HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
প্রাচ্যবিদ্যা পরিভাষা বিশ্লেষণ
লেখকঃ ফয়সাল বিন খালেদ
৩
প্রাচ্যবিদ্যা : পরিভাষা বিশ্লেষণপ্রাচ্যবিদ্যা, সন্দেহ নেই যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিস্তৃত ও মোটামুটি জটিল বিষয়। ক্রমশ বিষয়টি নিয়ে আমি বিশদ আলোচনা করব। তবে মূল আলোচনায় প্রবেশ করার পূর্বে আমাদেরকে, আমি মনে করি, এ সংক্রান্ত পরিভাষাগুলো জানতে হবে। প্রাচ্যবিদ্যা সম্পর্কে আমরা যদি স্বচ্ছ জ্ঞান লাভ করতে চাই তাহলে আমাদের জন্য যেটা অপরিহার্য সেটা হচ্ছে শুরুতে প্রাচ্যবিদ্যা এবং তাতে ব্যবহৃত পরিভাষাগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ধারণা লাভ করা। বক্ষ্যমাণ নিবন্ধে তাই আমি الاستشراق বা ‘প্রাচ্যবিদ্যা’ পরিভাষাটি নিয়ে আলোচনা করছি।
পরিভাষার বিষয়টি ব্যাপকভাবে, জ্ঞানগত ও শাস্ত্রীয় যেকোনো ক্ল্যাসিক্যাল আলোচনাতেও অসাধারণ গুরুত্ব পেয়েছে। সমকালীন তাত্ত্বিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাগুলোও পরিভাষার বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছে। পরিভাষা বিজ্ঞানের বিকাশে মুসলিম চিন্তার অবদান উল্লেখ করার মতো। ক্ল্যাসিক্যাল মুসলিম শাস্ত্রীয় গ্রন্থগুলো ঘাঁটলে দেখা যাবে যে, তাতে যেকোনো বিষয়ে লেখা এমন কোনো গ্রন্থ নেই যা উক্ত গ্রন্থে আলোচিত শাস্ত্রের সংজ্ঞা দিয়ে শুরু হয় না। যেমন, মুসলিম জ্ঞান কাণ্ডের এক সমৃদ্ধ আবিষ্কার মানতেক। এই শাস্ত্রের একটি বিশাল অংশ জুড়ে আছে পরিভাষা, সংজ্ঞায়নের মূলনীতি, পরিগঠন নিয়মাবলি সংক্রান্ত বিশদ আলোচনা। মানতেক শাস্ত্রকে পরিভাষা বিজ্ঞানের জনক বলা যেতে পারে। ক্ল্যাসিক্যাল মুসলিম লেখকদের অনেক সময় সংজ্ঞা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করতে দেখা যায়। তবে তাদের সাধারণ নিয়ম হচ্ছে মূল আলোচনায় প্রবেশ করা। সন্দেহ নেই যে, এই ট্রাডিশানের প্রশংসা পাওয়ার অনেক কিছু আছে। কারণ, কোনো শাস্ত্রের পদ্ধতি এবং তাতে ব্যবহৃত পরিভাষা ও মৌলিক শব্দমালা সম্পর্কে কারো যদি সূক্ষ্ম স্পষ্ট ধারণা থাকে তাহলে তার জন্য উক্ত শাস্ত্রে প্রবেশ করা অনেক সহজ হয়ে যায় এবং লেখকও পাঠকদের তার বিষয়বস্তু এবং লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিয়ে অনেক অযথা প্রশ্ন থেকে নিরাপদ থাকতে পারেন।
পরিভাষা নিয়ে মস্তক ঘর্মাক্ত করার আরেকটি কারণ আছে। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে যে, পরিভাষা বিকৃতি একটি সাধারণ ব্যাপার হয়ে উঠেছে এবং ক্রমশ তা ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। প্রাচ্যের যেসব গবেষক ইসলাম, মুসলিম, মুসলিম চিন্তা নিয়ে কাজ করেছেন এবং তাদের অনেককে দেখা যায় যে, ইসলাম সংক্রান্ত আলোচনায় তারা অনেক সময় বিভিন্ন শব্দ ও পরিভাষার সচেতন এবং উদ্দেশ্যপূর্ণ বিকৃতি ঘটিয়ে থাকেন। উদাহরণত এ ধারার গবেষকগণ তাদের আলোচনায় অনেক সময় ‘ইসলাম’ শব্দটি ব্যবহার করেন মুসলিম বা নির্দিষ্ট কোনো মুসলিম জনগোষ্ঠী বুঝানোর জন্য। ‘আমেরিকায় ইসলাম’ ‘মিশরে ইসলাম’ অহরহ আমরা এ ধরনের শিরোনামের বিভিন্ন গ্রন্থ বা নিবন্ধের মুখোমুখী হই। ইসলামের সংজ্ঞা দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ, সেটা এক জানা ও স্পষ্ট বিষয় অথচ এসব প্রবন্ধে সেই নির্দিষ্ট অভিন্ন ইসলাম সম্পর্কেই আলোচনা করা হয়েছে। কারণ, একটি নির্ধারিত, অভিন্ন এক নির্ধারিত উৎস অর্থাৎ কুরআনের ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠা এক মতাদর্শ ও জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। স্থানভেদে তার কোনো পরিবর্তন হয় না। কিন্তু এসব আলোচনায় প্রবেশ করলে দেখব ইসলাম নয়, তাতে আলোচনা করা হচ্ছে সেই নির্ধারিত ভূ-ভাগে বসবাসরত নির্দিষ্ট কোনো মুসলিম জনগোষ্ঠী নিয়ে। ইসলাম আর মুসলিম জনগোষ্ঠী কি এক কথা? এই কালে এসব এলাকার মুসলিমরা কি নিখুঁতভাবে ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করছেন যে, তাদের নিয়ে আলোচনা করা আর ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা একই ব্যাপার? এ শিরোনামগুলোর সঠিক রূপ কি এমন হওয়া দরকার ছিল না, ‘আমেরিকার মুসলিমগণ’ ‘মিশরের মুসলিমগণ’?
‘ইসলাম’ পরিভাষার এই অশুদ্ধ, বিকৃত ব্যবহারের মধ্য দিয়ে তারা যা করতে চান তা হচ্ছে মুসলিমদের জীবন-যাপন, আচার-আচরণকে ইসলাম হিসেবে হাযির করা। উদ্দেশ্য স্পষ্ট: ইসলাম সম্পর্কে অশুদ্ধ নেতিবাচক ধারণা ছড়ানো। কিন্তু, আমরা (তথাকথিক শিক্ষিতরা) পাশ্চাত্য লেখকদের অনুকরণে নির্দ্বিধায় এই শব্দগুলো ব্যবহার করি, ছাপি, লিখি এবং বেমালুম ভুলে যাই পরিভাষার এই বিকৃত ও অস্পষ্ট ব্যবহার কি ভয়াবহ ফলাফল তৈরি করতে পারে।
পাশ্চাত্যের ইসলাম গবেষকদের পরিভাষা বিকৃতির আরেক উদাহরণ ইসলাম অর্থে Mohammedanism শব্দটির ব্যবহার, আমাদের সম্মানিত গবেষকরা যার অনুবাদ করেন محمدية (মুহাম্মাদিয়া)। বরং অনেক সময় তারা নিজেরাও দীনে ইসলাম অর্থে এই শব্দটি ব্যবহার করেন। কখনো কখনো এই স্থানে তারা الدين المحمدي (মুহাম্মাদী দীন) শব্দটিও ব্যবহার করে থাকেন। মূলত ইংরেজি Ism শব্দটি ব্যবহার করা হয় কোনো তন্ত্র বা মতবাদকে বুঝানোর জন্য। যেমন, Nationalism قومية (জাতীয়তাবাদ) Secularism علمانية (ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ) Communism إشتراكية (সমাজতন্ত্র)। এইভাবে ইসলামের ক্ষেত্রে যদি শব্দটি ব্যবহার করা হয় এবং নবী মুহাম্মাদের নামের শেষে Ism যোগ করা বলা হয় Mohammedanism (মুহাম্মাদীবাদ) তাহলে খুবই সম্ভব যে, ধীরে ধীরে ইসলামের ঐশিত্ব ঘুচে যেতে থাকবে এবং এমন ভুল ধারণা জন্ম নিবে যে, ইসলাম কোনো ঐশী ব্যাপার নয়, তা মূলত এক ঐতিহাসিক ব্যক্তির প্রবর্তিত মতবাদ। আমার এই আশঙ্কা নিশ্চয় অযৌক্তিক নয়। পাশ্চাত্যের লেখকরা এই শব্দটি ব্যবহার করে মূলত তাই করতে চেয়েছেন এবং তার পরিণতি সম্পর্কে অসচেতন থেকে, অনেক সময় ভাল নিয়তে, আমাদের শিক্ষিত লোকেরা- চিন্তা নায়কেরা শব্দটি ব্যবহার করেছেন, করছেন।
উপরের আলোচনা থেকে আমরা এই উপসংহারে উপনীত হতে পারি যে, যেকোনো গবেষণার সফলতার জন্য, বিশেষত আমাদের এই সময়ে, পরিভাষার বিশ্লেষণ ও স্পষ্টিকরণ একটি অপরিহার্য বিষয়। কোনো শাস্ত্র সম্পর্কে স্পষ্ট ও সঠিক ধারণা লাভের জন্য সর্বপ্রথম যা দরকার তা হচ্ছে উক্ত শাস্ত্রের পরিভাষাগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট এবং সঠিক ধারণা থাকা। শাস্ত্র আলোচনার এটিই সঠিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি।
পরিভাষার বিষয়টি ব্যাপকভাবে, জ্ঞানগত ও শাস্ত্রীয় যেকোনো ক্ল্যাসিক্যাল আলোচনাতেও অসাধারণ গুরুত্ব পেয়েছে। সমকালীন তাত্ত্বিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাগুলোও পরিভাষার বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছে। পরিভাষা বিজ্ঞানের বিকাশে মুসলিম চিন্তার অবদান উল্লেখ করার মতো। ক্ল্যাসিক্যাল মুসলিম শাস্ত্রীয় গ্রন্থগুলো ঘাঁটলে দেখা যাবে যে, তাতে যেকোনো বিষয়ে লেখা এমন কোনো গ্রন্থ নেই যা উক্ত গ্রন্থে আলোচিত শাস্ত্রের সংজ্ঞা দিয়ে শুরু হয় না। যেমন, মুসলিম জ্ঞান কাণ্ডের এক সমৃদ্ধ আবিষ্কার মানতেক। এই শাস্ত্রের একটি বিশাল অংশ জুড়ে আছে পরিভাষা, সংজ্ঞায়নের মূলনীতি, পরিগঠন নিয়মাবলি সংক্রান্ত বিশদ আলোচনা। মানতেক শাস্ত্রকে পরিভাষা বিজ্ঞানের জনক বলা যেতে পারে। ক্ল্যাসিক্যাল মুসলিম লেখকদের অনেক সময় সংজ্ঞা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করতে দেখা যায়। তবে তাদের সাধারণ নিয়ম হচ্ছে মূল আলোচনায় প্রবেশ করা। সন্দেহ নেই যে, এই ট্রাডিশানের প্রশংসা পাওয়ার অনেক কিছু আছে। কারণ, কোনো শাস্ত্রের পদ্ধতি এবং তাতে ব্যবহৃত পরিভাষা ও মৌলিক শব্দমালা সম্পর্কে কারো যদি সূক্ষ্ম স্পষ্ট ধারণা থাকে তাহলে তার জন্য উক্ত শাস্ত্রে প্রবেশ করা অনেক সহজ হয়ে যায় এবং লেখকও পাঠকদের তার বিষয়বস্তু এবং লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিয়ে অনেক অযথা প্রশ্ন থেকে নিরাপদ থাকতে পারেন।
পরিভাষা নিয়ে মস্তক ঘর্মাক্ত করার আরেকটি কারণ আছে। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে যে, পরিভাষা বিকৃতি একটি সাধারণ ব্যাপার হয়ে উঠেছে এবং ক্রমশ তা ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। প্রাচ্যের যেসব গবেষক ইসলাম, মুসলিম, মুসলিম চিন্তা নিয়ে কাজ করেছেন এবং তাদের অনেককে দেখা যায় যে, ইসলাম সংক্রান্ত আলোচনায় তারা অনেক সময় বিভিন্ন শব্দ ও পরিভাষার সচেতন এবং উদ্দেশ্যপূর্ণ বিকৃতি ঘটিয়ে থাকেন। উদাহরণত এ ধারার গবেষকগণ তাদের আলোচনায় অনেক সময় ‘ইসলাম’ শব্দটি ব্যবহার করেন মুসলিম বা নির্দিষ্ট কোনো মুসলিম জনগোষ্ঠী বুঝানোর জন্য। ‘আমেরিকায় ইসলাম’ ‘মিশরে ইসলাম’ অহরহ আমরা এ ধরনের শিরোনামের বিভিন্ন গ্রন্থ বা নিবন্ধের মুখোমুখী হই। ইসলামের সংজ্ঞা দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ, সেটা এক জানা ও স্পষ্ট বিষয় অথচ এসব প্রবন্ধে সেই নির্দিষ্ট অভিন্ন ইসলাম সম্পর্কেই আলোচনা করা হয়েছে। কারণ, একটি নির্ধারিত, অভিন্ন এক নির্ধারিত উৎস অর্থাৎ কুরআনের ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠা এক মতাদর্শ ও জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। স্থানভেদে তার কোনো পরিবর্তন হয় না। কিন্তু এসব আলোচনায় প্রবেশ করলে দেখব ইসলাম নয়, তাতে আলোচনা করা হচ্ছে সেই নির্ধারিত ভূ-ভাগে বসবাসরত নির্দিষ্ট কোনো মুসলিম জনগোষ্ঠী নিয়ে। ইসলাম আর মুসলিম জনগোষ্ঠী কি এক কথা? এই কালে এসব এলাকার মুসলিমরা কি নিখুঁতভাবে ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করছেন যে, তাদের নিয়ে আলোচনা করা আর ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা একই ব্যাপার? এ শিরোনামগুলোর সঠিক রূপ কি এমন হওয়া দরকার ছিল না, ‘আমেরিকার মুসলিমগণ’ ‘মিশরের মুসলিমগণ’?
‘ইসলাম’ পরিভাষার এই অশুদ্ধ, বিকৃত ব্যবহারের মধ্য দিয়ে তারা যা করতে চান তা হচ্ছে মুসলিমদের জীবন-যাপন, আচার-আচরণকে ইসলাম হিসেবে হাযির করা। উদ্দেশ্য স্পষ্ট: ইসলাম সম্পর্কে অশুদ্ধ নেতিবাচক ধারণা ছড়ানো। কিন্তু, আমরা (তথাকথিক শিক্ষিতরা) পাশ্চাত্য লেখকদের অনুকরণে নির্দ্বিধায় এই শব্দগুলো ব্যবহার করি, ছাপি, লিখি এবং বেমালুম ভুলে যাই পরিভাষার এই বিকৃত ও অস্পষ্ট ব্যবহার কি ভয়াবহ ফলাফল তৈরি করতে পারে।
পাশ্চাত্যের ইসলাম গবেষকদের পরিভাষা বিকৃতির আরেক উদাহরণ ইসলাম অর্থে Mohammedanism শব্দটির ব্যবহার, আমাদের সম্মানিত গবেষকরা যার অনুবাদ করেন محمدية (মুহাম্মাদিয়া)। বরং অনেক সময় তারা নিজেরাও দীনে ইসলাম অর্থে এই শব্দটি ব্যবহার করেন। কখনো কখনো এই স্থানে তারা الدين المحمدي (মুহাম্মাদী দীন) শব্দটিও ব্যবহার করে থাকেন। মূলত ইংরেজি Ism শব্দটি ব্যবহার করা হয় কোনো তন্ত্র বা মতবাদকে বুঝানোর জন্য। যেমন, Nationalism قومية (জাতীয়তাবাদ) Secularism علمانية (ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ) Communism إشتراكية (সমাজতন্ত্র)। এইভাবে ইসলামের ক্ষেত্রে যদি শব্দটি ব্যবহার করা হয় এবং নবী মুহাম্মাদের নামের শেষে Ism যোগ করা বলা হয় Mohammedanism (মুহাম্মাদীবাদ) তাহলে খুবই সম্ভব যে, ধীরে ধীরে ইসলামের ঐশিত্ব ঘুচে যেতে থাকবে এবং এমন ভুল ধারণা জন্ম নিবে যে, ইসলাম কোনো ঐশী ব্যাপার নয়, তা মূলত এক ঐতিহাসিক ব্যক্তির প্রবর্তিত মতবাদ। আমার এই আশঙ্কা নিশ্চয় অযৌক্তিক নয়। পাশ্চাত্যের লেখকরা এই শব্দটি ব্যবহার করে মূলত তাই করতে চেয়েছেন এবং তার পরিণতি সম্পর্কে অসচেতন থেকে, অনেক সময় ভাল নিয়তে, আমাদের শিক্ষিত লোকেরা- চিন্তা নায়কেরা শব্দটি ব্যবহার করেছেন, করছেন।
উপরের আলোচনা থেকে আমরা এই উপসংহারে উপনীত হতে পারি যে, যেকোনো গবেষণার সফলতার জন্য, বিশেষত আমাদের এই সময়ে, পরিভাষার বিশ্লেষণ ও স্পষ্টিকরণ একটি অপরিহার্য বিষয়। কোনো শাস্ত্র সম্পর্কে স্পষ্ট ও সঠিক ধারণা লাভের জন্য সর্বপ্রথম যা দরকার তা হচ্ছে উক্ত শাস্ত্রের পরিভাষাগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট এবং সঠিক ধারণা থাকা। শাস্ত্র আলোচনার এটিই সঠিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন