মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
১১ নববী বর্ষে ৬২০ খৃষ্টাব্দের জুলাই মাসে ইয়াছরিবের খাযরাজ গোত্রের ৬ জন সৌভাগ্যবান যুবক হজ্জে আগমন করেন, যাদের নেতা ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ তরুণ আস‘আদ বিন যুরারাহ। বাকী পাঁচ জন হলেন, ‘আওফ ইবনুল হারিছ, রাফে‘ বিন মালেক, কুৎবা বিন ‘আমের, ‘উক্ববাহ বিন ‘আমের ও জাবের বিন ‘আবদুল্লাহ। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আবুবকর ও আলী (রাঃ)-কে সাথে নিয়ে মিনায় তাঁবুতে তাঁবুতে দাওয়াত দেওয়ার এক পর্যায়ে তাদের নিকটে পৌঁছেন। তারা ইতিপূর্বে ইয়াছরিবের ইহুদীদের নিকটে আখেরী নবীর আগমন বার্তা শুনেছিল। ফলে রাসূলের দাওয়াত তারা দ্রুত কবুল করে নেন। তারা তাঁর আগমনের মাধ্যমে গৃহযুদ্ধে ক্ষত-বিক্ষত ইয়াছরিবে শান্তি স্থাপিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এবং তাঁকে ইয়াছরিবে হিজরতের আমন্ত্রণ জানান।
বলা বাহুল্য, হজ্জ থেকে ফিরে গিয়ে উক্ত ছয় জনের ক্ষুদ্র দলটি ইয়াছরিবের ঘরে ঘরে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেন এবং পরবর্তী বছরে ১২ নববী বর্ষের হজ্জ মওসুমে জাবের বিন আবদুল্লাহ ব্যতিরেকে পুরানো ৫ জন ও নতুন ৭ জন মোট ১২ জন এসে মিনাতে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে বায়‘আত করেন। এঁদের সবাই ছিলেন খাযরাজী ও ২ জন ছিলেন আউস গোত্রের। এটাই ছিল ‘আক্বাবার প্রথম বায়‘আত’ ( بَيْعَةُ الْعَقَبَةِ الْأُوْلَى )।
‘আক্বাবাহ’ অর্থ পাহাড়ী সুড়ঙ্গ পথ। এই পথেই মক্কা থেকে মিনায় আসতে হয়। এরই মাথায় মিনার পশ্চিম পার্শ্বে এই স্থানটি ছিল নির্জন। এখানে পাথর মেরে হাজী ছাহেবগণ পূর্ব প্রান্তে মিনার মসজিদে খায়েফের আশ-পাশে আশ্রয় নিয়ে রাত্রি যাপন করে থাকেন। এখানে ‘জামরায়ে কুবরা’ অবস্থিত। এখানেই ইসমাঈল (আঃ) ইবলীসকে প্রথম পাথর মেরেছিলেন। আর এখানেই ইসমাঈল বংশের শ্রেষ্ঠ সন্তান শেষনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মানবরূপী শয়তানদের বিরুদ্ধে অহি-র বিধান কায়েমের জন্য ঐতিহাসিক ‘বায়‘আত’ গ্রহণ করেন। ঐদিনের ঐ আক্বীদার বিপ্লব পরবর্তীতে শুধু মক্কা-মদীনা নয়, বরং বিশ্ব রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি সবকিছুতে ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা করে ও অবশেষে তা সার্বিক সমাজ বিপ্লব সাধন করে। ১২ নববী বর্ষের হজ্জের মওসুমে ঐদিনকার বায়‘আতকারীদের মধ্যে নতুন আগত খ্যাতনামা ছাহাবী ‘উবাদাহ বিন ছামিত আনছারী (রাঃ) উক্ত বায়‘আতের বর্ণনা দিয়ে বলেন,
‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আমাদেরকে ডেকে বলেন, এসো! আমার নিকটে তোমরা একথার উপরে বায়‘আত করো যে, (১) আল্লাহর সাথে কোনকিছুকে শরীক করবে না, (২) চুরি করবে না, (৩) যেনা করবে না, (৪) তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না, (৫) কারু প্রতি মিথ্যা অপবাদ দিবে না, (৬) শরী‘আতসম্মত কোন বিষয়ে অবাধ্যতা করবে না। যে ব্যক্তি উক্ত অঙ্গীকার পূর্ণ করবে, তার জন্য পুরস্কার রয়েছে আল্লাহর নিকটে। কিন্তু যে ব্যক্তি এসবের মধ্যে কোন একটি করবে, অতঃপর দুনিয়াতে তার (আইন সংগত) শাস্তি হয়ে যাবে, সেটি তার জন্য কাফফারা হবে (এজন্য আখেরাতে তার সাজা হবে না)। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি এসবের কোন একটি করে, অতঃপর আল্লাহ তা গোপন রাখেন (যে কারণে তার শাস্তি হ’তে পারেনি) তাহ’লে উক্ত শাস্তির বিষয়টি আল্লাহর মর্জির উপরে নির্ভর করে। তিনি ইচ্ছা করলে তাকে পরকালে শাস্তি দিতে পারেন, ইচ্ছা করলে মাফও করে দিতে পারেন’। রাবী ‘উবাদাহ বিন ছামেত বলেন, আমরা একথাগুলির উপরে তাঁর নিকটে বায়‘আত করলাম’।[1] বলা বাহুল্য যে, বায়‘আতের উক্ত ৬টি বিষয় তৎকালীন আরবীয় সমাজে প্রকটভাবে বিরাজমান ছিল। আজও বাংলাদেশে উক্ত বিষয়গুলি প্রকটভাবে বিরাজ করছে।
‘ইসলামের উপরে কৃত অঙ্গীকারকে বায়‘আত এজন্য বলা হয়েছে যে, ব্যবসায়িক চুক্তির বিপরীতে যেমন সম্পদ লাভ হয়, অনুরূপভাবে আমীরের নিকটে আনুগত্যের বিপরীতে পুণ্য লাভ হয়। সে যেন আমীরের নিকটে তার খালেছ হৃদয় ও খালেছ আনুগত্য বিক্রয় করে দেয়’। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের জান-মাল খরিদ করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে...’ (তাওবাহ ১১১)।[1]
‘আক্বাবায়ে ঊলা’-র এই প্রথম বায়‘আতের ধরন ছিল মহিলাদের বায়‘আতের ন্যায় হাতে হাত না রেখে মৌখিকভাবে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে।[2]
বায়‘আতে কুবরা :
অতঃপর উক্ত বায়‘আতকারীদের দাবীর প্রেক্ষিতে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মুছ‘আব বিন ‘উমায়ের নামক একজন তরুণ দাঈকে তাদের সাথে ইয়াছরিবে প্রেরণ করেন। তিনিই ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে মদীনায় প্রেরিত প্রথম দাঈ। সেখানে গিয়ে তিনি ও তাঁর মেযবান তরুণ ধর্মীয় নেতা আস‘আদ বিন যুরারাহ বিপুল উৎসাহে ইয়াছরিবের ঘরে ঘরে তাওহীদের দাওয়াত পৌঁছাতে শুরু করেন। যার ফলশ্রুতিতে পরের বছর ১৩ নববী বর্ষের হজ্জ মওসুমে ৬২২ খৃষ্টাব্দের জুন মাসে আইয়ামে তাশরীক্বের মধ্যভাগের এক গভীর রাতে পূর্বোক্ত পাহাড়ী সুড়ঙ্গ পথে ৭৩ জন পুরুষ ও ২ জন মহিলার একটি বিরাট দলের আগমন ঘটে। চাচা আববাস-কে সাথে নিয়ে যিনি তখনও ইসলাম কবুল করেননি, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাদের নিকটে গমন করেন ও রাত্রির প্রথম প্রহর শেষে নিঃশব্দ রজনীতে বায়‘আতের পূর্বে চাচা আববাস তাদেরকে এই বায়‘আতের পরকালীন গুরুত্ব এবং দুনিয়াতে সম্ভাব্য কষ্ট-দুঃখের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। এতে তারা স্বীকৃত হ’লে বিগত দু’বছরে ইসলাম গ্রহণকারীদেরকে পরপর দাঁড় করানো হয়। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাদের নিকটে কুরআন তেলাওয়াত অন্তে তাওহীদের দাওয়াত দিয়ে কিছু বক্তব্য রাখেন। তখন তারা সকলে বলেন, আমরা আমাদের জান-মালের ক্ষয়-ক্ষতির বিনিময়ে অত্র অঙ্গীকার করছি। কিন্তু এর বিনিময়ে আমরা কি পাব? রাসূল (ছাঃ) বললেন, ‘জান্নাত’ ( اَلْجَنَّةُ )। তখন তারা বললেন, أُبْسُطْ يَدَكَ ‘আপনার হাত বাড়িয়ে দিন’। অতঃপর আস‘আদ বিন যুরারাহ নেতা হিসাবে প্রথম তাঁর হাতে বায়‘আত করেন ও তারপর একে একে সকলে রাসূলের হাতে বায়‘আত করেন।[3] মহিলা দু’জন মুখে বলার মাধ্যমে বায়‘আত করেন। সৌভাগ্যবতী ঐ দু’জন মহিলা ছিলেন বনু মাঝেন গোত্রের নুসাইবাহ বিনতে কা‘ব উম্মে ‘উমারাহ এবং বনু সালামাহ গোত্রের আসমা বিনতে ‘আমর উম্মে মুনী‘। উক্ত বায়‘আতের বক্তব্য ছিল নিম্নরূপ :
قَالَ جَابِرٌ : قُلْنَا يَا رَسُوْلَ اللهِ عَلَى مَا نُبَايِعُكَ؟ قَالَ : عَلَى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ فِى النَّشَاطِ وَالْكَسَلِ وَعَلَى النَّفَقَةِ فِى الْعُسْرِ وَالْيُسْرِ، وَعَلَى الأَمْرِ بِالْمَعْرُوفِ وَالنَّهْىِ عَنِ الْمُنْكَرِ، وَعَلَى أَنْ تَقُوْمُوْا فِي اللهِ لَا تَأْخُذُكُمْ فِيهِ لَوْمَةُ لَائِمٍ، وَعَلَى أَنْ تَنْصُرُوْنِىْ إِذَا قَدِمْتُ اِلَيْكُمْ وَتَمْنَعُونِىْ مِمَّا تَمْنَعُوْنَ مِنْهُ أَنْفُسَكُمْ وَأَزْوَاجَكُمْ وَأَبْنَاءَكُمْ وَلَكُمُ الْجَنَّةُ- رواه احمد بإسناد حسن وصححه الحاكم وابن حبان، وروى ابن إسحاق ما يشبه هذا عن عبادة بن الصامت وفيه بند زائد وهو " وَأَنْ لاَ نُنَازِعَ الْأَمْرَ أَهْلَهُ " كما فى سيرة ابن هشام -
জাবির বিন আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা আপনার নিকটে কি বিষয়ে বায়‘আত করব? জবাবে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, (১) আনন্দে ও অলসতায় সর্বাবস্থায় আমার কথা শুনবে ও মেনে চলবে (২) কষ্টে ও স্বচ্ছলতায় (আল্লাহর রাস্তায়) খরচ করবে (৩) ভাল কাজের নির্দেশ দিবে ও অন্যায় কাজ থেকে নিষেধ করবে (৪) আল্লাহর পথে সর্বদা দন্ডায়মান থাকবে এবং উক্ত বিষয়ে কোন নিন্দুকের নিন্দাবাদকে পরোয়া করবে না (৫) যখন আমি তোমাদের নিকটে হিজরত করে যাব, তখন তোমরা আমাকে সাহায্য করবে এবং যেভাবে তোমরা তোমাদের জান-মাল ও স্ত্রী-সন্তানদের হেফাযত করে থাক, অনুরূপভাবে আমাকে হেফাযত করবে। বিনিময়ে তোমাদের জান্নাত লাভ হবে’।[4] এর সাথে সামঞ্জস্যশীল ইবনু ইসহাক্ব কর্তৃক ‘উবাদাহ বিন ছামিত (রাঃ) হ’তে বর্ণিত হাদীছে আরেকটি ধারা উল্লেখিত হয়েছে যে, ‘আমরা নেতৃত্বের জন্য ঝগড়া করব না’।[5] এভাবেই বায়‘আত সমাপ্ত হয়।
অতঃপর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) উক্ত ৭৫ জনকে ১২ জন নেতার অধীনে ন্যস্ত করেন। যার মধ্যে ৯ জন ছিলেন খাযরাজ গোত্রের ও ৩ জন ছিলেন আউস গোত্রের। ঐ ১২ জন ‘নাক্বীব’ বা নেতার মধ্যে ‘খাযরাজ’ গোত্রের ৯ জন হ’লেন : (১) আস‘আদ বিন যুরারাহ (২) সা‘দ বিন রাবী‘ (৩) আবদুল্লাহ বিন রাওয়াহাহ (৪) রাফে‘ বিন মালেক (৫) বারা বিন মা‘রূর (৬) আবদুল্লাহ বিন ‘আমর বিন হারাম, খ্যাতনামা ছাহাবী জাবের (রাঃ)-এর পিতা (৭) ‘উবাদাহ বিন ছামিত (৮) সা‘দ বিন ‘উবাদাহ (৯) মুনযির বিন ‘আমর। আউস গোত্রের তিন জন হ’লেন : (১) উসায়েদ বিন হুযায়ের (২) সা‘দ বিন খায়ছামাহ (৩) রেফা‘আহ বিন আবদুল মুনযির।[6] অতঃপর নেতা ও দায়িত্বশীল হিসাবে তাদের নিকট থেকে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) পুনরায় অঙ্গীকার ( مِيْثَاقٌ ) নেন ও বলেন যে, أَنْتُمْ عَلَى قَوْمِكُمْ بِمَا فِيْهِمْ كُفَلاَءُ كَكَفَالَةِ الْحَوَارِيِّيْنَ لِعِيْسَى ابْنِ مَرْيَمَ، وَأَنَا كَفِيْلٌ عَلَى قَوْمِىْ يَعْنِى الْمُسْلِمِيْنَ ‘তোমরা তোমাদের কওমের উপরে দায়িত্বশীল, যেমন হাওয়ারীগণ ঈসা ইবনে মারিয়ামের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল ছিলেন এবং আমি আমার কওমের উপরে (অর্থাৎ মুসলমানদের উপরে) দায়িত্বশীল’।[7]
এভাবে বিশ্ব ইতিহাসে ইসলামী সমাজ বিপ্লবের সূচনা হয় ইমারত ও বায়‘আতের মাধ্যমে। এর ফলাফল সবারই জানা আছে। এই বায়‘আত ‘দ্বিতীয় আক্বাবার বায়‘আত’ বা ‘বায়‘আতে কুবরা’ (বৃহত্তম বায়‘আত) নামে খ্যাত। নিঃসন্দেহে এই বায়‘আতের মূল শিকড় প্রোথিত ছিল ঈমানের উপরে। যে ঈমান কোন দুনিয়াবী প্রলোভন, লোভ-লালসা ও ভয়-ভীতির কাছে মাথা নত করে না। যে ঈমানের সুবাতাস সমাজে প্রবাহিত হ’লে মানুষের আক্বীদা ও আমলে সূচিত হয় বৈপ্লবিক পরিবর্তন। যে ঈমানের বলেই মুসলমানগণ যুগে যুগে ইতিহাসের পৃষ্ঠায় নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বের আসন অলংকৃত করতে সক্ষম হয়েছে। আজও তা মোটেই অসম্ভব নয়, যদি সেই ঈমান ফিরিয়ে আনা যায়।
[1]. মির‘আতুল মাফাতীহ, হা/১৮-এর ব্যাখ্যা ১/৭৫ পৃঃ।
[4]. আহমাদ ‘হাসান’ সনদে এটি বর্ণনা করেছেন এবং হাকেম ও ইবনু হিববান একে ‘ছহীহ’ বলেছেন।
[5]. আর-রাহীকুল মাখতূম, পৃঃ ১৪৯ টীকা-১।
[6]. ইবনুল ক্বাইয়িম, যাদুল মা‘আদ ১/৪৩।
[7]. আর-রাহীক্ব পৃঃ ১৫২।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/457/6
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।