HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
দরূদ
লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী
৫
নবীর উপর দরূদ পাঠ না করার পরিণাম১. যে ব্যক্তি দরূদ পড়ে না তার জন্য তিনি বদদু‘আ করেছেন :
عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ رَغِمَ أَنْفُ رَجُلٍ ذُكِرْتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ وَرَغِمَ أَنَفُ رَجُلٍ دَخَلَ عَلَيْهِ رَمَضَانُ ثُمَّ انْسَلَخَ قَبْلَ أَنْ يُّغْفَرَ لَهٗ وَرَغِمَ أَنْفُ رَجُلٍ أَدْرَكَ عِنْدَهُ أَبَوَاهُ الكِبَرُ فَلَمْ يَدْخُلَاهُ الْجَنَّةَ
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ বলেছেন, সেই ব্যক্তি লাঞ্ছিত হোক, যে আমার নাম শুনল কিন্তু সে আমার উপর দরূদ পড়ল না। সে ব্যক্তি লাঞ্ছিত হোক, যার কাছে রমযান মাস আসল কিন্তু সে নিজের পাপ ক্ষমা করাতে পারল না। আর সে ব্যক্তিও লাঞ্ছিত হোক, যে পিতা-মাতাকে বৃদ্ধাবস্থায় পেল, কিন্তু তারা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারল না। (তিরমিযী, হা/৩৫৪৫)
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর নাম শুনে যে ব্যক্তি দরূদ পড়ে না তার জন্য জিবরীল (আঃ) বদদু‘আ করেছেন। হাদীসে এসেছে,
عَنْ كَعْبِ بْنِ عُجَرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ اُحْضُرُوْا الْمِنْبَرَ فَحَضَرْنَا فَلَمَّا ارْتَقٰى دَرَجَةً قَالَ اٰمِيْنَ فَلَمَّا ارْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّانِيَةَ قَالَ اٰمِيْنَ فَلَمَّا ارْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّالِثَةَ قَالَ اٰمِيْنَ فَلَمَّا نَزَلَ قُلْنَا يَا رَسُوْلَ اللهِ لَقَدْ سَمِعْنَا مِنْكَ الْيَوْمَ شَيْئًا مَا كُنَّا نَسْمَعُهٗ قَالَ إِنَّ جِبْرِيْلَ عَرَضَ لِيْ فَقَالَ بُعْدًا لِمَنْ أَدْرَكَ رَمَضَانَ فَلَمْ يُغْفَرْ لَهٗ قُلْتُ اٰمِيْنَ فَلَمَّا رَقِيْتُ الثَّانِيَةَ قَالَ بُعْدًا لِّمَنَ ذُكِرَتَ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيْكَ قُلْتُ اٰمِيْنَ فَلَمَّا رَقِيْتُ الثَّالِثَةَ قَالَ بُعْدًا لِّمَنْ أَدْرَكَ أَبَوَاهُ الْكِبَرُ عِنْدَهٗ أَوْ أَحَدَهُمَا فَلَمْ يَدْخُلَاهُ الْجَنَّةُ قُلْتُ اٰمِيْنَ
কা‘ব ইবনে উজরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, তোমরা মিম্বরের কাছে একত্রিত হও। আমরা উপস্থিত হলাম। যখন তিনি মিম্বরের প্রথম স্তরে উঠলেন তখন বললেন, হে আল্লাহ! কবুল করুন। তারপর যখন দ্বিতীয় স্তরে উঠলেন তখনও বললেন, হে আল্লাহ! কবুল করুন। তারপর তৃতীয় স্তরে উঠে আবারও বললেন, হে আল্লাহ কবুল করুন। খুতবা শেষে যখন মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন, তখন আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আজ আমরা আপনার থেকে এমন কিছু শুনলাম যা এর পূর্বে আর কখনও শুনিনি। তখন তিনি বললেন, আমার কাছে জিবরীল (আঃ) এসে বললেন, যে ব্যক্তি রমাযান মাস পেল অথচ তাকে ক্ষমা করা হল না সে বঞ্চিত হোক। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ! কবুল করুন। যখন দ্বিতীয় স্তরে উঠলাম তখন তিনি বললেন, যার কাছে আপনার নাম উল্লেখ করা হল কিন্তু সে আপনার উপর দরূদ পড়ল না, সেও বঞ্চিত হোক। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ! কবুল করুন। যখন তৃতীয় স্তরে উঠলাম তখন তিনি বললেন, যে পিতা-মাতাকে অথবা তাদের কোনো একজনকে বৃদ্ধাবস্থায় পেল অথচ তারা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারল না সেও বঞ্চিত হোক। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ কবুল করুন। (মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/৭২৫৬)
২. যে দরূদ পড়ে না সে কৃপণ :
عَنْ أَبِيْ ذَرِّ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ قَالَ : إِنَّ أَبْخَلَ النَّاسِ مَنْ ذُكِرْتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ
আবু যার (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, সেই ব্যক্তি বড় কৃপণ, যার কাছে আমার নাম নেয়া হল, কিন্তু সে আমার উপর দরূদ পড়ল না। (জামেউস সগীর, হা/২১৫৬)
عَنْ أَبيْ ذَرٍّ قَالَ خَرَجْتُ ذَاتَ يَوْمٍ فَأَتَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ قَالَ أَلَا أَخْبِرُكُمْ بِأَبْخَلِ النَّاسِ قَالُوْا بَلٰى يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ مَنْ ذُكِرَتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ فَذٰلِكَ أَبْخَلُ النَّاسِ
আবু যর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ঘর থেকে বের হয়ে রাসূলুল্লাহ ﷺ এর দরবারে আসলে তিনি আমাকে বলেন, আমি কি তোমাদের সত্যিকার কৃপণ ব্যক্তি সম্পর্কে বলে দেব? সাহাবীরা বললেন, হ্যাঁ- হে আল্লাহর রাসূল! তিনি বললেন, সে-ই সত্যিকার কৃপণ, যার সামনে আমার নাম আলোচনা করা হল; অথচ সে আমার উপর দরূদ পাঠ করল না। (সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৬৮৪)
৩. দরূদ না পড়লে আফসোস করতে হবে :
عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ قَالَ مَا قَعَدَ قَوْمٌ مَقْعَدًا لَا يَذْكُرُوْنَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ وَيُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِيِّ إِلَّا كَانَ عَلَيْهِمْ حَسْرَةً يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَإِنْ دَخَلُوْا الْجَنَّةَ لِلثَّوَابََََِ
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি নবী ﷺ থেকে বর্ণনা করে বলেন, যে মজলিসে লোকেরা আল্লাহর যিকির করে না এবং নবী ﷺ-এর উপর দরূদ পড়ে না, সেই মজলিস কিয়ামতের দিন তাদের জন্য অনুতাপের কারণ হবে। যদিও তারা নেক আমলের কারণে জান্নাতে যায়। (মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৯৬৫; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৫৯১)
৪. দরূদ পাঠ না করলে জান্নাতের পথ সহজ হয় না :
عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ -- : مَنْ نَسِىَ الصَّلَاةَ عَلَىَّ خُطِّئَ بِه طَرِيْقُ الْجَنَّةِ
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার উপর দরূদ পড়া ভুলে যাবে সে জান্নাতের রাস্তা ভুলে যাবে। (বায়হাকী, হা/৩৩০১; ইবনে মাজাহ, হা/৯০৮)
৫. দরূদ না পড়া দু‘আ কবুলের অন্তরায় :
عَنْ اَنَسِ قَالَ : قَالَ : رَسُوْلَ اللهِ : كُلُّ دُعَاءٍ مَحْجُوبٌ حَتّٰى يُصَلّٰى عَلَى النَّبِيِّ
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত নবী ﷺ এর উপর দরূদ পাঠ করা হবে না, ততক্ষণ দু‘আ কবুল করা হয় না।
(জামেউস সগীর, হা/৬৩০৩; সিলসিলাহ সহীহাহ, হা/২০৩৫)
عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ رَغِمَ أَنْفُ رَجُلٍ ذُكِرْتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ وَرَغِمَ أَنَفُ رَجُلٍ دَخَلَ عَلَيْهِ رَمَضَانُ ثُمَّ انْسَلَخَ قَبْلَ أَنْ يُّغْفَرَ لَهٗ وَرَغِمَ أَنْفُ رَجُلٍ أَدْرَكَ عِنْدَهُ أَبَوَاهُ الكِبَرُ فَلَمْ يَدْخُلَاهُ الْجَنَّةَ
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী ﷺ বলেছেন, সেই ব্যক্তি লাঞ্ছিত হোক, যে আমার নাম শুনল কিন্তু সে আমার উপর দরূদ পড়ল না। সে ব্যক্তি লাঞ্ছিত হোক, যার কাছে রমযান মাস আসল কিন্তু সে নিজের পাপ ক্ষমা করাতে পারল না। আর সে ব্যক্তিও লাঞ্ছিত হোক, যে পিতা-মাতাকে বৃদ্ধাবস্থায় পেল, কিন্তু তারা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারল না। (তিরমিযী, হা/৩৫৪৫)
রাসূলুল্লাহ ﷺ এর নাম শুনে যে ব্যক্তি দরূদ পড়ে না তার জন্য জিবরীল (আঃ) বদদু‘আ করেছেন। হাদীসে এসেছে,
عَنْ كَعْبِ بْنِ عُجَرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ اُحْضُرُوْا الْمِنْبَرَ فَحَضَرْنَا فَلَمَّا ارْتَقٰى دَرَجَةً قَالَ اٰمِيْنَ فَلَمَّا ارْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّانِيَةَ قَالَ اٰمِيْنَ فَلَمَّا ارْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّالِثَةَ قَالَ اٰمِيْنَ فَلَمَّا نَزَلَ قُلْنَا يَا رَسُوْلَ اللهِ لَقَدْ سَمِعْنَا مِنْكَ الْيَوْمَ شَيْئًا مَا كُنَّا نَسْمَعُهٗ قَالَ إِنَّ جِبْرِيْلَ عَرَضَ لِيْ فَقَالَ بُعْدًا لِمَنْ أَدْرَكَ رَمَضَانَ فَلَمْ يُغْفَرْ لَهٗ قُلْتُ اٰمِيْنَ فَلَمَّا رَقِيْتُ الثَّانِيَةَ قَالَ بُعْدًا لِّمَنَ ذُكِرَتَ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيْكَ قُلْتُ اٰمِيْنَ فَلَمَّا رَقِيْتُ الثَّالِثَةَ قَالَ بُعْدًا لِّمَنْ أَدْرَكَ أَبَوَاهُ الْكِبَرُ عِنْدَهٗ أَوْ أَحَدَهُمَا فَلَمْ يَدْخُلَاهُ الْجَنَّةُ قُلْتُ اٰمِيْنَ
কা‘ব ইবনে উজরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, তোমরা মিম্বরের কাছে একত্রিত হও। আমরা উপস্থিত হলাম। যখন তিনি মিম্বরের প্রথম স্তরে উঠলেন তখন বললেন, হে আল্লাহ! কবুল করুন। তারপর যখন দ্বিতীয় স্তরে উঠলেন তখনও বললেন, হে আল্লাহ! কবুল করুন। তারপর তৃতীয় স্তরে উঠে আবারও বললেন, হে আল্লাহ কবুল করুন। খুতবা শেষে যখন মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন, তখন আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আজ আমরা আপনার থেকে এমন কিছু শুনলাম যা এর পূর্বে আর কখনও শুনিনি। তখন তিনি বললেন, আমার কাছে জিবরীল (আঃ) এসে বললেন, যে ব্যক্তি রমাযান মাস পেল অথচ তাকে ক্ষমা করা হল না সে বঞ্চিত হোক। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ! কবুল করুন। যখন দ্বিতীয় স্তরে উঠলাম তখন তিনি বললেন, যার কাছে আপনার নাম উল্লেখ করা হল কিন্তু সে আপনার উপর দরূদ পড়ল না, সেও বঞ্চিত হোক। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ! কবুল করুন। যখন তৃতীয় স্তরে উঠলাম তখন তিনি বললেন, যে পিতা-মাতাকে অথবা তাদের কোনো একজনকে বৃদ্ধাবস্থায় পেল অথচ তারা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারল না সেও বঞ্চিত হোক। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ কবুল করুন। (মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/৭২৫৬)
২. যে দরূদ পড়ে না সে কৃপণ :
عَنْ أَبِيْ ذَرِّ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ قَالَ : إِنَّ أَبْخَلَ النَّاسِ مَنْ ذُكِرْتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ
আবু যার (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, সেই ব্যক্তি বড় কৃপণ, যার কাছে আমার নাম নেয়া হল, কিন্তু সে আমার উপর দরূদ পড়ল না। (জামেউস সগীর, হা/২১৫৬)
عَنْ أَبيْ ذَرٍّ قَالَ خَرَجْتُ ذَاتَ يَوْمٍ فَأَتَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ قَالَ أَلَا أَخْبِرُكُمْ بِأَبْخَلِ النَّاسِ قَالُوْا بَلٰى يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ مَنْ ذُكِرَتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيَّ فَذٰلِكَ أَبْخَلُ النَّاسِ
আবু যর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ঘর থেকে বের হয়ে রাসূলুল্লাহ ﷺ এর দরবারে আসলে তিনি আমাকে বলেন, আমি কি তোমাদের সত্যিকার কৃপণ ব্যক্তি সম্পর্কে বলে দেব? সাহাবীরা বললেন, হ্যাঁ- হে আল্লাহর রাসূল! তিনি বললেন, সে-ই সত্যিকার কৃপণ, যার সামনে আমার নাম আলোচনা করা হল; অথচ সে আমার উপর দরূদ পাঠ করল না। (সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৬৮৪)
৩. দরূদ না পড়লে আফসোস করতে হবে :
عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ قَالَ مَا قَعَدَ قَوْمٌ مَقْعَدًا لَا يَذْكُرُوْنَ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ وَيُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِيِّ إِلَّا كَانَ عَلَيْهِمْ حَسْرَةً يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَإِنْ دَخَلُوْا الْجَنَّةَ لِلثَّوَابََََِ
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি নবী ﷺ থেকে বর্ণনা করে বলেন, যে মজলিসে লোকেরা আল্লাহর যিকির করে না এবং নবী ﷺ-এর উপর দরূদ পড়ে না, সেই মজলিস কিয়ামতের দিন তাদের জন্য অনুতাপের কারণ হবে। যদিও তারা নেক আমলের কারণে জান্নাতে যায়। (মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৯৬৫; সহীহ ইবনে হিববান, হা/৫৯১)
৪. দরূদ পাঠ না করলে জান্নাতের পথ সহজ হয় না :
عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ -- : مَنْ نَسِىَ الصَّلَاةَ عَلَىَّ خُطِّئَ بِه طَرِيْقُ الْجَنَّةِ
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার উপর দরূদ পড়া ভুলে যাবে সে জান্নাতের রাস্তা ভুলে যাবে। (বায়হাকী, হা/৩৩০১; ইবনে মাজাহ, হা/৯০৮)
৫. দরূদ না পড়া দু‘আ কবুলের অন্তরায় :
عَنْ اَنَسِ قَالَ : قَالَ : رَسُوْلَ اللهِ : كُلُّ دُعَاءٍ مَحْجُوبٌ حَتّٰى يُصَلّٰى عَلَى النَّبِيِّ
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত নবী ﷺ এর উপর দরূদ পাঠ করা হবে না, ততক্ষণ দু‘আ কবুল করা হয় না।
(জামেউস সগীর, হা/৬৩০৩; সিলসিলাহ সহীহাহ, হা/২০৩৫)
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন