HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
শির্কের হাকিকত ও তার প্রকারসমূহ কী
লেখকঃ ইসলাম কিউ.এ
২
শির্কের হাকিকত ও তার প্রকারসমূহ কী?প্রশ্ন: আমি প্রায় পড়ি “এটা বড় শির্ক ওটা ছোট শির্ক”, কিন্তু বিষয়গুলো আমার নিকট স্পষ্ট নয়, আপনি কি আমাকে শির্কের হাকিকত এবং ছোট ও বড় শির্কের মাঝে পার্থক্য স্পষ্ট করে বলবেন? এ ফাতওয়ায় তারই উত্তর প্রদান করা হয়েছে।
উত্তর: আল-হামদুলিল্লাহ,
মুসলিম হিসেবে প্রত্যেকের জন্যই শির্কের অর্থ, ভয়াবহতা ও তার প্রকারসমূহ জানা ফরয ও অবশ্য জরুরি, তবেই তার তাওহীদ পরিপূর্ণ, ইসলাম নিরাপদ ও ঈমান বিশুদ্ধ হবে। অতএব আল্লাহর ওপর ভরসা করে বলছি, তিনি আপনাকে তার হিদায়াতের তাওফীক দান করুন।
জেনে রাখুন, শির্কের আভিধানিক অর্থ অংশীদার সাব্যস্ত করা, অর্থাৎ কাউকে অপরের অংশীদার বানানো। সাধারণত দু’জনের মাঝে কোনো বস্তু বণ্টন করা হলে বলা হয়: أشرك بينهما ‘সে তাদের উভয়ের মাঝে শরীক করেছে’, অথবা বলা হয়: أشرك في أمره غيره ‘সে তার বিষয়ে অপরকে অংশীদার করেছে’, যখন বিষয়টি দু’জনের জন্য নির্ধারণ করা হয়।
শরী‘আতের পরিভাষায় শির্ক: আল্লাহর রুবুবিয়াত অথবা তার ইবাদত অথবা তার নাম ও গুণাবলিতে অংশীদার বা সমকক্ষ নির্ধারণ করা।
আল্লাহ তা‘আলা কুরআনুল কারীমের বহু আয়াতে তার সমকক্ষ ও শরীক গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন, যারা তার সমকক্ষ নির্ধারণ করে, তাদের তিনি নিন্দা করেছেন। যেমন, তিনি বলেন:
﴿فَلَا تَجۡعَلُواْ لِلَّهِ أَندَادٗا وَأَنتُمۡ تَعۡلَمُونَ ٢٢﴾ [ البقرة : ٢٢ ]
“সুতরাং তোমরা জেনে-বুঝে আল্লাহর জন্য সমকক্ষ নির্ধারণ করো না”। [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২২]
অপর আয়াতে তিনি বলেন:
﴿وَجَعَلُواْ لِلَّهِ أَندَادٗا لِّيُضِلُّواْ عَن سَبِيلِهِۦۗ قُلۡ تَمَتَّعُواْ فَإِنَّ مَصِيرَكُمۡ إِلَى ٱلنَّارِ ٣٠﴾ [ ابراهيم : ٣٠ ]
“আর তারা আল্লাহর জন্য সমকক্ষ নির্ধারণ করে, যেন তারা তার পথ থেকে বিভ্রান্ত করতে পারে। বল, ‘তোমরা ভোগ করতে থাক, কেননা, তোমাদের গন্তব্য তো আগুনের দিকে”। [সূরা ইবরাহীম, আয়াত: ৩০]
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«من مات وهو يدعو من دون الله ندا دخل النار»
“যে এমতাবস্থায় মারা গেল যে, সে আল্লাহ ছাড়া কোনো সমকক্ষ আহ্বান করত, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪৪৯৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৯২]
উত্তর: আল-হামদুলিল্লাহ,
মুসলিম হিসেবে প্রত্যেকের জন্যই শির্কের অর্থ, ভয়াবহতা ও তার প্রকারসমূহ জানা ফরয ও অবশ্য জরুরি, তবেই তার তাওহীদ পরিপূর্ণ, ইসলাম নিরাপদ ও ঈমান বিশুদ্ধ হবে। অতএব আল্লাহর ওপর ভরসা করে বলছি, তিনি আপনাকে তার হিদায়াতের তাওফীক দান করুন।
জেনে রাখুন, শির্কের আভিধানিক অর্থ অংশীদার সাব্যস্ত করা, অর্থাৎ কাউকে অপরের অংশীদার বানানো। সাধারণত দু’জনের মাঝে কোনো বস্তু বণ্টন করা হলে বলা হয়: أشرك بينهما ‘সে তাদের উভয়ের মাঝে শরীক করেছে’, অথবা বলা হয়: أشرك في أمره غيره ‘সে তার বিষয়ে অপরকে অংশীদার করেছে’, যখন বিষয়টি দু’জনের জন্য নির্ধারণ করা হয়।
শরী‘আতের পরিভাষায় শির্ক: আল্লাহর রুবুবিয়াত অথবা তার ইবাদত অথবা তার নাম ও গুণাবলিতে অংশীদার বা সমকক্ষ নির্ধারণ করা।
আল্লাহ তা‘আলা কুরআনুল কারীমের বহু আয়াতে তার সমকক্ষ ও শরীক গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন, যারা তার সমকক্ষ নির্ধারণ করে, তাদের তিনি নিন্দা করেছেন। যেমন, তিনি বলেন:
﴿فَلَا تَجۡعَلُواْ لِلَّهِ أَندَادٗا وَأَنتُمۡ تَعۡلَمُونَ ٢٢﴾ [ البقرة : ٢٢ ]
“সুতরাং তোমরা জেনে-বুঝে আল্লাহর জন্য সমকক্ষ নির্ধারণ করো না”। [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২২]
অপর আয়াতে তিনি বলেন:
﴿وَجَعَلُواْ لِلَّهِ أَندَادٗا لِّيُضِلُّواْ عَن سَبِيلِهِۦۗ قُلۡ تَمَتَّعُواْ فَإِنَّ مَصِيرَكُمۡ إِلَى ٱلنَّارِ ٣٠﴾ [ ابراهيم : ٣٠ ]
“আর তারা আল্লাহর জন্য সমকক্ষ নির্ধারণ করে, যেন তারা তার পথ থেকে বিভ্রান্ত করতে পারে। বল, ‘তোমরা ভোগ করতে থাক, কেননা, তোমাদের গন্তব্য তো আগুনের দিকে”। [সূরা ইবরাহীম, আয়াত: ৩০]
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«من مات وهو يدعو من دون الله ندا دخل النار»
“যে এমতাবস্থায় মারা গেল যে, সে আল্লাহ ছাড়া কোনো সমকক্ষ আহ্বান করত, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪৪৯৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৯২]
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন