HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
একজন ইমামের দায়-দায়িত্ব
লেখকঃ মুহাম্মদ শামসুল হক সিদ্দিক
৪
মসজিদ কেন্দ্রিক দায়-দায়িত্বমসজিদে নববি, যেখানে নবী সা. আজীবন ইমামের দায়িত্ব পালন করে গেছেন, তা কেবল নামাজের স্থান ছিল না, বরং, বলা যায়, তা ছিল সমাজ ও রষ্ট্রকেন্দ্রিক সকল কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দু। মসজিদে নববীর সেই প্রাচীন ভূমিকার অনুবর্তন, আমাদের মসজিদগুলোতে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে যদিও সম্ভব নয়, তবু, আমাদের সাধ্যের আওতাধীন, যতদূর সম্ভব, মসজিদের কার্যপরিধিকে সম্প্রসারিত করে প্রতিটি মসজিদকে একটি ইসলামি মার্কাযে পরিণত করা । পাশ্চাত্যবিশ্বের মসজিদগুলো এ ভূমিকা বহু আগে থেকেই পালন করে যাচ্ছে। ইউরোপ আমেরিকা মসজিদ বলতেই, হোক তা ছোট, একটি ইসলামি মার্কায। সে হিসেবে একজন ইমামকে মসজিদ কেন্দ্রিক যেসব দায়-দায়িত্ব পালন করা উচিত বলে মনে করি তা হল নিম্নরূপ।
প্রতিটি মসজিদে একটি কল্যাণমূলক ইসলামি লাইব্রেরি স্থাপন করা এবং মসজিদের আওতাভুক্ত সকল মুসুল্লি ও তাদের স্ত্রীদেরকে এ লাইব্রেরির সদস্য করে নেওয়া। প্রত্যেক সদস্যকে নির্দিষ্ট সংখ্যক বই ক্রয় করে দেওয়ার অনুরোধ জানানো এবং পাঠাগার থেকে নিয়মিত বই সংগ্রহ করে পড়তে উৎসাহ দেওয়া, তাদেরকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য সময় সময় পুরস্কারের ব্যবস্থা করা। সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করা। নারীরাও ঘরোয়া পরিবেশে ইমামের দিকনির্দেশনায়, এ জাতীয় প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করতে পারে, করা আবশ্যক। কল্যাণমূলক লাইব্রেরির একটি কাজ হবে বিভিন্ন বিষয়ে লিফলেট তৈরি করা এবং মসজিদের একটি স্থানে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য তা রেখে দেওয়া। বিনামূ্ল্যে বিতরণের জন্য এ জাতীয় বিষয়ভিত্তিক লিফলেট বিতরণের কার্যক্রম ইউরোপ আমেরিকা ও আরব দেশের বহু মসজিদে পরিলক্ষিত হয়।
মসজিদের মুসল্লিদের সাথে সমন্বয় করে নির্দিষ্ট একটি নামাজের পর, হতে পারে তা এশার নামাজ _ নিয়মিত দরসের ব্যবস্থা করা। তাফসির, হাদিস, ফেকাহ ও তরবিয়তী বিভিন্ন কেতাব নিয়মিত উক্ত দরসে পঠন-পাঠন ও পর্যালোচনা করার ব্যবস্থা করা।
নারীদের জন্য সাপ্তাহিক দরসের ব্যবস্থা করা, মসজিদে নারীদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকলে ভাল। অন্যথায় দাওয়াতি প্রেরণা রাখেন এমন কোনো মুসুল্লির বাসার এ ধরনের প্রোগ্রাম করা যেতে পারে। মুসল্লীদের মাঝে সমন্বয় করে, মসজিদের অভ্যন্তরেও এ ধরনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
যেসব মসজিদে জায়গা রয়েছে সেসবে _ ছোট পরিসরে হলেও _ একটি হেফয খানার ব্যবস্থা করা যা ছোট বড় সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। স্কুলে-পড়ুয়া ছাত্রদের জন্য কুরআনের বিশেষ বিশেষ অংশ হেফয করারও ব্যবস্থা থাকবে। আরব দেশের বহু মসজিদে এ ব্যবস্থা রয়েছে।
সালাত কমিটি গঠন ও তদারকি: প্রতিটি মসজিদে বা-কায়দা জামাআতের সাথে নামাজ আদায়কারীদের সমন্বয়ে একটি সালাত কমিটি প্রতিষ্ঠা করা আবশ্যক। ইমামের নেতৃত্বে এ কমিটির কাজ হবে, মসজিদের আওতাভুক্ত এলাকায় বসবাসরত প্রতিটি ব্যক্তিকে নামাজী বানাতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট একজন ব্যক্তিকে টার্গেট করা এবং তার পিছনে সার্বিকভাবে মেহনত করে যাওয়া। সালাত কমিটির মাধ্যমে এলাকায় মসজিদ পাঠাগারের বইপুস্তক বিতরণকর্মও সম্পন্ন হতে পারে।
মিডিয়া কমিটি : মসজিদের মুসল্লীদের মধ্যে উদ্যমী কয়েকজন যুবকের সমন্বয়ে মিডিয়া কমিটি গঠন করা যেতে পারে। আমরা যেহেতু বর্তমানে মিডিয়ার আধিপত্যের যুগে বসবাস করছি, তাই মিডিয়া কমিটির গুরুত্ব অপরিসীম। ইমামের নেতৃত্বে মিডিয়া কমিটির দায়িত্ব হবে, মসজিদে পরিচালিত দাওয়াতি কার্যক্রম মিডিয়ার মাধ্যমে সম্প্রচারের ব্যবস্থা করা। ইমামের দরস খুতবা ইত্যাদি Paltalk এ সরাসরি সম্প্রচার করা, যেমনটি করছে ইউরোপ আমেরিকার বহু মসজিদ। আর যেহেতু এ মাধ্যমটি বিনা পয়সায়ও ব্যবহার করা যায় তাই প্রত্যেক ইমামকে, এলায়ে কালেমাতুল্লাহর স্বার্থে, এ ক্ষেত্রে পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।
মিডিয়া কমিটি আরেকটি কাজ হবে, নিজ নিজ মসজিদের নামে একটি করে ওয়েব সাইট নির্মাণ করা এবং ইমামের দরস, খুতবা ও বক্তৃতাসহ ইসলামি প্রবন্ধ, বইপুস্তক ইত্যাদি তাতে স্থাপন করা। আমরা যেহেতু ডিজিটাল বাংলাদেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছি তাই এ কাজটি সম্পন্ন করতেও আয়েম্মাদের দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া উচিত বলে মনে করি। প্রাথমিক পর্যায়ে বিনামূল্যে ওয়েবসাইট-ঠিকানা ও হোস্টিং এর যেসব সুযোগ পাওয়া যায় তা ব্যবহার করা যেতে পারে, googlepage, এক্ষেত্রে উপযুক্ত জায়গা হিসেবে বিবেচিত।
দাওয়াতি মৌসুম, যেমনঃ রমজান, যিলহজ, ইত্যাদি যথার্থরূপে ব্যবহার করা। দাওয়াতি মৌসুমের জন্য বিশেষ প্রোগ্রাম পূর্ব থেকেই নির্ধারণ করে রাখা এবং তা বাস্তবায়নের জন্য ঐকান্তিকভাবে চেষ্টা করে যাওয়া। মাহে রমজানে তারাবির জন্য অপেক্ষমাণ মুসল্লীদের উদ্দেশে প্রতিদিন বিষয়ভিত্তিক দরসের ব্যবস্থা করা। কোনো কোনো মসজিদে তারাবির নামাজে পঠিতব্য আয়াতসমুহের সারসংক্ষেপ বর্ণনা করা হয়। এ পদ্ধতিও অনুসরণযোগ্য।
প্রতিটি মসজিদের পক্ষ থেকে বাৎসরিক একটি ওয়াজ মাহাফিলের ব্যবস্থা করা যেতে পারে, এ ধরনের মাহফিলের দ্বারা এলাকায় একটি উদ্দীপনার সৃষ্টি হয় যা, সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে মসজিদ ও দাওয়া কার্যক্রমের স্বার্থে অনেক কিছুই করা যায়।
এলাকায় বসবাসরত অমুসলিমদেরকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করা, ইসলাম বিষয়ে তাদের সকল প্রশ্নের উত্তর প্রদান এবং ইসলামি আকিদা-আদর্শ বিশ্লিষ্ট আকারে তাদের সামনে উপস্থাপনের জন্য ইমাম সাহেবকে সচেষ্ট হতে হবে। ইসলামই আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ধর্ম, যে ব্যক্তি ইসলাম ভিন্ন অন্য কোনো ধর্ম অবলম্বন করবে তাদের কাছ থেকে তা গ্রহণ করা হবে না, এ বিষয়টি তাদেরকে ( আল বালাগুল মুবিন) এর পর্যায় পর্যন্ত বুঝাতে হবে। অন্যথায় ইমামের দাওয়াতি দায়িত্ব পালন অপূর্ণ থেকে যাবে এবং এর জন্য আল্লাহর দরবারে জবাদিহি করতে হবে।
প্রতিটি মসজিদে একটি কল্যাণমূলক ইসলামি লাইব্রেরি স্থাপন করা এবং মসজিদের আওতাভুক্ত সকল মুসুল্লি ও তাদের স্ত্রীদেরকে এ লাইব্রেরির সদস্য করে নেওয়া। প্রত্যেক সদস্যকে নির্দিষ্ট সংখ্যক বই ক্রয় করে দেওয়ার অনুরোধ জানানো এবং পাঠাগার থেকে নিয়মিত বই সংগ্রহ করে পড়তে উৎসাহ দেওয়া, তাদেরকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য সময় সময় পুরস্কারের ব্যবস্থা করা। সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করা। নারীরাও ঘরোয়া পরিবেশে ইমামের দিকনির্দেশনায়, এ জাতীয় প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করতে পারে, করা আবশ্যক। কল্যাণমূলক লাইব্রেরির একটি কাজ হবে বিভিন্ন বিষয়ে লিফলেট তৈরি করা এবং মসজিদের একটি স্থানে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য তা রেখে দেওয়া। বিনামূ্ল্যে বিতরণের জন্য এ জাতীয় বিষয়ভিত্তিক লিফলেট বিতরণের কার্যক্রম ইউরোপ আমেরিকা ও আরব দেশের বহু মসজিদে পরিলক্ষিত হয়।
মসজিদের মুসল্লিদের সাথে সমন্বয় করে নির্দিষ্ট একটি নামাজের পর, হতে পারে তা এশার নামাজ _ নিয়মিত দরসের ব্যবস্থা করা। তাফসির, হাদিস, ফেকাহ ও তরবিয়তী বিভিন্ন কেতাব নিয়মিত উক্ত দরসে পঠন-পাঠন ও পর্যালোচনা করার ব্যবস্থা করা।
নারীদের জন্য সাপ্তাহিক দরসের ব্যবস্থা করা, মসজিদে নারীদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকলে ভাল। অন্যথায় দাওয়াতি প্রেরণা রাখেন এমন কোনো মুসুল্লির বাসার এ ধরনের প্রোগ্রাম করা যেতে পারে। মুসল্লীদের মাঝে সমন্বয় করে, মসজিদের অভ্যন্তরেও এ ধরনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
যেসব মসজিদে জায়গা রয়েছে সেসবে _ ছোট পরিসরে হলেও _ একটি হেফয খানার ব্যবস্থা করা যা ছোট বড় সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। স্কুলে-পড়ুয়া ছাত্রদের জন্য কুরআনের বিশেষ বিশেষ অংশ হেফয করারও ব্যবস্থা থাকবে। আরব দেশের বহু মসজিদে এ ব্যবস্থা রয়েছে।
সালাত কমিটি গঠন ও তদারকি: প্রতিটি মসজিদে বা-কায়দা জামাআতের সাথে নামাজ আদায়কারীদের সমন্বয়ে একটি সালাত কমিটি প্রতিষ্ঠা করা আবশ্যক। ইমামের নেতৃত্বে এ কমিটির কাজ হবে, মসজিদের আওতাভুক্ত এলাকায় বসবাসরত প্রতিটি ব্যক্তিকে নামাজী বানাতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট একজন ব্যক্তিকে টার্গেট করা এবং তার পিছনে সার্বিকভাবে মেহনত করে যাওয়া। সালাত কমিটির মাধ্যমে এলাকায় মসজিদ পাঠাগারের বইপুস্তক বিতরণকর্মও সম্পন্ন হতে পারে।
মিডিয়া কমিটি : মসজিদের মুসল্লীদের মধ্যে উদ্যমী কয়েকজন যুবকের সমন্বয়ে মিডিয়া কমিটি গঠন করা যেতে পারে। আমরা যেহেতু বর্তমানে মিডিয়ার আধিপত্যের যুগে বসবাস করছি, তাই মিডিয়া কমিটির গুরুত্ব অপরিসীম। ইমামের নেতৃত্বে মিডিয়া কমিটির দায়িত্ব হবে, মসজিদে পরিচালিত দাওয়াতি কার্যক্রম মিডিয়ার মাধ্যমে সম্প্রচারের ব্যবস্থা করা। ইমামের দরস খুতবা ইত্যাদি Paltalk এ সরাসরি সম্প্রচার করা, যেমনটি করছে ইউরোপ আমেরিকার বহু মসজিদ। আর যেহেতু এ মাধ্যমটি বিনা পয়সায়ও ব্যবহার করা যায় তাই প্রত্যেক ইমামকে, এলায়ে কালেমাতুল্লাহর স্বার্থে, এ ক্ষেত্রে পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।
মিডিয়া কমিটি আরেকটি কাজ হবে, নিজ নিজ মসজিদের নামে একটি করে ওয়েব সাইট নির্মাণ করা এবং ইমামের দরস, খুতবা ও বক্তৃতাসহ ইসলামি প্রবন্ধ, বইপুস্তক ইত্যাদি তাতে স্থাপন করা। আমরা যেহেতু ডিজিটাল বাংলাদেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছি তাই এ কাজটি সম্পন্ন করতেও আয়েম্মাদের দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া উচিত বলে মনে করি। প্রাথমিক পর্যায়ে বিনামূল্যে ওয়েবসাইট-ঠিকানা ও হোস্টিং এর যেসব সুযোগ পাওয়া যায় তা ব্যবহার করা যেতে পারে, googlepage, এক্ষেত্রে উপযুক্ত জায়গা হিসেবে বিবেচিত।
দাওয়াতি মৌসুম, যেমনঃ রমজান, যিলহজ, ইত্যাদি যথার্থরূপে ব্যবহার করা। দাওয়াতি মৌসুমের জন্য বিশেষ প্রোগ্রাম পূর্ব থেকেই নির্ধারণ করে রাখা এবং তা বাস্তবায়নের জন্য ঐকান্তিকভাবে চেষ্টা করে যাওয়া। মাহে রমজানে তারাবির জন্য অপেক্ষমাণ মুসল্লীদের উদ্দেশে প্রতিদিন বিষয়ভিত্তিক দরসের ব্যবস্থা করা। কোনো কোনো মসজিদে তারাবির নামাজে পঠিতব্য আয়াতসমুহের সারসংক্ষেপ বর্ণনা করা হয়। এ পদ্ধতিও অনুসরণযোগ্য।
প্রতিটি মসজিদের পক্ষ থেকে বাৎসরিক একটি ওয়াজ মাহাফিলের ব্যবস্থা করা যেতে পারে, এ ধরনের মাহফিলের দ্বারা এলাকায় একটি উদ্দীপনার সৃষ্টি হয় যা, সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে মসজিদ ও দাওয়া কার্যক্রমের স্বার্থে অনেক কিছুই করা যায়।
এলাকায় বসবাসরত অমুসলিমদেরকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করা, ইসলাম বিষয়ে তাদের সকল প্রশ্নের উত্তর প্রদান এবং ইসলামি আকিদা-আদর্শ বিশ্লিষ্ট আকারে তাদের সামনে উপস্থাপনের জন্য ইমাম সাহেবকে সচেষ্ট হতে হবে। ইসলামই আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ধর্ম, যে ব্যক্তি ইসলাম ভিন্ন অন্য কোনো ধর্ম অবলম্বন করবে তাদের কাছ থেকে তা গ্রহণ করা হবে না, এ বিষয়টি তাদেরকে ( আল বালাগুল মুবিন) এর পর্যায় পর্যন্ত বুঝাতে হবে। অন্যথায় ইমামের দাওয়াতি দায়িত্ব পালন অপূর্ণ থেকে যাবে এবং এর জন্য আল্লাহর দরবারে জবাদিহি করতে হবে।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন