hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আল লু'লু ওয়াল মারজান

৩৭. পোষাক ও অলঙ্কার

اللؤلؤ و المرجان

৩৭/ পরিচ্ছেদঃ পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্য স্বর্ণ ও রৌপ্যের পাত্র ব্যবহার ও তা থেকে পানি পান করা নিষিদ্ধ।

১৩৩৯

সহিহ হাদিস
حديث حُذَيْفَةَ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى، أَنَّهُمْ كَانُوا عِنْدَ حُذَيْفَةَ، فَاسْتَسْقَى، فَسَقَاهُ مَجُوسِيٌّ فَلَمَّا وَضَعَ الْقَدَحَ فِي يَدِهِ رَمَاهُ بِهِ، وَقَالَ: لَوْلاَ أَنِّي نَهَيْتُهُ غَيْرَ مَرَّةٍ وَلاَ مَرَّتَيْنِ كَأَنَّهُ يَقُولُ لَمْ أَفْعَلْ هذَا وَلكِنِّي سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ لاَ تَلْبَسُوا الْحَرِيرَ وَلاَ الدِّيبَاجَ وَلاَ تَشْرَبُوا فِي آنِيَةِ الذَّهَبِ وَالفِضَّةِ، وَلاَ تَأْكُلُوا فِي صِحَافِهَا، فَإِنَّهَا لَهُمْ فِي الدُّنْيَا وَلَنَا فِي الآخِرَةِ

আবদুর রহমান ইবনু আবূ লাইলা (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, একবার তাঁরা হুযাইফাহ (রাঃ)-এর কাছে উপস্থিত ছিলেন। তিনি পানি পান করতে চাইলে এক অগ্নি উপাসক তাঁকে পানি এনে দিল। সে যখনই পাত্রটি তাঁর হাতে রাখল, তিনি সেটা ছুঁড়ে মারলেন এবং বললেন, আমি যদি একবার বা দু’বারের অধিক তাকে নিষেধ না করতাম, তাহলেও হতো। অর্থাৎ তিনি যেন বলতে চান, তা হলেও আমি এরূপ করতাম না। কিন্তু আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ তোমরা রেশম বা রেশম জাত কাপড় পরিধান করো না এবং সোনা ও রূপার পাত্রে পান করো না এবং এগুলোর বাসনে আহার করো না। কেননা পৃথিবীতে এগুলো কাফিরদের জন্য আর পরকালে তোমাদের জন্য। (বুখারী পর্ব ৭০ অধ্যায় ২৯ হাদীস নং ৫৪২৬; মুসলিম ৩৭/১, হাঃ ২০৬৭)

১৩৩৭

সহিহ হাদিস
حديث أُمِّ سَلَمَةَ، زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: الَّذِي يَشْرَبُ فِي إِنَاءِ الْفِضَّةِ إِنَّمَا يُجَرْجِرُ فِي بَطْنِهِ نَارَ جَهَنَّمَ

উম্মু সালামাহ (রাঃ থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি রূপার পাত্রে পান করে সে তো তার উদরে জাহান্নামের আগুন প্রবেশ করায়। (বুখারী পর্ব ৭৪ অধ্যায় ২৮ হাদীস নং ৫৬৩৪; মুসলিম ৩৭/১, হাঃ ২০৬৫)

১৩৩৮

সহিহ হাদিস
حديث الْبَرَاءِ رضي الله عنه، قَالَ: أَمَرَنَا رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، بِسَبْعٍ وَنَهَانَا عَنْ سَبْعِ: أَمَرَنَا بِعِيَادَةِ الْمَرِيضِ، وَاتِّبَاعِ الْجِنَازَةِ، وَتَشْمِيتِ الْعَاطِسِ، وَإِجَابَةِ الدَّاعِي، وَإِفْشَاءِ السَّلاَمِ، وَنَصْرِ الْمَظْلُومِ، وَإِبْرَارِ الْمُقْسِمِ؛ وَنَهَانَا عَنْ خَوَاتِيمِ الذَّهَبِ، [ص: 32] وَعَنِ الشُّرْبِ فِي الْفِضَّةِ، أَوْ قَالَ: آنِيَةِ الْفِضَّةِ، وَعَنِ الْمَيَاثِرِ وَالْقَسِّيِّ، وَعَنْ لُبْسِ الْحَرِيرِ وَالدِّيبَاجِ وَالإِسْتَبْرَقِ

বারাআ ইবনু ‘আযিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের সাতটি জিনিসের হুকুম দিয়েছেন এবং সাতটি জিনিস থেকে নিষেধ করেছেন। তিনি আমাদের হুকুম দিয়েছেনঃ রোগীর সেবা করতে, জানাযার পেছনে যেতে, হাঁচি দানকারীর জবাব দিতে, দাওয়াতকারীর দাওয়াত গ্রহণ করতে, অধিক অধিক সালাম দিতে, মাযলুমের সাহায্য করতে এবং কসমকারীকে কসম ঠিক রাখার সুযোগ করে দিতে। আর আমাদের তিনি নিষেধ করছেনঃ স্বর্ণের আংটি ব্যবহার করতে, কিংবা তিনি বলেছেন, রূপার পাত্রে পানি পান করতে, মায়াসির অর্থাৎ এক জাতীয় নরম ও মসৃন রেশমী কাপড় কালসী অর্থাৎ রেশম মিশ্রিত কাপড় ব্যবহার করতে এবং পাতলা কিংবা মোটা এবং অলঙ্কার খচিত রেশমী কাপড় ব্যবহার করতে। (বুখারী পর্ব ৭৪ অধ্যায় ২৮ হাদীস নং ৫৬৩৫; মুসলিম ৩৭/১, হাঃ ২০৬৬)

১৩৪২

সহিহ হাদিস
حديث عَلِيٍّ رضي الله عنه، قَالَ: أَهْدَى إِلَيَّ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، حُلَّةَ سِيَرَاءَ فَلَبِسْتُهَا، فَرَأَيْتُ الْغَضَبَ فِي وَجْهِهِ، فَشَقَقْتُهَا بَيْنَ نِسَائِي

আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে একজোড়া রেশমী কাপড় দিলেন। আমি তা পরিধান করলাম। তাঁর মুখমণ্ডলে গোস্বার ভাব দেখতে পেয়ে আমি আমার মহিলাদের মাঝে তা ভাগ করে দিয়ে দিলাম। (বুখারী পর্ব ৫১ অধ্যায় ২৭ হাদীস নং ২৬১৪; মুসলিম ৩৭/১ হাঃ ২০৭১)

১৩৪১

সহিহ হাদিস
حديث عُمَرَ عَنْ أَبِي عُثْمَانَ النّهْدِيِّ، قَالَ: أَتَانَا كِتَابُ عُمَرَ مَع عُتْبَةَ بْنِ فَرْقَدٍ، بِأَذْرَبِيجَانَ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، نَهى عَنِ الْحَرِيرِ إِلاَّ هكَذَا؛ وَأَشَارَ بِإِصْبَعَيْهِ اللَّتَيْنِ تَلِيَانِ الإِبْهَامَ، قَالَ: فِيمَا عَلِمْنَا، أَنَّهُ يَعْنِي الأَعْلاَمَ

ক্বাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

আবূ ‘উসমান নাহদী (রাঃ)-এর থেকে বলেনঃ আমাদের কাছে ‘উমার (রাঃ)-এর থেকে এক পত্র আসে, এ সময় আমরা ‘উত্‌বাহ ইবনু ফারকাদের সঙ্গে আযারবাইজানে অবস্থান করছিলাম। (তাতে লেখা ছিল :) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রেশম ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন, তবে এতটুকু এবং ইশারা করলেন, বৃদ্ধ আঙ্গুলের সাথে মিলিত দু’আঙ্গুল দ্বারা (বর্ণনাকারী বলেন :) আমরা বুঝলাম যে (বৈধতার পরিমাণ) জানিয়ে তিনি পাড় ইত্যাদি উদ্দেশ্য করেছেন। (বুখারী পর্ব ৭৭ অধ্যায় ২৫ হাদীস নং ৫৮২৮; মুসলিম পর্ব ৩৭/ হাঃ ২০৬৯)

১৩৪০

সহিহ হাদিস
حديث عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ، أَنَّ عَمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ رَأَى حُلَّةَ سِيَرَاءَ عِنْدَ بَابِ الْمَسْجِدِ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللهِ لَوِ اشْتَرَيْتَ هذِهِ فَلَبِسْتَهَا يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَلِلْوَفْدِ إِذَا [ص: 33] قَدِمُوا عَلَيْكَ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنَّمَا يَلْبَسُ هذِهِ مَنْ لاَ خَلاَقَ لَهُ فِي الآخِرَةِ ثُمَّ جَاءَتْ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، مِنْهَا حُلَلٌ فَأَعْطَى عُمَرَ ابْنَ الْخَطَّابِ رضي الله عنه مِنْهَا حُلَّةً فَقَالَ عُمَرُ: يَا رَسُولَ اللهِ كَسَوْتَنِيَهَا، وَقَدْ قُلْتَ فِي حُلَّةِ عُطَارِدٍ مَا قُلْتَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنِّي لَمْ أَكْسُكَهَا لِتَلْبَسَهَا فَكَسَاهَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ رضي الله عنه، أَخًا لَهُ، بِمَكَّةَ، مُشْرِكًا

আবদুল্লাহ্ ইব্‌নু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

উমার ইব্‌নু খাত্তাব (রাঃ) মাসজিদে নববীর দরজার নিকটে এক জোড়া রেশমী পোষাক (বিক্রি হতে) দেখে নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বললেন, হে আল্লাহ্‌র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! যদি এটি আপনি খরিদ করতেন আর জুমু‘আহ’র দিন এবং যখন আপনার নিকট প্রতিনিধি দল আসে তখন আপনি তা পরিধান করতেন। তখন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ এটা তো সে ব্যক্তিই পরিধান করে, আখিরাতে যার (মঙ্গলের) কোন অংশ নেই।
অতঃপর আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট এ ধরনের কয়েক জোড়া পোষাক আসে, তখন তার এক জোড়া তিনি ‘উমার (রাঃ)-কে প্রদান করেন। ‘উমার (রাঃ) আরয করলেন, হে আল্লাহ্‌র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আপনি আমাকে এটি পরিধান করতে দিলেন অথচ আপনি উতারিদের (রেশম) পোষাক সম্পর্কে যা বলার তা তো বলেছিলেন। তখন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আমি তোমাকে এটি নিজের পরিধানের জন্য প্রদান করিনি। ‘উমার ইব্‌নু খাত্তাব (রাঃ) তখন এটি মাক্কায় তাঁর এক ভাইকে দিয়ে দেন, যে তখন মুশরিক ছিল। (বুখারী পর্ব ১১ অধ্যায় ৭ হাদীস নং ৮৮৬; মুসলিম ৩৭/১, হাঃ ২০৬৮)

১৩৪৩

সহিহ হাদিস
حديث أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: مَنْ لَبِسَ الْحَرِيرَ فِي الدُّنْيَا فَلَنْ يَلْبَسَهُ فِي الآخِرَةِ

আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

শু’বাহ (রহঃ) বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলামঃ এ কথা কি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণিত? তিনি জোর দিয়ে বললেনঃ হ্যাঁ। নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণিত। যে ব্যক্তি দুনিয়ায় রেশমী কাপড় পরিধান করবে, সে আখিরাতে তা কখনও পরিধান করতে পারবে না। (বুখারী পর্ব ৭৭ অধ্যায় ২৫ হাদীস নং ৫৮৩২; মুসলিম পর্ব ৩৭/ হাঃ ৬০৭৩)

১৩৪৪

সহিহ হাদিস
حديث عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ، قَالَ: أُهْدِيَ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَرُّوجُ حَرِيرٍ، فَلَبِسَهُ فَصَلّى فِيهِ، ثُمَّ انْصَرَفَ فَنَزَعَهُ نَزْعًا شَدِيدًا كَالْكَارِهِ لَهُ وَقَالَ: لاَ يَنْبَغِي هذَا لِلْمُتَّقِينَ

উকবাহ ইব্‌নু ‘আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে একটা রেশমী জুব্বা হাদিয়া হিসেবে দেয়া হয়েছিল। তিনি তা পরিধান করে সলাত আদায় করলেন। কিন্তু সলাত শেষ হওয়ার সাথে সাথে দ্রুত তা খুলে ফেললেন, যেন তিনি তা পরা অপছন্দ করছিলেন। অতঃপর তিনি বললেনঃ মুত্তাকীদের জন্যে এ পোশাক সমীচীন নয়।* (বুখারী পর্ব ৮ অধ্যায় ১৬ হাদীস নং ৩৭৫; মুসলিম ৩৭/১৫, হাঃ ২০৭৫)
*পুরুষের জন্য রেশমি কাপড় পরিধান হারাম হওয়ার পূর্বের ঘটনা এটি।
৩৭/ পরিচ্ছেদঃ চুলকানি বা চর্মরোগের কারণে পুরুষের জন্য রেশমি কাপড় ব্যবহার বৈধ।

১৩৪৫

সহিহ হাদিস
حديث أَنَسٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، رَخَّصَ لِعَبْدِ الرَّحْمنِ بْنِ عَوْفٍ وَالزُّبَيْرِ فِي قَمِيصٍ مِنْ حَرِيرٍ، مِنْ حَكَّةٍ كَانَتْ بِهِمَا

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘আবদুর রহমান ইব্‌নু ‘আওফ (রাঃ) ও যুবায়র (রাঃ)-কে তাদের শরীরে চুলকানি থাকায় রেশমী জামা পরিধান করতে অনুমতি দিয়েছিলেন। (বুখারী পর্ব ৫৬ অধ্যায় ৯১ হাদীস নং ২৯১৯; মুসলিম ৩৭/৩ হাঃ ২০৭৬)
৩৭/ পরিচ্ছেদঃ হিবরা কাপড় পরিধানের মর্যাদা।

১৩৪৬

সহিহ হাদিস
حديث أَنَسٍ عَنْ قَتَادَةَ، قَالَ: قلْتُ لَهُ: أَيُّ الثِّيَابِ كَانَ أَحَبَّ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: الْحِبَرَةُ

ক্বাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আমি আনাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলামঃ কোন্ জাতীয় কাপড় রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট অধিক প্রিয় ছিল? তিনি বললেনঃ হিবারা-ইয়ামনী চাদর। (বুখারী পর্ব ৭৭ অধ্যায় ১৮ হাদীস নং ৫৮১২; মুসলিম ৩৭/৫, হাঃ ২০৭৯)
৩৭/ পরিচ্ছেদঃ পোষাকে বিনয়ী হওয়া শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় সংখ্যক মোটা কাপড়কে যথেষ্ট মনে করা, কম মূল্যের পোষাক, কম্বল, বিছানা ব্যবহার করা, উটের লোম থেকে তৈরি কাপড় আর তাতে যা উপাদেয় পাওয়া যায় তা ব্যবহার করা বৈধ।

১৩৪৭

সহিহ হাদিস
حديث عَائِشَة عَنْ أَبِي بُرْدَةَ، قَالَ: أَخْرَجَتْ إِلَيْنَا عَائِشَةُ كِسَاءً وَإِزَارًا غَليظًا؛ فَقَالَتْ: قُبِضَ رُوحُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي هذَيْنِ

আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর চাদর গায়ে দিয়ে সলাত আদায় করলেন। চাদরটি ছিল কারুকার্য খচিত। তিনি কারুকার্যের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকালেন, তারপর সালাম ফিরিয়ে বললেনঃএ চাদরটি আবূ জাহমের কাছে নিয়ে যাও। কারণ, এখনই তা আমাকে সলাত থেকে অন্যমনস্ক করে দিয়েছে। আর আবূ জাহম ইবনু হুযাইফার ‘আনবিজানিয়্যা’ (কারুকার্যবিহীন চাদর)-টি আমার জন্যে নিয়ে এসো। সে হচ্ছে আদী ইবনু কা‘ব গোত্রের লোক। (বুখারী পর্ব ৭৭ অধ্যায় ১৯ হাদীস নং ৫৮১৮; মুসলিম)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন