HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে জামা‘আতে সালাত আদায় [বিধান, ফযীলত, ফায়েদা ও নিয়ম-কানূন]

লেখকঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয আল-মাদানী

১১
যে যে কারণে জামা‘আতে সালাত পড়া ছাড়া যায়:
শরী‘আতসম্মত এমন কিছু কারণ রয়েছে যার কোনো একটি পাওয়া গেলে তৎসংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জন্য জামা‘আতে সালাত পড়া বাধ্যতামূলক নয়। যা নিম্নরূপঃ

১. কোনো কঠিন রোগ অথবা শত্রুর মারাত্মক ভয় হলে:

আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«مَنْ سَمِعَ الـمُنَادِىَ بِالصَّلاَةِ فَلَمْ يَمْنَعْهُ مِنِ اتِّبَاعِهِ عُذْرٌ لَمْ تُقْبَلْ مِنْهُ الصَّلاَةُ الَّتِيْ صَلَّى، قِيْلَ : وَمَا الْعُذْرُ يَا رَسُوْلَ اللهِ؟ قَالَ : خَوْفٌ أَوْ مَرَضٌ» .

“যে ব্যক্তি মুয়ায্যিনের আযান শুনেও মসজিদে না গিয়ে ঘরে সালাত পড়লো অথচ তার নিকট মসজিদে উপস্থিত না হওয়ার শরঈ কোনো ওযর নেই তাহলে তার আদায়কৃত সালাত আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না। সাহাবীগণ বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! আপনি ওযর বলতে কি ধরণের ওযর বুঝাতে চাচ্ছেন? তিনি বললেনঃ ভয় অথবা রোগ”। [আবু দাউদ, হাদীস নং ৫৫১; বায়হাকী, হাদীস নং ৫৪৩১।]

উক্ত হাদীসটিতে কবুল ও ওযরের ব্যাখ্যা চাওয়া ছাড়া তার বাকী অংশটুকু শুদ্ধ। তবে উক্ত ব্যাপার দু’টো ওযর তো বটেই।

২. অতি বৃষ্টি কিংবা কাদায় পা পিছলে যাওয়ার ভয় হলে:

আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি একদা নিজ মুআয্যিনকে বলেন:

«إِذَا قُلْتَ : أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ فَلاَ تَقُلْ : حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ قُلْ : صَلُّوا فِىْ بُيُوتِكُمْ، قَالَ : فَكَأَنَّ النَّاسَ اسْتَنْكَرُوْا ذَلِكَ، فَقَالَ : قَدْ فَعَلَ ذَا مَنْ هُوَ خَيْرٌ مِنِّىْ» .

“যখন তুমি আযানের শব্দ “আশ্হাদু আন্না মু’হাম্মাদার-রাসূলুল্লাহ” (আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয় মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল) বলবে তখন এর পরপরই “হাইয়া আলাস সালাহ” (সালাতের দিকে আসো) শব্দটি বলবে না। বরং বলবে: “সাল্লূ ফি বুয়ূতিকুম” (তোমরা নিজ নিজ ঘরে সালাত পড়ে নাও)। যখন তিনি বুঝতে পারলেন সাধারণ লোকজন তাঁর এ কথা মেনে নিতে পারছে না তখন তিনি বললেন: এ কাজটি শুধু আমিই করছি না বরং তা একদা করেছেন আমার চেয়েও অতি মহান ব্যক্তিত্ব তথা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।” [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬১৬, ৬৬৮, ৯০১; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৯৯।]

৩. ঘোর অন্ধকারাচ্ছন্ন ঠাণ্ডা রাতে দমকা বায়ু প্রবাহিত হলে:

আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা একদা দমকা বায়ুময় ঠান্ডা রাত্রিতে আযান দেওয়ার পর বললেন: “আলা স্বাল্লূ ফির-রিহাল” অর্থাৎ হে মানুষজন! তোমরা নিজ নিজ ঘরে ঘরে সালাত পড়ো। অতঃপর বললেন: আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বৃষ্টিময় ঠাণ্ডা রাত্রিতে মুআয্যিনকে নিম্নোক্ত কথাটি বলার আদেশ করতেন:

«أَلَا صَلُّوا فِيْ الرِّحَالِ» .

“হে মানুষজন! তোমরা নিজ নিজ ঘরে ঘরে সালাত পড়ো”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৬৬।]

অন্য বর্ণনায় রয়েছে,

«كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَأْمُرُ مُؤَذِّنًا يُؤَذِّنُ، ثُمَّ يَقُولُ عَلَى إِثْرِهِ : أَلَا صَلُّوا فِيْ الرِّحَالِ فِي اللَّيْلَةِ الْبَارِدَةِ أَوْ الـْمَطِيرَةِ فِيْ السَّفَرِ» .

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সফরে থাকাবস্থায় ঠান্ডা কিংবা বৃষ্টিময় রাত্রিতে মুআয্যিনকে আযান দেওয়ার পর এ কথা বলার আদেশ করতেন “আলা স্বাল্লূ ফির-রি’হাল” অর্থাৎ হে মানুষজন! তোমরা নিজ নিজ ঘরে ঘরে সালাত পড়ো”। [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৩২।]

সহীহ মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছে, আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা একদা দমকা বায়ু ও বৃষ্টিময় ঠাণ্ডা রাত্রিতে আযান দেওয়ার পর বললেন: “আলা স্বাল্লূ ফি-রিহালিকুম” “আলা স্বাল্লূ ফির-রিহাল” অর্থাৎ হে মানুষজন! তোমরা নিজ নিজ ঘরে ঘরে সালাত পড়ো। হে মানুষজন! তোমরা নিজ নিজ ঘরে ঘরে সালাত পড়ো। অতঃপর বললেন: আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সফরে থাকাবস্থায় বৃষ্টিময় ঠাণ্ডা রাত্রিতে মুআয্যিনকে নিম্নোক্ত কথাটি বলার আদেশ করতেন:

أَلَا صَلُّوا فِيْ رِحَالِكُمْ» .

“হে মানুষজন! তোমরা নিজ নিজ ঘরে সালাত পড়ো”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৯৭]

জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে সফরে গেলে তখন সেখানে বৃষ্টি বর্ষিত হয়। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন:

«لِيُصَلِّ مَنْ شَاءَ مِنْكُمْ فِي رَحْلِهِ» .

“তোমাদের কেউ ইচ্ছে করলে সে নিজ ঘরে সালাত আদায় করতে পারে”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৯৮]

সর্বোত্তম নিয়ম হচ্ছে, পুরো আযানের পর বলবে:

«صَلُّوْا فِيْ بُيُوْتِكُمْ أَوْ صَلُّوْا فِيْ رِحَالِكُمْ» .

“তোমরা নিজ নিজ ঘরে ঘরে সালাত পড়ো”।

তবে এ শব্দগুলো “হাইয়া আলাস সালাহ” এর পরিবর্তে কিংবা তার পরপরই বলা যেতে পারে। যা উপরোক্ত হাদীসগুলো থেকে বুঝা যায়।

৪. খাবার উপস্থিত ও তা খাওয়ার প্রতি প্রচুর আগ্রহ অনুভূত হলে:

আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِذَا كَانَ أَحَدُكُمْ عَلَى الطَّعَامِ، فَلَا يَعْجَلْ حَتَّى يَقْضِيَ حَاجَتَهُ مِنْهُ، وَإِنْ أُقِيمَتْ الصَّلَاةُ» .

“তোমাদের কেউ খানা খেতে থাকলে সে যেন তা ছেড়ে দ্রুত উঠে না যায় যতক্ষণ না সে তা থেকে নিজ প্রয়োজন পুরো করে। যদিও ইতিমধ্যে সালাতের ইক্বামত হয়ে যায়”।’আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«إِذَا وُضِعَ الْعَشَاءُ وَأُقِيمَتْ الصَّلَاةُ، فَابْدَءُوا بِالْعَشَاءِ» .

“যখন রাতের খাবার উপস্থিত হয়ে যায় অথচ এ দিকে সালাতের ইক্বামত দেওয়া হয়েছে তখন রাতের খাবারই সর্বপ্রথম খেয়ে নাও”। [বুখারী, হাদীস নং ৬৭১ মুসলিম, হাদীস নং ৫৫৮]

৫. মল-মূত্র ত্যাগের প্রচুর বেগ অনুভূত হলে:

আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«لَا صَلَاةَ بِحَضْرَةِ الطَّعَامِ، وَلَا وَهُوَ يُدَافِعُهُ الْأَخْبَثَانِ» .

“খাবার উপস্থিত ও তা খাওয়ার প্রতি প্রচুর আগ্রহ অনুভূত হলে তখন আর সে বেলার সালাত জামা‘আতে পড়তে হবে না। তেমনিভাবে মল-মূত্র ত্যাগের প্রচুর বেগ অনুভূত হলেও সে বেলার সালাত আর জামা‘আতে পড়তে হবে না”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৬০]

৬. কোনো নিকটতম ব্যক্তির মৃত্যু ও তার শেষ সাক্ষাৎ না পাওয়ার আশঙ্কা হলে:

আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি একদা জানতে পারলেন যে, সা’ঈদ্ ইবন যায়েদ ইবন আমর ইবন নাউফাল মুমূর্ষু অবস্থায় রয়েছেন। তখন ছিলো জুমু‘আর দিন। তবুও তিনি সূর্য আকাশে অনেক দূর উঠে যাওয়ার পরও তাঁর সাক্ষাতের জন্য রওয়ানা হোন। তখন ছিলো জুমু‘আর সালাতের নিকটবর্তী সময়। অতএব তিনি আর সে দিনকার জুমু‘আর সালাত আদায় করতে পারেন নি। [বুখারী, হাদীস নং ৩৯৯০]

আবুদ্দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

«مِنْ فِقْهِ الـْمَرْءِ إِقْبَالُهُ عَلَى حَاجَتِهِ حَتَّى يُقْبِلَ عَلَى صَلَاتِهِ، وَقَلْبُهُ فَارِغٌ» .

“কোনো ব্যক্তির শরী‘আতের সত্যিকার বুঝ হচ্ছে এই যে, সে সর্বপ্রথম নিজ প্রয়োজনটুকু সেরে নিবে। অতঃপর সে সকল প্রয়োজনীয় কাজ থেকে সম্পূর্ণরূপে অবসর হয়ে শুধুমাত্র সালাতেই মনোযোগ দিবে”। [সহীহ বুখারী: আযান অধ্যায়, পরিচ্ছদ: যখন খাবার উপস্থিত হয় এবং সালাতের ইক্বামত দেওয়া হয়।]

উক্ত আলোচনা থেকে জানা গেলো যে, সর্বমোট আটটি কারণে জামা‘আতের সালাত ছাড়া যায়। যা সংক্ষেপে নিম্নরূপ:

কোনো এমন রোগ যা মানুষকে দ্রুত দুর্বল ও অতি ব্যস্ত করে দেয়, জীবন, সম্পদ ও ইজ্জতের ভয়, অতি বৃষ্টি, পাঁক-কাদা, ঘোর অন্ধকারাচ্ছন্ন ঠান্ডা রাতের দমকা বায়ু, খাবার উপস্থিত ও তা খাওয়ার প্রতি প্রচুর আগ্রহ, মল-মূত্র ত্যাগের প্রচুর বেগ ও কোনো নিকটতম ব্যক্তির মৃত্যু ও তার শেষ সাক্ষাৎ না পাওয়ার আশঙ্কা।

৭. সালাতের নিকটবর্তী সময়ে পিঁয়াজ বা রসুন জাতীয় দুর্গন্ধযুক্ত কোনো কিছু খেলে:

জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

«نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ أَكْلِ الْبَصَلِ وَالْكُرَّاثِ فَغَلَبَتْنَا الْـحَاجَةُ فَأَكَلْنَا مِنْهَا فَقَالَ : مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ الْـمُنْتِنَةِ فَلَا يَقْرَبَنَّ مَسْجِدَنَا، فَإِنَّ الْـمَلَائِكَةَ تَأَذَّى مِمَّا يَتَأَذَّى مِنْهُ الْاِنْسُ» .

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পিঁয়াজ ও কুর্রাস (দুর্গন্ধযুক্ত এক জাতীয় উদ্ভিদ) খেতে নিষেধ করেছেন। জাবির রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন: একদা আমরা প্রয়োজনের তাগিদে তা খেলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন: কেউ এ জাতীয় দুর্গন্ধযুক্ত উদ্ভিদ খেলে সে যেন আমাদের মসজিদের নিকটবর্তীও না হয়। কারণ, ফিরিশতাগণ সে জিনিসেই কষ্ট পান যে জিনিসে কষ্ট পায় মানুষ”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৬৪।]

তবে প্রয়োজনে এগুলোকে ভালোভাবে সিদ্ধ করে কিংবা পাকিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু একদা জুমু‘আর খুৎবায় এক পর্যায়ে বলেন:

«ثُمَّ إِنَّكُمْ أَيُّهَا النَّاسُ تَأْكُلُونَ شَجَرَتَيْنِ لَا أَرَاهُمَا إِلَّا خَبِيثَتَيْنِ هَذَا الْبَصَلَ وَالثُّومَ لَقَدْ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا وَجَدَ رِيحَهُمَا مِنْ الرَّجُلِ فِي الـْمَسْجِدِ أَمَرَ بِهِ فَأُخْرِجَ إِلَى الْبَقِيعِ فَمَنْ أَكَلَهُمَا فَلْيُمِتْهُمَا طَبْخًا» .

“হে মানব সকল! তোমরা এমন দু’টি উদ্ভিদ খাচ্ছো যা আমি নিকৃষ্ট বলেই মনে করি। তা হলো: পিয়াজ ও রসুন। আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এমন কাজও করতে দেখেছি যে, তিনি মসজিদে কারো থেকে এগুলোর দুর্গন্ধ পেলে তাকে বাকী’ কবরস্থানের দিকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ দিতেন। সুতরাং কেউ এগুলো খেলে সে যেন তা ভালোভাবে পাকিয়ে খায়”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৬৭; ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৩৪২৬।]

আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সকলকে সর্বদা জামা‘আতে সালাত আদায়ের তাওফীক দিন। আমীন সুম্মা আমীন ইয়া রাব্বাল-আলামীন।

وَصَلَّى اللهُ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ وَّعَلَى آلِهِ وَصَحْبِهِ اَجْمَعِيْنَ

সমাপ্ত

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন