HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’
লেখকঃ শাইখ আবদুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায
৬
প্রশ্ন-২ : তাওহীদের অর্থ কী?উত্তর : তাওহীদ অর্থ আল্লাহ তা‘আলাকে তাঁর বৈশিষ্ট্যে একক ও অদ্বিতীয় বলে স্বীকার করা। অর্থাৎ এই বিশ্বাস স্থাপন করা যে, আল্লাহ তা‘আলা তাঁর প্রভূত্বে, তাঁর সর্বসুন্দর নাম ও গুণাবলিতে এবং তার ইবাদতে একক, এতে তাঁর কোনো শরীক নেই। একেই আল্লাহর একত্ববাদ বলা হয়ে থাকে।
প্রশ্ন-৩ : তাওহীদ কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : তাওহীদ তিন প্রকার।
(১) আল্লাহর প্রভূত্বে তাওহীদ;
(২) তাঁর নাম ও গুণাবলিতে তাওহীদ; এবং
(৩) তাঁর ইবাদতে তাওহীদ।
১। প্রভূত্বে তাওহীদ : এই প্রকার তাওহীদকে তাওহীদে রুবুবিয়্যাত বলা হয়ে থাকে। এর অর্থ হলো, এই কথা স্বীকার করা যে, আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টিকর্ম, রিযিক প্রদান, জীবন-মৃত্যু দান এবং আকাশ-জমিন তথা নিখিল বিশ্বজগতের সর্বপ্রকার নিয়ন্ত্রণ, ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় একক ও অদ্বিতীয়। আরো স্বীকার করা যে, কিতাবসমূহ নাযিল ও নবী-রাসূলগণ প্রেরণের মাধ্যমে শাসন ও বিধি-বিধান প্রবর্তনে আল্লাহ তা‘আলা একক; এইসব ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক নেই।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿أَلَا لَهُ ٱلۡخَلۡقُ وَٱلۡأَمۡرُۗ تَبَارَكَ ٱللَّهُ رَبُّ ٱلۡعَٰلَمِينَ﴾ [ الاعراف : ٥٤ ]
“জেনে রাখ, সৃজন ও নির্দেশ তাঁরই, বরকতময় আল্লাহ, বিশ্বজগতের প্রভূ-প্রতিপালক”। [সূরা আল-‘আরাফ, আয়াত: ৫৪]
২। নাম ও গুণাবলিতে তাওহীদ : এর অর্থ হলো, আল্লাহ তা‘আলাকে ঐসব নাম ও গুণাবলির দ্বারা বিশেষিত করা, যদ্বারা কুরআন কারীমে তিনি নিজেকে এবং বিশুদ্ধ হাদীসসমূহে তাঁর রাসূল তাঁকে বিশেষিত করেছেন। আর এগুলোকে আল্লাহ তা‘আলার শানের উপযোগী পর্যায়ে এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করা, যাতে সাদৃশ্য, উপমা, অপব্যাখ্যা বা নিষ্ক্রিয় করণের কোনো লেশ না থাকে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿لَيۡسَ كَمِثۡلِهِۦ شَيۡءٞۖ وَهُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلۡبَصِيرُ﴾ [ الشورا : ١١ ]
“তার মতো কিছুই নেই এবং তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা”। [সূরা আশ-শূরা, আয়াত: ১১]
৩। ইবাদতে তাওহীদ : এই প্রকার তাওহীদকে তাওহীদে উলূহিয়্যাহ বলা হয়ে থাকে। এর অর্থ হলো, এককভাবে আল্লাহ তা‘আলারই ইবাদত করা। তিনি ব্যতীত অন্য কারো ইবাদত না করা, অন্য কারো কাছে দো‘আ বা আশ্রয় প্রার্থনা না করা, একমাত্র তাঁরই সাহায্য কামনা করা। তাঁরই উদ্দেশ্যে
মান্নত, জবাই ও কুরবানী ইত্যাদি সর্বপ্রকার ইবাদত নিবেদন করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿قُلۡ إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحۡيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ ١٦٢ لَا شَرِيكَ لَهُۥۖ وَبِذَٰلِكَ أُمِرۡتُ وَأَنَا۠ أَوَّلُ ٱلۡمُسۡلِمِينَ ١٦٣﴾ [ الانعام : ١٦٢، ١٦٣ ]
“(হে রাসূল) আপনি বলুন, আমার সালাত (নামায), আমার যাবতীয় ইবাদত, আমার জীবন ও আমার মরণ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। এতে তাঁর কোনো শরীক নেই, আমি এরই জন্য আদিষ্ট হয়েছি এবং মুসলিমদের মধ্যে আমিই প্রথম।” [সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ১৬২-১৬৩]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন,
﴿فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَٱنۡحَرۡ ٢﴾ [ الكوثر : ٢ ]
“সুতরাং তোমার রবের উদ্দেশ্যে সালাত (নামায) আদায় এবং কুরবানী কর”। [সূরা আল-কাউসার, আয়াত: ২]
আল্লাহই আমাদের তাওফীকদাতা।
প্রশ্ন-৩ : তাওহীদ কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : তাওহীদ তিন প্রকার।
(১) আল্লাহর প্রভূত্বে তাওহীদ;
(২) তাঁর নাম ও গুণাবলিতে তাওহীদ; এবং
(৩) তাঁর ইবাদতে তাওহীদ।
১। প্রভূত্বে তাওহীদ : এই প্রকার তাওহীদকে তাওহীদে রুবুবিয়্যাত বলা হয়ে থাকে। এর অর্থ হলো, এই কথা স্বীকার করা যে, আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টিকর্ম, রিযিক প্রদান, জীবন-মৃত্যু দান এবং আকাশ-জমিন তথা নিখিল বিশ্বজগতের সর্বপ্রকার নিয়ন্ত্রণ, ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় একক ও অদ্বিতীয়। আরো স্বীকার করা যে, কিতাবসমূহ নাযিল ও নবী-রাসূলগণ প্রেরণের মাধ্যমে শাসন ও বিধি-বিধান প্রবর্তনে আল্লাহ তা‘আলা একক; এইসব ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক নেই।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿أَلَا لَهُ ٱلۡخَلۡقُ وَٱلۡأَمۡرُۗ تَبَارَكَ ٱللَّهُ رَبُّ ٱلۡعَٰلَمِينَ﴾ [ الاعراف : ٥٤ ]
“জেনে রাখ, সৃজন ও নির্দেশ তাঁরই, বরকতময় আল্লাহ, বিশ্বজগতের প্রভূ-প্রতিপালক”। [সূরা আল-‘আরাফ, আয়াত: ৫৪]
২। নাম ও গুণাবলিতে তাওহীদ : এর অর্থ হলো, আল্লাহ তা‘আলাকে ঐসব নাম ও গুণাবলির দ্বারা বিশেষিত করা, যদ্বারা কুরআন কারীমে তিনি নিজেকে এবং বিশুদ্ধ হাদীসসমূহে তাঁর রাসূল তাঁকে বিশেষিত করেছেন। আর এগুলোকে আল্লাহ তা‘আলার শানের উপযোগী পর্যায়ে এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করা, যাতে সাদৃশ্য, উপমা, অপব্যাখ্যা বা নিষ্ক্রিয় করণের কোনো লেশ না থাকে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿لَيۡسَ كَمِثۡلِهِۦ شَيۡءٞۖ وَهُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلۡبَصِيرُ﴾ [ الشورا : ١١ ]
“তার মতো কিছুই নেই এবং তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা”। [সূরা আশ-শূরা, আয়াত: ১১]
৩। ইবাদতে তাওহীদ : এই প্রকার তাওহীদকে তাওহীদে উলূহিয়্যাহ বলা হয়ে থাকে। এর অর্থ হলো, এককভাবে আল্লাহ তা‘আলারই ইবাদত করা। তিনি ব্যতীত অন্য কারো ইবাদত না করা, অন্য কারো কাছে দো‘আ বা আশ্রয় প্রার্থনা না করা, একমাত্র তাঁরই সাহায্য কামনা করা। তাঁরই উদ্দেশ্যে
মান্নত, জবাই ও কুরবানী ইত্যাদি সর্বপ্রকার ইবাদত নিবেদন করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿قُلۡ إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحۡيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ ١٦٢ لَا شَرِيكَ لَهُۥۖ وَبِذَٰلِكَ أُمِرۡتُ وَأَنَا۠ أَوَّلُ ٱلۡمُسۡلِمِينَ ١٦٣﴾ [ الانعام : ١٦٢، ١٦٣ ]
“(হে রাসূল) আপনি বলুন, আমার সালাত (নামায), আমার যাবতীয় ইবাদত, আমার জীবন ও আমার মরণ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। এতে তাঁর কোনো শরীক নেই, আমি এরই জন্য আদিষ্ট হয়েছি এবং মুসলিমদের মধ্যে আমিই প্রথম।” [সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ১৬২-১৬৩]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন,
﴿فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَٱنۡحَرۡ ٢﴾ [ الكوثر : ٢ ]
“সুতরাং তোমার রবের উদ্দেশ্যে সালাত (নামায) আদায় এবং কুরবানী কর”। [সূরা আল-কাউসার, আয়াত: ২]
আল্লাহই আমাদের তাওফীকদাতা।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন