HADITH.One
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব
৩. ইলম বা বিদ্যা অধ্যায়
صحيح ترغيب وطهريب
হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(ত্বাবরানী আওসাত গ্রন্থে ও উত্তম সনদে বাযযার হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
আনাস বিন মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(ইবনু মাজাহ প্রমূখ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
ছাফওয়ান বিন আসসাল আল মুরাদী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(আহমাদ, ত্বাবরানী উত্তম সনদে হাদীছটি বর্ণনা করেছেন। হাদীছের উপরোক্ত বাক্যগুলো তুবরানী থেকে গৃহিত। হাদীছটি আরো বর্ণনা করেছেন ইবনু হিব্বান ও হাকেম। হাকেম বলেন, তার সনদ সহীহ। হাদীছটি অনুরূপভাবে ইবনে মাজাহ সংক্ষিপ্তাকারে বর্ণনা করেছন।)
মুআবিয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(বুখারী, মুসলিম ও ইবনু মাজাহ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন।)
(হাসান লি গাইরিহী) হাদীছটি ত্বাবারানীও [কাবীর গ্রন্থে] বর্ণনা করেছেন। তাঁর বর্ণনার বাক্য এরকমঃ
আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে একথা বলতে শুনেছিঃ
يَا أَيُّهَا النَّاسُ، إِنَّمَا الْعِلْمُ بِالتَّعَلُّمِ، وَالْفِقْهُ بِالتَّفَقُّهِ، وَمَنْ يُرِدِ اللَّهُ بِهِ خَيْرًا يُفَقِّهْهُ فِي الدِّينِ، وَإِنَّمَا يَخْشَى اللَّهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ"
“হে লোক সকল! শিক্ষার্জনের মাধ্যমে জ্ঞান লাভ করা যায়, গবেষণার মাধ্যমেই ফিক্বাহ অর্জন করা যায়। আর আল্লাহ যার কল্যাণ চান তাকে দ্বীনের ফিক্বহ (গভীর জ্ঞান) দান করেন। إِنَّمَا يَخْشَى اللَّهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ {আল্লাহকে তো তাঁর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই ভয় করে চলে।}(সূরা ফাতেরঃ ২৮)
শায়খ আলবানী বলেন, কিন্তু তাঁর এই কথার পক্ষে কোন দলীল নেই। কেননা দারেমী বর্ণনা করেন ইমরান মিনকারী থেকে। তিনি বলেন, আমি কোন একটি বিষয়ে হাসান বাসরীকে বললাম ফিকাহবিদগণ তো এরূপ বলেননি। তিনি বললেন, তোমার ধ্বংস হোক! তুমি প্রকৃত ফিকাহবিদ দেখেছো? প্রকৃত ফিকাহবিদ হচ্ছে সেই ব্যক্তি যিনি দুনিয়া বিমুখ, আখেরাত মুখী, ধর্মের যাবতীয় বিষয়ে পণ্ডিত এবং সর্বদা পালনকর্তার ইবাদতে লিপ্ত।
আবু দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, ইবনু হিব্বান, বায়হাকী)
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
“যে ব্যক্তি কোন মুমিনের দুনিয়ার বিপদ সমূহ [১] থেকে একটি বিপদ দূরভীত করবে [২], আল্লাহ তা’আলা কিয়ামত দিবসের বিপদ সমূহ থেকে তার একটি বিপদ দূরভীত করবেন। যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের দোষ-ত্রুটি গোপন [৩] রাখবে। আল্লাহ তা’আলা দুনিয়া ও আখেরাতে তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন। যে ব্যক্তি ঋণগ্রস্থ বা অভাবী ব্যক্তিকে [৪] সহযোগিতা করবে, আল্লাহ তা’আলা দুনিয়া ও আখেরাতে তাকে সহযোগিতা দান করবেন। বান্দা যতক্ষণ তার ভাইকে সাহায্য করবে, আল্লাহ ততক্ষণ তাকে সাহায্য করবেন।
যে ব্যক্তি বিদ্যার্জনের জন্য রাস্তা চলবে, বিনিময়ে আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি পথ সহজ করে দেবেন। যখনই কিছু সংখ্যক মানুষ আল্লাহর কোন ঘরে [৫] একত্রিত হয়ে আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, তার পঠন-পাঠন ও গবেষণায় [৬] লিপ্ত হয় তখনই ফেরেশতাগণ তাদেরকে ঘিরে নেন। নাযিল হয় তাদের প্রতি প্রশান্তি ও দৃঢ়তা, তাদেরকে আচ্ছাদিত করে (আল্লাহর) রহমত এবং আল্লাহ তাঁর নিকটের ফেরেশতাদের মাঝে তাদের সম্পর্কে আলোচনা করেন। যার (মন্দ) কর্ম তাকে পিছে ফেলেছে [৭l, তার বংশ মর্যাদা তাকে (জান্নাতের পথে) অগ্রবর্তী করতে পারবে না।”
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনু মাজাহ, ইবনু হিব্বান ও হাকেম। হাকেম বলেন, বুখারী ও মুসলিমের শর্তনুযায়ী হাদীছটি সহীহ) [৮]
[২] অর্থাৎ তার সম্পদ বা সম্মান বা ইঙ্গিত বা মুখের কথা বা মধ্যস্থতা বা দু’আ বা সুপারিশ ইত্যাদি দ্বারা মুমিনের বিপদ দূর করবে।
[৩] গোপন করার অর্থ হল, বস্ত্ৰ দ্বারা শারীরিক ক্ৰটি ঢেকে দিবে অথবা চারিত্রিক দোষ-ত্রুটি গোপন করবে। কিন্তু লোকটি যদি দুশ্চরিত্র হিসেবে পরিচিত থাকে, তবে তার অন্যায় গোপন করা জায়েয নয়। আর ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ও উত্তম চরিত্রের লোক হলে তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবে। নবী (সাঃ) বলেন, “ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন উত্তম চরিত্রের লোকদের দন্ডবিধি সংক্রান্ত অপরাধ ব্যতীত অন্যান্য ত্রুটি মার্জনা করে দিও।” (আবু দাউদ)। অর্থাৎ আল্লাহর অধিকার সম্পর্কিত অপরাধ যেমন ব্যভিচার, মদ্যপান ইত্যাদি গোপন করবে। কিন্তু মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হলে যেমন খুন, চুরি ইত্যাদি। তবে তা গোপন করা হারাম; বরং এ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো ওয়াজিব।
[৪] অর্থাৎ ঋণে জর্জরিত ব্যক্তি। তাকে সহযোগিতা করার অর্থ হচ্ছে ঋণ মওকুফ করে দেয়া বা পরিশোধের সময় বৃদ্ধি করে দেয়া। অথবা উদ্দেশ্য হচ্ছে যে কোন অভাবী মানুষকে উপহার দিয়ে বা সাদকা প্ৰদান করে বা কর্য দিয়ে তাকে সহযোগিতা করা।
[৫] এখানে ঘর বলতে উদ্দেশ্য হচ্ছে, মসজিদ বা মাদ্রাসা বা মক্তব ইত্যাদি যা দ্বীনী কাজের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে।
[৬] অর্থাৎ কুরআন শিক্ষা করা ও শিক্ষা দেয়া, একজন অপরজনকে পড়ানো, তাফসীর করা, তার শাব্দিক অর্থ ও ব্যাখ্যা করা, গবেষণা করে মাসআলা-মাসায়েল বের করা ইত্যাদি।
['৭'] অর্থাৎ অসৎ কর্মের কারণে এবং নেক কর্মে উদাসীনতার কারণে যে লোক পিছনে পড়ে যাবে তার বংশ মর্যাদা ও বাপ-দাদার দোহাই কোন উপকারে আসবে না, তাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে না। বান্দা যদি হাবশী গোলামও হয় তবু তার আনুগত্যশীল কর্ম তাকে অগ্রগামী করবে সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশের উদাসীন লোকের উপর। আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয় আল্লাহর নিকট অতি সম্মানিত সেই লোক যে তোমাদের মধ্যে আল্লাহকে অধিক ভয় করে।”
[৮] শায়খ আলবানী বলেন, হাদীছটির উল্লেখিত বাক্যগুলা ইবনে মাজাহ থেকে নেয়া। হুবহু এই বাক্যগুলো অন্যান্য গ্রন্থগুলোতে নেই।
আনাস বিন মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বাযযার ও আবু নাঈম [হিলইয়া গ্রন্থে], আরো বর্ণনা করেছেন বায়হাকী]
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন তিরমিয়ী, ইবনু মাজহ ও বায়হাকী। তিরমিয়ী বলেনঃ হাদীছটি হাসান)
ইবনু মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী ও মুসলিম)
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ইবনু মাজাহ হাসান সনদে, বায়হাকী ও ইবনু খুযায়মা অনুরূপ ভাবে।) তবে তার বর্ণনায় বলা হয়েছেঃ অথবা একটি নদী খনন করে, তিনি কুরআনের কথা উল্লেখ করেন নি।
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(মুসলিম প্রমূখ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
আবু কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(ইবনু মাজাহ সহীহ সনদে হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
সাহল বিন মুআয বিন আনাস স্বীয় পিতা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ইবনু মাজাহ)
আবু মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
প্রথম দুপ্রকার মাটির উদাহরণ ঐ ব্যক্তির সাথে যে আল্লাহ তা’আলার দ্বীনের গভীর জ্ঞান অর্জন করেছে, আর আল্লাহ যা দিয়ে আমাকে প্রেরণ করেছেন তা দ্বারা তাকে উপকৃত করেছেন। অতঃপর সে নিজে উহা শিখেছে ও অন্যকে শিক্ষা দিয়েছে।
আর তৃতীয় প্রকার মাটির উদাহরণ ঐ ব্যক্তির সাথে, যে আল্লাহর দ্বীনের ব্যাপারে মাথা উঠায়নি এবং আল্লাহর হেদায়াত কবুল করেনি, যা দিয়ে আমি প্রেরীত হয়েছি।”
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী ও মুসলিম)
উল্লেখিত হাদীছটি বাযযার আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আবু উমামা বাহেলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন তিরমিযী, তিনি বলেন, হাদীছটি হাসান সহীহ)
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(ত্বাবরানী উত্তম সনদে [আওসাত্ব গ্রন্থে] হাদীছটি বর্ণনা করেছেন।)
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মুসলিম প্রমূখ)
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন তিরমিযী, তিনি বলেনঃ হাদীছটি হাসান)
আবু উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(ত্বাবরানী কাবীর গ্রন্থে হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
যুরর বিন হুবায়শ থেকে বর্ণিতঃ
“যে কেউ ইলম তলব করার উদ্দেশ্যে গৃহ থেকে বের হবে, তার কৃতকর্মের প্রতি (জ্ঞানার্জনের কাজে) সম্ভষ্ট
হয়ে ফেরেশতাকুল তার জন্য তাদের ডানাগুলো বিছিয়ে দিবেন।”
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, ইবনু হিব্বান ও হাকেম। হাকেম বলেন, হাদীছটির সনদ সহীহ হাদীছের বাক্য ইবনে মাজাহর)
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ইবনু মাজাহ, বায়হাকী ও হাকেম)
আনাস বিন মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
“আল্লাহ সেই ব্যক্তিকে উজ্জলতা দান করুন, যে আমার কথা শুনেছে- মুখস্ত করেছে ও ধারণ করে রেখেছে। অতঃপর যারা তা শুনেনি তাদের কাছে পৌঁছিয়েছে। কেননা কতক জ্ঞান বহনকারী নিজে জ্ঞানী নয়। আর কতক জ্ঞান বহনকারী ব্যক্তি তার চেয়ে বড় জ্ঞানীর নিকট তা পৌঁছিয়ে থাকে।”
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ত্বাবরানী [আওসাত] গ্রন্থে)
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী ও মুসলিম প্রমূখ। এ হাদীছটি একাধিক সাহাবী থেকে মুতাওয়াতের পর্যায়ে বর্ণিত হয়েছে। যা সহীহ, সুনান ও মুসনাদ গ্রন্থসমূহে বিদ্যমান রয়েছে)
যায়েদ বিন ছাবেত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনটি বিষয়ে কোন মুসলিমের অন্তর হিংসা করে নাঃ (১) কর্মকে আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠ করা (২) নেতৃবৃন্দকে নসীহত করা এবং (৩) (মুসলমানদের) জামাআতকে আকড়ে থাকা। কেননা এদের দু’আ অন্যান্যদেরকেও পরিবেষ্টিত করে।
যে ব্যক্তির দুনিয়াটাই হল একক উদ্দেশ্য, আল্লাহ তার প্রতিটি বিষয়কে বিশৃংখল করে দেন। দুচোখের সামনে শুধু অভাব-অনটন লাগিয়ে রাখেন। আর নির্ধারিত বস্তু ছাড়া দুনিয়ার কোন কিছুই তার কাছে আসে না। যে ব্যক্তির উদ্দেশ্য শুধুমাত্র আখেরাত, আল্লাহ তার প্রতিটি বিষয় সুশৃংখল করে দেন। তার অন্তরকে পরিতৃপ্ত করে দেন। আর দুনিয়ার সম্পদ তার সামনে লাঞ্ছিত অবস্থায় হাজির হয়।”
(হাদীছটি ইবনু হিব্বান (সহীহ) গ্রন্থে এবং বায়হাকী বাক্যগুলো কিছু আগে পিছে করে বর্ণনা করেন।)
(আর আবু দাউদ, তিরমিয়ী, নাসাঈ ও ইবনু মাজাহ হাদীছটির শুরু থেকে নিজেই জ্ঞানী নয়..। পর্যন্ত বর্ণনা করেন।)
ইবনু মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(আবু দাউদ, তিরমিয়ী ও ইবনু হিব্বান হাদীছটি বর্ণনা করেছেন) [১] তবে ইবনু হিব্বানের বর্ণনায় বলা হয়ঃ আল্লাহ রহম করুন সেই ব্যক্তির উপর......। (তিরমিযী বলেন, হাদীছটি হাসান সহীহ)
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
সাদকায়ে জারিয়া (২) উপকারী বিদ্যা (৩) সৎ সন্তানের দু’আ৷”
(মুসলিম প্রমুখ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
{ নোটঃ হাফেয ইবনু হাজার বলেনঃ উল্লেখিত হাদীছ ও তদনুরূপ হাদীছ সমূহ দ্বারা বুঝা যায়, উপকারী বিদ্যার নকল কপিকারীও তার ছোয়াব পাবে। এমনি ভাবে যে উহা পাঠ করবে বা নকল কপি করবে বা তদানুযায়ী আমল করবে তার প্রতিদানও লাভ করবে। আর অপকারী বিদ্যা, যাতে পাপ রয়েছে- তার নকলকারী পাপের ভাগী হবে। এমনিভাবে যে উহা পাঠ করবে বা নকল কপি করবে বা সে অনুযায়ী আমল করবে তার পাপও তাকে বহন করতে হবে যতদিন তার সেই লিখা অবশিষ্ট থাকবে। যেমনটি পূর্বোল্লিখিত হাদীছ সমূহ দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে, যে ব্যক্তি ইসলামে উত্তম রীতি চালু করবে...... যে ব্যক্তি ইসলামে খারাপ কাজ চালু করবে….. }
জুবাইর বিন মুতএম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন আহমাদ, ইবনু মাজহ ও ত্বাবরানী [কাবীর গ্রন্থে] সংক্ষিপ্ত ও দীর্ঘকারে)
সামুরা বিন জুনদুব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(মুসলিম প্রমূখ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
মুগীরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী ও মুসলিম প্রমূখ)
উবাদাহ বিন ছামেত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ইমাম আহমাদ, ত্বাবরানী ও হাকেম)
ওয়াছেলা বিন আসকা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(ত্বাবরানী হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী)
ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ত্বাবরানী [আওসাত গ্রন্থে] এবং হাকেম, তিনি বলেন, মুসলিমের শর্তানুযায়ী হাদীছটি সহীহ)
আবদুল্লাহ ইবনু ওমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন হাকেম, তিনি বলেন, মুসলিমের শর্তানুযায়ী হাদীছটি সহীহ)
আবু মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(আবু দাউদ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
আমার বিন শুআয়ব থেকে বর্ণিতঃ
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন তিরমিযী ও আবু দাউদ) তবে আবু দাউদের বর্ণনায় আছে, (আরবি) এবং আমাদের বড়দের হক (শ্রদ্ধা) জানে না…।
আবদুল্লাহ বিন বুসর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
(আহমাদ ও ত্বাবরানী [কাবীর গ্রন্থে] হাসান সনদে হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।