HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
নারী ইসলামের পূর্বে ও পরে
লেখকঃ মুতয়েব উমার আল-হারেসী
৩
ভূমিকাবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
বর্তমানে নারীদের নিয়ে বিভিন্ন ধরণের লেখালেখি ও ব্যাঙের ছাতার মতো অসংখ্য সংগঠন গজিয়ে উঠেছে। নারী অধিকার, নারীনীতি, সমানাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে সমগ্র বিশ্বজুড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য সংগঠন, সংস্থা। এরা নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা নামে কাজ করলেও মূলত নারী অধিকার বলতে তারা কি বোঝাতে চাচ্ছে, তা আদৌ স্পষ্ট নয়। নারী অধিকার দ্বারা যদি এ কথা বুঝায় যে, নারী ও পুরুষের অবাধ মেলা-মেশা নিশ্চিত করা, নারী ও পুরুষের মধ্যে কোনো প্রকার পার্থক্য না করা, উলঙ্গ হয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো, পশ্চিমা নারীদের মতো তাদেরও অধিকার নিশ্চিত করা, তাহলে আমরা বলব, আপনাদের সাথে আমাদের কোনো বিতর্ক নয়। আপনারা আপনাদের মত করে কাজ চালিয়ে যান। যারা আপনাদের ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে পা দেবে তারা তাদের পরিণতি সম্পর্কে অচিরেই বুঝতে পারবে। কারণ পশ্চিমা নারী আজ তাদের জীবনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে নিজেদের বেঁচে থাকার উপায় খুঁজছে। তাদের অশান্তি আত্ম-কলহ এতই চরমে যে, তাদের দেশে নারীদের আত্মহত্যা করার প্রবণতা বাড়ছে। তারা তাদের জীবনের প্রতি খুবই বিতৃষ্ণ। পশ্চিমা দেশের সচেতন নারীরা তাদের ভোগবাদী ও পশুত্বের জীবন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ইসলামের সুশীতল ছায়া তলে আশ্রয় নিচ্ছে। ফলে পশ্চিমা দেশগুলোতে পুরুষদের তুলনায় নারীদের ইসলাম গ্রহণের হার অধিক। কারণ, তাদের দেশে তথাকথিত নারী স্বাধীনতা থাকলেও কিন্তু তাদের দেশে নারীর আসল মর্যাদা যা আল্লাহ তা‘আলা তাদের জন্য নির্ধারণ করেছেন তা প্রতিষ্ঠিত হয় নি।
মূলতঃ আল্লাহ তা‘আলাই নারীদের জন্য তাদের প্রকৃত সম্মান, মর্যাদা ও অধিকার দিয়েছেন। আমরা পর্যালোচনা করে দেখতে পাই যে, নারী ও পুরুষ কখনোই সমান হতে পারে না। কোনো ক্ষেত্রে নারীর অধিকার ও মর্যাদা বেশি আবার কোনো ক্ষেত্রে পুরুষের অধিকার ও মর্যাদা বেশি। কিছু কাজ আছে, যেগুলো নারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যা পুরুষরা করতে সক্ষম নয়, আবার কিছু আছে, যেগুলো পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যা নারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। নারী ও পুরুষদের এ ধরণের ক্ষেত্র বিশেষ পার্থক্যকে অস্বীকার করার কোনো ভিত্তি নাই। যারা এ বাস্তব সত্যকে অস্বীকার করে, তাদের জ্ঞান-বুদ্ধি সম্পর্কে প্রশ্ন তোলা কোনো অবিবেচকের কাজ হবে না।
ইসলামের আবির্ভাবের পূর্বে আরবরা নারীদের প্রতি বিষম বৈষম্য প্রদর্শন করত। তাদের তারা মানুষ হিসেবে গণ্য করতেও সংকোচ করত। তাদের উপর চলত অমানবিক নির্যাতন। কিন্তু ইসলাম এসে নারীদের প্রতি কি ধরণের সম্মান দেয়, তার একটি পর্যালোচনা এ নিবন্ধে তুলে ধরা হলো।
বর্তমানে নারীদের নিয়ে বিভিন্ন ধরণের লেখালেখি ও ব্যাঙের ছাতার মতো অসংখ্য সংগঠন গজিয়ে উঠেছে। নারী অধিকার, নারীনীতি, সমানাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে সমগ্র বিশ্বজুড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য সংগঠন, সংস্থা। এরা নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা নামে কাজ করলেও মূলত নারী অধিকার বলতে তারা কি বোঝাতে চাচ্ছে, তা আদৌ স্পষ্ট নয়। নারী অধিকার দ্বারা যদি এ কথা বুঝায় যে, নারী ও পুরুষের অবাধ মেলা-মেশা নিশ্চিত করা, নারী ও পুরুষের মধ্যে কোনো প্রকার পার্থক্য না করা, উলঙ্গ হয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো, পশ্চিমা নারীদের মতো তাদেরও অধিকার নিশ্চিত করা, তাহলে আমরা বলব, আপনাদের সাথে আমাদের কোনো বিতর্ক নয়। আপনারা আপনাদের মত করে কাজ চালিয়ে যান। যারা আপনাদের ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে পা দেবে তারা তাদের পরিণতি সম্পর্কে অচিরেই বুঝতে পারবে। কারণ পশ্চিমা নারী আজ তাদের জীবনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে নিজেদের বেঁচে থাকার উপায় খুঁজছে। তাদের অশান্তি আত্ম-কলহ এতই চরমে যে, তাদের দেশে নারীদের আত্মহত্যা করার প্রবণতা বাড়ছে। তারা তাদের জীবনের প্রতি খুবই বিতৃষ্ণ। পশ্চিমা দেশের সচেতন নারীরা তাদের ভোগবাদী ও পশুত্বের জীবন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ইসলামের সুশীতল ছায়া তলে আশ্রয় নিচ্ছে। ফলে পশ্চিমা দেশগুলোতে পুরুষদের তুলনায় নারীদের ইসলাম গ্রহণের হার অধিক। কারণ, তাদের দেশে তথাকথিত নারী স্বাধীনতা থাকলেও কিন্তু তাদের দেশে নারীর আসল মর্যাদা যা আল্লাহ তা‘আলা তাদের জন্য নির্ধারণ করেছেন তা প্রতিষ্ঠিত হয় নি।
মূলতঃ আল্লাহ তা‘আলাই নারীদের জন্য তাদের প্রকৃত সম্মান, মর্যাদা ও অধিকার দিয়েছেন। আমরা পর্যালোচনা করে দেখতে পাই যে, নারী ও পুরুষ কখনোই সমান হতে পারে না। কোনো ক্ষেত্রে নারীর অধিকার ও মর্যাদা বেশি আবার কোনো ক্ষেত্রে পুরুষের অধিকার ও মর্যাদা বেশি। কিছু কাজ আছে, যেগুলো নারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যা পুরুষরা করতে সক্ষম নয়, আবার কিছু আছে, যেগুলো পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যা নারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। নারী ও পুরুষদের এ ধরণের ক্ষেত্র বিশেষ পার্থক্যকে অস্বীকার করার কোনো ভিত্তি নাই। যারা এ বাস্তব সত্যকে অস্বীকার করে, তাদের জ্ঞান-বুদ্ধি সম্পর্কে প্রশ্ন তোলা কোনো অবিবেচকের কাজ হবে না।
ইসলামের আবির্ভাবের পূর্বে আরবরা নারীদের প্রতি বিষম বৈষম্য প্রদর্শন করত। তাদের তারা মানুষ হিসেবে গণ্য করতেও সংকোচ করত। তাদের উপর চলত অমানবিক নির্যাতন। কিন্তু ইসলাম এসে নারীদের প্রতি কি ধরণের সম্মান দেয়, তার একটি পর্যালোচনা এ নিবন্ধে তুলে ধরা হলো।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন