hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুয়াত্তা ইমাম মালিক

১৮. রোযা

موطأ مالك

/১৮ পরিচ্ছেদঃ দুই লজ্জাস্থানের স্পর্শে গোসল ওয়াজিব হওয়া

৬৬৬

অন্যান্য
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ أَنَّ عَائِشَةَ وَحَفْصَةَ زَوْجَيْ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَصْبَحَتَا صَائِمَتَيْنِ مُتَطَوِّعَتَيْنِ فَأُهْدِيَ لَهُمَا طَعَامٌ فَأَفْطَرَتَا عَلَيْهِ فَدَخَلَ عَلَيْهِمَا رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَتْ عَائِشَةُ فَقَالَتْ حَفْصَةُ وَبَدَرَتْنِي بِالْكَلَامِ وَكَانَتْ بِنْتَ أَبِيهَا يَا رَسُولَ اللهِ إِنِّي أَصْبَحْتُ أَنَا وَعَائِشَةُ صَائِمَتَيْنِ مُتَطَوِّعَتَيْنِ فَأُهْدِيَ إِلَيْنَا طَعَامٌ فَأَفْطَرْنَا عَلَيْهِ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اقْضِيَا مَكَانَهُ يَوْمًا آخَرَ. ১قَالَ يَحْيَى سَمِعْت قَوْله تَعَالَى يَقُولُ مَنْ أَكَلَ أَوْ شَرِبَ سَاهِيًا أَوْ نَاسِيًا فِي صِيَامِ تَطَوُّعٍ فَلَيْسَ عَلَيْهِ قَضَاءٌ وَلْيُتِمَّ يَوْمَهُ الَّذِي أَكَلَ فِيهِ أَوْ شَرِبَ وَهُوَ مُتَطَوِّعٌ وَلَا يُفْطِرْهُ وَلَيْسَ عَلَى مَنْ أَصَابَهُ أَمْرٌ يَقْطَعُ صِيَامَهُ وَهُوَ مُتَطَوِّعٌ قَضَاءٌ إِذَا كَانَ إِنَّمَا أَفْطَرَ مِنْ عُذْرٍ غَيْرَ مُتَعَمِّدٍ لِلْفِطْرِ وَلَا أَرَى عَلَيْهِ قَضَاءَ صَلَاةِ نَافِلَةٍ إِذَا هُوَ قَطَعَهَا مِنْ حَدَثٍ لَا يَسْتَطِيعُ حَبْسَهُ مِمَّا يَحْتَاجُ فِيهِ إِلَى الْوُضُوءِ قَالَ مَالِك وَلَا يَنْبَغِي أَنْ يَدْخُلَ الرَّجُلُ فِي شَيْءٍ مِنْ الْأَعْمَالِ الصَّالِحَةِ الصَّلَاةِ وَالصِّيَامِ وَالْحَجِّ وَمَا أَشْبَهَ هَذَا مِنْ الْأَعْمَالِ الصَّالِحَةِ الَّتِي يَتَطَوَّعُ بِهَا النَّاسُ فَيَقْطَعَهُ حَتَّى يُتِمَّهُ عَلَى سُنَّتِهِ إِذَا كَبَّرَ لَمْ يَنْصَرِفْ حَتَّى يُصَلِّيَ رَكْعَتَيْنِ وَإِذَا صَامَ لَمْ يُفْطِرْ حَتَّى يُتِمَّ صَوْمَ يَوْمِهِ وَإِذَا أَهَلَّ لَمْ يَرْجِعْ حَتَّى يُتِمَّ حَجَّهُ وَإِذَا دَخَلَ فِي الطَّوَافِ لَمْ يَقْطَعْهُ حَتَّى يُتِمَّ سُبُوعَهُ وَلَا يَنْبَغِي أَنْ يَتْرُكَ شَيْئًا مِنْ هَذَا إِذَا دَخَلَ فِيهِ حَتَّى يَقْضِيَهُ إِلَّا مِنْ أَمْرٍ يَعْرِضُ لَهُ مِمَّا يَعْرِضُ لِلنَّاسِ مِنْ الْأَسْقَامِ الَّتِي يُعْذَرُونَ بِهَا وَالْأُمُورِ الَّتِي يُعْذَرُونَ بِهَا وَذَلِكَ أَنَّ اللهَ تَبَارَكَ وَتَعَالَى يَقُولُ فِي كِتَابِهِ { وَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمْ الْخَيْطُ الْأَبْيَضُ مِنْ الْخَيْطِ الْأَسْوَدِ مِنْ الْفَجْرِ ثُمَّ أَتِمُّوا الصِّيَامَ إِلَى اللَّيْلِ } فَعَلَيْهِ إِتْمَامُ الصِّيَامِ كَمَا قَالَ اللهُ وَقَالَ اللهُ تَعَالَى { وَأَتِمُّوا الْحَجَّ وَالْعُمْرَةَ لِلَّهِ } فَلَوْ أَنَّ رَجُلًا أَهَلَّ بِالْحَجِّ تَطَوُّعًا وَقَدْ قَضَى الْفَرِيضَةَ لَمْ يَكُنْ لَهُ أَنْ يَتْرُكَ الْحَجَّ بَعْدَ أَنْ دَخَلَ فِيهِ وَيَرْجِعَ حَلَالًا مِنْ الطَّرِيقِ وَكُلُّ أَحَدٍ دَخَلَ فِي نَافِلَةٍ فَعَلَيْهِ إِتْمَامُهَا إِذَا دَخَلَ فِيهَا كَمَا يُتِمُّ الْفَرِيضَةَ وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ.

ইবনু শিহাব (র) থেকে বর্ণিতঃ

নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সহধমির্ণী আয়েশা ও হাফসা (রা)-এর নফল রোযার নিয়তে ফজর হল এবং তাঁদের দু’জনের জন্য খাদ্যদ্রব্য হাদিয়াস্বরূপ প্রেরণ করা হয়। তাঁরা উহা দ্বারা রোযা ভেঙে ফেলেন। অতঃপর রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রবেশ করলেন। ইবনু শিহাব (র) বলেন, আয়েশা (রা) বলেছেন, হাফসা (রা) ছিলেন পিতার মত সাহসী। আর তিনি আমার আগে কথা বললেন, ইয়া রসূলুল্লাহ্! আমি এবং আয়েশা আমরা উভয়ের নফল রোযা অবস্থায় ফজর হল। অতঃপর আমাদের উদ্দেশ্যে খাদ্যদ্রব্য হাদিয়ারূপে প্রেরণ করা হয়। আমরা তা দ্বারা রোযা ভেঙে ফেলি। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর বক্তব্য শোনার পর বললেন, তোমরা এই রোযার পরিবর্তে অন্য একদিন (রোযা) কাযা করবে। (যয়ীফ, আবূ দাঊদ ২৪৫৭, তিরমিযী ৭৩৫, আলবানী হাদীসটিকে যয়ীফ বলেছেন, [যয়ীফ আল-জামে’ ৬৩০৩] তবে ইমাম মালিক কর্তৃক বর্ণিত হাদীসটি মুরসাল)
ইয়াহইয়া (রা) বলেন, আমি মালিক (র)-কে বলতে শুনেছে, যে ভুলবশত নফল রোযা অবস্থায় আহার অথবা পান করে, তার উপর কাযা ওয়াজিব নয়। নফল রোযা অবস্থায় যেই দিন আহার বা পান করেছে সেই দিনের রোযা পূর্ণ করবে এবং রোযা ভঙ্গ করবে না। আর নফল রোযাদার যদি এমন কোন অসুবিধার সম্মুখীন হয়, যার কারণে রোযা ভাঙতে হয়, তবে তাকে কাযা করতে হবে না, যদি কোন ওযরবশত রোযা ভেঙে থাকে এবং ইচ্ছা করে রোযা ভঙ্গ না করে। আর আমি সেই ব্যক্তির জন্য নফল নামাযের কাযা জরুরী মনে করি না, যে ব্যক্তি এমন কোন হাদাস্-এর (পেশাব-পায়খানার আবেগ, বায়ু নির্গত হওয়ার আবেগ) কারণে নামায ভেঙেছে, যাকে বাধা দিয়ে রাখা যায় না, যাতে ওযূর প্রয়োজন হয়।
ইয়াহইয়া (র) বলেন, মালিক (র) বলেছেন, কোন ব্যক্তি নেক আমলসমূহের মধ্যে কোন নেক আমলে প্রবৃত্ত হলে (নেক আমল বলতে) যথা নামায, রোযা, হজ্জ বা অনুরূপ কোন নেক আমল, যা লোকে নফলস্বরূপ করে থাকে, সেই ব্যক্তির জন্য উহা ছেড়ে দেওয়া সমীচীন নয়, যতক্ষণ উহা সুন্নত মুতাবিক পূর্ণ না করে। যদি নামাযের নিয়তে তকবীর বলে তবে দুই রাক’আত না পড়া পর্যন্ত উহা ছাড়বে না। রোযা রাখলে সেই দিনের রোযা পূর্ণ না করা পর্যন্ত ইফতার করবে না। ইহরাম বাঁধলে তার হজ্জ পূর্ণ না করা পর্যন্ত ইহরাম ছাড়বে না। যখন তাওয়াফে প্রবেশ করবে সাত তাওয়াফ পূর্ণ না করা পর্যন্ত উহা ছাড়বে না।
এই সকলের মধ্যে কোন ইবাদতই আরম্ভ করে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়, যতক্ষণ উহা পূর্ণ না করে। তবে কোন ওযরবশত যা তার জন্য প্রকাশ পায়, যেরূপ লোকের ওযর প্রকাশ পেয়ে থাকে, যেমন পীড়াসমূহ যার কারণে মাযূর (অক্ষম) হয়ে যায় অথবা অন্য কোন কারণে অক্ষম বলে গণ্য হয়। এটা এজন্য যে, আল্লাহ্ তা’আলা কিতাবে ইরশাদ করেছেন ‘পানাহার করতে থাক, যতক্ষণ পর্যন্ত সাদা বর্ণের সুতা (সুবহে সাদিক) কালবর্ণের সুতা (সুবহে কাযিব) হতে প্রকাশিত না হয়। অতঃপর রাত্রি পর্যন্ত রোযা পূর্ণ কর।’ ফলে তার উপর রোযা পূর্ণ করা ওয়াজিব।
যেমন আল্লাহ্ তা’আলা ইরশাদ করেছেন ‘তোমরা আল্লাহ্‌র জন্য হজ্জ ও উমরাহ্ পূর্ণ কর।’ অতঃপর যদি কোন ব্যক্তি নফল হজ্জের ইহরাম বাঁধে যে ইতিপূর্বে ফরয হজ্জ আদায় করেছে, সেই ব্যক্তির জন্য হজ্জ আরম্ভ করার পর তা ছেড়ে দেওয়ার অনুমতি নেই। মাঝপথে ইহরাম ছেড়ে দিয়ে হালাল হওয়া চলবে না। যদি কোন ব্যক্তি কোন নফল কাজে প্রবৃত্ত হয়, তার জন্য উহা পূর্ণ করা ওয়াজিব, যেমন ফরযকে পূর্ণ করা হয়। আমি যা শুনেছি তন্মধ্যে এটা অতি উত্তম।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন

মুয়াত্তা ইমাম মালিক

موطأ مالك

মুয়াত্তা ইমাম মালিক

মুয়াত্তা ইমাম মালিক হল মালিক ইবনে আনাস (রহঃ) কর্তৃক সংকলিত হাদীসের একটি সংগ্রহ। এটি হাদিসের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সংগ্রহগুলির মধ্যে একটি ... See More

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন