মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
তৃতীয় মূলনীতি: নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে জানা
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/45/12
তৃতীয় মূলনীতি হচ্ছে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে জানা। তিনি হচ্ছেন, মুহাম্মাদ ইবন আবদুল্লাহ তথা আবদুল্লাহর পুত্র, তাঁর পিতা আবদুল মুত্তালিব, তাঁর পিতা হাশেম। হাশেম কুরাইশ বংশের লোক এবং এটি আরব কাওম ও গোষ্ঠীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ গোষ্ঠী। এই গোষ্ঠী ইবরাহীম খলীলুল্লাহর পুত্র ইসলাইলের বংশ হতে উদ্ভুত। (তার ওপর এবং আমাদের নবীর ওপর আল্লাহর পক্ষ থেকে সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক)।
তিনি (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মক্কায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি তেষট্টি (৬৩) বছর জীবিত ছিলেন, নবুওয়াত প্রাপ্তির পূর্বে চল্লিশ বছর এবং “নবী ও রাসূল” হিসেবে তেইশ বছর (অতিবাহিত করেছেন)।
তাকে সূরা “ইকরা” নাযিল করার মাধ্যমে নবী এবং সূরা মুদ্দাসসির নাযিল করার মাধ্যমে রাসূল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। শির্ক থেকে সতর্ক করার জন্যে এবং তাওহীদ তথা অদ্বিতীয় আল্লাহর একত্ববাদ প্রচারের জন্য আল্লাহ তাঁকে প্রেরণ করেন।
“হে কম্বলে দেহ আবৃতকারী। উঠে দাঁড়াও, সকলকে সতর্ক কর ও নিজ রবর মহিমা ঘোষণা কর। বস্ত্রসমূহ পাক-সাফ রাখ, শির্কের কদর্যতাকে সম্পূর্ণ বর্জন কর, বিনিময় লাভের আশায় ইহসান করো না। আর নিজ প্রভূর (আদেশ পালনে) ধৈর্য ধারণ কর। [সূরা আল- মুদ্দাসসির, আয়াত: ১-৭]
এখানে ﴿قُمۡ فَأَنذِرۡ ٢﴾ [ المدثر : ٢ ]
“উঠে দাঁড়াও ও সতর্ক কর” এর অর্থ, শির্কের বিরুদ্ধে সতর্ক কর এবং তাওহীদের প্রতি আহ্বান জানাও।
﴿وَرَبَّكَ فَكَبِّرۡ ٣﴾ [ المدثر : ٣ ]
“আর তোমার রবের মহিমা ঘোষণা কর” এর অর্থ তাওহীদের মাধ্যমে আল্লাহর মাহাত্ম্য প্রচার কর।
﴿ وَثِيَابَكَ فَطَهِّرۡ ٤ ﴾ [ المدثر : ٤ ]
“আর তোমার পোষাক পরিচ্ছদ পাক-সাফ রাখ” এর অর্থ “আমলসমূহ”কে শির্কের কলুষ-কালিমা থেকে পবিত্র রাখ।
﴿ وَٱلرُّجۡزَ فَٱهۡجُرۡ ٥ ﴾ [ المدثر : ٥ ]
“আর কদর্যতা বর্জন কর” এর মধ্যে ‘রুজয’ এর অর্থ প্রতিমা আর ‘হাজর’ এর অর্থ ছেড়ে দেওয়া। সুতরাং আয়াতের পূর্ণ অর্থ হচ্ছে, প্রতিমা পূজা ও পূজকদের ত্যাগ করা, প্রতিমা থেকে সম্পর্কচ্ছুতি এবং পূজকদের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করা থেকে দূরে বহু দূরে অবস্থান করা।
তিনি (নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দশ বছর ধরে এ তাওহীদের দিকেই মানুষদের আহ্বান জানিয়েছেন। তারপর তাকে আসমানে মি‘রাজে নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার ওপর পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করা হয়। অতঃপর মক্কা ভূমিতে তিন বছর উক্ত সালাত সূচারুরূপে সম্পাদনের পর মদীনায় হিজরত করার আদেশপ্রাপ্ত হন।
হিজরতের অর্থ শির্ক-কলুষিত স্থান পরিত্যাগ করে ইসলামী রাজ্যে গমন করা। এ উম্মতের (উম্মতে মুহাম্মাদীয়া) জন্য শির্ক-কলুষিত স্থান থেকে ইসলামী রাজত্বে হিজরত করা ফরয। এ হিজরত কিয়ামত পর্যন্ত অক্ষুন্ন ও অব্যাহত থাকবে।
“নিশ্চয় যারা নিজেদের ওপর অত্যাচার করেছে, তাদের ‘জান কবয’ করার সময় ফিরিশতাগণ বলবে, কি অবস্থায় তোমরা ছিলে? তারা বলবে, আমরা মাটির পৃথিবীতে ছিলাম অসহায় অবস্থায়। ফিরিশতাকূল বলবেন: আল্লাহর দুনিয়া কি এতটা প্রশস্ত ছিল না, যাতে তোমরা হিজরত করতে পারতে? অতএব, এরা হচ্ছে সেই সব লোক যাদের শেষ আশ্রয় হবে জাহান্নাম। আর এ হচ্ছে নিকৃষ্টতম আশ্রয়স্থল। কিন্ত যেসব আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা এমনভাবে অসহায় হয়ে পড়ে যে, কোনো উপায় উদ্ভাবন করতে তারা সমর্থ হয় না, এমন কি পথ সম্পর্কেও তারা কোনো সহায় সম্বল খুঁজে পায় না, এদের আল্লাহ ক্ষমার আশ্বাস দিচ্ছেন, বস্তুত আল্লাহ হচ্ছেন ক্ষমাশীল ও পাপ মোচনকারী”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৯৭-৯৯]
“তাওবা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজরত বন্ধ হবে না আর সূর্য পশ্চিম দিকে উদিত না হওয়া পর্যন্ত তওবার দ্বারও বন্ধ হবে না।” [আবু দাউদ, হাদীস নং ২৪৭৯।]
অতঃপর যখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনায় অবস্থান সম্পন্ন করেন তখন অন্যান্য আদেশগুলো প্রাপ্ত হন; যথা যাকাত, সাওম, হজ, আযান, জিহাদ, ভালো কাজের আদেশ, মন্দ কাজের নিষেধ ইত্যাদি ইসলামী শরী‘আতের বিধানসমূহ।
হিজরতের পরের দশ বছর তিনি মদীনায় অতিবাহিত করেন। এরপর তিনি মারা যান (আল্লাহর যাবতীয় সালাত ও সালাম তার ওপর অজস্র ধারায় বর্ষিত হোক) এমতাবস্থায় যে, তাঁর প্রচারিত দীন তখন বর্তমান ছিল, আর এখনও যে দীন রয়েছে সেটা তাঁরই। তিনি তাঁর উম্মতকে যাবতীয় সৎকর্ম সম্পর্কে অবহিত করেন আর যাবতীয় অপকর্ম সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছেন। সর্বোত্তম যে পথ তিনি দেখিয়ে গেছেন তা হচ্ছে তাওহীদের পথ, আর দেখিয়েছেন সেই পথ যা আল্লাহর নিকট প্রিয় এবং তাঁর পছন্দনীয়। পক্ষান্তরে সর্ব নিকৃষ্ট বস্তু যা থেকে তিনি সতর্ক করে দিয়েছেন তা’ হচ্ছে শির্ক এবং এমন সব কাজ যা আল্লাহ অপছন্দ করেন।
আল্লাহ নবী (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে এই নিখিল ধরণীর সকল মানুষের নিকট প্রেরণ করেছেন এবং সকল জিন্ন ও মানুষের পক্ষে তার আনুগত্য অপরিহার্য করে দিয়েছেন।
“আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণ করলাম, তোমাদের ওপর আমার নি‘আমতকে সুসম্পন্ন করলাম আর ইসলামকে তোমাদের দীন হিসেবে মনোনীত করলাম।” [সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৩]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে মারা গেছেন তার প্রমাণ আল্লাহর বাণী,
“(হে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তোমার মৃত্যু হবে এবং তাদেরকেও মরতে হবে। তারপর তোমরা সকলে তোমাদের রবের নিকটে বিবাদ বিসম্বাদ করবে।” [সূরা আয-যুমার, আয়াত: ৩১-৩২]
আর মানুষ যখন মারা যাবে, তখন তাকে অবশ্যই (কিয়ামতের দিন) পুনরুত্থিত করা হবে। এর প্রমাণ হচ্ছে আল্লাহর বাণী,
“আমরা তোমাদেরকে মৃত্তিকা হতে সৃষ্টি করেছি আর তার মাধ্যেই তোমাদের প্রত্যাবর্তিত করব এবং তার থেকেই একদিন আবার তোমাদেরকে বের করে আনব।” [সূরা ত্বা-হা, আয়াত: ৫৫]
“আল্লাহ তোমাদের যমীন হতে উদ্ভুত করেছেন এক বিশেষ প্রণালীতে। এরপর তিনি তোমাদেরকে আবার তাতে প্রত্যাবর্তিত করাবেন এবং (এর মধ্য থেকে) বের করবেন যথাযথভাবে।” [সূরা নূহ, আয়াত: ১৭-১৮]
আর পুনরুত্থানের পর প্রত্যেক (জিন্ন ও ইনসান) থেকে তার কর্মকাণ্ডের পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসেব-নিকেশ নেওয়া হবে এবং তাদের আমল অনুযায়ী পুরস্কার অথবা শাস্তি প্রদান করা হবে। এর প্রমাণ আল্লাহর বাণী,
“আর নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে অবস্থিত সব কিছু একমাত্র আল্লাহরই। যাতে তিনি দুষ্কর্মকারীদেরকে তাদের কর্মানুসারে উপযুক্ত প্রতিফল প্রদান করেন, পক্ষান্তরে যারা ইহসান (যথাযথভাবে সুচারুরূপে সম্পন্ন) করেছে তাদেরকে পুণ্যফল দিবেন জান্নাতের মাধ্যমে।” [সূরা আন-নাজম, আয়াত: ৩১]
আর যারা পুনরুত্থান দিবসে মিথ্যারোপ করে, তারা কাফের। এর প্রমাণ মহান আল্লাহর বাণী,
“কাফেররা মনে করে যে, তাদের পুনরুত্থিত করা হবে না। (হে রাসূল), তুমি স্পষ্ট ভাষায় বলে দাও, অবশ্যই হাঁ, আমার রবের শপথ, নিশ্চয় তোমাদের উত্থিত করা হবে, তখন তোমাদের জ্ঞাত করানো হবে, আর আল্লাহর নিকট এ কাজ অতি সহজ।” [সূরা আত-তাগাবুন, আয়াত: ৭]
আল্লাহ তা‘আলা সব নবীদের প্রেরণ করেছেন জান্নাতের শুভ সংবাদ প্রদানার্থে আর জাহান্নাম থেকে সতর্ক করার জন্য। এর প্রমাণ আল্লাহ তা‘আলার বাণী,
“এই রাসূলগণকে (আমরা প্রেরণ করেছিলাম) সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে যেন রাসূলগণের আগমনের পর আল্লাহর বিরুদ্ধে মানবকূলের পক্ষে কৈফিয়ত দেওয়ার মতো কিছুই না থাকে।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১৬৫]
রাসূলদের মধ্যে নূহ ‘আলাইহিসসালাম প্রথম আর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বশেষ। আর তিনি (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দ্বারাই নবী-রাসূল প্রেরণের ধারা সমাপ্ত হয়েছে।
নূহ ‘আলাইহিস সালাম সর্বপ্রথম রাসূল। এর প্রমাণ, আল্লাহর বাণী,
“নিশ্চয় আমরা অহী প্রেরণ করেছি তোমার প্রতি যেমন অহী প্রেরণ করেছিলাম নূহের প্রতি ও তাঁর পরবর্তী নবীগণের প্রতি”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১৬৩]
নূহ ‘আলাইহিসসালাম থেকে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত যত জাতির নিকট রাসূল প্রেরণ করা হয়েছিল তাদের প্রত্যেকেই তাদের উম্মতদের নির্দেশ দিতেন একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করতে এবং তাগুতের পূজা থেকে বিরত থাকতে। এর প্রমাণ আল্লাহর বাণী,
“আর অবশ্যই আমরা প্রত্যেক উম্মতের নিকট রাসূল প্রেরণ করেছি যেন তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর এবং সকল প্রকার তাগুতকে পরিহার কর।” [সূরা আন-নাহাল, আয়াত: ৩৬]
আল্লাহ তা‘আলা সকল মানুষের ওপর তাগুতকে অস্বীকার করা এবং আল্লাহর ওপর ঈমান আনয়ন করা ফরয করে দিয়েছেন।
ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রহ. বলেন, “তাগুত” বলতে এমন কিছুকে বুঝায়, কোনো বান্দা যাকে নিয়ে (দাসত্বের) সীমা অতিক্রম করেছে; হতে পারে তা কোনো উপাস্য অথবা অনুসৃত ব্যক্তি অথবা আনুগত্যকৃত সত্তা। বস্তুত তাগুতের সংখ্যা অনেক। তবে এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে পাঁচটি:
(১) শয়তান (তার ওপর আল্লাহর অভিশাপ নিপতিত হোক)।
(২) যার উপাসনা করা হয় এবং সে উক্ত উপাসনায় সম্মত।
(৩) যে নিজের উপাসনার দিকে মানুষদের আহ্বান জানায়।
(৪) যে ব্যক্তি গায়েবী জ্ঞান আছে বলে দাবী করে।
(৫) যে ব্যক্তি আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তা ব্যতীত বিচার ফয়সালা করে। এর প্র্রমাণ আল্লাহর বাণী,
“দীন গ্রহণের ব্যাপারে কোনো প্রকার জবরদস্তি বা বল প্রয়োগ নেই। নিশ্চয় হিদায়াত থেকে বিভ্রান্তি স্পষ্টরূপে পৃথক হয়ে গেছে। তাই যে ব্যক্তি “তাগুতকে” অমান্য করল এবং আল্লাহর ওপর ঈমান আনল, নিশ্চয় সে এমন একটি সুদৃঢ় বন্ধন বা অবলম্বনকে আঁকড়ে ধরল যা কোনো দিন ছিন্ন হবার নয়। বস্তুত আল্লাহ হচ্ছেন সর্বশ্রোতা সর্বজ্ঞ।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২৫৬]
এটাই হচ্ছে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” এর অর্থ ও তাৎপর্য।
“দীনের শীর্ষে রয়েছে ইসলাম, এর স্তম্ভ হচ্ছে সালাত, আর এর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ জিহাদ” [তিরমিযী, হাদীস নং ২৬১৬।]।
আর আল্লাহই হচ্ছেন সর্বজ্ঞ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/45/12
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।