তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বিদায় হজ্জের বছর হজ্জের সাথে উমরাকে মিলিয়ে নিয়েছিলেন এবং কোরবানী করেছিলেন। যুল হুলায়ফা থেকে তিনি কোরবানীর জন্তু সাথে নিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ ﷺ) প্রথমে উমরার জন্য লাব্বায়েক পাঠ করলেন অতঃপর হজ্জের জন্য লাব্বায়েক পাঠ করলেন। লোকেরাও নবী (ﷺ) এর সাথে উমরাকে হজ্জের সাথে মিলিয়ে নিল। তাদের কারো সাথে কোরবানীর জন্তু ছিল। আবার কারো সাথে কোরবানীর জন্তু ছিলনা।

নবী ﷺ) মক্কায় পৌছে লোকদেরকে বললেনঃ যে ব্যক্তি কোরবানীর পশু সাথে এনেছে হজ্জের কাজ সমাধা না করা পর্যন্ত তার জন্য এমন কোন কাজ করা হালাল হবেনা যা ইহরাম অবস্থায় করা নিষিদ্ধ ছিল। আর যে ব্যক্তি কোরবানীর জন্তু সাথে আনে নাই সে যেন কাবা ঘরের তাওয়াফ ও সাফা-মারওয়ায় সাঈ করার পর মাথার চুল ছেটে ইহ্‌রাম খুলে হালাল হয়ে যায়। তারপর (যুল-হজ্জ মাসের ৮ তারিখ) যেন হজ্জের ইহ্‌রাম বাঁধে এবং লাব্বায়েক পাঠ করে। অতঃপর কোরবানী করার সামর্থহীন ব্যক্তি যেন হজ্জের দিনসমূহে তিনটি এবং দেশে ফিরে গিয়ে সাতটি রোযা রাখে। (আলোকিত প্রকাশনীঃ ৮২৭)