব্যাকরণ শিক্ষা ইত্যাদি কাজগুলো যদি সুন্নাতে হাসানাহ হিসাবে ধরা হয় তাহলে শবে বরাত, মীলাদ ইত্যাদিকে কেন সুন্নতে হাসানাহ হিসাবে গ্রহণ করা যাবে না?
পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে যে, বিদআত হবে ধর্মীয় ক্ষেত্রে। যদি নতুন কাজটি ধর্মের অংশ মনে করে অথবা সওয়াব লাভের আশায় করা হয়, তাহলে তা বিদ‘আত হওয়ার প্রশ্ন আসে। আর যদি কাজটি ধর্মীয় হিসাবে নয় বরং একটা পদ্ধতি হিসাবে করা হয় তাহলে তা বিদ‘আত হওয়ার প্রশ্ন আসে না। যেমন ধরুন মাইকে আজান দেয়া। কেউই মনে করে না যে, মাইকে আজান দিলে সওয়াব বেশী হয় অথবা মাইক ছাড়া আজান দিলে সওয়াব হবে না। তাই সালাত ও আজানের ক্ষেত্রে মাইক ব্যবহারকে বিদআত বলা যায় না।
তাই বলতে হয় বিদআত ও সুন্নাতে হাসানার মধ্যে পার্থক্য এখানেই যে, কোন কোন নতুন কাজ ধর্মীয় ও সওয়াব লাভের নিয়্যতে করা হয়, আবার কোন কোন নতুন কাজ দ্বীনি কাজ ও সওয়াবের নিয়্যতে করা হয় না বরং সংশ্লিষ্ট কাজটি সহজে সম্পাদন করার জন্য একটা নতুন পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়।
যেমন আমরা যদি ইতিপূর্বে উল্লিখিত হাদীসটির প্রেক্ষাপটের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাব যে, একবার মুদার গোত্রের কতিপয় অনাহারী ও অভাবগ্রস্থ লোক আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এলো। তিনি সালাত আদায়ের পর তাদের জন্য উপস্থিত লোকজনের কাছে সাহায্য চাইলেন। সকলে এতে ব্যাপকভাবে সাড়া দিলেন। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবায়ে কিরামের আগ্রহ ও খাদ্য সামগ্রী দান করার পদ্ধতি দেখে বলেন :
‘যে ইসলামে কোন ভাল পদ্ধতি প্রচলন করল সে তার সওয়াব পাবে এবং সেই পদ্ধতি অনুযায়ী যারা কাজ করবে তাদের সওয়াবও সে পাবে, তাতে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবে না। আর যে ব্যক্তি ইসলামে কোন খারাপ পদ্ধতি প্রবর্তন করবে সে তার পাপ বহন করবে, এবং যারা সেই পদ্ধতি অনুসরণ করবে তাদের পাপও সে বহন করবে, তাতে তাদের পাপের কোন কমতি হবে না।’
অভাবগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য যে পদ্ধতি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে ওটাকে সুন্নাতে হাসানাহ বলা হয়েছে।
বলা যেতে পারে, সকল পদ্ধতি যদি হাসানাহ হয় তাহলে সুন্নাতে সাইয়্যেআহ বলতে কি বুঝাবে?
উত্তরে বলব, মনে করুন কোন দেশের শাসক বা জনগণ প্রচলন করে দিল যে এখন থেকে স্থানীয় ভাষায় আজান দেয়া হবে, আরবী ভাষায় দেয়া চলবে না। এ অনুযায়ী আমল করা শুরু হল। এটাকে আপনি কি বলবেন? বিদআত বলতে পারবেন না, কারণ যারা এ কাজটা করল তারা সকলে জানে অনারবী ভাষায় আজান দেয়া ধর্মের নির্দেশ নয় এবং এতে সওয়াবও নেই। তাই আপনি এ কাজটাকে সুন্নাতে সাইয়্যেআহ হিসাবে অভিহিত করবেন। এর প্রচলনকারী পাপের শাস্তি প্রাপ্ত হবে, আর যারা আমল করবে তারাও।
আবার অনেক ওলামায়ে কিরাম বিদআতকে অন্যভাবে দু’ভাগে ভাগ করে থাকেন। তারা বলেন বিদআত দুই প্রকার। একটা হল বিদআত ফিদ্দীন ( البدعة في الدين ) বা ধর্মের ভিতর বিদআত। অন্যটা হল বিদআত লিদ্দীন ( البدعة للدين ) অর্থাৎ ধর্মের জন্য বিদআত। প্রথমটি প্রত্যাখ্যাত আর অন্যটি গ্রহণযোগ্য।আমার মতে এ ধরণের ভাগ নিষ্প্রয়োজন, বরং বিভ্রান্তি সৃষ্টিতে সহায়ক। কারণ প্রথমতঃ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন সকল বিদআতই পথভ্রষ্টতা বা গোমরাহী। এতে উভয় প্রকার বিদআত শামিল।
দ্বিতীয়তঃ অনেকে বিদআত ফিদ্দীন করে বলবেন, আমি যা করেছি তা হল বিদআত লিদ্দীন। যেমন কেউ মীলাদ পড়লেন। অতঃপর যারা এর প্রতিবাদ করলেন তাদের সাথে তর্কে লিপ্ত হয়ে অনেক দূর যেয়ে বললেন, মীলাদ পড়া হল বিদআত লিদ্দীন। এর দ্বারা মানুষকে ইসলামের পথে ডাকা যায়।
আসলে যা বিদআত লিদ্দীন বা দ্বীনের স্বার্থে বিদআত তা শরীয়তের পরিভাষায় বিদআতের মধ্যে গণ্য করা যায় না। সেগুলোকে সুন্নাতে হাসানাহ হিসাবে গণ্য করাটাই হাদীসে রাসূল দ্বারা সমর্থিত।
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ! বিদআত সম্পর্কে এ কথাগুলো এখানে এ জন্য আলোচনা করা হল যাতে আলোচ্য বিষয়ের উপর কোন প্রশ্ন বা বিভ্রান্তির সৃষ্টি হলে তার সমাধান পাঠকবৃন্দ সহজে অনুধাবন করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/245/9
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।