মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
ইতিহাসের আইয়ামে জাহেলিয়া তথা জাহেলী যুগকে গালমন্দ করি। অসভ্য, বর্বরতার দৃষ্টান্ত দিতে এই যুগের নাকি তুলনা নেই! নির্মমতা, পাশবিকতা ও অশ্লীলতার দরজা-জানালা খুলে ওই যুগের লোকেরা নাকি সভ্যতার দিগম্বর প্রাণীতে পরিণত হয়েছিল! পক্ষান্তরে আমরা জাহেলিয়াতের সেই কলঙ্কজনক অধ্যায় দূরে ঠেলে রকেট গতিতে সভ্যতার স্বর্ণশিখর ও মানবিকতার মঙ্গলগ্রহে পৌঁছে গেছি! কিন্তু বাস্তবতা আসলে কী? আমরা কি সত্যিকার অর্থেই জাহেলিয়াতের আখ্যান থেকে পলায়ন করছি, না জাহেলিয়াতের নগ্ন-ময়দানে ততোধিক দিগম্বর সাজে নৃত্য করছি?
জাহেলী যুগে সংঘটিত প্রতিটি ঘটনা আজ আমাদের তথাকথিত সভ্য ও বিজ্ঞানময় সমাজদেহে আছড়ে পড়ে পাশবিকতা ও অশ্লীলতায় ক্ষুদ্রতার দোষে অভিযুক্ত হয়ে ছিটকে পড়ছে! সে সময়ের জাহেলীপনা ছিল মন্থর, উটের শ্লথ গতির। কিন্তু আজ যে অশ্লীলতা ও পাশবিকতার ছড়াছড়ি তা জাহেলিয়াতের সকল জাহেলী ও দস্যিপনাকে ছাড়িয়ে যেতে বাধ্য। উদাহরণস্বরূপ জাহেলীযুগের বিখ্যাত কবি ইমরুল কায়সের কথাই ধরুন। তিনি এক কবিতায় তার নারী সম্ভোগের কথা ফুটিয়ে তুলেছেন বেশ নগ্ন ও অশালীনভাবে সেকথা অস্বীকার করার জো নেই। তিনি লিখেছেন- আমি প্রেমিকার এক ডালিম খাই আর অপরটি চোষে তার শিশুবাচ্চা....
নিঃসন্দেহে এটি অশ্লীল সাহিত্যের দৃষ্টান্ত। বস্তুবাদী অধিকাংশ কবির যা মজ্জাগত স্বভাব। তাদের কবিতা নাকি নারীদেহের উপস্থিতি ছাড়া বাঙময় হয় না! একারণেই বলতে গেলে প্রত্যেক কবির কবিতায় নগ্নভাবে প্রকাশ পায় নারীদেহের কথা, কবিতার পরতে পরতে ভেসে ওঠে পরনারীর উত্তেজক নিলাজ অঙ্গের কথা। তাই একজন স্বভাবজাত ও জাহেলী সভ্যতার প্রভাবমিশ্রিত সমাজে বসবাসরত কবি থেকে এধরনের অশ্লীলতা প্রকাশ পাওয়া খুব অস্বাভাবিক বলে ধরা যায় না। কিন্তু আজ লেখক, কবি ও সভ্যতার দাবিদারদের থেকে যেসব কাব্য-কবিতা ও আত্মকথা প্রকাশ পাচ্ছে তা কোনো সভ্যতার যুগ হিসেবে তো নয়ই; জাহেলী যুগের লোকেরাও কল্পনা করতে পারবে না। এসব ঘটনাকে জাহেলী কাজ বললে আমার ধারণা জাহেলী যুগের লোকেরাও অপমানবোধ করবে। সব লোককেই কি পাগল বলা যায়, এতে পাগলের অবমাননা হয় না! বস্তুত আমরা জাহেলী যুগ পেরিয়ে গেছি চরিত্র আর নৈতিকতার প্রশ্নে। দেশ-বিদেশের দুটি ঘটনা পেশ করি।
এক. ইংল্যান্ড ফুটবল দলের এক সময়ের কোচ ভেন গেরান। জীবনসায়াহ্নে এসে তিনি তার আত্মজীবনী প্রকাশ করে বিশ্বজুড়ে ঝড় তুলেছেন। আলোচনার সুনামি বিশ্বমানচিত্রের সর্বত্র আছড়ে পড়ছে। বেশি আছড়ে পড়ছে বিশ্বের দ্বিতীয় বা তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র বাংলাদেশে। এদেশের একজন বেশ নামকরা যুবতী তার শয্যাশায়ী হয়েছেন এবং একজন মুসলিম যুবতী কীভাবে একটা বিধর্মী বুড়ো ষাঁড়ের নিকৃষ্ট গল্পের উপাদান হলেন তা পাঠ করে লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়। সেই সঙ্গে অবাক হই এই সভ্য সমাজের কথা ভেবে, যে সমাজের একজন বৃদ্ধ অকপটে বলতে পারেন তার অবৈধ সম্পর্কের কথা? পুরো রিপোর্ট দেখুন :
এক রাতের ঘটনা। ভেন গোরান এরিকসনের বাসায় বাংলাদেশের মেয়ে মারিয়া আলম (ছদ্মনাম)। তারা একসঙ্গে এক টেবিলে বসে রাতের খাবার খেলেন। এরিকসনের বাসায় কোনো পরিচারিকা ছিল না। তাই এরিকসন নিজেই টেবিল পরিষ্কার করলেন। এরপর তিনি টেবিলের ডিশ, প্লেট ধুয়ে ফেললেন। এসব যখন শেষ হলো তখন তিনি মারিয়া আলমকে নিয়ে সিঁড়ি ভাঙতে শুরু করলেন। পৌঁছে গেলেন তার বেডরুমে। সেখানে কাটে তাদের রাত। এ ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে ইংল্যান্ড ফুটবল দলের সাবেক ম্যানেজার ভেন গোরান এরিকসনের আত্মজীবনী ‘ভেন : মাই স্টোরি’তে।
বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর বৃটেনসহ পশ্চিমা দুনিয়ায় ব্যাপক সাড়া পড়ে গেছে। শুধু মারিয়া আলম নন, অনেক মেয়ের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল এরিকসনের। তাদের সবার কথাই এ বইয়ে তুলে ধরেছেন তিনি। আর তা নিয়ে বিশেষ করে বৃটিশ মিডিয়া তোলপাড়। তারা বিভিন্ন প্রতিবেদনে ফিরে যাচ্ছেন পেছনের দিনগুলোতে। তখন এরিকসনের সঙ্গে মারিয়ার সম্পর্ক প্রকাশিত হয়ে পড়ে তারপর তাদের সম্পর্ক আস্তে আস্তে ভেঙে যেতে থাকে। এক পর্যায়ে মারিয়া প্রকাশক ম্যাক্স ক্লিফোর্ডের কাছে তার কাহিনী ৫ লাখ পাউন্ডে বিক্রি করে দেন বলে খবর বেরিয়েছিল।
সেখানেই মারিয়া বলেছেন, ওই রাতের খাবার খাওয়ার পর এরিকসন আমাকে নিয়ে তার বেডরুমে প্রবেশ করেন। প্রথম দিন বা সেখানে কীভাবে তারা উদ্দাম সম্পর্কে মিলিত হন তার বিস্তারিত বর্ণনাও দেন। এরিকসন তাই লিখেছেন, ম্যাক্স ক্লিফোর্ডকে মারিয়া যে কাহিনী বলেছে তাতে রয়েছে আমাদের ওই রাতের শারীরিক সম্পর্কের গ্রাফিক্স বর্ণনা কিংবা বলা যায় সেন্সরবিহীন উন্মুক্ত কাহিনীর বর্ণনা। প্রথম ডেটিংয়েই তারা উদ্দাম শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন।
মারিয়া বলেছেন, ফুটবল এসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী মার্ক পালিওর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক তৃপ্তির ছিল না। তবে তার সঙ্গে আমার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল অল্প সময়ের জন্য। অন্যদিকে এরিকসনের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল একেবারেই অন্য স্বাদের। তিনি দৈহিক লীলায় ঝানু ওস্তাদ। তার সঙ্গে যে সম্পর্ক হয়েছিল তা ছিল অদ্ভুত। আবেগে ভরা। এক পর্যায়ে মারিয়া জেনে যান, ন্যান্সি ডেলওলিও নামে একজন ইতালিয়ান বান্ধবী আছেন। ভালোবাসার টানে তখন থেকে ৬ বছর আগে স্বামীকে ফেলে এরিকসনের কাছে চলে এসেছেন। ন্যান্সি সম্পর্কে একদিন মারিয়া জানতে চান। জবাবে এরিকসন বলেন তাদের সে সম্পর্ক এখন মৃত। এরিকসন বলেন, ন্যান্সির প্রতি শারীরিক আকর্ষণ অনেক দিন আগেই আমার উঠে গেছে।
এরিকসন স্বীকার করেছেন, তিনি ন্যান্সির কথা গোপন করেছিলেন। মারিয়াকে জানতে দেননি। ন্যান্সি ও এরিকসন একই বাড়িতে বসবাস করলেও তাদের বিয়ে হয় নি তখনও। কিন্তু ন্যান্সিকে ফাঁকি দিয়ে তিনি মারিয়ার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এরিকসন লিখেছেন, আমি ন্যান্সিকে ঠকাচ্ছি। এতে আমার কোনো অনুশোচনা ছিল না। আসলে ন্যান্সি নয়, ভীষণ ভালোবেসেছিলাম (বাঙালী মেয়ে) মারিয়াকেই। ন্যান্সিকে কীভাবে তার স্বামীর কাছ থেকে ছিনতাই করেছিলেন এরিকসন সে সম্পর্কে লিখেছেন,
১৯৯৭ সালের শরৎকাল। আমি ইতালিয়ান একটি স্পাতে রাতের খাবার খাচ্ছিলাম। তখন আমার সঙ্গী এক নারী। তিনি সবে সুইডেন থেকে আমাকে দেখতে এসেছেন। সহসা আমাদের টেবিলের দিকে এক নারী ও এক পুরুষকে এগিয়ে আসতে দেখলাম। মহিলাটি ছিলেন শ্যামলা। তবে অনেক সুন্দরী। অন্য যেসব লোক সেখানে উপস্থিত ছিলেন তারা সবাই ওই নারীকে দেখতে লাগলেন। তারা বিস্ময়ে বললেন, ওয়াও! তার সঙ্গের পুরুষটি নিজেকে পরিচয় দিলেন গিয়ানকারলো হিসেবে। তিনি রোমা ফুটবল দলের ফ্যান বলে পরিচয় দিলেন। এই দলটির এক সময় ম্যানেজার ছিলাম আমি। পরে রোমার প্রতিপক্ষ দলের ম্যানেজার হই। অল্প সময়ের মধ্যে তাকে দেখে অতি শান্ত মানুষ মনে হলো। কিন্তু আমি তো তার সঙ্গী নারীর দিক থেকে চোখ সরাতে পারছিলাম না।
তিনি গিয়ানকারলোর স্ত্রী ন্যান্সি ডেলওলিও। তখন তার চেহারা, অভিব্যক্তি এমন ছিল যে, তার দিকে চোখ না দিয়ে পারা যায় না। আমরা কিছু সময় বসে গল্প করলাম। এর পরের দিন ওই দম্পতির সঙ্গে আমার আবার দেখা। এবার একটি সুইমিং পুলে। ন্যান্সি আমাকে তাদের রোমের বাসায় নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানালেন। আমি তা গ্রহণ করলাম। বললাম, তাহলে তো চমৎকার হয়। তার স্বামী গিয়ানকারলো একজন আইনজীবী। তিনি রোমের বিলাসবহুল এক বাসায় বসে আইনী কাজ করেন। এতে তিনি সফল। তার স্ত্রী ন্যান্সিও একজন আইনজীবী। কিন্তু তিনি তেমন আইনচর্চা করেন না।
আমরা যখন নৈশভোজের টেবিলে তখন আমার পাশের চেয়ারে বসলেন ন্যান্সি। আমাকে এরপর একের পর এক অনেক দিন নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানাতে লাগলেন। প্রতিবারই আমার চেয়ারের পাশে বসেন তিনি। ১৯৯৮ সালের ফেব্রুয়ারি। এদিন আমার বয়স ৫০ হলো। বেলা ব্লু নামে একটি রেস্তরাঁ ও নাইটক্লাবে একটি পার্টি দিয়ে তা উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিলাম। সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হলো ৬০ জনকে। তাদের মধ্যে ছিলেন ন্যান্সি এবং তার স্বামী গিয়ানকারলো।
এরিকসন আরও লিখেছেন, তখনও আমি সিঙ্গেল। এর আগেই আমার ইতালিয়ান সুন্দরী গ্রেজিলা মানসিনেলির সঙ্গে প্রেম জমে ওঠে। তখন আমি জেনোয়াতে একটি দলের ম্যানেজার। গ্রোজলার সঙ্গে সম্পর্কের কারণে আমার বিয়ে ভেঙে যায়। রোমের ওই জন্মদিনের পার্টি শেষে কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে আমি কিছু পানীয় পান করতে গেলাম। তখন আমার সঙ্গে আমার সাবেক স্ত্রী অংকি। এসব বন্ধুর মধ্যে ছিল সে-ও। এক পর্যায়ে কথায় কথায় উঠে আসে ন্যান্সি প্রসঙ্গ। ন্যান্সি শুধু আমাকেই চমকে দেয় নি, সে সবাইকে যেন মোহময় করে ফেলেছিল। আমার স্ত্রী অংকি বললো, এরই মধ্যে যদি এরিকসনের বিছানায় ন্যান্সি না গিয়ে থাকে তাহলে খুব শিগগিরই যাবে। তাদের সম্পর্ক এ পর্যন্ত গড়াবে। আসলেই তার পূর্বাভাস সত্যি হয়েছিল।
পাঠক! আপনি চিন্তা করুন, কত খোলামেলাভাবে একজন বৃদ্ধ তার অনাচার ব্যক্তি জীবনের কথা অকপটে বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। আরও লজ্জা ও বেদনার বিষয় হচ্ছে, একজন বাঙালী মুসলিম নারী কীভাবে তার কামনার শিকার হয়ে সেই নোংরা কাজে গৌরব ও শিহরণের অনুভূতি প্রকাশ করছেন!
তসলিমার সাক্ষাতকারটিই কথাই চিন্তা করুন। জীবনসায়াহ্নে উপনীত হয়ে হয়ত কিছুটা অনুশোচনায় দগ্ধ হচ্ছেন। কিন্তু তবু থেমে নেই তার অনুভূতির অশ্লীলতা। কত গড় গড় করে বলে দিলেন নিজের বহুগামতার কথা, কত পুরুষের সঙ্গে শুয়েছেন, কার সঙ্গে কীভাবে মিলিত হয়েছেন তা দ্ব্যর্থ ও ভাবলেশহীন বাক্যে তুলে ধরেছেন! আজ আধুনিক সভ্যতায় এই যে একজন নারী তার পতিতাবৃত্তির কেচ্ছা প্রচার করছেন প্রবল বিক্রমে তা কি জাহেলী যুগের মানুষ কল্পনা করতে পারত? এসবের বিবেচনায় ইমরুল কায়েস ও তৎকালীন লেখক-কবিদের ‘অশ্লীল’ কাব্য-কবিতা ও তাদের ব্যক্তি-জীবনের প্রকাশ আজকের তুলনায় অনেক শালীন, মার্জিত ও অভদ্রতার ক্ষমাযোগ্য সীমানায় আবদ্ধ।
খারাপ মানুষ সব যুগেই থাকে এবং আগেও ছিল। সুতরাং যুগের বিচার হয় না, বিচার হয় যুগের বাসিন্দার, যারা নগ্নতা, অশ্লীলতা এবং অশ্লীলতার বিকাশ ও প্রকাশকে সাধারণ বিষয়ে পরিণত করেছে। নিঃসন্দেহে সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তিমাত্রই একমত হতে বাধ্য যে, আমরা জাহেলিয়াতকে নিজেদের সামনে রাখতে দিইনি, প্রবল প্রতিযোগিতা ও তীব্র লড়াই করে অনেক দূরে ফেলে এসেছি! এখন সময় সামনে এগোবার, অশ্লীলতা, নোংরামী, পাপাচারে পৃথিবীর সব জাতি, শ্রেণি এবং পশু-প্রাণীকেও হার মানাবার!!!
‘আলফু লাইলা ও লায়লা’ (One Thousand and One Nights একহাজার এক রজনী) বা বিকৃত বাংলার ‘আলিফ লায়লা’ গ্রন্থে ‘জাহশিয়ারী’ এক হাজার একটি গল্প লেখার ইচ্ছা করেছিলেন। কিন্তু মাঝপথে ৪৮০টি গল্প লিখেই সে ইচ্ছার চাদর ভাজ করে রাখতে হয়েছিল। হাজার রজনীর গল্প ফুরিয়ে যায় কিন্তু ফুরায় না আমাদের নারী-লাঞ্ছনার কাহিনী। বন্ধ হয় না জাহিলী সভ্যতার পুনরাবৃত্তি। তাই জাহেলিয়াতের সব স্তর অতিক্রম করা আরো কিছু গল্প শুনুন। বিচার করুন নিজ বিবেচনাবোধে এবং নির্ধারণ করুন এই সমাজের নারী-ভাগ্য। আল্লাহর বাণী দিয়েই এ পর্বে ইতি টানা যাক :
‘যারা পছন্দ করে যে, ঈমানদারদের মধ্যে ব্যভিচার প্রসার লাভ করুক, তাদের জন্যে ইহাকাল ও পরকালে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।’ {সূরা আন-নূর, আয়াত : ১৯}
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/782/5
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।