১
কিতাবের নাম/ লেখক/ অনুবাদক/ সম্পাদক
২
সংক্ষিপ্ত বর্ণনা… .. .
৩
আপনার নবীকে চিনুন
৪
প্রথম: মুহাম্মাদ ইবন আবদুল্লাহ হলেন আল্লাহর রাসূল
৫
দ্বিতীয়: আল্লাহর রাসূলের প্রতি ঈমান অপরিহার্য
৬
তৃতীয়: তাঁর রিসালাতের প্রতি ঈমান আনা ওয়াজিব
৭
চতুর্থ: তিনি সর্বশেষ নবী
৮
পঞ্চম: তাঁর রিসালাত পূর্ববর্তী সকল ধর্মকে রহিত করে দিয়েছে
৯
ষষ্ঠ: তাঁর প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা
১০
সপ্তম: তাঁর আনুগত্য অপরিহার্য
১১
অষ্টম: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা, কাজ ও তাঁর সমর্থিত বিষয়ের আনুগত্য ওয়াজিব
১২
নবম: তাঁর আদেশ-নিষেধ শিরোধার্য
১৩
দশম: তাঁর বিপরীত অবস্থান হারাম
১৪
একাদশ: তাঁর বিরুদ্ধাচরণ হারাম
১৫
দ্বাদশ: তাঁকে কষ্ট দেওয়া হারাম
১৬
ত্রয়োদশ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিষ্পাপ জানা
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে তাঁর কথা, কাজ ও সমর্থন দেওয়া কাজে নিষ্পাপ ও নির্ভুল বলে বিশ্বাস করা জরুরি।
১৭
যে ব্যক্তি কুরআন পড়বে, জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্মান ও ভক্তি করা অপরিহার্য।
১৮
যে কেউ কুরআন পড়বে সে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্মানের আলামত সম্পর্কে জানতে পারবে। তাঁর সম্মানের বিষয়টিও আল্লাহ-রাসূল কর্তৃক নির্ধারিত। এটাকে আল্লাহ মানুষের রুচি বা ইচ্ছের ওপর ছেড়ে দেন নি।
১৯
অর্থাৎ হে আল্লাহ, তুমি মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং তাঁর বংশধরদের ওপর এইরূপ রহমত নাযিল করো, যেমনটি করেছিলে ইবরাহীম ও তাঁর বংশধরদের ওপর। নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও সম্মানীয়। হে আল্লাহ, তুমি মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং তাঁর বংশধরদের ওপর বরকত নাযিল করো, যেমন বরকত নাযিল করেছিলে ইবরাহীম ও তাঁর বংশধরদের ওপর। নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও সম্মানীয়”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪০৫।]যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই নিজের কোনো ভালো বা মন্দ করতে সক্ষম নন।
২০
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্যের কোনো ভালো বা মন্দ করতে সক্ষম নন।
২১
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজ থেকে ‘গায়ব’ সম্পর্কে জানতেন না।
২২
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘গায়ব’ সম্পর্কে যা জানতেন তা নবুওয়াত ও রিসালতের সুবাদে, বিলায়াত বা অলী হওয়ার কারণে নয়, যেমন ধারণা করে কোনো কোনো সূফী ও তাসাওউফপন্থী।
২৩
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সরাসরি শরী‘আত প্রবর্তক ছিলেন না, তিনি ছিলেন আল্লাহর প্রবর্তিত শরী‘আত অনুসরণকারী।
২৪
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সরাসরি শরী‘আত প্রবর্তক ছিলেন না, তিনি ছিলেন আল্লাহর অহী বা প্রত্যাদেশের প্রচারক।
২৫
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সরাসরি শরী‘আত প্রবর্তক ছিলেন না, তিনি ছিলেন আল্লাহর অহী বা প্রত্যাদেশের ভাষ্যকার।
২৬
যে কেউ কুরআন পড়বে সে জানতে পারবে যারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ করে তাদের ‘আকীদা ও আমল এবং বিশ্বাস ও কর্ম শুদ্ধ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,