hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুখতাসার সহীহ আল-বুখারী

২৩. কিতাবুল জানায়েয (জানাযার বিবরণ)

مختصر صحيح البخاري

/৪৭ পরিচ্ছেদঃ দাঁড়িয়ে এবং বসে উভয় অবস্থায় পেশাব করা

৬৯৭

সহিহ হাদিস
عَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدَبٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ : كانَ النَّبِيُّ (ﷺ) إِذَا صَلَّى صَلَاةَ الصُّبْح ، أَقْبَلَ عَلَيْنَا بِوَجْهِهِ، فَقَالَ : (مَنْ رَأَى مِنْكُمُ اللَّيْلَةَ رُؤْيَا ). قَالَ : فَإِنْ رَأَى أَحَدٌ قَصَّهَا، فَيَقُولُ: (مَا شَاءَ اللهُ) . فَسَأَلَنَا يَوْمًا فَقَالَ : هَلْ رَأَى أَحَدٌ مِنْكُمْ رُؤيَا قُلْنَا : لا ، قَالَ: الْكِنِّي رَأَيْتُ اللَّيْلَةَ رَجُلَيْنِ أَتَيَانِي فَأَخَذَا بِيَدِي، فَأَخْرَجَانِي إِلَى الْأَرْضِ المُقَدَّسَةِ، فَإِذَا رَجُلٌ جَالِسٌ، وَرَجُلٌ قَائِمٌ بِيَدِهِ كَلُوبٌ مِنْ حَدِيدٍ، قَالَ: إِنَّهُ يُدْخِلُ ذلِكَ الْكَلُّوبَ فِي شِدْقِهِ حَتَّى يَبْلُغَ قَفَاهُ، ثُمَّ يَفْعَلُ بِشِدْقِهِ الآخَرَ مِثْلَ ذلِكَ، وَيَلْتَتِمُ شِدْقُهُ هذَا، فَيَعُودُ فَيَصْنَعُ مِثْلَهُ. قَلْتُ : مَا هَذَا؟ قَالا : انْطَلِقُ، فَانْطَلَقْنَا، حَتَّى أَتَيْنَا عَلَى رَجُلٍ مُضْطَجِعِ عَلَى قَفَاهُ، وَرَجُلٌ قَائِمٌ عَلَى رَأْسِهِ بِفِهْرٍ، أَوْ صَخْرَةٍ، فَيَشْدَخُ بِهِ رَأْسَهُ، فَإِذَا ضَرَبَهُ تَدَهْدَة الْحَجَرُ ، فَانْطَلَقَ إِلَيْهِ لِيَأْخُذَهُ، فَلاَ يَرْجِعُ إِلَى هَذَا، حَتَّى يَلْتَيْمَ رَأْسَهُ، وَعَادَ رَأْسُهُ كَمَا هُوَ، فَعَادَ إِلَيْهِ فَضَرَبَهُ، قُلْتُ : مَنْ هَذَا؟ قَالا : انْطَلِقُ، فَانْطَلَقْنَا إِلَى تَقْبِ مِثْلِ التَّنُّورِ، أَعْلَاهُ ضَيْقٌ وَأَسْفَلُهُ وَاسِعٌ، يَتَوَقَدُ تَحْتَهُ نَارًا ، فَإِذَا اقْتَرَبَ ارْتَفَعُوا حَتَّى كَادَ أَنْ يَخْرُجُوا، فَإِذَا خَمَدَتْ رَجَعُوا فِيهَا ، وَفِيهَا رِجَالٌ وَنِسَاءٌ عُرَاةٌ، فَقُلْتُ : مَنْ هَذَا؟ قَالا : انْطَلِقْ، فَانْطَلَقْنَا ، حَتَّى أَتَيْنَا عَلَى نَهَرٍ مِنْ دَم فِيهِ رَجُلٌ قَائِمٌ ، وَعَلَى وَسَطِ النَّهَرِ رَجُلٌ بَيْنَ يَدَيْهِ حِجَارَةُ، فَأَقْبَلَ الرَّجُلُ الَّذِي فِي النَّهَرِ، فَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَخْرُجَ رَمَى الرَّجُلُ بِحَجَرٍ فِي فِيهِ، فَرَدَّهُ حَيْثُ كَانَ، فَجَعَلَ كُلَّمَا جَاءَ لِيَخْرُجَ رَمَى فِي فِيهِ بِحَجَرٍ، فَيَرْجِعُ كَمَا كَانَ، فَقُلْتُ : مَا هَذَا؟ قَالا : انْطَلِقُ ، فَانْطَلَقْنَا، حَتَّى انْتَهَيْنَا إِلَى رَوْضَةٍ خَضْرَاءَ فِيهَا شَجَرَةٌ عَظِيمَةٌ، وَفِي أَصْلِهَا شَيْخٌ وَصِبْيَانٌ، وَإِذَا رَجُلٌ قَرِيبٌ مِنَ الشَّجَرَةِ، بَيْنَ يَدَيْهِ نَارٌ يُوقِدُهَا، فَصَعِدَا بِي فِي الشَّجَرَةِ، وَأَدْخَلانِي دَارًا، لَمْ أَرَ قَط أَحْسَنَ مِنْهَا، فِيهَا رِجَالٌ شُيُوخٌ، وَشَبَابٌ وَنِسَاءٌ وَصِبْيَانُ، ثُمَّ أَخْرَجَانِي مِنْهَا ، فَصَعِدَا بي الشَّجَرَةَ، فَأَدْخَلَانِي دَارًا، هِيَ أَحْسَنُ وَأَفْضَلُ مِنْهَا، فِيهَا رِجَالٌ شُيُوخُ وَشَبَابٌ، قُلْتُ: طَوَّفْتُمانِي اللَّيْلَةَ، فَأَخْبَرَانِي عَمَّا رَأَيْتُ. قَالا: نَعَمْ، أَمَّا الَّذِي رَأَيْتَهُ يُشَقُ شِدْقُهُ فَكَذَّابٌ، يُحَدِّثُ بِالْكَذبَةِ ، فَتُحْمَلُ عَنْهُ حَتَّى تَبْلُغَ الْآفَاقَ، فَيُصْنَعُ بِهِ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ، وَالَّذِي رَأَيْتَهُ يُشْدَخُ رَأْسُهُ، فَرَجُلٌ عَلَّمَهُ اللهُ الْقُرْآنَ، فَنَامَ عَنْهُ بِاللَّيْلِ، وَلَمْ يَعْمَلْ فِيهِ بِالنَّهَارِ، يُفْعَلُ بِهِ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ، وَالَّذِي رَأَيْتَهُ فِي التَّقْبِ فَهُمُ الزُّنَاةُ، وَالَّذِي رَأَيْتَهُ فِي النَّهْرِ آكِلُوا الرِّبا، وَالشَّيْخُ فِي أَصْلِ الشَّجَرَةِ إِبْرَاهِيمُ عَلَيْهِ السَّلَامَ، وَالصِّبْيَانُ حَوْلَهُ فَأَوْلادُ النَّاسِ، وَالَّذِي يُوقِدُ النَّارَ مَالِكٌ خازِنُ النَّارِ، وَالدَّارُ الأُولَى الَّتِي دَخَلْتَ دَارُ عَامَّةِ المُؤْمِنِينَ، وَأَمَّا هَذِهِ الدَّارُ فَدَارُ الشُّهَدَاءِ، وَأَنَا جِبْرِيلُ، وَهَذَا میگائِيلُ، فَارْفَعْ رَأْسَكَ، فَرَفَعْتُ رَأْسِي، فَإِذَا فَوْقِي مِثْلُ السَّحَابِ، قَالا : ذَاكَ مَنْزِلُكَ، قُلْتُ: دَعَانِي أَدْخُلْ مَنْزِلِي، قَالاً : إِنَّهُ بَقِي لَكَ عُمُرُ لَمْ : تَسْتَكْمِلُهُ، فَلَوِ اسْتَكْمَلْتَ أَتَيْتَ مَنْزِلَكَ).

সামুরা বিন জুন্দুব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (ﷺ) যখন (ফজরের) নামায আদায় করতেন তখন নামায শেষে আমাদের দিকে মুখ ফিরিয়ে বসতেন এবং বলতেন আজ রাতে তোমাদের কেউ কোন স্বপ্ন দেখেছ কি? কেউ দেখে থাকলে তা বর্ণনা করতেন। আর তিনি আল্লাহর ইচ্ছানুযায়ী সে স্বপ্নের ব্যাখ্যা করতেন। তিনি আমাদেরকে একদিন জিজ্ঞেস করলেনঃ আজ রাতে তোমাদের কেউ কোন স্বপ্ন দেখেছ কি? আমরা বললামঃ না। নবী (ﷺ) বললেনঃ তবে শুন। আমি আজ রাতে স্বপ্নে দেখলাম, দু'জন লোক আমার নিকট এসে আমার হাত ধরে পবিত্র ভূমির দিকে নিয়ে গেল। সেখানে দেখলাম একজন লোক বসে রয়েছে এবং অন্য একজন লোক দাঁড়িয়ে আছে। দাঁড়ানো লোকটির হাতে রয়েছে একটি লোহার চাকু। দাঁড়ানো ব্যক্তি উপবিষ্ট ব্যক্তির মুখের একদিকে লোহার চাকুটি প্রবেশ করিয়ে পিছনের দিকে ঘাড় পর্যন্ত চিরে ফেলছে। একদিকে চিরে শেষ করে অন্যদিকেও অনুরূপ করা হচ্ছে। দ্বিতীয় দিকে চিরে শেষ করার সাথে সাথে প্রথম দিক আগের মত হয়ে যাচ্ছে। আবার প্রথম দিকে নতুন করে চিরা হচ্ছে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) জিজ্ঞেস করলেনঃ কি অপরাধের কারণে তাকে এভাবে শাস্তি দেয়া হচ্ছে? তারা বললেনঃ সামনে চলুন৷

আমরা চিৎ হয়ে শায়িত এক ব্যক্তির কাছে আসলাম। তার মাথার কাছে পাথর হাতে নিয়ে অন্য একজন লোক দাঁড়িয়ে ছিল। দাঁড়ানো ব্যক্তি শায়িত ব্যক্তির মাথায় সেই পাথর নিক্ষেপ করছে। পাথরের আঘাতে তার মাথা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যাচ্ছে এবং পাথরটি বলের মত গড়িয়ে অনেক দূরে চলে যাচ্ছে। লোকটি পাথর কুড়িয়ে আনতে আনতে আবার তার মাথা ভাল হয়ে যাচ্ছে। দাড়ানো ব্যক্তি প্রথমবারের মত আবার আঘাত করছে এবং তার মাথাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিচ্ছে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ আমি জিজ্ঞেস করলামঃ কি অপরাধের কারণে তাকে এভাবে শাস্তি দেয়া হচ্ছে? উত্তরে তারা বললেনঃ সামনে চলুন।

চলতে চলতে আমরা একটি তন্দুর চুলার নিকট আসলাম। যার উপরিভাগ ছিল সংকীর্ণ এবং ভিতরের অংশ ছিল প্রশস্ত। তার ভিতরে আগুন জ্বলছিল। তাতে রয়েছে কতগুলো উলঙ্গ নারী- পুরুষ। আগুনের শিখা যখন উপরের দিকে উঠছিল তখন তারাও উপরের দিকে উঠছিল। মনে হচ্ছিল তারা যেন বের হয়ে পড়বে। আগুন যখন নিস্তেজ হয়ে যায় তখন তারা পুনরায় নিচের দিকে চলে যায়। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ আমি জিজ্ঞেস করলামঃ কি অপরাধের কারণে তাদেরকে এভাবে শাস্তি দেয়া হচ্ছে? উত্তরে তারা বললেনঃ সামনে চলুন।
চলতে চলতে আমরা একটি রক্তের নদীর কাছে আসলাম। দেখলাম নদীতে একটি লোক সাঁতার কাটছে। নদীর তীরে অন্য একটি লোক কতগুলো পাথর একত্রিত করে তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে। সাঁতার কাটতে কাটতে লোকটি যখন নদীর কিনারায় এসে ডাঙ্গায় উঠতে চায় তখন দাঁড়ানো ব্যক্তি তার মুখে পাথর নিক্ষেপ করে পূর্বের স্থানে ফিরিয়ে দিচ্ছে। যখনই লোকটি নদীর তীরে আসতে চায় তখনই দাঁড়ানো লোকটি তার মুখে পাথর নিক্ষেপ করছে। পাথরের আঘাতে সে পূর্বের স্থানে ফিরে যাচ্ছে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ আমি জিজ্ঞেস করলামঃ কি অপরাধের কারণে তাকে এভাবে শাস্তি দেয়া হচ্ছে? উত্তরে তারা বললেনঃ সামনে চলুন।

চলতে চলতে আমরা একটি সবুজ রঙ্গের বাগানের কাছে গেলাম। বাগানে ছিল বিরাট একটি গাছ। গাছের গোড়ার নিকটে ছিল একজন বৃদ্ধ লোক এবং কতগুলো শিশু। হঠাৎ দেখতে পেলাম গাছের নিকটেই রয়েছে অন্য একজন লোক। তার সামনে রয়েছে আগুন। সে আগুনটি প্রজ্বলিত করছে। আমার সাথীদ্বয় আমাকে নিয়ে গাছে উঠলেন। তারা আমাকে এমন একটি ঘরে প্রবেশ করালেন যার চেয়ে অধিক সুন্দর ঘর আমি আর কখনও দেখিনি। সেই ঘরে রয়েছে কতিপয় বৃদ্ধ, যুবক, নারী এবং শিশু। অতঃপর আমাকে তারা উক্ত ঘর থেকে বের করলেন। তারা পুনরায় আমাকে নিয়ে এবার গাছে উঠলেন এবং আমাকে অন্য একটি ঘরে প্রবেশ করালেন। তা ছিল পূর্বের ঘরের চেয়ে অধিক সুন্দর ও উত্তম। তাতেও রয়েছে কতিপয় বৃদ্ধ ও যুবক পুরুষ।

এ পর্যায়ে আমি বললামঃ তোমরা আমাকে সারা রাত ভ্রমণ করালে। সুতরাং সারা রাত যা দেখলাম তা সম্পর্কে আমাকে অবহিত কর। তারা বললেনঃ হ্যাঁ, তাই করছি।
আপনি যার চোয়াল চিরে ফেলতে দেখলেন সে হলো মিথ্যুক। সে মিথ্যা কথা বলত। লোকেরা তার কাছ থেকে শুনে সে মিথ্যা কথা বর্ণনা করত এবং সে মিথ্যা চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ত। কিয়ামত দিবস পর্যন্ত তাকে এভাবে শাস্তি দেয়া হবে।

পাথরের আঘাতে যার মাথা চূর্ণ-বিচূর্ণ করতে দেখলেন সে হল এমন একজন লোক যাকে আল্লাহ তা'আলা কুরআন শিক্ষা দিয়েছেন। সে রাতের বেলা কুরআন তেলাওয়াত না করে সারা রাত নিদ্রা যেত এবং দিনের বেলা কুরআন অনুযায়ী আমল করতনা। কিয়ামত দিবস পর্যন্ত তাকে এভাবেই শাস্তি দেয়া হবে।

যাদেরকে আপনি তন্দুর সদৃশ গর্তের মধ্যে দেখলেন তারা হল ব্যভিচারী। যাকে আপনি রক্তের নদীতে সাঁতার কাটতে দেখলেন সে হল সুদখোর। গাছের গোড়ায় যাকে দেখলেন তিনি হলেন ইবরাহীম (আঃ)। তার চার পাশের শিশুরা হল মানুষের ঐ সমস্ত সন্তান যারা প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পূর্বেই মৃত্যু বরণ করেছে। যাকে আপনি আগুন জ্বালাতে দেখলেন তিনি হলেন জাহান্নামের দারোয়ান। আপনি প্রথম যে ঘরটিতে প্রবেশ করেছিলেন সেটি হল সাধারণ মু'মিনদের ঘর। আর দ্বিতীয়টি হল শহীদদের ঘর। আমি হলাম জিবরীল আর আমার সাথী হলেন মীকাঈল (আঃ)। এর পর জিবরীল বললেনঃ আপনি উপরের দিকে মাথা উঠান। আমি উপরের দিকে মাথা উঠিয়ে মেঘমালার মত কিছু দেখতে পেলাম। আমার সফর সঙ্গী ফেরেশতাদ্বয় আমাকে বললেনঃ ঐটি হল আপনার বাসস্থান। আমি বললামঃ আমাকে আপনারা ছেড়ে দিন। আমি আমার ঘরে চলে যাই। তারা বললেনঃ আপনার বয়স এখনও বাকী আছে। তা এখনও পূর্ণ করেন নি। আপনার বয়স পূর্ণ করেই আপনি স্বীয় বাসস্থানে চলে আসবেন। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৬৮৭)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন