HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

শিশু সাহিত্যসাধনায় মুসলমান

লেখকঃ মিরাজ রহমান

এরপর আসে পাকিস্তানযুগ (১৯৪৭-১৯৭০)
পাকিস্তান আমলের প্রথমদিকে মুসলিম শিশুসাহিত্যাকাশে সাময়িক দুর্যোগের ঘনঘটা দেখা দেয়। এতকাল ধরে যারা শিশুতোষ পাঠ্যপুস্তক রচনায় আত্মমগ্ন ছিলেন, তারাও এসময় এসে শিশুপাঠ্যের বাহিরে নিছক আনন্দ-আয়োজন ও কল্পনাবিলাস জাতীয় শিশুতোষ রচনার পথ বেছে নেন। এতকাল যাবৎ যারা শিশুদের মন-মানস এবং মেধা-বয়স অনুসারে নিজেদের ধর্ম-দেশ-জাতির কথা শোনাতেন, তারাও এসময় এসে হাস্য-কৌতুক, রসমধু এবং রোমাঞ্চকর পঠন সামগ্রীর নতুন জগতে আগ্রহী হয়ে পড়েন। শিশুতোষ পাঠ্যপুস্তক রচনা করে করে যাদের হাত পেকেছিল তারাও কেবল সুখপাঠ্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। লিখতে আরম্ভ করেন শিশুতোষ-শিশুপাঠ্যযোগ্য ছড়া, গল্প, কবিতা, জীবনী, প্রবন্ধ, ভ্রমণ কাহিনি, উপন্যাস, হাস্য-কৌতুক এমন নানা বিষয়। এসব রচনার ফলে বাংলা শিশুসাহিত্য এক নবমুগ্ধ ভুবনে প্রবেশ করে। তখন যারা যারা এ পথে প্রয়াসী হয়েছিল তাদের মাঝে শেখ হাবিবুর রহমান, শেখ ফজলল করীম, গোলাম মোস্তফা, ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, মোহাম্মদ নাসির আলী, কাদের নেওয়াজ, ফররুখ আহমদ, আহসান হাবীব, গোলাম রহমান প্রমুখ শিশুসাহিত্যিকদের নাম উলেখযোগ্য।

প্রবন্ধ লেখার ক্ষেত্রে মুসলিম এসব শিশুসাহিত্যিকদের কলমে যে সব বিষয় স্থান পেত, তার মাঝে ছিল কোরআন-হাদিস, ইসলামের চার খলীফা কাহিনি, ইসলামের ইতিহাস, সমাজ ব্যবস্থার নানা দিক, মুসলিম বিশ্বের গৌরবজনক প্রতিষ্ঠান-স্থান। জীবনী লেখার ক্ষেত্রে মূলত নবি-রাসূল এবং মুসলিম বীর-পীর-গাজী-শহীদ-মহাপুরুষদের কাহিনি প্রাধান্য পেত। গল্প-সাহিত্যের ক্ষেত্রে স্থান পেয়েছে ইরান-তুরানের গল্প, আরব্য উপন্যাস, পারস্য উপন্যাস। শাহনামা, মাসনভী, গুলিস্তা ইত্যাদি থেকে নির্বাচিত আদর্শ দিকগুলি নিয়ে রচিত হত নানান শিশুতোষ গল্প-উপন্যাস। মুসলিম বিশ্বে নানা হাস্য-কৌতুক রচনার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কলমে চলে আসতো গ্রাম বাংলার বিভিন্ন চিত্র, লোক-কাহিনি। মুসলিম শিশুসাহিত্যিকরা ইসলামি নীতিকথাকে একেকজন একেক ভাষা শৈলী অবলম্বনে উপস্থাপন করতেন। এতে মুসলিম শিশুসাহিত্য সাধনাঙ্গনে সৃষ্টি হয় নানানধর্মী আবেদন। নানামুখী উৎকর্ষের ছোঁয়ায় আলোকিত-মুখরিত হয়ে ওঠে মুসলিম শিশুসাহিত্য সাধনাকাশ।

১৯৪৭ সালে হিন্দুস্থান পাকিস্থান হওয়ার পর মুসলিম শিশুসাহিত্যিকদের শিশুসাহিত্যসাধনায় নতুন প্রাণের জোয়ার আসে। অনেক পত্র-পত্রিকা প্রকাশিত হয়। এসময় এসে এমন সব লেখকরাও শিশুতোষ রচনা আরম্ভ করেন যারা এতদিন কেবল বড়দের জন্য লিখতেন। নতুন দেশের নতুন আলো-বাতাসে শিশুসাহিত্য সাধনা সতেজ হয়ে ওঠে। নবীন প্রবীণ লেখকদের ভিড়ে আলোকিত-মুখরিত হয়ে ওঠে শিশুতোষ পত্রিকার পাতাগুলি।

সে আমলে যেসব শিশু পত্রিকাগুলিকে এ মহৎ কাজের বাণী বহন করতে দেখা যায়, তাহলো- পাক্ষিক ‘মুকুল’ (১৯৪৮), মাসিক ‘ঝংকার’ (১৯৪৮), মাসিক ‘মিনার’ (১৯৪৮), মাসিক ‘আজান’ (১৯৪৮), পাক্ষিক ‘নতুন আলো’ (১৯৪৮), মাসিক ‘দ্যুতি’ (১৯৪৯), মাসিক ‘হুল্লোড়’ (১৯৫০), মাসিক ‘সবুজ নিশান’ (১৯৫১), মাসিক ‘প্রতিভা’ (১৯৫৩), মাসিক ‘বিদ্যুৎ’ (১৯৫৩), মাসিক ‘খেলাঘর’ (১৯৫৪), মাসিক ‘আলাপনী’ (১৯৫৪), পাক্ষিক ‘শাহিন’ (১৯৫৫), মাসিক ‘বর্ণালি’ (১৯৫৬), মাসিক ‘কিশোর সাহিত্য’ (১৯৫৬), মাসিক ‘সবুজ সেনা’ (১৯৫৭), পাক্ষিক ‘কিশলয়’ (১৯৫৯), মাসিক ‘রংধনু’ (১৯৬০), মাসিক ‘মধুমেলা’ (১৯৬০), মাসিক ‘সবুজ পাতা’ (১৯৬২), মাসিক ‘সোনার কাঠি’ (১৯৬৩), ষান্মাসিক ‘ফুলকি’ (১৯৬৪), সিলেট থেকে প্রকাশিত মাসিক ‘নবারুণ’ (১৯৬৪), মাসিক ‘সৃষ্টি সুখের উল্লাসে’ (১৯৬৪), মসিক ‘টরেটক্কা’ (১৯৬৪), দ্বিমাসিক ‘পূরবী’ (১৯৬৫), মাসিক ‘কঁচি ও কাঁচা’ (১৯৬৫), মাসিক ‘বিজ্ঞানের জয়যাত্রা’ (১৯৬৫), মাসিক ‘টাপুর টুপুর’ (১৯৬৬), ত্রৈমাসিক ‘জ্ঞান-বিজ্ঞান’ (১৯৬৭), মাসিক ‘কিচির মিচির’ (১৯৭০), মাসিক ‘কলকন্ঠ’ (১৯৭০), মাসিক ‘সাম্পান’ (১৯৭০) ইত্যাদি।

বাংলা সাহিত্যের অন্যান্য শাখা-পলবের মত শিশুসাহিত্য সাধনায় মুসলমানদের বিলম্বে অংশগ্রহণ হয়, যদিও তাদের সক্রিয় এবং সচেতন অংশগ্রহণ তাদেরকে এ পথের স্রষ্টার মর্যাদায় উত্তীর্ণ করতে সক্ষম করেছিল, একথা আমি আগেই বলেছি। সাহিত্যের অন্যান্য বিষয়ের মত শিশুসাহিত্য বিষয়েও মুসলমান লেখকরা অসংখ্য-অগণিত গ্রন্থ রচনা করেন। ১৮৮৯ সাল থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত মুসলিম শিশুসাহিত্যিক রচিত শিশুতোষ গ্রন্থের একটি তালিকা নিম্নে দেয়া হলো-

মোজাম্মেল হকের ‘পদ্যশিক্ষা’ (দুই খন্ড, ১৮৮৯-১৮৯৩)। শেখ ফজলল করীমের- ‘হারুন-আর-রশিদের গল্প’ (১৯১৬), ‘সোনার বাতি’ (১৯১৮)। সফিউদ্দিন আহমদের ‘ছেলেদের হজরত মোহাম্মদ’ (১৯১৮), ‘মোতির মালা’ (১৯২২), ‘পূণ্য কাহিনি’ (১৯২২)। মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরীর ‘নূর নবী’ (১৯১৮)। মোহাম্মদ ওয়াযেদ আলীর ‘ডন কুইকসোট’ (১৯১৮), ‘সিন্দবাদ হিন্দবাদ’ (১৯২২)। শেখ আব্দুল জববারের ‘দেবী রাবেয়া’ (১৯১৩), ‘গাজী’ (১৯১৭)। ইব্রাহীম খাঁর ‘তুর্কি উপন্যাস’ (১৯১৮), ‘শিয়াল পন্ডিত’ (১৯৫১ ন.স.), ‘হীরক হার’ (৬ষ্ঠ সং ১৯৪৭), ‘নিজাম ডাকাত’ (নাটিকা সংগ্রহ ১৯৫০), ‘ব্যাঘ্রমামা’ (৬ষ্ট সং ১৯৬৪)। শেখ হাবিবর রহমানের ‘হাসির গল্প’ (১৯১৭), ‘সুন্দরবনে ভ্রমণ’ (১৯২৬), ‘ছোটদের গল্প’ (১৯০৫), ‘গুলিস্তার গল্প’ (১৯৫২)। কাজী ইমদাদুল হকের ‘নবী কাহিনী’ (২য় সং ১৩২৪)। আবুল মনসুর আহমদের ‘মুসলমানী গল্প’ (১৯২৮)। কাজী নজরুল ইসলামের ‘ঝিঙেফুল’ (১৯২৬), পুতুলের বিয়ে’ (১৯৩৩), ‘সঞ্চয়ন’ (১৯৫৫), ‘ঘুম জাগানো পাখি’ (১৯৬৪)। ডা. লুৎফুর রহমানের জীবনী গ্রন্থাবলী এবং ‘রাণী হেলেন’ (১৯৩৪)। বন্দে আলী মিয়ার ‘চোর জামাই’ ( ১৯৩০), ‘কোরানের গল্প’ (১৯৩৪), ‘হাদিসের গল্প’ (১৯৩৪), ‘বাঘের ঘরে ঘোপের বাসা’ (১৯৩৩), ‘জংগলের খবর’ (১৯৩৭), ‘শিয়াল পন্ডিতের পাঠশালা’ (১৯৫৫), ‘টো টো কোম্পানীর ম্যানেজার’ (নাটিকা সংকলন ১৯৫৬)। জসিম উদ্দিনের ‘হাসু’ (১৯৩১), ‘এক পয়সার বাঁশি’ (১৯৪৮), ‘ডালিম কুমার’ (১৯৬০), ‘বাঙালীর হাসির গল্প’ (১ম খন্ড ১৯৬০)। ফজলুর রহমানের ‘ফুলকুড়ি’ (১৯৩৮)। মোহাম্মদ মোদাবেবর আলীর ‘হীরের ফুল’ (১৯৩১), ‘তাকডুমা ডুম’ (১৯৩৮), ‘আনলো যারা জীবনকাঠি’ (১৯৪৯), ‘কিসসা শোনো’ (১৯৫৪)। আহসান হাবীবের ‘চোকন মামা’, ‘ভেংচি খাবে’, ‘ছুটির দিন দুপুরে’ (কাব্য ১৯৭৮), ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর’ (কাব্য ১৯৭৯)। কাদের নেওয়াজের ‘দাদুর বৈঠক’ (১৯৪৭)। ফররুখ আহমেদের ‘পাখির বাসা’ (১৯৬৫), ‘নতুন লেখা’ (১৯৬৮), ‘ছড়ার আসর’ (১৯৭০)। রওশন-ইজ-দানীর ‘ফুলপরী’ (১৯৪৯)। এস. ওয়াজেদ আলীর ‘বাদশাহী গল্প’ (১৯৪৪), ‘ইরান তুরানের গল্প’ (১৯৪৭)। খান মোহাম্মদ মইনুদ্দিনের ‘আমাদের নবী’ (১৯৪১), ‘লাল মোরগ’ (১৯৫৭)। মোহাম্মদ নাসির আলীর ‘ছোটদের ওমর ফারুক’ (১৯৫১), ‘মনি কনিকা’ (৮ম সং১৯৬০), ‘বীর বলের খোশ গল্প’ (১৯৬৪), ‘বোকা বাকাই’ (১৯৬৬)। হাবীবর রহমানের ‘সাগর পারের রুপকন্যা’ (১৯৫৬), ‘ল্যাজ দিয়ে যায় চেনা’ (১৯৫৯), ‘বিজন বনের রাজকন্যা’ (১৯৫৯), ‘আগডুম বাকডুম’ (দুই খন্ড ১৯৬২)।&

একালের মুসলিম শিশুসাহিত্য সাধনা শিশুতোষ গ্রন্থ রচনা এবং শিশুতোষ পত্রিকার পাতা-সীমা ছাড়িয়ে সংকলন প্রকাশনার পথও ধরে ছিল। অনেক শিশুতোষ সংকলন গ্রন্থ প্রকাশিত হয় তখন। তৎকালীন প্রকাশিত সংকলন গ্রন্থের সংখ্যাও কোন অংশে কম নয়। ঢাকাসহ অনেক মফস্বল শহর থেকে এসব সংকলন গ্রন্থ প্রকাশিত হতে দেখা যায়। নিম্নে সেকালের প্রকাশিত কিছু শিশুতোষ সংকলন গ্রন্থের নাম উলেখ করা হলো। ‘কাব্য মুকুল’ (১৯৫১), ‘খেলাঘর’ (১৯৫৪), ‘ডালি’ (১৯৫৬), ‘পাপড়ি’ (১৯৫৭), ‘নবারুণ’ (১৯৫৮), ‘স্বাপ্নিক’ (১৯৫৮), ‘কোরক’ (১৯৬০), ‘হরেক রকম’ (১৯৬১), ‘ময়ূরপঙ্ক্ষী’ (১৯৬১), ‘সপ্তডিঙ্গা’ (১৯৬২), ‘মধুমতি’ (১৯৬৪), ‘কনিকা’ (১৯৬৪), ‘পূবালী ফসল’ (১৯৬৪), ‘টাপুর টুপুর’ (১৯৬৬), ‘এলের পাত বেলের পাত’ (১৯৬৬), ‘ছড়ায় ছড়ায় ছন্দ’ (১৯৬৬), ‘সূর্যমুখী’ (১৯৬৭), ‘মেঘমাল্লার’ (১৯৬৭), ‘ঝিকিমিকি’ (১৯৬৮),। এরমধ্যে কোনটি নির্মিত হয়েছে কেবল শিশুতোষ কবিতা নিয়ে। কোনটি নির্মিত হয়েছে রূপকথার গল্প নিয়ে। কোনটি কেবল গল্প, কোনটি আবার সাহিত্যের সব শাখা-পলব নিয়ে নির্মিত হয়েছে।

সেকালের (মুসলিম শিশুসাহিত্যিকদের শিশুসাহিত্যসাধনায় আত্মনিয়োগ থেকে প্রতিষ্ঠাকাল পর্যন্ত) মুসলিম শিশুসাহিত্যিকদের শিশুসাহিত্যে আত্মনিয়োগ এবং তাদের ব্যাতিক্রমধর্মী সাহিত্য সম্ভার সৃষ্টির ইতিহাস আজও আমাদের সমাজে স্বীকৃত-সুরভিত-আন্দোলিত। শিশুসাহিত্যসাধনায় মুসলমানদের অবদান দরিদ্র নয় বরং সাহিত্যের এ শাখা-পলবে মুসলমানদের অবদান স্রষ্টার মানপ্রাপ্ত। যার ধারাবাহিকতা আজকের শিশুসাহিত্যেও চরমভাবে বিস্তৃত-অনুসৃত। এককথায় বলা চলে, বর্তমান শিশুসাহিত্য আমাদের সেসব মুসলিম শিশুসাহিত্যিক গুরুজনদের সাধনার ফসল। শিশুসাহিত্য সাধনায় আমাদের মুসলিম পূর্বসূরিদের অবদান-দাবী কোন অনধিকার চর্চা নয়, নয় কোন জবরদখলের জমি বরং এ এক শাশ্বত সত্য। অমোঘ উচ্চারণ।

কালগত ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিম্নে বাংলা সাহিত্যের ক’জন মুসলিম শিশুসাহিত্যিকের নাম তালিকাভুক্ত হলো-

কায়কোবাদ (১৮৫৮-১৯৫২), মোজাম্মেল হক (১৮৬০-১৯৩৩), সফিউদ্দিন আহমদ (১৮৭৭-১৯২২), শেখ ফজলল করীম (১৮৮২-১৯৩৬), কাজী ইমদাদুল হক (১৮৮২-১৯২৬), মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ (১৮৮৫-১৯৫৯), মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরি (১৮৮৮-১৯৪০), ডা. লুৎফুর রহমান (১৮৮৯-১৯৩৫), এস. ওয়াজেদ আলী (১৮৯০-১৯৫১), শেখ হাবীবর রহমান (১৮৯১-১৯৬৩), ইব্রাহীম খাঁ (১৮৯৪-১৯৭৮), গোলাম মোস্তফা (১৮৯৭-১৯৬৪), তোরাব আলী (১৮৯৮-১৯৭৩), কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬), সাদাত আলী আখন্দ (১৮৯৯-১৯৭১), আশরাফ আলী খান (১৯০১-১৯৩৯), খান মুহাম্মদ মইনুদ্দিন (১৯০১-১৯৮১), জসিম উদ্দিন (১৯০৪-১৯৭৬), মোহাম্মদ আবিদ আলী (১৯০৭-১৯৮৭), মোহাম্মদ মোদাবেবর (১৯০৮-১৯৮৪), শামসুন নাহার মাহমুদ (১৯১০-১৯৬৪), কাজী কাদের নেওয়াজ (১৯১০-১৯৮৩), বন্দে আলী মিয়া (১৯১০-১৯৭৯), মোহাম্মদ নাসির আলী (১৯১০-১৯৭৫), শামসুদ্দিন (১৯১০-১৯৮৫), মবিন উদ্দিন আহমদ (১৯১২-১৯৭৮), আহসান হাবীব (১৯১৭-১৯৮৫), রওশন-ইজ-দানি (১৯১৭-১৯৬৭), ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪), হাবীবুর রহমান (১৯২৩-১৯৭৬), গোলাম রহমান (১৯৩১-১৯৭২)।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন