hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুখতাসার সহীহ আল-বুখারী

৫৮. কিতাবুত্ তাফসীর

مختصر صحيح البخاري

/৩৮ পরিচ্ছেদঃ দ্বীন নসীহত স্বরূপ

১৭৫১

সহিহ হাদিস
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قالَ : أُتِيَ رَسُولُ اللَّهِ (ﷺ) بِلَحْمٍ، فَرُفِعَ إِلَيْهِ الذِّراعُ، وَكَانَتْ تُعْجِبُهُ، فَنَهَسَ مِنْهَا نَهْسَةٌ ثُمَّ قال: (أَنَا سَيِّدُ النَّاسِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، وَهَلْ تَدْرُونَ مِمَّ ذَلِكَ؟ يَجْمَعُ الله الأَوَّلِينَ وَالْآخَرِينَ فِي صَعِيدٍ وَاحِدٍ، يُسْمِعُهُمُ الدَّاعِي وَيَنْفُذُهُمُ الْبَصَرُ، وَتَدْنُو الشَّمْسُ ، فَيَبْلُغُ النَّاسَ مِنَ الْغَمِّ وَالْكَرْبِ ما لا يُطِيقُونَ وَلَا يَحْتَمِلُونَ، فَيَقُولُ النَّاسُ : أَلاَ تَرَوْنَ مَا قَدْ بَلَغَكُمْ، أَلاَ تَنْظُرُونَ مَنْ يَشْفَعُ لَكُمْ إِلَى رَبِّكُمْ؟ فَيَقُولُ بَعْضُ النَّاسُ لِبَعْضٍ : عَلَيْكُمْ بِآدَمَ، فَيَأْتُونَ آدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَيَقُولُونَ لَهُ : أَنْتَ أَبُو الْبَشَرِ، خَلَقَكَ اللَّهُ بِيَدِهِ، وَنَفَخَ فِيكَ مِنْ رُوحِهِ، وَأَمَرَ المَلَائِكَةَ فَسَجَدُوا لَكَ، اشْفَعْ لَنَا إِلَى رَبِّكَ، أَلا تَرى إِلَى مَا نَحْنُ فِيهِ؟ أَلَا تَرَى إِلَى مَا قَدْ بَلَغَنَا؟ فَيَقُولُ آدَمُ : إِنَّ رَبِّي قَدْ غَضِبَ الْيَوْمَ غَضَبًا لَمْ يَغْضَبْ قَبْلَهُ مِثْلَهُ، وَلَنْ يَغْضَبْ بَعْدَهُ مِثْلَهُ، وَإِنَّهُ قَدْ نَهَانِي عَنِ الشَّجَرَةِ فَعَصَيْتُهُ ، نَفْسِي نَفْسِي نَفْسِي اذْهَبُوا إِلَى غَيْرِي اذْهَبُوا إِلَى نُوحٍ فَيَأْتُونَ نُوحًا فَيَقُولُونَ : يَا نُوحُ إِنَّكَ أَنْتَ أَوَّلُ الرُّسُلِ إِلَى أَهْلِ الأَرْضِ، وَقَدْ سَمَّاكَ اللَّهُ عَبْدًا شَكُورًا ، اشْفَعْ لَنَا إِلَى رَبِّكَ، أَلَا تَرَى إِلَى مَا نَحْنُ فِيهِ؟ فَيَقُولُ : إِنَّ رَبِّي عَزَّ وَجَلَّ قَدْ غَضِبَ الْيَوْمَ غَضَبًا لَمْ يَغْضَبْ قَبْلَهُ مِثْلَهُ، وَلَنْ يَغْضَبَ بَعْدَهُ مِثْلَهُ، وَإِنَّهُ قَدْ كانَتْ لِي دَعْوَةٌ دَعَوْتُهَا عَلَى قَوْمِي، نَفْسِي نَفْسِي نَفْسِي اذْهَبُوا إِلَى غَيْرِي، اذْهَبُوا إِلَى إِبْرَاهِيمَ. فَيَأْتُونَ إِبْرَاهِيمَ فَيَقُولُونَ : يَا إِبْرَاهِيمُ، أَنْتَ نَبِيُّ اللَّهِ وَخَلِيلُهُ مِنْ أَهْلِ الْأَرْضِ، أَشْفَعْ لَنَا إِلَى رَبِّكَ ، أَلا تَرَى إِلَى مَا نَحْنُ فِيهِ؟ فَيَقُولُ لَهُمْ: إِنَّ رَبِّي قَدْ غَضِبَ الْيَوْمَ غَضَبًا لَمْ يَغْضَبْ قَبْلَهُ مِثْلَهُ، وَلَنْ يَغْضَبَ بَعْدَهُ مِثْلَهُ ، وَإِنِّي قَدْ كُنْتُ كَذَبْتُ ثَلَاثَ كَذَبَاتٍ نَفْسِي نَفْسِي نَفْسِي اذْهَبُوا إِلَى غَيْرِي، اذْهَبُوا إِلَى مُوسَى فَيَأْتُونَ مُوسى فَيَقُولُونَ : يَا مُوسَى، أَنْتَ رَسُولُ اللَّهِ، فَضَّلَكَ اللهُ بِرِسَالَتِهِ وَبِكَلامِهِ عَلَى النَّاسِ، اشْفَعْ لَنَا إِلَى رَبِّكَ، أَلَا تَرَى إِلَى مَا نَحْنُ فِيهِ؟ فَيَقُولُ: إِنَّ رَبِّي قَدْ غَضِبَ الْيَوْمَ غَضَبًا لَمْ يَغْضَبْ قَبْلَهُ مِثْلَهُ، وَلَنْ يَغْضَبَ بَعْدَهُ مِثْلَهُ، وَإِنِّي قَدْ قَتَلْتُ نَفْسًا لَمْ أُومَرْ بِقَتْلِهَا، نَفْسِي نَفْسِي نَفْسِي اذْهَبُوا إِلَى غَيْرِي اذْهَبُوا إِلَى عِيسَى فَيَأْتُونَ عِيسَى فَيَقُولُونَ : يَا عِيسَى، أَنْتَ رَسُولُ اللَّهِ، وَكَلِمَتُهُ أَلْقَاهَا إِلَى مَرْيَمَ وَرُوحٌ مِنْهُ، وَكَلَّمْتَ النَّاسَ في المَهْدِ صَبِيًّا، أَشْفَعْ لَنَا، أَلاَ تَرَى إِلَى مَا نَحْنُ فِيهِ؟ فَيَقُولُ عِيسَى : إِنَّ رَبِّي قَدْ غَضِبَ الْيَوْمَ غَضَبًا لَمْ يَغْضَبْ قَبْلَهُ مِثْلَهُ قَطُّ، وَلَنْ يَغْضَبَ بَعْدَهُ مِثْلَهُ - وَلَمْ يَذْكُرْ ذَنْبًا - نَفْسِي نَفْسِي نَفْسِي، اذْهَبُوا إِلَى غَيْرِي اذْهَبُوا إِلَى مُحَمَّدٍ فَيَأْتُونَ محَمَّدًا فَيَقُولُونَ : يَا مُحَمَّدُ أَنْتَ رَسُولُ اللَّهِ، وَخَاتَمُ الْأَنْبِيَاءِ، وَقَدْ غَفَرَ اللهُ لَكَ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِكَ وَمَا تَأَخَّرَ ، أَشْفَعْ لَنَا إِلَى رَبِّكَ، أَلَا تَرَى إِلَى مَا نَحْنُ فِيهِ؟ فَأَنْطَلِقُ فَآتِي تَحْتَ الْعَرْشِ، فَأَقَعُ سَاجِدًا لِرَبِّي عَزَّ وَجَلَّ، ثُمَّ يَفْتَحُ اللَّهُ عَلَيَّ مِنْ مَحَامِدِهِ وَحُسْنِ الثَّنَاءِ عَلَيْهِ شَيْئًا لَمْ يَفْتَحْهُ عَلَى أَحَدٍ قَبْلِي، ثُمَّ يُقَالُ : يَا مُحَمَّدُ أَرْفَعْ رَأْسَكَ، سَلْ تُعْطَهُ، وَاشْفَعْ تُشَفَّعْ، فَأَرْفَعُ رَأْسِي فَأَقُولُ: أُمَّتِي يَا رَبِّ، أُمَّتِي يَا رَبِّ، أُمَّتِي يَا رَبِّ، فَيُقَالُ : يَا مُحَمَّدُ أَدْخِلْ مِنْ أُمَّتِكَ مَنْ لَا حِسَابَ عَلَيْهِمْ مِنَ الْبَابِ الأَيْمَنِ مِنْ أَبْوَابِ الجَنَّةِ، وَهُمْ شُرَكَاءُ النَّاسِ فِيمَا سِوَى ذَلِكَ مِنَ الأبواب، ثُمَّ قَالَ: وَالَّذِي نَفْسِى بِيَدِهِ، إِنَّ مَا بَيْنَ الْمِصْرَاعَيْنِ مِنْ مَصَارِيع الجَنَّةِ كَمَا بَيْنَ مَكَّةَ وَحِمْيَرَ، أَوْ كَمَا بَيْنَ مَكَّةَ وَيُصْرَى) .

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেনঃ একদা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর নিকট গোশত আনা হল। তাঁকে সামনের বাহুর গোশত দেয়া হল। আর তিনি সামনের বাহুর গোশত পছন্দ করতেন। তিনি তা থেকে দাঁত দিয়ে ছিড়ে খেলেন। অতঃপর তিনি বললেনঃ আমি কিয়ামতের দিন বনী আদমের সরদার হবো। তোমরা কি জান কেন এমন হবে? আল্লাহ্ তাআলা সে দিন আগের ও পরের সমস্ত মানুষকে একটি মাঠে একত্রিত করবেন। সকলেই একজন আহবানকারীর আহবান শুনতে পাবে এবং ময়দানটি এমন সমতল হবে যে, তাতে একজনের দৃষ্টি সকলকেই দেখতে পাবে। সূর্য নিকটবর্তী হবে, তাদের এমন দুঃখ ও কষ্ট হবে যে, তারা তা বরদাশত করতে পারবে না।

লোকেরা পরস্পর বলবেঃ তোমাদের কেমন কষ্ট হচ্ছে, তা কি তোমরা দেখছ না? তোমরা কি এমন একজন লোক তালাশ করবে না যে তোমাদের জন্য তোমাদের প্রভুর নিকট সুপারিশ করবে। তখন লোকদের একজন অন্যজনকে বলতে শুরু করবেঃ চল আদমের নিকট যাই। সুতরাং তারা আদম (আঃ) এর নিকট গিয়ে বলবেঃ আপনি হচ্ছেন মানব জাতির পিতা। আল্লাহ্ আপনাকে তাঁর পবিত্র হাত দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আপনার ভিতর রূহ ফুঁকে দিয়েছেন। তাঁর নির্দেশে ফেরেশতারা আপনাকে সিজদা করেছে। আপনি আমাদের জন্য আপনার রবের নিকট সুপারিশ করুন। আপনি কি দেখছেন না আমরা কি রকম কষ্টে আছি? আপনি কি দেখছেন না আমরা কেমন কষ্টের মধ্যে আছি?

আদম (আঃ) তখন বলবেনঃ আমার প্রভু আজ এমন রাগান্বিত হয়েছেন, যেমন রাগান্বিত আর কখনও হন নি। আজকের পরে আর কখনও এমন রাগান্বিত হবেন না। তিনি আমাকে একটি গাছের নিকট যেতে বারণ করেছিলেন। আমি তা লঙ্ঘন করেছি। হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! তোমরা অন্য কারও কাছে যাও। তোমরা নূহ এর কাছে যাও।

তারা নূহ (আঃ)-এর কাছে গিয়ে বলবেঃ হে নূহ! আপনি তো পৃথিবী বাসীর নিকট প্রথম রাসূল। আপনাকে আল্লাহ্ তাআলা একজন কৃতজ্ঞ বান্দা হিসেবে অবিহিত করেছেন। আপনি আমাদের জন্য আপনার প্রভুর নিকট সুপারিশ করুন। আপনি কি দেখছেন না আমরা কি রকম কষ্টে আছি? তিনি বলবেনঃ আমার প্রভু আজ এমন রাগান্বিত হয়েছেন, যেমন রাগান্বিত আর কখনও হন নি। আজকের পরে আর কখনও এমন রাগান্বিত হবেন না। আর আমাকে একটি দুআ করার অধিকার দেয়া হয়েছিল। আমি তা আমার জাতির বিরুদ্ধে করে ফেলেছি। হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! তোমরা অন্য কারও কাছে যাও। তোমরা ইমরাহীমের কাছে যাও।

তারা ইবরাহীম (আঃ) এর কাছে গিয়ে বলবেঃ হে ইবরাহীম! আপনি তো আল্লাহর নবী এবং পৃথিবীবাসীর মধ্যে আপনিই আল্লাহর বন্ধু। আপনি আমাদের জন্য আপনার প্রভুর নিকট সুপারিশ করুন। আপনি কি দেখছেন না আমরা কি রকম কষ্টে আছি? তিনি বলবেনঃ আমার প্রভু আজ এমন রাগান্বিত হয়েছেন, যেমন রাগান্বিত আর কখনও হন নি। আজকের পরে আর কখনও এমন রাগান্বিত হবেন না। আর ইতিপূর্বে আমি তিনটি মিথ্যা কথা বলে ফেলেছি। হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! তোমরা অন্য কারও কাছে যাও। তোমরা মূসার কাছে যাও।

তারা মূসা (আঃ) এর কাছে গিয়ে বলবেঃ হে মূসা! আপনি তো আল্লাহর রাসূল। আল্লাহ্ আপনাকে রিসালাত দিয়ে এবং আপনার সাথে কথা বলে সমগ্র মানুষের মধ্যে আপনাকে বিশেষ মর্যাদায় অভিষিক্ত করেছেন। আপনি আমাদের জন্য আপনার প্রভুর নিকট সুপারিশ করুন। আপনি কি দেখছেন না আমরা কি রকম কষ্টে আছি? তিনি বলবেনঃ আমার প্রভু আজ এমন রাগান্বিত হয়েছেন, যেমন রাগান্বিত আর কখনও হন নি। আজকের পরে আর কখনও এমন রাগান্বিত হবেন না। আর আমি পৃথিবীতে এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিলাম। অথচ তাকে হত্যা করার জন্য আমাকে আদেশ দেয়া হয় নি। হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! তোমরা অন্য কারও কাছে যাও। তোমরা ঈসার কাছে যাও।

তারা ঈসা (আঃ) এর কাছে গিয়ে বলবেঃ হে ঈসা! আপনি আল্লাহর রাসূল এবং আপনি হচ্ছেন আল্লাহর সেই কালেমা, যা তিনি মারইয়ামের কাছে পাঠিয়েছেন। আর আপনি হচ্ছেন আল্লাহর রূহ। আপনি শিশুকালে মায়ের কোলে থেকেই মানুষের সাথে কথা বলেছেন। আপনি আমাদের জন্য সুপারিশ করুন। আপনি কি দেখছেন না আমরা কি রকম কষ্টে আছি? তিনি বলবেনঃ আমার প্রভু আজ এমন রাগান্বিত হয়েছেন, যেমন রাগান্বিত আর কখনও হন নি। আজকের পরে আর কখনও এমন রাগান্বিত হবেন না। তিনি পৃথিবীতে থাকা কালে কোন পাপের কথা উল্লেখ করবেন না৷ তিনি বলবেনঃ হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! হায়! আমার কি দশা হবে! তোমরা অন্য কারও কাছে যাও। তোমরা মুহাম্মাদের কাছে যাও।

তারা মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর কাছে গিয়ে বলবেঃ হে মুহাম্মাদ! আপনি আল্লাহর রাসূল এবং সর্বশেষ নবী। আল্লাহ আপনার আগের ও পরের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন। আপনি আমাদের জন্য সুপারিশ করুন। আপনি কি দেখছেন না আমরা কি রকম কষ্টে আছি? রাসূল (ﷺ) বলেনঃ অতঃপর আমি আরশের নীচে গিয়ে আমার প্রভুর জন্য সিজদায় নত হবো। অতঃপর আল্লাহ তাআলা আমার অন্তরে তাঁর এমন কিছু প্রশংসা ও গুণগান ঢেলে দিবেন যা ইতিপূর্বে কাউকে দেন নি। (আমি সেগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর প্রশংসা করবো) অতঃপর বলা হবেঃ হে মুহাম্মাদ! মাথা উঠান। চান, আপনি যা চাইবেন, আপনাকে তাই দেয়া হবে। আপনি সুপারিশ করুন, আপনার সুপারিশ কবুল করা হবে। আমি তখন মাথা উঠিয়ে বলবোঃ হে আমার প্রভু! আমার উম্মাতকে বাঁচান। আমার উম্মাতকে বাঁচান।

অতঃপর বলা হবেঃ হে মুহাম্মাদ! আপনার উম্মাতের মধ্যে যাদের উপর কোন হিসাব নেই, তাদেরকে জান্নাতের ডান দরজা দিয়ে প্রবেশ করান। তবে তারা চাইলে লোকদের সাথে জান্নাতের অন্যান্য দরজা দিয়েও জান্নাতে যেতে পারবে। অতঃপর তিনি বললেনঃ ঐ আল্লাহর শপথ! যার হাতে আমার প্রাণ রয়েছে, জান্নাতের একটি দরজার প্রশস্ততা হবে মক্কা ও হিমইয়ার অথবা মক্কা ও বুসরার মধ্যকার দূরত্বের সমান। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ১৭০৮)
টিকাঃ ‘হিময়ার’ ইয়ামানে এবং বুসরা সিরিয়ায় অবস্থিত। আর মুসলিম শরীফে হাজার নামক স্থানের কথা এসেছে। তা বাহরাইনে অবস্থিত। স্যাটালাইটের সাহায্যে আকাশপথ মেপে মক্কা থেকে তিনটি স্থানের দূরত্ব হুবহু একই সমান পাওয়া গিয়েছে। যা হচ্ছে ১২৭৩ কিলোমিটার। এটি কি প্রিয় নবী (ﷺ)এর একটি উজ্জল মুজিযা নয়? আল্লাহু আকবার।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন