HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

আল-কুরআনুল কারীম মর্যাদা, শিক্ষা ও বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা

লেখকঃ ইকবাল হুসাইন মাসুম

১০
(৪) কোরআন অনুযায়ী আমল :—
কোরআন নাজিলের মূল ও প্রধান উদ্দেশ্যই হচ্ছে, তাতে বর্ণিত তথ্য ও সংবাদ বিশ্বাস করা। বিধানাবলীর অনুসরণ করা। নির্দেশাবলী মেনে চলা এবং নিষেধাবলী পরিহার করা। মহান রব্বুল আলামীন বলেছেন -

اتبع ما أوحي إليك من ربك . ( الأنعام :106)

আপনি আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত প্রত্যাদেশের অনুসরণ করুন। (সূরা আন আনম :১০৬)

অন্যত্র বলেন :—

اتبعوا ما أنزل إليكم من ربكم ولا تتبعوا من دونه أولياء قليلا ما تذكرون . ( الأعراف :3)

তোমরা অনুসরণ কর যা তোমাদের প্রতি পালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য সাথিদের অনুসরণ করো না। (সূরা আরাফ:৩) সাহাবা কেরাম (রা:) রাসূল সা. থেকে দশটি আয়াত শিখতেন। আয়াতে বর্ণিত জ্ঞান ও আমল আত্মস্থ করার পূর্বে অন্য আয়াত আর শিখতেন না। তারা বলতেন : আমরা কোরআন ইলম এবং আমল সবগুলো একত্রে শিখেছি। মানুষের সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য, কল্যাণ ও অকল্যাণের কেন্দ্র-বিন্দু হচ্ছে কোরআনের ইত্তেবা ও অনুসরণ। আল্লাহ তাআলা বলেন :—

فَإِمَّا يَأْتِيَنَّكُمْ مِنِّي هُدًى فَمَنِ اتَّبَعَ هُدَايَ فَلَا يَضِلُّ وَلَا يَشْقَى ﴿123﴾ وَمَنْ أَعْرَضَ عَنْ ذِكْرِي فَإِنَّ لَهُ مَعِيشَةً ضَنْكًا وَنَحْشُرُهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَعْمَى ﴿124﴾ قَالَ رَبِّ لِمَ حَشَرْتَنِي أَعْمَى وَقَدْ كُنْتُ بَصِيرًا ﴿125﴾ قَالَ كَذَلِكَ أَتَتْكَ آَيَاتُنَا فَنَسِيتَهَا وَكَذَلِكَ الْيَوْمَ تُنْسَى ﴿126﴾ وَكَذَلِكَ نَجْزِي مَنْ أَسْرَفَ وَلَمْ يُؤْمِنْ بِآَيَاتِ رَبِّهِ وَلَعَذَابُ الْآَخِرَةِ أَشَدُّ وَأَبْقَى ﴿127﴾ ( طه :123-127)

অর্থাৎ এর পর যদি আমার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট হেদায়াত আসে, তখন যে আমার বর্ণিত পথ অনুসরণ করবে, সে পথ ভ্রষ্ট ও কষ্টে পতিত হবে না (দুর্ভাগা হবে না) এবং যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে তার জীবিকা সংকীর্ণ হবে এবং আমি তাকে কেয়ামতের দিন অন্ধ করে উত্থিত করব। সে বলবে হে আমার পালনকর্তা, আমাকে অন্ধকরে কেন উত্থিত করলেন ? আমি তো চক্ষুষ্মান ছিলাম। আল্লাহ বলবেন : এমনিভাবে তোমার কাছে আমার আয়াত সমূহ এসেছিল, তুমি সেগুলো ভুলে গিয়েছিলে, তেমনকরে আজ তোমাকে ভুলে যাওয়া হল। যে স্বীয় প্রতিপালকের আয়াতে বিশ্বাস স্থাপন করে না এবং সীমা-লঙ্ঘন করে, তাকে এমন প্রতিফলই দেব। আর পরকালের শাস্তি তো আরো কঠোর, অনেক স্থায়ী। (সূরা ত্ব-হা:১২৩-১২৭)

আল্লাহ তাআলা সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর দেখানো পথের অনুসরণ করবে, কোরআনকে যথোপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন করবে তার জন্যই মূলত রয়েছে দুনিয়া ও আখেরাতের হেদায়াত ও শান্তি। সে দুনিয়াতে পথভ্রষ্ট হবে না এবং আখেরাতে দুর্ভাগা হবে না। কোরআন তার জন্য হবে পথপ্রদর্শক, হুজ্জত এবং সুপারিশকারী।

পক্ষান্তরে যারা তোয়াক্কা করবে না। তারা পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে খুব কষ্ট করে। অস্বস্তি ও পেরেশানিতে -

أولئك كالأنعام بل هم أضل أولئك هم الغافلون . ( الأعراف :179)

তারা চতুষ্পদ জন্তুর মত। বরং তাদের চেয়েও নিকৃষ্টতর। তারাই হল গাফেল, শৈথিল্য পরায়ণ। (সূরা আরাফ:১৭৯)

কবরে থাকবে নিদারুণ শাস্তিরত অবস্থায়। কবর তাদের জন্য হবে খুব সংকীর্ণ। পাঁজরের হাড্ডি গুলো একটি অপরের মধ্যে ঢুকে যাবে।

আর পরকালে উত্থিত হবে অন্ধ হয়ে। আল্লাহ তাআলা বলেন :—

وَمَنْ يَهْدِ اللَّهُ فَهُوَ الْمُهْتَدِ وَمَنْ يُضْلِلْ فَلَنْ تَجِدَ لَهُمْ أَوْلِيَاءَ مِنْ دُونِهِ وَنَحْشُرُهُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ عَلَى وُجُوهِهِمْ عُمْيًا وَبُكْمًا وَصُمًّا مَأْوَاهُمْ جَهَنَّمُ كُلَّمَا خَبَتْ زِدْنَاهُمْ سَعِيرًا ﴿97﴾ ( الإسراء : 97)

আমি কেয়ামতের দিন তাদের সমবেত করব তাদের মুখে ভর দিয়ে চলা অবস্থায়, অন্ধ অবস্থায়, মূক অবস্থায় এবং বধির অবস্থায়। তাদের আবাসস্থল হচ্ছে জাহান্নাম, যখনই নির্বাপিত হওয়ার উপক্রম হবে আমি তখন তাদের জন্য তা আরও বৃদ্ধি করে দেব। (সূরা ইসরা : ৯৭)

অন্ধ করে দেয়ার এ শাস্তি তাদের অপরাধের সাথে পূর্ণ সামঞ্জস্যশীল। কারণ তারাও পৃথিবীতে হক ও সত্য থেকে অন্ধ হয়ে থাকত।

তাদের বিরুদ্ধেই কোরআন হুজ্জত হবে, রাসূলুল্লাহ সা. বলেন -

القرآن حجة لك أوعليك . رواه مسلم .

কোরআন হয়তো তোমার পক্ষের দলিল হবে অথবা বিপক্ষে। মুসলিম।

সাহাবি ইবনে মাসঊদ রা. বলেন : -

القرآن شافع مشفع، فمن جعله أمامه قاده إلى الجنة ومن جعله خلف ظهره ساقه إلى النار .

কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ গ্রহণ করা হবে। যে ব্যক্তি কোরআনকে তার সামনে রাখবে কোরআন তাকে টেনে জান্নাতে পর্যন্ত নিয়ে যাবে আর যে পিছনে রাখবে কোরআন তাকে ধাক্কা দিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে।

আল্লাহ তাআলার নির্দেশ দ্রুত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে সাহাবায়ে কেরামের রা. কিংবদন্তি বা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত নিম্নে প্রদত্ত হল : -

(১) মদ হারাম করে যখন আয়াত নাজিল হল,

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنْصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ ﴿90﴾ إِنَّمَا يُرِيدُ الشَّيْطَانُ أَنْ يُوقِعَ بَيْنَكُمُ الْعَدَاوَةَ وَالْبَغْضَاءَ فِي الْخَمْرِ وَالْمَيْسِرِ وَيَصُدَّكُمْ عَنْ ذِكْرِ اللَّهِ وَعَنِ الصَّلَاةِ فَهَلْ أَنْتُمْ مُنْتَهُونَ ﴿91﴾ ( المائدة :90-91)

হে মোমিনগণ ! এই যে মদ, জুয়া, প্রতিমা, এবং ভাগ্য নির্ধারণী শরসমূহ-এসব শয়তানের অপবিত্র কার্য বৈ তো নয়। অতএব এগুলো থেকে বেঁচে থাক যাতে তোমরা কল্যাণ প্রাপ্ত হও। শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের পরস্পরের মাঝে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিতে এবং আল্লাহর স্মরণ ও সালাত থেকে তোমাদের বিরত রাখতে, অতএব তোমরা এখনও কি নিবৃত হবে না ? (সূরা মায়েদা:৯০-৯১) (এ আয়াত শুনে) সাহাবায়ে কেরাম সাথে সাথে বলে উঠলেন انتهينا ربنا হে আমাদের প্রতি পালক আমরা নিবৃত হয়ে গিয়েছি।

মদ হারাম করা হয়েছে মর্মে খবর যার নিকটই পৌঁছেছিল সাথে সাথেই তার নিকট রক্ষিত মদ ঢেলে ফেলে দিয়ে ছিলেন। এক পর্যায়ে মদিনার গলিতে মদের সয়লাব বয়ে গেল। খবর শোনার সাথে সাথে বিলম্ব না করেই মদ্য-পান ছেড়ে দিলেন। এমন একজন পাওয়া গেল না যে বলেছিল - أغتنم الوقت وأشرب هذا الكأس এ সময় ও সুযোগটি কাজে লাগাই। এ পেয়ালাটি শেষ করে নেই। বরং শোনামাত্রই তৎক্ষণাৎ পান বন্ধ করে দিয়েছিলেন।

(২) মুনাফেকরা যখন আয়েশা রা. এর উপর অপবাদ দিয়েছিল এতে কিছু মুসলমান ও বিভ্রান্ত হয়ে গিয়ে ছিলেন। এদের একজন অতিশয় দরিদ্র ও নিঃস্ব আবু বকর রা. তার খরচ চালাতেন। তার নাম ছিল মিসতাহ। তিনি যখন শুনলেন, মিসতাহ মেয়ে আয়েশার ব্যাপারে অপবাদে শামিল হয়েছে, তখন তার খরচ দেয়া বন্ধ করে দেবেন মর্মে শপথ করলেন, এসময় আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করলেন,

وَلَا يَأْتَلِ أُولُو الْفَضْلِ مِنْكُمْ وَالسَّعَةِ أَنْ يُؤْتُوا أُولِي الْقُرْبَى وَالْمَسَاكِينَ وَالْمُهَاجِرِينَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلْيَعْفُوا وَلْيَصْفَحُوا أَلَا تُحِبُّونَ أَنْ يَغْفِرَ اللَّهُ لَكُمْ وَاللَّهُ غَفُورٌ رَحِيمٌ . ( النور :22)

তোমাদের মধ্যে যারা ঐশ্বর্য ও প্রাচুর্যের অধিকারী তারা যেন শপথ গ্রহণ না করে যে, তারা আত্মীয়-স্বজন অভাবগ্রস্ত ও আল্লাহর রাস্তায় যারা হিজরত করেছে তাদেরকে কিছুই দেবে না। তাদের ক্ষমা করা উচিত এবং দোষ ত্রুটি উপেক্ষা করা উচিত। তোমরা কি কামনা কর না যে আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করেন? আল্লাহ ক্ষমাশীল ও পরম করুণাময়। (সূরা নূর : ২২)

এ আয়াত শুনে আবু বকর রা. বলেন :—

بلى والله إنا نحب أن تغفر لنا ربنا

হ্যাঁ অবশ্যই হে আমাদের প্রতিপালক, নিশ্চয় আমরা কামনা করি তুমি আমাদের ক্ষমা করবে।

অতঃপর মিসতাহর খরচ ও সম্পর্ক পূণ:বহাল করলেন। এবং বললেন : আল্লাহর কসম ! আর কখনও তার খরচের ধারা বন্ধ করব না। (ইবনে আবী হাতেম, ইবনে কাছির)

(৩) যখন অবতীর্ণ হল

مَنْ ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ وَلَهُ أَجْرٌ كَرِيمٌ . ( الحديد :11)

কে সেই ব্যক্তি যে আল্লাহকে উত্তম ঋণ দেবে ? এরপর তিনি তার জন্য তা বহু গুনে বৃদ্ধি করে দেবেন এবং তার জন্য রয়েছে সম্মানিত পুরস্কার। (সূরা হাদীদ:১১)

-এ আয়াত শুনে আবু দাহদাহ আনসারী রা. ছয় শত খেজুর গাছ বিশিষ্ট তার বাগান সদকা করে দিলেন। সে বাগানেই তাঁর স্ত্রী ও পরিবার বসবাস করতেন। সদকার ঘোষণা দিয়ে বাগানে গিয়ে স্ত্রীকে ডেকে বললেন : এখান থেকে বের হয়ে আস। আমি একে আল্লাহর জন্য ঋণ দিয়েছি ; শুনে স্ত্রী বললেন : হে আবু দাহদাহ, আপনার ব্যবসা লাভজনক হোক। অত:পর তার মাল-সামান ও সন্তানাদি সেখান থেকে বের করে আনলেন। (আহমদ)

وفي صحيح مسلم : أن النبي صلى الله عليه وسلم قال : بعد أن صلى على ابن الدحداح : كم من عذق معلق ( أو مدلى ) في الجنة لابن الدحداح أوقال شعبة : ( لأبي الدحداح )

সহীহ মুসলিম এর বর্ণনায় এসেছে, রাসূলুল্লাহ সা. ইবনে দাহদাহের সালাতে জানাজা পড়ে বললেন : অনেক গুলো খেজুরের গুচ্ছ ইবনে দাহদাহের অপেক্ষায় রয়েছে। হাদিসের একজন রাবী শুবা বলেন : অথবা রাসূল সা. বলেছেন. আবু দাহদাহের জন্য। সাহাবি আবু তালহা রা. সূরা তাওবা তিলাওয়াত করছিলেন, যখন পড়লেন :

انْفِرُوا خِفَافًا وَثِقَالًا وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنْفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ ﴿41﴾ ( التوبة :41)

তোমরা বের হয়ে পড় হালকা (লঘু রণ অবস্থায়) বা ভারী (প্রচুর রণ সরঞ্জাম সহ) অবস্থায়। এবং জিহাদ তর আল্লাহর রাস্তায় নিজেদের মাল এবং জান দিয়ে, এটি তোমাদের জন্য অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পার। (তাওবা:৪১)

তখন তিনি বললেন, আমি দেখছি আমার প্রতিপালক আমাদের বৃদ্ধ ও যুবকদের থেকে বের হওয়া যাচ্ছেন। বৎস ! আমাকে তৈরি করে দাও। ছেলেরা বললেন, আল্লাহ আপনাকে রহম করুন ! আপনি রাসূলুল্লাহ সা.-এর সাথে জেহাদ করেছেন। এক পর্যায়ে তার মৃত্যু হয়ে যায়। অত:পর আবু বকরের সাথে জেহাদ করেছেন তার মৃত্যু অবধি। এর পর ওমর রা. সাথে জেহাদ করেছেন। তারও মৃত্যু হয়ে গেছে। তিনি তাদের কথা প্রত্যাখ্যান করলেন এবং যুদ্ধের জন্য সৈনিক হিসাবে সমুদ্র পথে যাত্রা করলেন। এ অবস্থাতেই একসময় তার মৃত্যু হয়। লোকেরা দাফন করার জন্য কোন মাটি (দ্বীপ) খুঁজে পাচ্ছিল না। নয় দিন পর দ্বীপ পাওয়া গেল। এ নয় দিনে তার শরীর চেহারার কোন রূপ পরিবর্তন আসেনি। অত:পর তারা সেখানেই তাকে দাফন করে।

(৫) এক্ষেত্রে মুসলিম রমণীরাও পিছিয়ে থাকেননি, তাদের মধ্যেও আল্লাহর আহ্বানে সাড়া দেয়ার একরকম প্রতিযোগিতা পরিলক্ষিত হত। উম্মে সালামা রা. বর্ণনা করছেন। যখন আল্লাহর বাণী -

يا أيها النبي قل لأزواجك وبناتك ونساء المؤمنين يدنين عليهن من جلابيبهن ( الأحزاب :59)

হে নবী : আপনি আপনার পত্নী, কন্যা ও মোমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। (সূরা আহযাব : ৫৯) নাজিল হয়। আনসারী রমণীবৃন্দ এমন শান্ত ও ধীরস্থিরতার সাথে বের হতেন যেন তাদের মাথার উপর কাক বসে আছে, এবং তাদের উপর বস্ত্র থাকত যা তারা পরিধান করতেন। (ইবনে আবী হাতেম)

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন