মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
দীন ইসলাম নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উপস্থাপিত দীন। তাঁর এই দীনের দাওয়াতের বহু সংখ্যক দিক রয়েছে। বিস্তীর্ণ এর দিক ও আয়তন। এর গভীরতা অতলস্পর্শ। সে বিষয়ে কথা বলার ও আলোচনা করার অনেক দিক ও ক্ষেত্র থাকা সত্তেও আপাতত রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের দাওয়াতের একটি মাত্র দিক সম্পর্কিত আলোচনার মধ্যেই সীমিত থাকতে চাই এবং সেই একটি দিকের ওপরই সমগ্র লক্ষ্য নিবদ্ধ রাখতে ইচ্ছা করেছি। সেই দিকটি হল, তাঁর দাওয়াতের ব্যাপকতা ও বিশ্বজনীনতা। কুরআন মাজীদেও এ বিষয়টির ওপর গুরত্ব আরোপিত হয়েছে।
আমরা কুরআনের বিশাল বিস্তীর্ণ পরিমণ্ডলে দাঁড়িয়ে তার বিশ্বকেন্দ্রিক ঘোষণাবলী শুনতে পাচ্ছি, যদিও তার নাযিল হওয়ার সময়কাল থেকে আমরা অনেক দূরে পৌঁছে গেছি। কুরআন উদাত্ত কন্ঠে ও সুস্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা দিচ্ছে, ইসলাম মৌলিকভাবে একটি বিশ্বাস–একটি প্রত্যয়। সে বিশ্বাস ও প্রত্যয় কোনো বিশেষ সময়, সমাজ বা জনসমষ্টির জন্য নির্দিষ্ট নয়। বিশেষ কোনো শহর, নগর বা দেশের জন্য একান্তভাবে নির্দেশিত নয়। দীন ইসলাম পূর্ণাঙ্গ বিধান হিসেবে সকল ব্যক্তি ও সমষ্টির জন্য জাতি, দেশ, কাল, বর্ণ ও ভাষার দিক দিয়ে তাদের মধ্যে যত পার্থক্যই থাক না কেন, মানব বংশের সকল পর্যায়ে তা বাস্তবায়িত হওয়ার যোগ্য। কোনো প্রতিবন্ধকতাই এ পথ আগলে দাঁড়াতে পারে না। জাতীয়তা ও আঞ্চলিকতার প্রতিবন্ধকতাও তথায় স্বীকৃত হতে পারে না। বিশ্ব নবীর দাওয়াত ও আন্দোলনের ইতিহাস এবং তার বিস্তৃতি ও সম্প্রসারণের ইতিবৃত্তই এর অকাট্য প্রমাণ।
আমরা যখনই মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উপস্থাপিত দীনের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ লক্ষ্য করি, তখন আমাদের চোখের সামনে থেকে অন্ধকারের কুহেলিকা বিলীন হয়ে যায়। কোনোরূপ চেষ্টা বা কষ্ট ছাড়াই আমরা সবকিছু স্পষ্টভাবে দেখতে পাই।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের দীনী দাওয়াতের সূচনা পর্ব তাঁর বংশ ও পরিবার পরিমণ্ডলের মধ্যেই আবর্তিত হয়েছিল। কেননা আল্লাহই তাকে সেই নির্দেশ দিয়েছিলেন, ইরশাদ হচ্ছে,
এই নির্দেশের তাৎপর্য খুবই গুরুত্ববহ। আদর্শ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে দূরবর্তী অনাত্মীয় ও রক্ত সম্পর্কের কিংবা বংশের লোকদের থেকে অধিক আনুকুল্য পাওয়ার সম্ভাবনাকে কোনোক্রমেই উপেক্ষা করা চলে না। বিশেষ করে গোত্রকেন্দ্রিক সমাজ জীবনের সেই সংঘাতময় পরিস্থিতিতে বংশ ও রক্ত সম্পর্কের নৈকট্য বোধের ভাবধারায় এই আনুকূল্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর দীনী দাওয়াতের প্রাথমিক পর্যায়ের সুদীর্ঘ তিনটি বছরকাল পূর্ণ গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেন। এই সময় তিনি যতটা সম্ভব অপ্রকাশ্যভাবে আপন ও নিকটবর্তী লোকদেরকেই ঈমান গ্রহণের আহ্বান জানাতে থাকেন। সেক্ষেত্রেও তিনি কখনও ইশারা-ইঙ্গিত আবার কখনো সুস্পষ্ট ভাষায় তাঁর এই দাওয়াতের সাধারণত্ব বা বিশ্বজনীনতাকে লোকদের সম্মুখে স্পষ্ট করে তুলে ধরতেন। তিনি বলতে চাইতেন, তাঁর দীন ও শরী‘আত বিশেষ কোনো জনগোষ্ঠীর জন্য নির্দিষ্ট নয়, তা দুনিয়ার সাধারণ মানুষের জন্য, নির্বিশেষে সকলের পক্ষেই গ্রহণযোগ্য ও অনুসরনীয় যেমন, তেমনি সকলের জন্য কল্যাণকরও। এই মুহূর্তে বিশেষ একটা পরিবেষ্টনীর মধ্যে সীমিত হলেও অচিরেই তা সর্বসাধারণ্যে পরিব্যাপ্ত ও পরিব্যক্ত হয়ে পড়বে। তখন তা কোনো নির্দিষ্ট বেষ্টনীর মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে থাকবে না।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের ঘরে আপন চাচা-মামা পর্যায়ের ব্যক্তিদের একত্রিত করে সর্বপ্রথম যে দাওয়াত পেশ করেন, প্রামাণ্য ইতিহাসে তা নিম্নোক্ত ভাষায় উদ্ধৃত রয়েছে:
যে আল্লাহ ছাড়া আর কেউ উপাস্য নেই তার নামে শপথ করে বলছি, আমি আল্লাহর রাসূলরূপে প্রেরিত ও নিয়োজিত হয়েছি বিশেষভাবে তোমাদের জন্য এবং সাধারণভাবে সমস্ত মানুষের জন্য। আল্লাহর নামে শপথ! তোমরা অবশ্যই পুনরুত্থিত হবে, যেমন করে তোমরা নিদ্রা থেকে জেগে উঠ। তখন তোমাদের যাবতীয় কাজকর্মের হিসাব গ্রহণ করা হবে। সেই সঙ্গে এ-ও জানবে যে, জান্নাত চিরন্তন, জাহান্নামও চিরস্থায়ী।
অতঃপর তিনি কিছু সময়ের অবকাশ পেয়ে যান। এই সময়ে তিনি তাঁর দাওয়াতের দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকেন। তখন তিনি তাঁর প্রতি অর্পিত দাওয়াতের দায়িত্বের কথা সকলের সম্মুখে প্রকাশ করে দেওয়ার নির্দেশ পান। সে নির্দেশের ভাষা ছিল এই :
“সুতরাং তোমাকে যে আদেশ দেওয়া হয়েছে তা ব্যাপকভাবে প্রসার কর এবং মুশরিকদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও”। [সূরা আল-হিজর, আয়াত: ৯৪]
এই নির্দেশ পেয়ে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী “সাফা” পর্বতের শিখরে আরোহণ করেন এবং উচ্চ কন্ঠে আওয়াজ দিতে থাকেনঃ ইয়া সাবাহাহ! (হে প্রাতঃকালীন জনতা!) আওয়াজ শুনে নিয়ম অনুযায়ী মক্কার জনতা পর্বতের পাদদেশে এসে সমবেত হয়। তাদের সম্বোধন করে তিনি বললেন, “আমি যদি তোমাদের বলি, এই পাহাড়ের অপর পাশে শত্রুপক্ষের একদল অশ্বারোহী দাঁড়িয়ে আছে, এখনই তারা তোমাদের উপর ঝাপিয়ে পড়বে, তাহলে তোমরা কি আমার কথা বিশ্বাস করবে না? উপস্থিত জনতা সমস্বরে বলে উঠল: “আমরা আজ পর্যন্ত তোমার মুখে মিথ্যা শুনতে পাই নি, তোমার ব্যাপারে এর কোনো অভিজ্ঞতাই আমাদের নেই”।
হে কুরাইশ বংশের লোকেরা! তোমরা নিজেদেরকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। আল্লাহ থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করার জন্য আমি কিছুই করতে পারব না, কোনো কাজেই আসব না। আমিতো কঠিন আযাব আসার আগে-ভাগে তোমাদেরকে সুস্পষ্ট ভাষায় সাবধানকারী মাত্র। আমার ও তোমাদের ব্যাপারকে দৃষ্টান্ত দিয়ে বুঝাতে চাইলে মনে করঃ এক ব্যাক্তি শত্রু বাহিনী দেখতে পেল, সে তার আপনজনদেরকে সে বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়ার ইচ্ছা করল। কিন্তু ভয় পেল, শত্রুরা তার আগেই তার আপনজনদের ওপর আক্রমণ করে বসে নাকি। তখন নিরুপায় হয়ে চিৎকার দিতে লাগল, হে সকালবেলার জনগণ! সাবধান হয়ে যাও, নতুবা ধ্বংস হয়ে যাবে।
এভাবেই ইসলামী দাওয়াতের সূচনা হয়েছিল। বলা যায়, হাটি হাটি পা পা করেই তা অগ্রসর হচ্ছিল। চতুর্দিকে সমাচ্ছন্ন শির্ক ও নাস্তিকতার আবরণ ছিন্ন করেই অতি ধীরে ধীরে তাকে অগ্রসর হতে হচ্ছিল। এ সময়েই মক্কা নগরীর কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব দীন-ইসলাম গ্রহণ করলেন। বহু সংখ্যক যুবকও তাঁর দাওয়াতের প্রতি আকৃষ্ট হলেন। সেই সঙ্গে কুরাইশ সরদাররাও উৎকর্ণ হয়ে উঠে। অবস্থা দেখে তারা অনেকটা সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে। কেমন করে এই আওয়াজ নিস্তব্ধ করা যায়, সে চিন্তায় তারা খুবই কাতর হয়ে উঠে। শেষ পর্যন্ত তারা এই আওয়াজকে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকেই সম্পূর্ণরূপে খতম করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এজন্যে তারা প্রত্যেক গোত্র থেকে একজন করে যুবক নিয়ে একটি ঘাতক দল গঠন করে এবং তাদের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয় যে, তারা একসঙ্গে একই ব্যক্তির ন্যায় আঘাত হানবে, যেন তিনি শেষ হয়ে যান। তাহলে তাঁর গোত্র বনু হাশেম বিশেষ কারোর বিরুদ্ধে রক্ত মূল্যের দাবী করার সাহস পাবে না। সকলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করাও সম্ভব হবে না তাদের পক্ষে। এভাবে কাজ উদ্ধার হয়ে যাবে; কিন্তু সে জন্যে কাউকেই কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না- সমাজের নিকটও দায়ী হতে হবে না।
কিন্তু আল্লাহ তাআলাই তাদের এই ষড়যন্ত্রকে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ করে দিলেন। তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মদীনার উদ্দেশে মক্কা ত্যাগ করার নির্দেশ দিলেন।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনায় উপস্থিত হলে সেখানকার আদিবাসী আওস ও খাযরাজ বংশের লোকেরা তাঁর হাতে বায়আত গ্রহণ করলেন, তাঁকে সর্বপ্রকার সাহায্য, সমর্থন ও সহযোগিতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন, তাঁর প্রতিরক্ষায় সর্বাত্মক শক্তি ব্যয়ের জন্য ওয়াদাবদ্ধ হলেন। যেমন, এর পূর্বে মক্কায় তারা বায়আত গ্রহণ করেছিলেন।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা নগরী এবং নিজ বংশের লোকদের ত্যাগ করে চলে গেলেও তাঁর বংশের লোকেরা তাঁর পিছু ধাওয়া করা ত্যাগ করেনি। ফলে তাঁর ও কুরাইশদের মধ্যে কয়েকটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয়। তাঁকে ও তাঁর গড়া ইসলামী সমাজকে পর্যুদস্ত করার উদ্দেশ্যে কুরাইশরা শেষ রক্ত বিন্দু ব্যয় করতে কুণ্ঠিত হয় নি। এভাবে হিজরতের পর সুদীর্ঘ ছয়টি বছর অতিক্রান্ত হয়ে যায়। এই সময় মক্কার সন্নিকটে “হুদাইবিয়া” নামক স্থানে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও মক্কার কুরাইশদের মধ্যে দশ বছর মেয়াদী একটি সন্ধি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তিকে আল্লাহ তা‘আলা “ফাতহুম-মুবীন” অর্থ্যাৎ “সুস্পষ্ট বিজয়” বলে ঘোষণা করেন। ফলে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম দূরবর্তী স্থানসমূহে তওহীদি দাওয়াত ছড়িয়ে দেওয়ার একটা নির্বিঘ্ন সুযোগ পেয়ে যান।
এই সময় তিনি চতুর্দিকে দূত পাঠিয়ে বড় বড় রাজা-বাদশা ও শাসকদের নিকট ইসলামের দাওয়াত পৌঁছিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। রোমের সম্রাট কাইজার, পারস্য সম্রাট কিসরা, মিসরের কিবতী শাসক ‘আজীম’, হাবশার বাদশাহ গাসানী প্রধান হারিস, সিরীয় রাজা তহুম, ইয়ামামা শাসক হাওদা এবং আরবে বিভিন্ন গোত্রপতি, এমনকি সরকারি কর্মচারী, ধর্মযাজক প্রভৃতির নিকট ইসলাম কবুলের আহ্বান সম্বলিত পত্র পাঠিয়ে দেন। তাতে তিনি শান্তির একমাত্র বিধান ইসলাম কবুল ও তাকে আল্লাহর রাসূল রূপে মেনে নেওয়ার আমন্ত্রণ জানান।
এসব পত্র অকাট্যভাবে প্রমাণ বহন করে যে, বিশ্বনবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের দাওয়াত ও দীন ছিল বিশ্বজনীন। সমগ্র পৃথিবীর জন্যই তা ছিল আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ দীন এবং তিনি ছিলেন সমস্ত মানুষের জন্য আল্লাহর সর্বশেষ রাসূল। প্রেরিত পত্রসমূহের ভাষা ও বক্তব্য থেকেও একথাই প্রতিভাত হয়ে উঠে।
স্যার টমাস আরনল্ড বলেছেন: এই সব চিঠি যাদের নিকট পাঠানো হয়েছিল, তাদের ওপর এর বিরাট প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল। কালের স্রোত অকাট্যভাবে প্রমাণ করেছে যে, উক্ত পত্রসমূহে যা কিছু বলা হয়েছিল তা কিছুমাত্র শূন্যগর্ভ ছিল না। এই চিঠিগুলো অধিকতর স্পষ্টতা ও তীব্রতা সহকারে সেই সত্যকেই প্রমাণ করেছিল, যার কথা আল-কুরআন বারবার দাবী করে পেশ করেছে।আর তা হচ্ছে, সকল মানুষের প্রতি দীন ইসলাম কবুল করার আহ্বান। [আদ-দাওয়াত ইলাল ইসলাম, পৃষ্ঠা: ৩৪]
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/417/7
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।