HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
জুমু‘আ ফযীলত ও বিধি-বিধান
লেখকঃ শাইখ আবদুল আযীয ইবন আহমাদ আল-উমাইর
৬
জুমু‘আর দিনের নিষিদ্ধ কার্যাদি:১. দ্বিতীয় আযানের পরে বেচা-কেনা:
আল্লাহ তা‘আলা-এর বাণী:
﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَوٰةِ مِن يَوۡمِ ٱلۡجُمُعَةِ فَٱسۡعَوۡاْ إِلَىٰ ذِكۡرِ ٱللَّهِ وَذَرُواْ ٱلۡبَيۡعَۚ ذَٰلِكُمۡ خَيۡرٞ لَّكُمۡ إِن كُنتُمۡ تَعۡلَمُونَ ٩﴾ [ الجمعة : ٩ ]
‘‘হে ঈমানদারগণ! জুমু‘আর দিনে যখন সালাতের আযান দেওয়া হয়, তখন আল্লাহর যিকিরের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ছেড়ে দাও। এটিই তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা তা জানো।” [সূরা আল-জুমু‘আ, আয়াত: ৯]
২. মানুষের কাঁধের পর দিয়ে অতিক্রম করা এবং দুই জনকে বিচ্ছিন্ন করা।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খুৎবারত অবস্থায় এক ব্যক্তি এসে লোকদের কাঁধের ওপর দিয়ে অতিক্রম করছিল, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘‘তুমি আসতে দেরীও করলে এবং (মানুষকে) কষ্টও দিলে।” [সুনান নাসাঈ]
৩. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে তার স্থানে বসা।
ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাউকে উঠিয়ে দিয়ে তার স্থানে বসতে নিষেধ করেছেন। ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমার ছাত্র নাফে‘ কে জিজ্ঞাসা করা হলো- এটা কি জুমু‘আর সালাতের ব্যাপারে? তিনি উত্তরে বললেন: জুমু‘আ হোক বা অন্য কিছু হোক। [সহীহ বুখারী]
৪. জুমু‘আর সালাতের পূর্বে মসজিদে দলবদ্ধ হয়ে বসা।
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমু‘আর সালাতের পূর্বে মসজিদে দলবদ্ধ হয়ে বসতে নিষেধ করেছেন।” [সুনান আবু দাঊদ, হাদীস নং-১০৭৯]
৫. খুৎবা অবস্থায় বৃষ্টির জন্য দো‘আ ব্যতীত অন্য কোনো দো‘আতে হাত না উঠানো (ইমাম হোক বা মুক্তাদি হোক)।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সাব্যস্ত আছে যে: তিনি যখন জুমু‘আর খুৎবাতে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন, তখন তিনি তাঁর দুহাত উঠান এবং সাহাবায়ে কেরামগণও তাঁদের দু’হাত উঠান। [সহীহ বুখারী]
৬. জুমু‘আর দিনকে বিশেষ কোনো সালাত ও সাওমের জন্য নির্দিষ্ট করা।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘‘অন্যান্য দিনসমূহের মধ্যে জুমু‘আর দিনকে বিশেষ কোনো সাওমের জন্য এবং জুমু‘আর রাতকে বিশেষ কোনো সালাতের জন্য নির্দিষ্ট করো না। তবে যদি তোমাদের কারো কোনো (নফল) সাওমের দিন সেই দিনেই পড়ে যায় (তাহলে তাতে কোনো আপত্তি নেই)।”
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন: ‘‘তোমাদের কেউ জুমু‘আর দিনে রোযা রেখো না। তবে তার আগের একদিন অথবা পরের একদিন সহ রাখতে পার।” [সহীহ বুখারী]
আল্লাহ তা‘আলা-এর বাণী:
﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَوٰةِ مِن يَوۡمِ ٱلۡجُمُعَةِ فَٱسۡعَوۡاْ إِلَىٰ ذِكۡرِ ٱللَّهِ وَذَرُواْ ٱلۡبَيۡعَۚ ذَٰلِكُمۡ خَيۡرٞ لَّكُمۡ إِن كُنتُمۡ تَعۡلَمُونَ ٩﴾ [ الجمعة : ٩ ]
‘‘হে ঈমানদারগণ! জুমু‘আর দিনে যখন সালাতের আযান দেওয়া হয়, তখন আল্লাহর যিকিরের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ছেড়ে দাও। এটিই তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা তা জানো।” [সূরা আল-জুমু‘আ, আয়াত: ৯]
২. মানুষের কাঁধের পর দিয়ে অতিক্রম করা এবং দুই জনকে বিচ্ছিন্ন করা।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খুৎবারত অবস্থায় এক ব্যক্তি এসে লোকদের কাঁধের ওপর দিয়ে অতিক্রম করছিল, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘‘তুমি আসতে দেরীও করলে এবং (মানুষকে) কষ্টও দিলে।” [সুনান নাসাঈ]
৩. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে তার স্থানে বসা।
ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাউকে উঠিয়ে দিয়ে তার স্থানে বসতে নিষেধ করেছেন। ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমার ছাত্র নাফে‘ কে জিজ্ঞাসা করা হলো- এটা কি জুমু‘আর সালাতের ব্যাপারে? তিনি উত্তরে বললেন: জুমু‘আ হোক বা অন্য কিছু হোক। [সহীহ বুখারী]
৪. জুমু‘আর সালাতের পূর্বে মসজিদে দলবদ্ধ হয়ে বসা।
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমু‘আর সালাতের পূর্বে মসজিদে দলবদ্ধ হয়ে বসতে নিষেধ করেছেন।” [সুনান আবু দাঊদ, হাদীস নং-১০৭৯]
৫. খুৎবা অবস্থায় বৃষ্টির জন্য দো‘আ ব্যতীত অন্য কোনো দো‘আতে হাত না উঠানো (ইমাম হোক বা মুক্তাদি হোক)।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সাব্যস্ত আছে যে: তিনি যখন জুমু‘আর খুৎবাতে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন, তখন তিনি তাঁর দুহাত উঠান এবং সাহাবায়ে কেরামগণও তাঁদের দু’হাত উঠান। [সহীহ বুখারী]
৬. জুমু‘আর দিনকে বিশেষ কোনো সালাত ও সাওমের জন্য নির্দিষ্ট করা।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘‘অন্যান্য দিনসমূহের মধ্যে জুমু‘আর দিনকে বিশেষ কোনো সাওমের জন্য এবং জুমু‘আর রাতকে বিশেষ কোনো সালাতের জন্য নির্দিষ্ট করো না। তবে যদি তোমাদের কারো কোনো (নফল) সাওমের দিন সেই দিনেই পড়ে যায় (তাহলে তাতে কোনো আপত্তি নেই)।”
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন: ‘‘তোমাদের কেউ জুমু‘আর দিনে রোযা রেখো না। তবে তার আগের একদিন অথবা পরের একদিন সহ রাখতে পার।” [সহীহ বুখারী]
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন