hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুখতাসার সহীহ আল-বুখারী

১০. কিতাবুল আযান

مختصر صحيح البخاري

১০/৭৭ পরিচ্ছেদঃ সিজদার ফজীলত

৪৬৩

সহিহ হাদিস
وَعَنْهُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ : أَنَّ النَّاسَ قَالُوا : يَا رَسُولَ اللَّهِ (ﷺ) هَلْ نَرَى رَبَّنَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ؟ قَالَ : هَلْ تُمَارُونَ فِي الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ، لَيْسَ دُونَهُ سَحَابٌ؟). قَالُوا لاَ يَا رَسُولَ اللَّهِ، قَالَ : فَهَلْ تُمَارُونَ فِي الشَّمْسِ لَيْسَ دُونَهَا سَحَابٌ ؟ قَالُوا : لَا، قَالَ: (فَإِنَّكُمْ تَرَوْنَهُ كَذَلِكَ، يُحْشَرُ النَّاسُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، فَيَقُولُ : مَنْ كَانَ يَعْبُدُ شَيْئًا فَلْيَتَّبِعْ ، فَمِنْهُمْ مَنْ يَتَّبِعُ الشَّمْسَ، وَمِنْهُمْ مَنْ يَتَّبِعُ الْقَمَرَ، وَمِنْهُمْ مَنْ يَتَّبِعُ الطَّوَاغِيتَ، وَتَبْقَى هَذِهِ الْأُمَّهُ فِيهَا مُنَافِقُوهَا، فَيَأْتِيهِمُ اللَّهُ فَيَقُولُ: أَنَا رَبُّكُمْ، فَيَقُولُونَ : هَذَا مَكَانُنَا حَتَّى يَأْتِيَنَا رَبُّنَا، فَإِذَا جَاءَ رَبُّنَا عَرَفْنَاهُ، فَيَأْتِيهِمُ اللَّهُ فَيَقُولُ : أَنَا رَبُّكُمْ، فَيَقُولُونَ: أَنْتَ رَبُّنَا ، فَيَدْعُوهُمْ فَيُضْرَبُ الصِّرَاطُ بَيْنَ ظَهْرَانَيْ جَهَنَّمَ، فَأَكُونُ أَوَّلَ مَنْ يَجُوزُ مِنَ الرُّسُلِ بِأُمَّتِهِ، وَلَا يَتَكَلَّمُ يَوْمَئِذٍ أَحَدٌ إلا الرُّسُلُ، وَكَلَامُ الرُّسُلِ يَوْمَئِذٍ : اللَّهُمَّ سَلّمْ سَلّمْ، وَفِي جَهَنَّمَ كَلالِيبُ، مِثْلُ شَوْكِ السَّعْدَانِ، هَلْ رَأَيْتُمْ شَوْكَ السَّعْدَانِ؟ قَالُوا : نَعَمْ، قَالَ: (فَإِنَّهَا مِثْلُ شَوْكِ السَّعْدَانِ، غَيْرَ أَنَّهُ لَا يَعْلَمُ قَدْرَ عِظَمِهَا إِلا اللَّهُ، تَخْطَفُ النَّاسَ بِأَعْمَالِهِمْ، فَمِنْهُمْ مَنْ يُوبَقُ بِعَمَلِهِ، وَمِنْهُمْ مَنْ يُخَرْدَلُ ثُمَّ يَنْجُو، حَتَّى إِذَا أَرَادِ اللَّهُ رَحْمَةَ مَنْ أَرَادَ مِنْ أَهْلِ النَّارِ، أَمَرَ المَلائِكَةَ : أَنْ يُخْرِجُوا مَنْ كَانَ يَعْبُدُ الله، فَيُخْرِجُونَهُمْ وَيَعْرِفُونَهُمْ بِآثَارِ السُّجُودِ، وَحَرَّمَ اللَّهُ عَلَى النَّارِ أَنْ تَأْكُلَ أَثَرَ السُّجُودِ، فَيَخْرُجُونَ مِنَ النَّارِ، فَكُلُّ ابْنِ آدَمَ تَأْكُلُهُ النَّارُ إِلا أَثَرَ السُّجُودِ، فَيَخْرُجُونَ مِنَ النَّارِ وَقَدِ امْتُحِشُوا فَيُصَبُّ عَلَيْهِمْ مَاءُ الْحَيَاةِ، فَيَنْبُتُونَ كَمَا تَنْبُتُ الْحِبَّةُ فِي حَمِيل السَّيْلِ، ثُمَّ يَفْرُغُ اللَّهُ مِنَ الْقَضَاءِ بَيْنَ الْعِبَادِ، وَيَبْقَى رَجُلٌ بَيْنَ الْجَنَّةِ وَالنَّارِ، وَهُوَ آخِرُ أَهْلِ النَّارِ دُخُولا الْجَنَّةَ، مُقْبلاً. بِوَجْهِهِ قِبْلَ النَّارِ، فَيَقُولُ : يَا رَبِّ أَصْرِف وَجْهِي عَنِ النَّارِ، قَدْ قَشَبَنِي رِيحُهَا ، وَأَحْرَقَنِي ذَكَاؤُهَا، فَيَقُولُ : هَلْ عَسَيْتَ إِنْ فُعِلَ ذلِكَ بِكَ أَنْ تَسْأَلَ غَيْرَ ذَلِكَ؟ فَيَقُولُ : لاَ وَعِزَّتِكَ، فَيُعْطِي اللَّهَ مَا يَشَاءُ مِنْ عَهْدِ وَمِيثَاقِ، فَيَصْرِفُ اللَّهُ وَجْهَهُ عَنِ النَّارِ، فَإِذَا أَقْبَلَ بِهِ عَلَى الْجَنَّةِ، رَأَى بَهْجَتَهَا سَكَتَ مَا شَاءَ اللهُ أَنْ يَسْكُتَ، ثُمَّ قَالَ : يَا رَبِّ قَدِّمْنِي عِنْدَ بَابِ الْجَنَّةِ، فَيَقُولُ اللهُ : أَلَيْسَ قَدْ أَعْطَيْتَ الْعُهُودَ وَالمِيثَاقَ، أَنْ لا تَسْأَلَ غَيْرَ الَّذِي كُنْتَ سَأَلْتَ؟ فَيَقُولُ : يَا رَبِّ لَا أَكُونُ أَشْقَى خَلْقِكَ، فَيَقُولُ : فَمَا عَسَيْتَ إِنْ أُعْطِيتَ ذلِكَ أَنْ لا تَسْأَلَ غَيْرَهُ؟ فَيَقُولُ : لا وَعِزَّتِكَ، لاَ أَسْأَلُ غَيْرَ ذَلِكَ، فَيُعْطِي رَبَّهُ مَا شَاءَ مِنْ عَهْدِ وَمِيثَاقِ، فَيُقَدِّمُهُ إِلَى بَابِ الْجَنَّةِ، فَإِذَا بَلَغَ بَابَهَا، فَرَأَى زَهْرَتَهَا، وَمَا فِيهَا مِنَ النُّضْرَةِ وَالسُّرُورِ، فَيَسْكُتُ مَا شَاءَ اللَّهُ أَنْ يَسْكُتَ، فَيَقُولُ : يَا رَبِّ أَدْخِلْنِي الْجَنَّةَ ، فَيَقُولُ اللهُ : وَيْحَكَ يَا ابْنَ آدَمَ مَا أَغْدَرَكَ، أَلَيْسَ قَدْ أَعْطَيْتَ العَهْدَ وَالمِيثَاقَ، أَنْ لَا تَسْأَلَ غَيْرَ الَّذِي أُعْطِيتَ؟ فَيَقُولُ: يَا رَبِّ لَا تَجْعَلْنِي أَشْقَى خَلْقِكَ، فَيَضْحَكُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ مِنْهُ، ثُمَّ يَأْذَنُ لَهُ فِي دُخُولِ الْجَنَّةِ، فَيَقُولُ : تَمَنَّ ، فَيَتَمَنَّى حَتَّى إِذَا انْقَطَعَتْ أُمْنِيَّتُهُ ، قَالَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ: زِدْ مِنْ كَذَا وَكَذَا ، أَقْبَلَ يُذَكِّرُهُ رَبُّهُ، حَتَّى إِذَا انْتَهَتْ بِهِ الأَمَانِيُّ، قَالَ اللَّهُ تَعَالَى : لَكَ ذلِكَ وَمِثْلُهُ مَعَهُ) . قَالَ أَبُو سَعِيدٍ الْخُدْرِيُّ لأَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا: إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ (ﷺ) قَالَ : قَالَ اللهُ (لَكَ ذلِكَ وَعَشرَةُ أَمْثَالِهِ) . قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ : لَمْ أَحْفَظُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ إِلا قَوْلَهُ : لَكَ ذلِكَ وَمِثْلُهُ مَعَهُ) . قَالَ أَبُو سَعِيدٍ : إِنِّي سَمِعْتُهُ يَقُولُ : (ذَلِكَ لَكَ وَعَشَرَةُ أَمْثَالِهِ) .

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

লোকেরা বললঃ হে আল্লাহর রাসূল! কিয়ামতের দিন আমরা কি আমাদের প্রভুকে দেখতে পাব? উত্তরে নবী (ﷺ) বললেনঃ মেঘহীন পূর্ণিমার রাত্রিতে চাঁদ দেখার ব্যাপারে তোমাদের কোন সন্দেহ হয় কি? তাঁরা বললেনঃ না, হে আল্লাহর রাসূল! তিনি পুনরায় বললেনঃ মেঘহীন আকাশে সূর্য দেখার ব্যাপারে তোমাদের কোন সন্দেহ হয় কি? তাঁরা বললেনঃ না। তিনি বললেনঃ তোমরা এমনিভাবে তাঁকে অর্থাৎ তোমাদের প্রভুকে দেখতে পাবে। কিয়ামতের দিন সকল মানুষকে একত্রিত করা হবে। তখন আল্লাহ তাআলা বলবেনঃ দুনিয়াতে যে যার ইবাদত করত সে যেন তার সাথে যায়। তাদের কেউ সূর্যের অনুসরণ করে চলবে, কেউ চলবে চন্দ্রের পিছনে এবং কেউ চলবে তাগূতের পিছনে। অবশিষ্ট থাকবে এই উম্মাত। তাদের সাথে থাকবে উম্মাতের মুনাফেকরাও। আল্লাহ তাদের কাছে আসবেন এবং বলবেনঃ আমি তোমাদের প্রভু। তারা বলবেঃ আমাদের প্রভু না আসা পর্যন্ত আমরা এখানেই থাকব। আমাদের প্রভু আসলে আমরা তাঁকে চিনতে পারব। (প্রথমবার আল্লাহ তাআলা তাঁর আসল পরিচয়ে আসবেন না বলে তারা এ কথা বলবে) অতঃপর আল্লাহ তাআলা তাঁর আসল পরিচয়ে সবার সামনে আগমণ করে বলবেনঃ আমি তোমাদের প্রভু। তখন তারা বলবেঃ আপনি আমাদের প্রভু। আল্লাহ তাদেরকে ডাকবেন। অতঃপর জাহান্নামের উপর পুলসীরাত স্থাপন করা হবে। তখন রাসূলদের মধ্যে হতে আমিই সর্বপ্রথম স্বীয় উম্মাত নিয়ে পুলসীরাত পার হব।

সেদিন রাসূলগণ ব্যতীত কেউ কথা বলার সাহস পাবেনা। সেদিন রাসূলগণও শুধু একটি কথাই বলবেনঃ আল্লাহুম্মা সাল্লিম! সাল্লিম! “আল্লাহ নিরাপদ রাখুন! নিরাপদ রাখুন!” আর জাহান্নামে থাকবে সা'দানের কাঁটার মত আঁকুড়া। তোমরা কি কখনও সা'দানের কাঁটা দেখেছ? তাঁরা বললঃ হ্যাঁ, দেখেছি৷ আঁকুড়াগুলো সা'দান কাঁটার মতই হবে। কিন্তু তা কত বড় হবে আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ জানে না। কাঁটাগুলো মানুষের আমল অনুযায়ী টেনে নিবে বা ছোঁ মেরে নিয়ে যাবে। কাউকে খারাপ আমলের কারণে ধ্বংস করা হবে। আবার কাউকে জখম করা হবে এবং পরবর্তীতে সে মুক্তি পাবে। পরিশেষে আল্লাহ তাআলা যে সমস্ত জাহান্নামীদের উপর রহম করতে ইচ্ছা করবেন তখন ফেরেশতাদেরকে আদেশ করবেন, তাঁরা যেন ঐ সমস্ত লোকদেরকে জাহান্নাম থেকে বের করে আনেন, যারা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করত। ফেরেশতাগণ তাদেরকে সিজদার আলামত দেখে চিনতে পেরে জাহান্নাম থেকে বের করবেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের সিজদার স্থান দগ্ধ করা জাহান্নামের আগুনের উপর হারাম করেছেন। তারা জাহান্নাম হতে বের হবে। সিজদার স্থান ব্যতীত বনী আদমের শরীরের সকল অংশই আগুনে খেয়ে ফেলবে। তাই তারা জাহান্নাম থেকে কয়লার মত কালো বর্ণ ধারণ করে বের হবে। তখন তাদের উপরে আবে হায়াত তথা সঞ্জীবনী পানি ঢালা হবে। বন্যার পানিতে ভাসমান ফেনার (আবর্জনার) উপরে যেমনভাবে বীজ থেকে তৃণলতা গজিয়ে উঠে তেমনিভাবে তারা সেখানে গজিয়ে উঠবে। অর্থাৎ তারা নবজীবন লাভ করবে।

অতঃপর আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করবেন। তখন জান্নাত ও জাহান্নামের মধ্যখানে একজন লোক থেকে যাবে। সেই হবে জাহান্নামীদের মধ্যে হতে জান্নাতে প্রবেশকারী সর্বশেষ লোক। তার চেহারাটি সে সময় থাকবে জাহান্নামের দিকে। সে বলতে থাকবেঃ হে আল্লাহ! জাহান্নাম থেকে আমার চেহারা অন্য দিকে ফিরিয়ে দিন। উহার বাতাস আমাকে বিষাক্ত করে দিয়েছে এবং উহার লেলিহান অগ্নিশিখা আমাকে জ্বালিয়ে দিয়েছে। আল্লাহ তখন বলবেনঃ তোমার এ প্রার্থনা মঞ্জুর করা হলে এমন তো হবেনা যে, তুমি উহা ছাড়া আরো কিছু প্রার্থনা করবে? সে বলবেঃ আপনার ইজ্জত ও মর্যাদার শপথ! আমি আর কিছু চাইবোনা। অতঃপর সে আল্লাহ তাআলার ইচ্ছা মোতাবেক অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতি প্রদান করবে। আল্লাহ তার চেহারাকে জাহান্নামের দিক থেকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিবেন। জান্নাতের দিকে মুখ ফিরিয়ে সে জান্নাতের সৌন্দর্য ও শ্যামলতা দেখতে পাবে। আল্লাহ যতক্ষণ ইচ্ছা করবেন ততক্ষণ সে নিঃরব থাকবে।

অতঃপর সে বলবেঃ হে আল্লাহ! আমাকে জান্নাতের দরজার নিকটবর্তী করে দিন। আল্লাহ তখন বলবেনঃ তুমি কি আমাকে এই মর্মে অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতি প্রদান করো নি যে, ইতিপূর্বে যা প্রার্থনা করেছিলে তাছাড়া অন্য কিছু চাইবেনা? সে বলবেঃ হে আমার প্রতিপালক! আমি আপনার সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে হতভাগা হতে চাইনা। আল্লাহ তখন বলবেনঃ তোমার এ প্রার্থনা মঞ্জুর করা হলে এমন তো হবেনা যে, তুমি উহা ছাড়া আরো কিছু প্রার্থনা করবে? সে বলবেঃ আপনার ইজ্জত ও মর্যাদার শপথ! আমি উহা ছাড়া আর কিছুই চাইবনা। অতঃপর সে তার প্রভুর ইচ্ছা মোতাবেক অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতি প্রদান করবে। আল্লাহ তাআলা তাকে জান্নাতের দরজার নিকটবর্তী করবেন। জান্নাতের দরজার নিকটে গিয়ে সে জান্নাতের প্রাচুর্য, শ্যামলতা ও আনন্দঘন পরিবেশ দেখতে পাবে। অতঃপর আল্লাহ যতক্ষণ চাইবেন ততক্ষণ সে চুপ থাকার পর বলবেঃ হে প্রভু! আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করিয়ে দিন। আল্লাহ তখন বলবেনঃ হে বনী আদম! আফসোস তোমার জন্য (অকল্যাণ হোক তোমার)!

তুমি কতই না প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী! তুমি কি এই মর্মে অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতি প্রদান করোনি যে, তোমাকে যা দেয়া হয়েছে তার বাইরে অন্য কিছু প্রার্থনা করবেনা? সে বলবেঃ হে প্রভু! আমাকে আপনার সৃষ্টিকুলের মধ্যে সর্বাধিক হতভাগ্য করবেন না। তার কথায় আল্লাহ হাসবেন। অতঃপর আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশের অনুমতি দিয়ে বলবেনঃ তোমার মন যা চায় তা কামনা কর। সে কামনা করতে থাকবে। এমনকি তার কামনা ও আকাঙ্খা যখন শেষ হয়ে যাবে তখন মহান আল্লাহ তাকে বলবেনঃ তুমি এগুলো থেকে এবং ঐ এগুলো থেকে আরও বাড়িয়ে চাও। ঐ বিষয়গুলো তার প্রভু তাকে স্মরণ করিয়ে দিবেন। পরিশেষে তার সমুদয় আশা-আকাঙ্খা যখন শেষ হয়ে যাবে তখন আল্লাহ তাআলা বলবেনঃ এ পর্যন্ত তোমাকে যা দেয়া হয়েছে তার অনুরূপ আরেকগুণ বেশী দেয়া হবে।

আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) আবু হুরায়রা (রাঃ) কে বললেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এখানে বলেছেনঃ আল্লাহ বলবেনঃ তোমাকে যা দেয়া হয়েছে তার সাথে আরও দশগুণ বাড়িয়ে দেয়া হবে।

আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হতে কেবল এ কথাটিই স্মরণ রেখেছি যে, তিনি বলেছেনঃ এ পর্যন্ত তোমাকে যা দেয়া হয়েছে তার অনুরূপ আরেকগুণ বাড়িয়ে দেয়া হবে। আবু সাঈদ (রাঃ) বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে বলতে শুনেছিঃ তোমাকে যা দেয়া হয়েছে তার সাথে আরো দশগুণ দেয়া হবে। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৪৫৬)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন