HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
খলিফা মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে ইনসাফপন্থীদের কিছু বাণী
লেখকঃ আব্দুল মুহসিন ইবন হামদ আল-আব্বাদ
৫
সাহাবীগণ উম্মতের শ্রেষ্ঠ সদস্যসাহাবীদের সম্পর্কে অনেক সুন্দর আলোচনা অনেকেই করেছেন, যা তাদের অবদানকে স্মরণ করিয়ে দেয় এবং যার উপযুক্ত একমাত্র তারাই। আলোচিত সাহাবী ও ভালো আলোচক উভয়ই হোন প্রশংসার পাত্র। আমরা প্রত্যক্ষ করি, উম্মতের সেরা সদস্য সাহাবীদের নিয়ে যেসব মনীষী যথাযথ মন্তব্য করেছেন, মানুষের মুখে মুখে তাদের কথা উচ্চারণ হয়। মানুষ তাদের নামের সাথে রহমতের দো‘আ করে। কারণ, তারা সাহাবীদের হক আদায় করেছেন। আল্লাহ সকল সাহাবীর ওপর সন্তুষ্ট হোন।
পক্ষান্তরে সাহাবীদের নিয়ে যে ব্যক্তি খারাপ মন্তব্য করেছে, সে তাদের কোনো ক্ষতি করতে সক্ষম হয় নি, বরং ক্ষতি করেছে নিজের। কারণ, সাহাবীগণ যে আমল করেছেন তার পরিমাণ অনেক, তারা অনেক মহান আমল আঞ্জাম দিয়েছেন, সেগুলো আবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে। অতএব, যে তাদের সমালোচনা করে, সে তাদের ক্ষতি করে না, বরং ক্ষতি করে নিজের। দ্বিতীয়ত পরবর্তীদের সমালোচনা পূর্ববর্তী সাহাবীদের মর্যাদা ও নেকির পরিমাণ বৃদ্ধি বৈ কিছুই করে না। তাদের ব্যাপারে যে না-হক কথা বলে, তার নেকি তাঁদের সাথে যোগ হয়, যদি তার নেকি থাকে, ফলে তাদের মর্তবা বুলন্দ হয়। আর যদি তার নেকি না থাকে, তাহলে প্রসিদ্ধ প্রবাদ ছাড়া কিছু বলার নেই: কুকুরের ঘেউ ঘেউ মেঘের কোনো ক্ষতি করতে পারে না।
আল্লাহ তা‘আলা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দিয়ে রিসালাতের পরম্পরা সমাপ্ত করে তার রিসালাতকে পরিপূর্ণ ও কিয়ামত পর্যন্ত স্থায়ী ঘোষণা দেন, যতক্ষণ না তিনি জমিন ও তাতে বিদ্যমান সব কিছুর মালিক হবেন এবং তাকে এমন অনেক মনীষী দিয়ে শক্তিশালী করেন, যাদেরকে একমাত্র তার সাথী হওয়ার জন্যই তিনি বাছাই করেছেন, ফলে তার যুগেই তাদেরকে তিনি সৃষ্টি করেন। তারাও তার সঙ্গী হয়ে আল্লাহর রাস্তায়, আল্লাহর দীন প্রচারের স্বার্থে চূড়ান্ত প্রচেষ্টা ও সর্বাত্মক জিহাদে অংশ নেন। আল্লাহর দীনকে সর্বপ্রথম তারাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে গ্রহণ করেন, ফলে পরবর্তী উম্মত ও রাসূলের মাঝে যোগসূত্র তারা। অতএব, যে তাদের অপবাদ দেয়, সে মূলত মুসলিম জাতি ও তাদের রাসূলের বন্ধনকে অপবাদ দেয়; যে তাদেরকে নিন্দা করে সে মূলত সুদৃঢ় বন্ধনকে নিন্দা করে, যা মুসলিম উম্মাহকে তাদের রাসূলের সাথে সম্পৃক্ত করে।
বস্তুত সাহাবীগণ যে বৈশিষ্ট্য ও শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী, পরবর্তী কোনো উম্মত তার অধিকারী নয়, যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথী হওয়া, পার্থিব জগতে তার চেহারা দেখার সৌভাগ্য হাসিল করা, যা পরবর্তী কারো পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের আরও মর্যাদা, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আল্লাহর বাণী শ্রবণ করা। তারাই সরাসরি আল্লাহর দীন, নূর ও হিদায়াত গ্রহণ করে পরবর্তীতের নিকট পৌঁছে দেন। অতএব, তাদের পরে যে আসবে, তার ওপর অবশ্যই তাদের অনুগ্রহ ও শ্রেষ্ঠত্ব বহাল থাকবে। কারণ, পরবর্তীদের নিকট তাদের মাধ্যমেই আল্লাহর দীন, নূর ও হিদায়াত পৌঁছেছে। আল্লাহ তাদের সবার ওপর সন্তুষ্ট হোন ও তাদের সবাইকে সন্তুষ্ট করুন।
পক্ষান্তরে সাহাবীদের নিয়ে যে ব্যক্তি খারাপ মন্তব্য করেছে, সে তাদের কোনো ক্ষতি করতে সক্ষম হয় নি, বরং ক্ষতি করেছে নিজের। কারণ, সাহাবীগণ যে আমল করেছেন তার পরিমাণ অনেক, তারা অনেক মহান আমল আঞ্জাম দিয়েছেন, সেগুলো আবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে। অতএব, যে তাদের সমালোচনা করে, সে তাদের ক্ষতি করে না, বরং ক্ষতি করে নিজের। দ্বিতীয়ত পরবর্তীদের সমালোচনা পূর্ববর্তী সাহাবীদের মর্যাদা ও নেকির পরিমাণ বৃদ্ধি বৈ কিছুই করে না। তাদের ব্যাপারে যে না-হক কথা বলে, তার নেকি তাঁদের সাথে যোগ হয়, যদি তার নেকি থাকে, ফলে তাদের মর্তবা বুলন্দ হয়। আর যদি তার নেকি না থাকে, তাহলে প্রসিদ্ধ প্রবাদ ছাড়া কিছু বলার নেই: কুকুরের ঘেউ ঘেউ মেঘের কোনো ক্ষতি করতে পারে না।
আল্লাহ তা‘আলা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দিয়ে রিসালাতের পরম্পরা সমাপ্ত করে তার রিসালাতকে পরিপূর্ণ ও কিয়ামত পর্যন্ত স্থায়ী ঘোষণা দেন, যতক্ষণ না তিনি জমিন ও তাতে বিদ্যমান সব কিছুর মালিক হবেন এবং তাকে এমন অনেক মনীষী দিয়ে শক্তিশালী করেন, যাদেরকে একমাত্র তার সাথী হওয়ার জন্যই তিনি বাছাই করেছেন, ফলে তার যুগেই তাদেরকে তিনি সৃষ্টি করেন। তারাও তার সঙ্গী হয়ে আল্লাহর রাস্তায়, আল্লাহর দীন প্রচারের স্বার্থে চূড়ান্ত প্রচেষ্টা ও সর্বাত্মক জিহাদে অংশ নেন। আল্লাহর দীনকে সর্বপ্রথম তারাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে গ্রহণ করেন, ফলে পরবর্তী উম্মত ও রাসূলের মাঝে যোগসূত্র তারা। অতএব, যে তাদের অপবাদ দেয়, সে মূলত মুসলিম জাতি ও তাদের রাসূলের বন্ধনকে অপবাদ দেয়; যে তাদেরকে নিন্দা করে সে মূলত সুদৃঢ় বন্ধনকে নিন্দা করে, যা মুসলিম উম্মাহকে তাদের রাসূলের সাথে সম্পৃক্ত করে।
বস্তুত সাহাবীগণ যে বৈশিষ্ট্য ও শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী, পরবর্তী কোনো উম্মত তার অধিকারী নয়, যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথী হওয়া, পার্থিব জগতে তার চেহারা দেখার সৌভাগ্য হাসিল করা, যা পরবর্তী কারো পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের আরও মর্যাদা, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আল্লাহর বাণী শ্রবণ করা। তারাই সরাসরি আল্লাহর দীন, নূর ও হিদায়াত গ্রহণ করে পরবর্তীতের নিকট পৌঁছে দেন। অতএব, তাদের পরে যে আসবে, তার ওপর অবশ্যই তাদের অনুগ্রহ ও শ্রেষ্ঠত্ব বহাল থাকবে। কারণ, পরবর্তীদের নিকট তাদের মাধ্যমেই আল্লাহর দীন, নূর ও হিদায়াত পৌঁছেছে। আল্লাহ তাদের সবার ওপর সন্তুষ্ট হোন ও তাদের সবাইকে সন্তুষ্ট করুন।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন