HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
দুর্নীতি রোধে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব ও জবাবদিহিতা ইসলামী দৃষ্টিকোণ
লেখকঃ ড. মো. আকতার হোসেন
৭
কর্মকর্তা-কর্মচারীর জবাবদিহিতাজবাবদিহিতার মানসিকতা দায়িত্ব পালনে প্রত্যেকটি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সচেতন করে তোলে। কর্মে প্রতারণা, অবহেলা ও ফাঁকিবাজির থেকে বিরত রাখে। দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবহেলা করলে কর্তৃপক্ষ বা সরকার তথা আল্লাহ তা‘আলার দরবারে জবাবদিহী করতে হবে। এ ব্যাপারে কৈফিয়ত তলব করা হবে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন-
﴿وَأَوۡفُواْ بِٱلۡعَهۡدِۖ إِنَّ ٱلۡعَهۡدَ كَانَ مَسُۡٔولٗا ٣٤﴾ [ الاسراء : ٣٤ ]
“তোমরা তোমাদের অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য যথাযথভাবে পালন কর। কেননা অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ৩৪]
আল্লাহ তা‘আলা এ ব্যাপারে আরও বলেন-
﴿وَلَتُسَۡٔلُنَّ عَمَّا كُنتُمۡ تَعۡمَلُونَ ٩٣ ﴾ [ النحل : ٩٣ ]
“তোমরা যা কর সে বিষয়ে অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” [সূরা আন-নাহল, আয়াত: ৯৩]
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ ব্যাপারে বলেন,
«أَلاَ كُلُّكُمْ رَاعٍ وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، فَالإِمَامُ الَّذِي عَلَى النَّاسِ رَاعٍ وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالرَّجُلُ رَاعٍ عَلَى أَهْلِ بَيْتِهِ، وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالمَرْأَةُ رَاعِيَةٌ عَلَى أَهْلِ بَيْتِ زَوْجِهَا، وَوَلَدِهِ وَهِيَ مَسْئُولَةٌ عَنْهُمْ، وَعَبْدُ الرَّجُلِ رَاعٍ عَلَى مَالِ سَيِّدِهِ وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْهُ، أَلاَ فَكُلُّكُمْ رَاعٍ وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ»
“সাবধান! তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল; আর তোমরা প্রত্যেকেই নিজ অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব ইমাম, যিনি জনগণের দায়িত্বশীল, তিনি তার অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবেন। পুরুষ গৃহকর্তা তার পরিবারের দায়িত্বশীল; সে তার অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। নারী তার স্বামীর পরিবার, সন্তান-সন্ততির উপর দায়িত্বশীল, সে এসব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। কোনো ব্যক্তির দাস স্বীয় মালিকের সম্পদের দায়িত্বশীল; সে এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব, সাবধান, প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল এবং তোমাদের প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্বাধীন বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত।” [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭১৩৮।]
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেছেন:
«وإنها أمانة وإنها يوم القيامة خزى وندامة إلا من أخذ بحقها وادى الذى عليه فيها»
“(সরকারী দায়িত্ব) একটি আমানত। কিয়ামতের দিন তা লজ্জা ও অপমানের কারণ হবে। অবশ্য সেই ব্যক্তির জন্য নয় যে এটা দায়িত্বানুভুতি সহকারে গ্রহণ করে এবং তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য যথাযথভাবে সম্পন্ন করে।” [আল-মুতকী, কানযুল উম্মাল, ৬ষ্ঠ খণ্ড, হাদীস নং ৬৮, ৬২২।]
অতএব, কুরআন ও হাদীসের আলোকে বুঝা গেল একজন মুসলিম কর্মচারীকে তার দায়িত্ব ও কর্তব্যের জন্য ইহকালে কর্তৃপক্ষ বা সরকাররের কাছে জবাবদিহী করতে হবে। আর পরকালে আল্লাহ তা‘আলার নিকট চূড়ান্তভাবে জবাবদিহী করতে হবে।
﴿وَأَوۡفُواْ بِٱلۡعَهۡدِۖ إِنَّ ٱلۡعَهۡدَ كَانَ مَسُۡٔولٗا ٣٤﴾ [ الاسراء : ٣٤ ]
“তোমরা তোমাদের অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য যথাযথভাবে পালন কর। কেননা অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ৩৪]
আল্লাহ তা‘আলা এ ব্যাপারে আরও বলেন-
﴿وَلَتُسَۡٔلُنَّ عَمَّا كُنتُمۡ تَعۡمَلُونَ ٩٣ ﴾ [ النحل : ٩٣ ]
“তোমরা যা কর সে বিষয়ে অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” [সূরা আন-নাহল, আয়াত: ৯৩]
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ ব্যাপারে বলেন,
«أَلاَ كُلُّكُمْ رَاعٍ وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، فَالإِمَامُ الَّذِي عَلَى النَّاسِ رَاعٍ وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالرَّجُلُ رَاعٍ عَلَى أَهْلِ بَيْتِهِ، وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالمَرْأَةُ رَاعِيَةٌ عَلَى أَهْلِ بَيْتِ زَوْجِهَا، وَوَلَدِهِ وَهِيَ مَسْئُولَةٌ عَنْهُمْ، وَعَبْدُ الرَّجُلِ رَاعٍ عَلَى مَالِ سَيِّدِهِ وَهُوَ مَسْئُولٌ عَنْهُ، أَلاَ فَكُلُّكُمْ رَاعٍ وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ»
“সাবধান! তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল; আর তোমরা প্রত্যেকেই নিজ অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব ইমাম, যিনি জনগণের দায়িত্বশীল, তিনি তার অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবেন। পুরুষ গৃহকর্তা তার পরিবারের দায়িত্বশীল; সে তার অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। নারী তার স্বামীর পরিবার, সন্তান-সন্ততির উপর দায়িত্বশীল, সে এসব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। কোনো ব্যক্তির দাস স্বীয় মালিকের সম্পদের দায়িত্বশীল; সে এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব, সাবধান, প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল এবং তোমাদের প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্বাধীন বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত।” [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৭১৩৮।]
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেছেন:
«وإنها أمانة وإنها يوم القيامة خزى وندامة إلا من أخذ بحقها وادى الذى عليه فيها»
“(সরকারী দায়িত্ব) একটি আমানত। কিয়ামতের দিন তা লজ্জা ও অপমানের কারণ হবে। অবশ্য সেই ব্যক্তির জন্য নয় যে এটা দায়িত্বানুভুতি সহকারে গ্রহণ করে এবং তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য যথাযথভাবে সম্পন্ন করে।” [আল-মুতকী, কানযুল উম্মাল, ৬ষ্ঠ খণ্ড, হাদীস নং ৬৮, ৬২২।]
অতএব, কুরআন ও হাদীসের আলোকে বুঝা গেল একজন মুসলিম কর্মচারীকে তার দায়িত্ব ও কর্তব্যের জন্য ইহকালে কর্তৃপক্ষ বা সরকাররের কাছে জবাবদিহী করতে হবে। আর পরকালে আল্লাহ তা‘আলার নিকট চূড়ান্তভাবে জবাবদিহী করতে হবে।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন