HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
ঈমানের প্রকৃত স্বাদ
লেখকঃ জাকেরুল্লাহ আবুল খায়ের
৩
প্রথম হাদিস: عَنْ عَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ، أَنَّهُ سَمِعَ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ : «ذَاقَ طَعْمَ الْإِيمَانِ مَنْ رَضِيَ بِاللهِ رَبًّا، وَبِالْإِسْلامِ دِينًا، وَبِمُحَمَّدٍ رَسُولًا»
অনুবাদ: “আব্বাস ইবনে আব্দুল মোত্তালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ তা‘আলাকে রব, ইসলামকে জীবন বিধান ও মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে রাসূল হিসেবে শুধু ঈমান আনেনি বরং মনে প্রাণে গ্রহণ করেছেন ও সন্তুষ্ট হয়েছেন, তিনি ঈমানের প্রকৃত স্বাদ পেয়েছেন। [মুসলিম, হাদিস: ৩৪; তিরমিযি, হাদিস: ২৬২৩]
উল্লেখিত হাদিসে তিনটি গুণের কথা আলোচনা করা হয়েছে।
এক- আল্লাহ তা‘আলাই এক মাত্র ‘রব’। যিনি সন্তুষ্ট হয়েছেন আল্লাহকে রব হিসেবে। রব হিসেবে আল্লাহ তা‘আলাকে গ্রহণ করার অর্থ তিনি একমাত্র প্রতিপালক, তিনি মালিক ও প্রভু, তিনি তত্ত্বাবধান-কারী। আসমান ও জমিনের স্রষ্টা তিনিই। তিনিই চন্দ্র ও সূর্যকে নিয়ন্ত্রণ করেন। আলো বাতাস ও আগুন পানি সবই তার অধীনে চলে। তিনি মানুষের স্রষ্টা আবার তিনি তাদের হায়াত ও মওতের মালিক। তিনি যাকে ইচ্ছা জীবন দেন আবার যাকে ইচ্ছা মৃত্যু দেন।
আর আল্লাহকে রব হিসেবে মেনে নেওয়ার দাবি হল, তিনি একমাত্র আনুগত্য পাওয়ার হকদার। যাবতীয় গোলামী তাঁর জন্য, ইবাদত তার জন্য। রবুবিয়াতের পূর্ণ ব্যাখ্যা সহকারে ঈমান আনা একান্ত জরুরি। পৃথিবী বিপর্যয় সৃষ্টিকারী শক্তিগুলো যুগে যুগে নিজদেরকে “আমি তোমাদের শ্রেষ্ঠ রব” বলে দাবি করেছে। অগণিত মানব তাদের রবুবিয়াত মেনেও নিচ্ছে। আজকের বিশ্বে নিজদেরকে যারা ঘোষণা দিয়ে পৃথিবীর সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী বলছে লালন ও পালনকারী সেজে আর বিশ্ববাসীর আনুগত্য ও বশ্যতা দাবি করছে। এরাই ফেরাউন ও নমরুদের উত্তরসূরি। ঈমানের স্বাদ যারা পেয়েছিলেন, যে মানুষগুলো আল্লাহ তা‘আলাকে রব বলে শুধু ঘোষণা দেননি বরং তাতে সন্তুষ্ট চিত্ত ছিলেন। তারা তাদের জীবন যাপনের ওপর উপকরণের জন্য দিনের পর দিন উপবাস থেকে একমাত্র মহান প্রভুর নিকট হাত পেতেছেন। শত্রুর হাতে বন্দী হয়েও ফাঁসির রজ্জু গলায় পরার মুহূর্তেও তাঁরা জীবন ভিক্ষা চাননি জালেমের কাছে। আল্লাহর ওপর ঈমানের কসম খেয়ে শির উঁচু করে ঘোষণা দিয়েছিলেন- “হায়াত আওর মাউত কি ফায়সালা জমিনে নয়।”
দুই- দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছে: “ইসলামকে দীন তথা জীবন বিধান হিসেবে গ্রহণ করে তারা পরিতৃপ্ত ও সন্তুষ্ট”। তারা ইসলামকে আনুষ্ঠানিক একটি সাধারণ ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করেনি বরং গ্রহণ করেছেন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে। ইসলাম প্রচলিত অর্থে কোনো ধর্ম নয়, বরং ইসলাম হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ বিস্তৃতি ও ভারসাম্যপূর্ণ একটি জীবন বিধান। মানুষের জীবন চলার বিধান সার্বভৌমত্ব, আনুগত্য ও উপাসনা ও বন্দেগির সকল পর্যায় এ শব্দের ব্যাপকতার মধ্যে নিহিত রয়েছে। আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন শুধু একটি- ইসলাম। তিনি জীবনের কোনও অংশে ইসলামী বিধান ছাড়া আর কোনও আচরণ বা পদ্ধতির সামান্য অংশও গ্রহণ করবেন না। “আল্লাহর নিকট ইসলামই হচ্ছে একমাত্র মকবুল দ্বীন।”
দ্বীন হিসেবে ইসলাম এক ব্যাপক ও বিস্তৃত বিষয়ের নাম। তা মানবজীবনের সকল দিক বিভাগ ব্যক্তিগত, পারিবারিক সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক, তামুদ্দনিক এবং বৈশ্বিক সর্বত্র বিস্তৃত। পৃথিবীতে বসবাসের সূচনা হয়েছিল আবুল বাশার আদম আলাইহিস সালাম হতে। তাঁর ওপর আল্লাহ তা‘আলার বিধান নাজিল থেকে ইসলামের যে বিকাশ শুরু হয়েছিল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে শান্তিময় জীবন যাপনের বিধিবিধান হিসেবে আল্লাহর আখেরি কিতাব চূড়ান্ত কুরআনে বলেছেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পরিপূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের উপর আমার নে‘আমত পূর্ণ করে দিলাম আর একমাত্র ইসলামকে তোমাদের সকলের জন্য দ্বীন হিসেবে মনোনীত করে দিলাম।”
তিন- ঈমানের মজা তারাই পেয়েছে যারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নবী ও রাসূল হিসেবে পেয়ে পরিতৃপ্ত ও সন্তুষ্ট হয়েছেন। তার আনিত আদর্শকেই একমাত্র পরিপূর্ণ ও চূড়ান্ত হিসেবে গ্রহণ করেছেন। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর মাধ্যমে নবুওয়ত ও রিসালাতের ধারার পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছেন। সকল নবী রাসূলকে একটি নির্দিষ্ট জনবসতির জন্য পাঠানো হয়েছিল, নবুওয়তের ইতিহাসের একমাত্র ব্যতিক্রম মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি কোনো এলাকার বা আঞ্চলিক নবী নন, তিনি আলমি তথা বিশ্বনবী। তার নবুওয়তের কোনো চিহ্নিত সীমানা নেই ও নেই কোনো নির্দিষ্ট মেয়াদ। তিনি সমগ্র বিশ্বের জন্য আর অনাদিকালের জন্য রাসূল। কুরআন করীমে আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿قُلۡ يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّاسُ إِنِّي رَسُولُ ٱللَّهِ إِلَيۡكُمۡ جَمِيعًا ١٥٨﴾ [ الاعراف : ١٥٧ ]
“বল হে মানবমণ্ডলী আমি তোমাদের সকলের জন্যে রাসূল হয়ে এসেছি।” [সূরা আরাফ, আয়াত: ১৫৮]
কুরআন করীমে আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেছেন, -
﴿ وَمَآ ءَاتَىٰكُمُ ٱلرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَىٰكُمۡ عَنۡهُ فَٱنتَهُواْۚ وَٱتَّقُواْ ٱللَّهَۖ إِنَّ ٱللَّهَ شَدِيدُ ٱلۡعِقَابِ ٧ ﴾ [ الحشر : ٧ ]
“আখেরি রাসূল তোমাদের জন্যে যা এনেছেন বিনা শর্তে গ্রহণ কর, আর তা থেকে বিরত থেকে থাক যা তিনি নিষেধ করেছেন।” [সূরা হাশর, আয়াত: ৭]
অনুবাদ: “আব্বাস ইবনে আব্দুল মোত্তালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ তা‘আলাকে রব, ইসলামকে জীবন বিধান ও মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে রাসূল হিসেবে শুধু ঈমান আনেনি বরং মনে প্রাণে গ্রহণ করেছেন ও সন্তুষ্ট হয়েছেন, তিনি ঈমানের প্রকৃত স্বাদ পেয়েছেন। [মুসলিম, হাদিস: ৩৪; তিরমিযি, হাদিস: ২৬২৩]
উল্লেখিত হাদিসে তিনটি গুণের কথা আলোচনা করা হয়েছে।
এক- আল্লাহ তা‘আলাই এক মাত্র ‘রব’। যিনি সন্তুষ্ট হয়েছেন আল্লাহকে রব হিসেবে। রব হিসেবে আল্লাহ তা‘আলাকে গ্রহণ করার অর্থ তিনি একমাত্র প্রতিপালক, তিনি মালিক ও প্রভু, তিনি তত্ত্বাবধান-কারী। আসমান ও জমিনের স্রষ্টা তিনিই। তিনিই চন্দ্র ও সূর্যকে নিয়ন্ত্রণ করেন। আলো বাতাস ও আগুন পানি সবই তার অধীনে চলে। তিনি মানুষের স্রষ্টা আবার তিনি তাদের হায়াত ও মওতের মালিক। তিনি যাকে ইচ্ছা জীবন দেন আবার যাকে ইচ্ছা মৃত্যু দেন।
আর আল্লাহকে রব হিসেবে মেনে নেওয়ার দাবি হল, তিনি একমাত্র আনুগত্য পাওয়ার হকদার। যাবতীয় গোলামী তাঁর জন্য, ইবাদত তার জন্য। রবুবিয়াতের পূর্ণ ব্যাখ্যা সহকারে ঈমান আনা একান্ত জরুরি। পৃথিবী বিপর্যয় সৃষ্টিকারী শক্তিগুলো যুগে যুগে নিজদেরকে “আমি তোমাদের শ্রেষ্ঠ রব” বলে দাবি করেছে। অগণিত মানব তাদের রবুবিয়াত মেনেও নিচ্ছে। আজকের বিশ্বে নিজদেরকে যারা ঘোষণা দিয়ে পৃথিবীর সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী বলছে লালন ও পালনকারী সেজে আর বিশ্ববাসীর আনুগত্য ও বশ্যতা দাবি করছে। এরাই ফেরাউন ও নমরুদের উত্তরসূরি। ঈমানের স্বাদ যারা পেয়েছিলেন, যে মানুষগুলো আল্লাহ তা‘আলাকে রব বলে শুধু ঘোষণা দেননি বরং তাতে সন্তুষ্ট চিত্ত ছিলেন। তারা তাদের জীবন যাপনের ওপর উপকরণের জন্য দিনের পর দিন উপবাস থেকে একমাত্র মহান প্রভুর নিকট হাত পেতেছেন। শত্রুর হাতে বন্দী হয়েও ফাঁসির রজ্জু গলায় পরার মুহূর্তেও তাঁরা জীবন ভিক্ষা চাননি জালেমের কাছে। আল্লাহর ওপর ঈমানের কসম খেয়ে শির উঁচু করে ঘোষণা দিয়েছিলেন- “হায়াত আওর মাউত কি ফায়সালা জমিনে নয়।”
দুই- দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছে: “ইসলামকে দীন তথা জীবন বিধান হিসেবে গ্রহণ করে তারা পরিতৃপ্ত ও সন্তুষ্ট”। তারা ইসলামকে আনুষ্ঠানিক একটি সাধারণ ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করেনি বরং গ্রহণ করেছেন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে। ইসলাম প্রচলিত অর্থে কোনো ধর্ম নয়, বরং ইসলাম হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ বিস্তৃতি ও ভারসাম্যপূর্ণ একটি জীবন বিধান। মানুষের জীবন চলার বিধান সার্বভৌমত্ব, আনুগত্য ও উপাসনা ও বন্দেগির সকল পর্যায় এ শব্দের ব্যাপকতার মধ্যে নিহিত রয়েছে। আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন শুধু একটি- ইসলাম। তিনি জীবনের কোনও অংশে ইসলামী বিধান ছাড়া আর কোনও আচরণ বা পদ্ধতির সামান্য অংশও গ্রহণ করবেন না। “আল্লাহর নিকট ইসলামই হচ্ছে একমাত্র মকবুল দ্বীন।”
দ্বীন হিসেবে ইসলাম এক ব্যাপক ও বিস্তৃত বিষয়ের নাম। তা মানবজীবনের সকল দিক বিভাগ ব্যক্তিগত, পারিবারিক সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক, তামুদ্দনিক এবং বৈশ্বিক সর্বত্র বিস্তৃত। পৃথিবীতে বসবাসের সূচনা হয়েছিল আবুল বাশার আদম আলাইহিস সালাম হতে। তাঁর ওপর আল্লাহ তা‘আলার বিধান নাজিল থেকে ইসলামের যে বিকাশ শুরু হয়েছিল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে শান্তিময় জীবন যাপনের বিধিবিধান হিসেবে আল্লাহর আখেরি কিতাব চূড়ান্ত কুরআনে বলেছেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পরিপূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের উপর আমার নে‘আমত পূর্ণ করে দিলাম আর একমাত্র ইসলামকে তোমাদের সকলের জন্য দ্বীন হিসেবে মনোনীত করে দিলাম।”
তিন- ঈমানের মজা তারাই পেয়েছে যারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নবী ও রাসূল হিসেবে পেয়ে পরিতৃপ্ত ও সন্তুষ্ট হয়েছেন। তার আনিত আদর্শকেই একমাত্র পরিপূর্ণ ও চূড়ান্ত হিসেবে গ্রহণ করেছেন। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর মাধ্যমে নবুওয়ত ও রিসালাতের ধারার পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছেন। সকল নবী রাসূলকে একটি নির্দিষ্ট জনবসতির জন্য পাঠানো হয়েছিল, নবুওয়তের ইতিহাসের একমাত্র ব্যতিক্রম মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি কোনো এলাকার বা আঞ্চলিক নবী নন, তিনি আলমি তথা বিশ্বনবী। তার নবুওয়তের কোনো চিহ্নিত সীমানা নেই ও নেই কোনো নির্দিষ্ট মেয়াদ। তিনি সমগ্র বিশ্বের জন্য আর অনাদিকালের জন্য রাসূল। কুরআন করীমে আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿قُلۡ يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّاسُ إِنِّي رَسُولُ ٱللَّهِ إِلَيۡكُمۡ جَمِيعًا ١٥٨﴾ [ الاعراف : ١٥٧ ]
“বল হে মানবমণ্ডলী আমি তোমাদের সকলের জন্যে রাসূল হয়ে এসেছি।” [সূরা আরাফ, আয়াত: ১৫৮]
কুরআন করীমে আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেছেন, -
﴿ وَمَآ ءَاتَىٰكُمُ ٱلرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَىٰكُمۡ عَنۡهُ فَٱنتَهُواْۚ وَٱتَّقُواْ ٱللَّهَۖ إِنَّ ٱللَّهَ شَدِيدُ ٱلۡعِقَابِ ٧ ﴾ [ الحشر : ٧ ]
“আখেরি রাসূল তোমাদের জন্যে যা এনেছেন বিনা শর্তে গ্রহণ কর, আর তা থেকে বিরত থেকে থাক যা তিনি নিষেধ করেছেন।” [সূরা হাশর, আয়াত: ৭]
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন