HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
সন্তান প্রতিপালনে ইসলামের প্রেরণা
লেখকঃ আলী হাসান তৈয়ব
৫
নবজাতকের কানে আযান দেয়াসন্তান জন্ম নেয়ার খুশিকে সার্বজনীতা দিতে আরেকটি বিধান দেয়া হয়েছে। আর তা হলো, নবজাতকের কানে আযান দেয়া। এর মধ্যে যেমন পারলৌকিক কল্যাণ নিহিত, তেমনি এতে আছে সামাজিক কিছু ইতিবাচক দিক। আবূ রাফে রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন,
«أَذَّنَ فِى أُذُنِ الْحَسَنِ بْنِ عَلِىٍّ - حِينَ وَلَدَتْهُ فَاطِمَةُ – بِالصَّلاَةِ» .
‘ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহু হাসান বিন আলীকে প্রসব করার পর আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি দেখেছি তার কানে আযান দিলেন।’ [তিরমিযী : ১৫১৪; আবূ দাউদ : ৫১০৭। {ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান সহীহ ও শায়খ আলবানী এটিকে হাসান বলেছেন}]
আর সদ্যভূমিষ্ট শিশুর কানে আযান দিতে বলা হয়েছে যাতে পৃথিবীতে আগমনের পর মানুষের কানে সর্বপ্রথম আল্লাহর বড়ত্ব-মাহাত্য ও শ্রেষ্ঠত্ব এবং যে শাহাদাতের মাধ্যমে ইসলামে প্রবেশ করে সে বক্তব্য সম্বলিত বাক্যই প্রবেশ করে। এতে করে ধরাধামে আসার সঙ্গে সঙ্গেই তার ইসলামের নিদর্শন শেখার সুযোগ তৈরি হয়, যেমন তাকে দুনিয়া ত্যাগের প্রাক্কালে তাওহীদের বাক্য শিখিয়ে দেয়া হয়। শিশুটি অস্বীকার করা যাবে না যে, এ বাক্য অনুধাবন করতে যদিও শিশু সক্ষম নয়, তথাপি তার অন্তরে এ আজানের কিছুটা প্রভাব পড়াই স্বাভাবিক। এ ছাড়া আরও উপকার রয়েছে। যেমন, আজানের বাক্যগুলো শুনে শয়তানের পলায়ন করে। একটি শিশু ভূমিষ্ট হবার পূর্ব মুহূর্তে শয়তান অপেক্ষায় থাকে, দুনিয়াতে আসামাত্রই সে চায় বাচ্চাটির ওপর তার অশুভ প্রভাব বিস্তার করতে। কিন্তু আযান দেয়া মাত্র সে সেখান থেকে পলায়ন করে।
এ আজানের আরেকটি তাৎপর্য এই যে, এর মাধ্যমে শিশুটিকে শয়তানের মন্দ আহ্বানের আগেই আল্লাহ ও দীনে ইসলামের দিকে আহ্বান জানানো সম্পন্ন করা হয়। যেমন, মানব প্রকৃতি হলো, সে যাবতীয় শুভ ও শুভ্রতা নিয়ে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান নিয়েই পৃথিবীতে আসে। অতপর শয়তান তাকে এ সুপথ থেকে বিচ্যুত করে এবং দীনে ইসলাম থেকে দূরে নিয়ে যায়।
«أَذَّنَ فِى أُذُنِ الْحَسَنِ بْنِ عَلِىٍّ - حِينَ وَلَدَتْهُ فَاطِمَةُ – بِالصَّلاَةِ» .
‘ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহু হাসান বিন আলীকে প্রসব করার পর আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি দেখেছি তার কানে আযান দিলেন।’ [তিরমিযী : ১৫১৪; আবূ দাউদ : ৫১০৭। {ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান সহীহ ও শায়খ আলবানী এটিকে হাসান বলেছেন}]
আর সদ্যভূমিষ্ট শিশুর কানে আযান দিতে বলা হয়েছে যাতে পৃথিবীতে আগমনের পর মানুষের কানে সর্বপ্রথম আল্লাহর বড়ত্ব-মাহাত্য ও শ্রেষ্ঠত্ব এবং যে শাহাদাতের মাধ্যমে ইসলামে প্রবেশ করে সে বক্তব্য সম্বলিত বাক্যই প্রবেশ করে। এতে করে ধরাধামে আসার সঙ্গে সঙ্গেই তার ইসলামের নিদর্শন শেখার সুযোগ তৈরি হয়, যেমন তাকে দুনিয়া ত্যাগের প্রাক্কালে তাওহীদের বাক্য শিখিয়ে দেয়া হয়। শিশুটি অস্বীকার করা যাবে না যে, এ বাক্য অনুধাবন করতে যদিও শিশু সক্ষম নয়, তথাপি তার অন্তরে এ আজানের কিছুটা প্রভাব পড়াই স্বাভাবিক। এ ছাড়া আরও উপকার রয়েছে। যেমন, আজানের বাক্যগুলো শুনে শয়তানের পলায়ন করে। একটি শিশু ভূমিষ্ট হবার পূর্ব মুহূর্তে শয়তান অপেক্ষায় থাকে, দুনিয়াতে আসামাত্রই সে চায় বাচ্চাটির ওপর তার অশুভ প্রভাব বিস্তার করতে। কিন্তু আযান দেয়া মাত্র সে সেখান থেকে পলায়ন করে।
এ আজানের আরেকটি তাৎপর্য এই যে, এর মাধ্যমে শিশুটিকে শয়তানের মন্দ আহ্বানের আগেই আল্লাহ ও দীনে ইসলামের দিকে আহ্বান জানানো সম্পন্ন করা হয়। যেমন, মানব প্রকৃতি হলো, সে যাবতীয় শুভ ও শুভ্রতা নিয়ে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান নিয়েই পৃথিবীতে আসে। অতপর শয়তান তাকে এ সুপথ থেকে বিচ্যুত করে এবং দীনে ইসলাম থেকে দূরে নিয়ে যায়।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন