hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

শয়তানের প্রবেশপথ

লেখকঃ নুমান বিন আবুল বাশার

১২
(১) সৌন্দর্য সৃষ্টির মাধ্যমে আকর্ষণ ও প্রতারণা :
আদম আ.-এর ঘটনায় শয়তান তার জন্য গুনাহকে সুশোভিত, সুসজ্জিত করে উপস্থাপন করেছে।

قَالَ يَا آَدَمُ هَلْ أَدُلُّكَ عَلَى شَجَرَةِ الْخُلْدِ وَمُلْكٍ لَا يَبْلَى . ﴿طه :120﴾

‘সে (তাকে বলল হে আদম, আমি কি তোমাকে অনন্ত জীবনদায়িনী একটি বৃক্ষের কথা বলব (যার ফল খেলে তুমি এখানে চিরকাল জীবিত থাকতে পারবে) এবং বলব এমন রাজত্বের কথা, যার কখনো পতন হবে না ?

وَقَالَ مَا نَهَاكُمَا رَبُّكُمَا عَنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ إِلَّا أَنْ تَكُونَا مَلَكَيْنِ أَوْ تَكُونَا مِنَ الْخَالِدِينَ

‘সে তাদের আরো বলল, তোমাদের মালিক তোমাদের এ বৃক্ষের (কাছে যাওয়া) থেকে তোমাদের যে বারণ করেছেন, তার উদ্দেশ্যে এ ছাড়া আর কিছুই নয় যে, (সেখানে গেলে) তোমরা উভয়েই ফেরেশতা হয়ে যাবে, অথবা (এর ফলে) তোমরা জান্নাতে চিরস্থায়ী হয়ে যাবে। বদর যুদ্ধে শয়তান মুশরিকদের জন্য তাদের কাজকে সুশোভিত করে দেখিয়েছে—

وَلَا تَكُونُوا كَالَّذِينَ خَرَجُوا مِنْ دِيَارِهِمْ بَطَرًا وَرِئَاءَ النَّاسِ وَيَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ وَاللَّهُ بِمَا يَعْمَلُونَ مُحِيطٌ ﴿47﴾ وَإِذْ زَيَّنَ لَهُمُ الشَّيْطَانُ أَعْمَالَهُمْ وَقَالَ لَا غَالِبَ لَكُمُ الْيَوْمَ مِنَ النَّاسِ وَإِنِّي جَارٌ لَكُمْ فَلَمَّا تَرَاءَتِ الْفِئَتَانِ نَكَصَ عَلَى عَقِبَيْهِ وَقَالَ إِنِّي بَرِيءٌ مِنْكُمْ إِنِّي أَرَى مَا لَا تَرَوْنَ إِنِّي أَخَافُ اللَّهَ وَاللَّهُ شَدِيدُ الْعِقَابِ . ﴿الأنفال : 48﴾

‘তোমরা (কখনো) তাদের মতো হয়ও না, যারা অহংকার ও লোকদের (নিজেদের শান-শওকত) দেখানোর জন্যে সাধারণ মানুষদেরকে যারা আল্লাহ তাআলার পথ থেকে ফিরিয়ে রাখে, (মূলত) তাদের সমুদয় কার্যকলাপেই আল্লাহ তাআলা পরিবেষ্টন করে আছেন। যখন শয়তান তাদের কাজগুলোকে তাদের সামনে খুব চাকচিক্যময় করে পেশ করেছিল এবং সে তাদের বলেছিল, আজ মানুষের মাঝে কেউই তোমাদের ওপর বিজয়ী হতে পারবে না। এবং আমি তো তোমাদের পাশেই আছি, অত:পর যখন উভয় দল সম্মুখ সমরে ঝাঁপিয়ে পড়ল, তখন সে কেটে পড়ল এবং বলল, তোমাদের সাথে আমার কোনই সম্পর্ক নেই। আমি এমন কিছু দেখতে পাচ্ছি যা তোমরা দেখতে পাও না। আমি অবশ্যই আল্লাহ তাআলাকে ভয় করি এবং (আমি জানি) আল্লাহ তাআলা হচ্ছেন কঠোর শাস্তিদাতা।

শয়তানের এই সুন্দর সুশোভন প্রক্রিয়া ছলচাতুরতায় পরিপূর্ণ। কেননা, তার প্রতারণা কিছু উপদেশ, আন্তরিকতা ও ভালোবাসার আড়ালে লুক্কায়িত থাকে। তাই সে আদম আ.-কে ও তার বিবি হাওয়াকে শপথ করে জানিয়েছিল যে সে বিশ্বস্ত শুভাকাঙ্ক্ষী।

وَقَاسَمَهُمَا إِنِّي لَكُمَا لَمِنَ النَّاصِحِينَ . ﴿الأعراف : 21﴾

‘সে তাদের কাছে কসম করে বলল, আমি অবশ্যই তোমাদের উভয়ের জন্যে হিতাকাঙ্ক্ষীদের একজন।

এবং সে আদ ও সামুদ সম্প্রদায়ের জন্য তাদের কাজকে সুশোভিত করে প্রদর্শন করেছে।

وَعَادًا وَثَمُودَ وَقَدْ تَبَيَّنَ لَكُمْ مِنْ مَسَاكِنِهِمْ وَزَيَّنَ لَهُمَ الشَّيْطَانُ أَعْمَالَهُمْ فَصَدَّهُمْ عَنِ السَّبِيلِ وَكَانُوا مُسْتَبْصِرِينَ . ﴿العنكبوت : 38﴾

‘আদ এবং সামুদকেও (আমি ধ্বংস করেছিলাম), তাদের (ধ্বংসপ্রাপ্ত) বসতি থেকেই তো তোমাদের কাছে (আজাবের সত্যতা) প্রমাণিত হয়ে গেছে। শয়তান তাদের কাজ (তাদের সামনে শোভন করে রেখেছিল এবং (এ কৌশল) সে তাদের (সঠিক) রাস্তা থেকে ফিরিয়ে রেখেছিল, অথচ তারা (তাদের অন্য সব ব্যাপারে) ছিল দারুণ বিচক্ষণ।’ এমনিভাবে সাবা সম্প্রদায়ের জন্যও সুশোভন করেছিল।

وَجَدْتُهَا وَقَوْمَهَا يَسْجُدُونَ لِلشَّمْسِ مِنْ دُونِ اللَّهِ وَزَيَّنَ لَهُمُ الشَّيْطَانُ أَعْمَالَهُمْ فَصَدَّهُمْ عَنِ السَّبِيلِ فَهُمْ لَا يَهْتَدُونَ . ﴿النمل : 24﴾

‘আমি তাকে এবং তার জাতিকে দেখলাম, তারা আল্লাহ তাআলাকে বাদ দিয়ে সূর্যকে সেজদা করছে, (মূলে) শয়তান তাদের (এ সব পার্থিব) কর্মকান্ড তাদের জন্যে শোভন করে রেখেছে এবং সে তাদের (সৎ) পথ থেকেও নিবৃত্ত করেছে, ফলে ওরা হেদায়াত লাভ করতে পারছে না। আল্লাহ তাআলা বলেন—

تَاللَّهِ لَقَدْ أَرْسَلْنَا إِلَى أُمَمٍ مِنْ قَبْلِكَ فَزَيَّنَ لَهُمُ الشَّيْطَانُ أَعْمَالَهُمْ فَهُوَ وَلِيُّهُمُ الْيَوْمَ وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ . ﴿النحل : 63﴾

(হে নবী,) আল্লাহর শপথ, তোমার আগেও আমি জাতি সমূহের কাছে নবী পাঠিয়ে ছিলাম, অত:পর শয়তান তাদের (খারাপ) কাজ সমূহ তাদের জন্যে শোভনীয় করে দিয়েছিল, সে (শয়তান) আজও তাদের বন্ধু হিসেবেই (হাজির) আছে, তাদের (সবার) জন্যেই রয়েছে কঠোর আজাব। মহান আল্লাহ বলেন—

قَالَ رَبِّ بِمَا أَغْوَيْتَنِي لَأُزَيِّنَنَّ لَهُمْ فِي الْأَرْضِ وَلَأُغْوِيَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ . إِلَّا عِبَادَكَ مِنْهُمُ الْمُخْلَصِينَ . ﴿الحجر :39-40﴾

সে বলল, হে আমার মালিক, তুমি যেভাবে (আজ) আমাকে পথভ্রষ্ট করে দিলে (আমিও তোমার শপথ করে বলছি) আমি মানুষদের জন্যে পৃথিবীতে তাদের (গুনাহের কাজ সমূহ) শোভন করে তুলব এবং তাদের সবাইকে আমি পথভ্রষ্ট করে ছাড়ব। তবে তাদের মধ্যে যারা তোমার খাটি বান্দা তাদের কথা আলাদা।’ এবং আল্লাহ তাআলা বলেছেন—

وَلَقَدْ أَرْسَلْنَا إِلَى أُمَمٍ مِنْ قَبْلِكَ فَأَخَذْنَاهُمْ بِالْبَأْسَاءِ وَالضَّرَّاءِ لَعَلَّهُمْ يَتَضَرَّعُونَ . فَلَوْلَا إِذْ جَاءَهُمْ بَأْسُنَا تَضَرَّعُوا وَلَكِنْ قَسَتْ قُلُوبُهُمْ وَزَيَّنَ لَهُمُ الشَّيْطَانُ مَا كَانُوا يَعْمَلُونَ . فَلَمَّا نَسُوا مَا ذُكِّرُوا بِهِ فَتَحْنَا عَلَيْهِمْ أَبْوَابَ كُلِّ شَيْءٍ حَتَّى إِذَا فَرِحُوا بِمَا أُوتُوا أَخَذْنَاهُمْ بَغْتَةً فَإِذَا هُمْ مُبْلِسُونَ . فَقُطِعَ دَابِرُ الْقَوْمِ الَّذِينَ ظَلَمُوا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ . ﴿الأنعام : 45﴾

‘তোমাদের আগের জাতি সমূহের কাছে আমি আমার রাসূল পাঠিয়েছিলাম, তাদের আমি দু:খ-কষ্ট ও বিপর্যয়ে (জালে) আটক রেখেছিলাম, যাতে করে তার বিনয়ের সাথে নতি স্বীকার করে। কিন্তু সত্যিই যখন তাদের (কাফের দলের) উপর আমার বিপর্যয় এসে আপতিত হলো, তখনও তারা বিনীত হলো না, অধিকন্তু তাদের অন্তর আরো শক্ত হয়ে গেলো এবং তারা যা করে যাচ্ছিল, শয়তান তাদের কাছে তা আকর্ষণীয় করে তুলে ধরলো। অত:পর তারা সে সব কিছুই ভুলো গেলো, যা তাদের (বারবার) স্মরণ করানো হয়েছিল, তারপরও আমি তাদের ওপর (স্বচ্ছলতার সবকটি দুয়ারই খুলে দিলাম, শেষ পর্যন্ত যখন তারা তাতে মত্ত হয়ে গেলো যা তাদের দেয়া হয়ে ছিল, তখন আমি তাদের হঠাৎ পাকড়াও করে নিলাম, ফলে তারা নিরাশ হয়ে পড়ল। (এভাবেই) যারা (আল্লাহ তাআলার ব্যাপারে) জুলুম করেছে, তাদের মূলোচ্ছেদ করে দেয়া হয়েছে, আর সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআলার জন্যে, যিনি সৃষ্টিকুলের মালিক।’ শয়তান সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন—

يَعِدُهُمْ وَيُمَنِّيهِمْ وَمَا يَعِدُهُمُ الشَّيْطَانُ إِلَّا غُرُورًا . ﴿النساء :120﴾

সে (অভিশপ্ত শয়তান) তাদের (নানা) প্রতিশ্রুতি দেয়, তাদের (সামনে) যা প্রতিশ্রুতি দেয় তা হচ্ছে প্রতারণা মাত্র। ইবনুল কায়্যিম বর্ণনা করেন, শয়তানের প্রতিশ্রুতি যা মানুষের হৃদয় পর্যন্ত পৌছে—যথা : তুমি দীর্ঘজীবী হবে, তুমি পার্থিব ভোগ-বিলাস অর্জন করবে, তুমি তোমার সতীর্থদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করবে, এবং তোমার শত্রুদের বিরুদ্ধে বিজয় অর্জন করবে এবং দুনিয়ার কর্তৃত্ব তোমার অর্জিত হবে যেরূপ অন্যের ছিল—এমনিভাবে সে তার আশাকে প্রলম্বিত করে এবং তাকে গুনাহ ও শিরক করার ভিত্তিতে কল্যাণের প্রতিশ্রুতি দেয়। উপরন্তু তাকে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা, অলীক স্বপ্ন ও আশা দিয়ে রাখে। তার প্রতিশ্রুতি ও প্রত্যাশার মাঝে পার্থক্য হল সে অবাস্তব, ভিত্তিহীন প্রতিশ্রুতি দেয়, এবং অসম্ভব বিষয়ের প্রত্যাশা দিয়ে থাকে, আর অক্ষম, দুর্বল আত্মা তার প্রতিশ্রুতি ও স্বপ্নের প্রলোভনে নিজেদের খুইয়ে ফেলে। যেমন জনৈক বক্তা বলেছেন—

وإلا فقد عشنا بها زمنا رغدا

منى إن تكن حقا أحسن المنى

আশা ও স্বপ্ন যদি বাস্তবানুগ হয় তবে তা হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট স্বপ্ন, অন্যথায় এর অর্থ হবে কিছু কাল সুখ স্বপ্নে বিভোর হয়ে থাকা। তাই বিনষ্ট রুগ্ণ প্রকৃতির প্রবৃত্তি অসার আশা ও মিথ্যা প্রতিশ্রুতিতে স্বাদ পায় ও আনন্দ লাভ করে।

ইবনুল কায়্যিম রহ. আরো উল্লেখ করেছেন, অসার কথাবার্তার উৎস হচ্ছে শয়তানের প্রতিশ্রুতি ও অলীক স্বপ্ন দেখানো। কেননা শয়তান তার সহচরদেরকে সত্য অর্জন ও তার মাধ্যম বিজয় লাভের আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি করে। এবং তাদেরকে অনিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সত্যে পৌঁছার প্রতিশ্রুতি দেয়।

يَعِدُهُمْ وَيُمَنِّيهِمْ وَمَا يَعِدُهُمُ الشَّيْطَانُ إِلَّا غُرُورًا . ﴿النساء :120﴾

(অতএব, প্রত্যেক অসার কাজে আল্লাহর এই বাণী প্রতিফলিত যে তাদের সামনে) সে প্রতিশ্রুতি দেয় আর মিথ্যা-বাসনার (মায়াজাল) সৃষ্টি করে, আর শয়তান যা প্রতিশ্রুতি দেয় তা হচ্ছে প্রতারণা মাত্র। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় শাইখ আস-সাদি উল্লেখ করেছেন, এই প্রতিশ্রুতিতে ভীতি প্রদর্শনও অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তাআলা বলেন—

الشَّيْطَانُ يَعِدُكُمُ الْفَقْرَ وَيَأْمُرُكُمْ بِالْفَحْشَاءِ وَاللَّهُ يَعِدُكُمْ مَغْفِرَةً مِنْهُ وَفَضْلًا وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ . ﴿البقرة : 268﴾

‘শয়তান সব সময়ই তোমাদের অভাব অনটনের ভয় দেখাবে এবং সে (নানাবিধ) অশ্লীল কর্মকান্ডের আদেশ দেবে, আর আল্লাহ তাআলা তোমাদের তার কাছে থেকে অসীম বরকত ও ক্ষমার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন (এবং সে দিকেই তিনি তোমাদের ডাকছেন) আল্লাহ তাআলা প্রাচুর্যময় সম্যক অবগত। কেননা, সে মানুষকে প্রতিশ্রুতি দেয় যখন তারা আল্লাহর পথে খরচ করবে তারা গরিব-দরিদ্র হয়ে যাবে। তারা যখন জেহাদ করে তাদের ভয় দেখায়। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেছেন—

إِنَّمَا ذَلِكُمُ الشَّيْطَانُ يُخَوِّفُ أَوْلِيَاءَهُ فَلَا تَخَافُوهُمْ وَخَافُونِ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ . آل عمران : 175

এই হচ্ছে তোমাদের (প্ররোচনাদানকারী) শয়তান তারা (শত্রু পক্ষের অতিরঞ্জিত শক্তির কথা বলে) তাদের আপনজনদের ভয় দেখাচ্ছিল, তোমরা কোনো অবস্থায়ই তাদের (এ হুমকিকে) ভয় করবে না, বরং আমাকেই ভয় করো, যদি তোমরা (সত্যিকার অর্থে) ঈমানদার হও। সে মানুষকে ভীতি প্রদর্শন করে আল্লাহর সন্তুষ্টিকে প্রাধান্য দেওয়ার সময়। সম্ভব ও অসম্ভব সকল উপায়ে সে তাদের বুদ্ধিতে এটা প্রবেশ করায় যেন তারা কল্যাণময় কাজ থেকে বিরত থাকে।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন