১
কিতাবের নাম/ লেখক/ অনুবাদক/ সম্পাদক
২
কভার পেইজ থেকে
৩
ভূমিকা
৪
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীন রহ.-এর সংক্ষিপ্ত জীবনী
৫
অধ্যায়: ঈমান
প্রশ্ন: (১) তাওহীদ কাকে বলে? তা কত প্রকার ও কী কী?
৬
প্রশ্ন: (২) যাদের কাছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রেরণ করা হয়েছিল, তাদের শির্ক কী ধরণের ছিল?
৭
প্রশ্ন: (৩) আকীদা ও অন্যান্য দীনি বিষয়ের ক্ষেত্রে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের মূলনীতিগুলো কী কী?
৮
প্রশ্ন: (৪) আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আত কারা?
৯
প্রশ্ন: (৫) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভবিষ্যৎ বাণী করে গেছেন যে, তাঁর মৃত্যুর পর উম্মত বিভিন্ন দলে বিভক্ত হবে। সম্মানিত শাইখের কাছে এর ব্যাখ্যা জানতে চাই।
১০
প্রশ্ন: (৬) নাজাত প্রাপ্ত দলের বৈশিষ্ট্য কী? কোনো ব্যক্তির মাঝে উক্ত বৈশিষ্ট্যসমূহের কোনো একটি অবর্তমান থাকলে সে ব্যক্তি কি নাজাত প্রাপ্ত দল হতে বের হয়ে যাবে?
১১
প্রশ্ন: (৭) দীনের ভিতরে ‘মধ্যমপন্থা’ বলতে কী বুঝায়?
১২
প্রশ্ন: (৮) আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের নিকট ঈমান অর্থ কী? ঈমান কি বাড়ে এবং কমে?
১৩
প্রশ্ন: (৯) হাদীসে জিবরীলে ঈমানের ব্যাখ্যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ঈমান হলো ‘আল্লাহর উপর ঈমান রাখা, তাঁর ফিরিশতা, আসমানী কিতাব এবং তাঁর রাসূলগণের উপর বিশ্বাস রাখা, পরকালের প্রতি বিশ্বাস এবং ভাগ্যের ভালো-মন্দের ওপর বিশ্বাস রাখার নাম’। [সহীহ বুখারী, অধ্যায়: কিতাবুল ঈমান।] অথচ আবদুল কায়েস গোত্রের প্রতিনিধি দলের হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈমানের ব্যাখ্যায় বলেছেন, ঈমান হলো ‘আল্লাহ ছাড়া সত্য কোনো উপাস্য নেই তিনি এক ও অদ্বিতীয়, একথার সাক্ষ্য দেওয়া, সালাত কায়েম করা, যাকাত দেওয়া এবং গণীমতের মালের এক পঞ্চমাংশ প্রদান করা।’ উপরের উভয় হাদীসের মধ্যে আমরা কীভাবে সমন্বয় করব?
১৪
প্রশ্ন: (১০) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদীসে জিবরাঈলে বলেছেন, ঈমান হলো আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, ফিরিশতাদের প্রতি বিশ্বাস, আল্লাহর কিতাবের ওপর বিশ্বাস, রাসূলদের ওপর বিশ্বাস, পরকালের ওপর বিশ্বাস এবং ভাগ্যের ভালো-মন্দের ওপর বিশ্বাস স্থাপন। অন্য হাদীসে রয়েছে, ঈমানের সত্তরের অধিক শাখা-প্রশাখা রয়েছে। উভয় হাদীসের মধ্যে আমরা কীভাবে সমন্বয় করব?
১৫
প্রশ্ন: (১১) মসজিদে আসার অভ্যাস আছে এমন ব্যক্তিকে কি আমরা মুমিন হিসেবে সাক্ষ্য দিতে পারি?
১৬
প্রশ্ন: (১২) আল্লাহ তা‘আলা সম্পর্কে শয়তান একজন মানুষকে এমন ওয়াস ওয়াসা (কুমন্ত্রনা) প্রদান করে যে, সে ঈমান চলে যাওয়ার আশঙ্কা করে। এ সম্পর্কে আপনার উপদেশ কী?
১৭
প্রশ্ন: (১৩) কাফিরের ওপর কি ইসলাম গ্রহণ করা ওয়াজিব?
১৮
প্রশ্ন: (১৪) যে ব্যক্তি ইলমে গায়েব দাবী করবে, তার হুকুম কী?
১৯
প্রশ্ন: (১৫) বর্তমান কালের ডাক্তারগণ মাতৃগর্ভে পুত্র সন্তান আছে না কন্যা সন্তান বলে দিতে পারে। আর কুরআনে আছে, وَيَعْلَمُ مَا فِىْ الأَرْحَامِ অর্থ: “মাতৃগর্ভে কী আছে তা আল্লাহই জানেন।” ইবন জারীর মুজাহিদ থেকে বর্ণনা করেন যে, একজন লোক নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করল, আমার স্ত্রী কি সন্তান প্রসব করবে? তখন উক্ত আয়াত নাযিল হয়। কাতাদা থেকেও অনুরূপ তাফসীর বর্ণিত আছে। আল্লাহর বাণী, مَا فِىْ الأَرْحَامِ “গর্ভে যা আছে” এ কথাটি ব্যাপক। এ ব্যাপকতা ভঙ্গকারী বিশেষ কোনো দলীল আছে কী? অর্থাৎ কোনো অবস্থাতে আল্লাহ ছাড়া অন্যরাও কি মাতৃগর্ভের অবস্থা সম্পর্কে খবর রাখতে পারে?
২০
প্রশ্ন: (১৬) সূর্য কি পৃথিবীর চার দিকে ঘুরে?
২১
প্রশ্ন: (১৭) আল্লাহকে এক বলে সাক্ষ্য দেওয়া এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর রাসূল হিসাবে সাক্ষ্য দেওয়ার অর্থ কী?
২২
প্রশ্ন: (১৮) লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ কীভাবে তাওহীদের সকল প্রকারকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে?
২৩
প্রশ্ন: (১৯) মানুষ এবং জিন্ন সৃষ্টির উদেশ্য কী?
২৪
প্রশ্ন: (২০) কিছু কিছু মানুষ আল্লাহর কাছে দো‘আ করে থাকে; কিন্তু দো‘আ কবূল হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। অথচ আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, “তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব”। তাহলে মানুষ কীভাবে আল্লাহর কাছে দো‘আ করলে তা কবূল হবে?
২৫
প্রশ্ন: (২১) ইখলাছ অর্থ কী? কোনো মানুষ যদি ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্য কিছুর নিয়ত করে, তবে তার বিধান কী?
২৬
প্রশ্ন: (২২) আশা এবং ভয়ের ব্যাপারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের মতামত কী?
২৭
প্রশ্ন: (২৩) উপায় গ্রহণ করা কি আল্লাহর ওপর ভরসা করার পরিপন্থী উপসাগরীয় যুদ্ধের সময় কেউ কেউ উপায় অবলম্বন করেছে। আবার কতক লোক এ বলে উপায় অবলম্বন করা বাদ দিয়েছে যে, আমরা আল্লাহর ওপর ভরসা করলাম -এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী?
২৮
প্রশ্ন: (২৪) ইসলামে উপায়-উপকরণ অবলম্বন করার হুকুম কী?
২৯
প্রশ্ন: (২৫) ঝাড়-ফুঁকের হুকুম কী? কুরআনের আয়াত লিখে গলায় ঝুলিয়ে রাখার হুকুম কী?
৩০
প্রশ্ন: (২৬) ঝাড়-ফুঁক করা কি আল্লাহর ওপর (তাওয়াক্কুল) ভরসা করার পরিপন্থী?
৩১
প্রশ্ন: (২৭) তাবীজ ব্যবহার করার হুকুম কী?
৩২
প্রশ্ন: (২৮) পানাহারের পাত্রে চিকিৎসা স্বরূপ আয়াতুল কুরসী বা কুরআনের অন্য কোনো আয়াত লিখে রাখা জায়েয আছে কি?
৩৩
প্রশ্ন: (২৯) কোনো কোনো ইসলামী দেশে মাদরাসার ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে যে, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের মাযহাব হলো কোনো প্রকার পরিবর্তন, পরিবর্দ্ধন, অস্বীকার কিংবা দৃষ্টান্ত পেশ করা ছাড়াই আল্লাহর নাম ও গুণাবলীতে বিশ্বাস স্থাপন করা। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের লোকেরা জ্ঞানার্জনের মাদরাসাকে ইবন তাইমিয়া ও তার ছাত্রদের মাদরাসা এবং আশ‘আরীদের মাদরাসা, এ দুই ভাগে বিভক্ত করে থাকে। এভাবে বিভক্ত করা কি সঠিক? যে সমস্ত আলিমরা আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর অপব্যাখ্যা করে থাকে, তাদের ব্যাপারে একজন মুসলিমের অবস্থান কি রকম হওয়া দরকার?
৩৪
প্রশ্ন: (৩০) আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর ক্ষেত্রে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের আকীদা কী? নাম ও গুণের মধ্যে পার্থক্য কী? আল্লাহর প্রতিটি নাম কি একটি করে গুণকে আবশ্যক করে? অনুরূপভাবে সিফাতও কি নামকে আবশ্যক করে?
৩৫
প্রশ্ন: (৩১) আল্লাহর নাম কি নির্দিষ্ট সংখ্যায় সীমিত?
৩৬
প্রশ্ন: (৩২) আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যে উপরে আছেন, সে ব্যাপারে সালাফদের মাযহাব কী? যে ব্যক্তি বলে যে, আল্লাহ ছয়টি দিক থেকে মুক্ত এবং যে ব্যক্তি বলে যে, তিনি প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে আছেন, তার হুকুম কী?
৩৭
প্রশ্ন: (৩৩) আল্লাহ তা‘আলার শানে যেভাবে প্রযোজ্য, তিনি সেভাবেই ‘আরশের উপরে আছেন -এটাই কি সালাফে সালেহীনের ব্যাখ্যা?
৩৮
প্রশ্ন: (৩৪) সম্মানিত শাইখ! আল্লাহ আপনাকে হিফাযত করুন! আপনি বলেছেন, ‘আরশের উপরে আল্লাহর সমুন্নত হওয়া বিশেষ এক ধরণের সমুন্নত হওয়া, যা কেবল আল্লাহর বড়ত্ব ও মর্যাদার শানে প্রযোজ্য। আমরা কথাটির বিস্তারিত ব্যাখ্যা জানতে চাই।
৩৯
প্রশ্ন: (৩৫) কোন ক্ষেত্রে ইনশাআল্লাহ বলতে হবে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে বলতে হবে না?
৪০
প্রশ্ন: (৩৬) ইরাদাহ বা আল্লাহর ইচ্ছা কত প্রকার?
৪১
প্রশ্ন: (৩৭) আল্লাহর নামের ক্ষেত্রে ইলহাদ (إلحاد) কাকে বলে? উহা কত প্রকার ও কী কী?
৪২
প্রশ্ন: (৩৮) আল্লাহর ‘চেহারা’, আল্লাহর ‘হাত’ এ জাতীয় যে সমস্ত বিষয় আল্লাহ নিজের দিকে সম্বন্ধ করেছেন তা কত প্রকার?
৪৩
প্রশ্ন: (৩৯) আল্লাহর কোনো নাম বা গুণ অস্বীকার করার হুকুম কী?
৪৪
প্রশ্ন: (৪০) আল্লাহর গুণাবলী কি মানুষের গুণাবলীর মতোই?
৪৫
প্রশ্ন: (৪১) আমরা জানি যে, রাত ভূপৃষ্ঠের উপরে ঘুর্ণায়মান। আর আল্লাহ রাতের তিন ভাগের এক ভাগ অবশিষ্ট থাকতে দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন। এ হিসেবে আল্লাহ তা‘আলা রাতভর দুনিয়ার আকাশেই থাকেন -এর উত্তর কী?
৪৬
প্রশ্ন: (৪২) আল্লাহকে দেখার ব্যাপারে সালাফে সালেহীনের অভিমত কী? যারা বলে যে, চর্মচক্ষু দিয়ে আল্লাহকে দেখা সম্ভব নয় বরং আল্লাহকে দেখার অর্থ পরিপূর্ণ ঈমানের নামান্তর, তাদের হুকুম কী?
৪৭
প্রশ্ন: (৪৩) জিন্নের আক্রমণ থেকে বাঁচার উপায় কী?
৪৮
প্রশ্ন: (৪৪) জিন্নেরা কি গায়েব জানে?
৪৯
প্রশ্ন: (৪৫) যারা আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে হাবীবুল্লাহ (আল্লাহর হাবীব) বলে তাদের হুকুম কী?
৫০
প্রশ্ন: (৪৬) দুনিয়ার স্বার্থ হাসিলের জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রশংসা করার হুকুম কী?
৫১
প্রশ্ন: (৪৭) যে ব্যক্তি বিশ্বাস করে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানুষ নন; বরং তিনি আল্লাহর নূর। অতঃপর সে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে এই বিশ্বাসে যে, তিনি কল্যাণ-অকল্যাণের মালিক, তার হুকুম কী? এ ধরণের লোকের পিছনে সালাত আদায় করা জায়েয আছে কি?
৫২
প্রশ্ন: (৪৮) ইমাম মাহদীর আগমণ সংক্রান্ত হাদীসগুলো কি সহীহ?
৫৩
প্রশ্ন: (৪৯) ইয়াজুজ-মাজুজ কারা?
৫৪
প্রশ্ন: (৫০) নবীগণ কেন তাদের উম্মতকে দাজ্জালের ফিতনা থেকে সাবধান করেছেন? অথচ দাজ্জাল তো শেষ যামানাতেই বের হবে।
৫৫
প্রশ্ন: (৫১) যারা পরকালের জীবনকে অবিশ্বাস করে এবং বলে এ বিশ্বাস মধ্যযুগের একটি কল্পকাহিনী ও কুসংস্কার মাত্র- এ ধরণের মানুষকে কীভাবে বুঝানো সম্ভব?
৫৬
প্রশ্ন: (৫২) কবরের আযাব কি সত্য?
৫৭
প্রশ্ন: (৫৩) মৃত লাশকে যদি হিংস্র পশুরা খেয়ে ফেলে কিংবা আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে বাতাসে উড়িয়ে দেওয়া হয় তবেও কি কবরের আযাব হবে?
৫৮
প্রশ্ন: (৫৪) এক শ্রেণির লোক কবরের আযাব অস্বীকার করার পক্ষে দলীল পেশ করে যে, কবর খনন করলে দেখা যায় লাশ রয়ে গেছে, কোনো পরিবর্তন হয় নি এবং কবর সংকীর্ণ অথবা প্রশস্তও হয় নি। কীভাবে তাদের উত্তর দিব?
৫৯
প্রশ্ন: (৫৫) পাপী মুমিনের কবরের আযাব কি হালকা করা হবে?
৬০
প্রশ্ন: (৫৬) শাফা‘আত কাকে বলে? তা কত প্রকার ও কী কী?
৬১
প্রশ্ন: (৫৭) মুমিনদের শিশু বাচ্চাদের পরিণাম কী? মুশরিকদের যে সমস্ত শিশু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পূর্বে মারা যায়, তাদের অবস্থা কী হবে?
৬২
প্রশ্ন: (৫৮) জান্নাতে পুরুষদের জন্য হুর থাকার কথা বলা হয়েছে। প্রশ্ন হলো মহিলাদের জন্য কী আছে?
৬৩
প্রশ্ন: (৫৯) জাহান্নামের অধিকাংশ অধিবাসী হবে মহিলা -কথাটি কি ঠিক? ঠিক হয়ে থাকলে কারণ কী?
৬৪
প্রশ্ন: (৬০) পথভ্রষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় যারা তাকদীরের মাসআলাসহ আকীদার বিভিন্ন বিষয় পাঠ করা পছন্দ করেন না, তাদের জন্য আপনার উপদেশ কী?
৬৫
প্রশ্ন: (৬১) সম্মানিত শাইখ! আশা করি তাকদীরের মাসআলা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবেন। মানুষের মূল কাজ কি পূর্ব নির্ধারিত এবং কাজটি পালন করার নিয়মের ক্ষেত্রে মানুষ কি স্বাধীন? উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, কোনো মানুষের জন্য যদি লেখা থাকে যে, সে একটি মসজিদ বানাবে। সে অবশ্যই মসজিদ বানাবে। তবে কীভাবে বানাবে এ ব্যাপারে সে স্বাধীন। এমনিভাবে পাপ কাজ নির্ধারিত থাকলে তা অবশ্যই করবে। কীভাবে করবে তা নির্ধারিত হয় নি। মোটকথা মানুষের তাকদীরের যে সমস্ত কর্ম নির্ধারিত আছে, তা বাস্তবায়নের ব্যাপারে মানুষ সম্পূর্ণ স্বাধীন কথাটি কি ঠিক?
৬৬
প্রশ্ন: (৬২) সৃষ্টির পূর্বে মানুষের ভাগ্যে যা লেখা হয়েছে, তা কি দো‘আর মাধ্যমে পরিবর্তন করা সম্ভব?
৬৭
প্রশ্ন: (৬৩) রিযিক এবং বিবাহ কি লাওহে মাহফুজে লিখিত আছে?
৬৮
প্রশ্ন: (৬৪) মুসীবত নাযিল হলে যে ব্যক্তি অসন্তুষ্ট হয়, তার হুকুম কী?
৬৯
প্রশ্ন: (৬৫) সম্মানিত শাইখ! নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী, (لا عدوى ولاطيرة ولا هامة ولا صفر) “একজনের রোগ অন্যজনের শরীরে সংক্রমিত হয় না। পাখী উড়িয়ে বা পাখীর ডাক শুনে কল্যাণ-অকল্যাণ নির্ধারণের নিয়ম ইসলামে নেই। সফর মাসকেও অশুভ মনে করাও ঠিক নয়। এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা জানতে চাই। হাদীসে বর্ণিত জিনিসগুলোর প্রভাবকে অস্বীকার করা হয়েছে। এগুলো কোনো ধরণের অস্বীকার? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী, “কুষ্ঠ রোগী থেকে পলায়ন কর যেভাবে তুমি বাঘ থেকে ভয়ে পলায়ন কর”। এ হাদীস ও প্রথমোক্ত হাদীসের মধ্যে কীভাবে সমন্বয় করব?
৭০
প্রশ্ন: (৬৬) মানুষের ওপর কি বদ নজর লাগে? লাগলে তার চিকিৎসা কী? এ থেকে বেঁচে থাকা কি আল্লাহর ওপর ভরসার পরিপন্থী?
৭১
প্রশ্ন: (৬৭) আকীদার মাসআলায় কি অজ্ঞতার অজুহাত গ্রহণযোগ্য?
৭২
প্রশ্ন: (৬৮) যারা আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইন দ্বারা রাষ্ট্র পরিচালনা করে তাদের হুকুম কী?
৭৩
প্রশ্ন: (৬৯) গাইরুল্লাহর নৈকট্য হাসিলের জন্য পশু কুরবানী করার হুকুম কী? গাইরুল্লাহর নামে যবাই করা পশুর গোশত ভক্ষণ করা জায়েয আছে কী?
৭৪
প্রশ্ন: (৭০) আল্লাহ বা তাঁর রাসূল অথবা দীন নিয়ে হাসি ঠাট্টা করার হুকুম কী?
৭৫
প্রশ্ন: (৭১) কবরবাসীর কাছে দো‘আ করার বিধান কী?
৭৬
প্রশ্ন: (৭২) কাউকে আল্লাহর ওলী ভেবে তার কাছে বিপদে উদ্ধার কামনা করার জন্য ফরিয়াদ করা কী? আল্লাহর ওলী হওয়ার সঠিক আলামত কী?
৭৭
প্রশ্ন: (৭৩) জাদু কাকে বলে? জাদু শিক্ষার হুকুম কী?
৭৮
প্রশ্ন: (৭৪) জাদুর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে মিল-মিশের ব্যবস্থা করার হুকুম কী?
৭৯
প্রশ্ন: (৭৫) গণক কাকে বলে? গণকের কাছে যাওয়ার বিধান কী?
৮০
প্রশ্ন: (৭৬) রিয়া বা মানুষকে দেখানো ও শুনানোর নিয়তে ইবাদাত করার বিধান কী?
৮১
প্রশ্ন: (৭৭) কুরআন নিয়ে শপথ করার হুকুম কী?
৮২
প্রশ্ন: (৭৮) নবীর নামে, কাবার নামে এবং মান-মর্যাদা ও জিম্মাদারীর নামে শপথ করার বিধান কী?
৮৩
প্রশ্ন: (৭৯) যে ব্যক্তি কবরের চতুর্দিকে তাওয়াফ করে, কবরবাসীর কাছে দো‘আ করে এবং তাদের জন্য নযর-মানত পেশসহ অন্যান্য ইবাদাত করে থাকে, তার হুকুম কী?
৮৪
প্রশ্ন: (৮০) যে সমস্ত কবর পূজারী নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কবর মসজিদের ভিতরে হওয়াকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে, আমরা কীভাবে তাদের উত্তর দিব?
৮৫
প্রশ্ন: (৮১) কবরের উপর নির্মাণ কাজ করা কী?
৮৬
প্রশ্ন: (৮২) মসজিদে দাফন করার বিধান কী?
৮৭
প্রশ্ন: (৮৩) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কবর যিয়ারতের নিয়তে সফর করার হুকুম কী?
৮৮
প্রশ্ন: (৮৪) কবরের মাধ্যমে বরকত হাসিল করা বা উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য কিংবা নৈকট্য হাসিলের জন্য কবরের চার পার্শ্বে তাওয়াফ করা এবং আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে শপথ করার হুকুম কী?
৮৯
প্রশ্ন: (৮৫) প্রাণী অথবা মানুষের ছবি বিশিষ্ট কাপড় পরিধান করে সালাত পড়ার বিধান কী?
৯০
প্রশ্ন: (৮৬) ঘরের দেওয়ালে ছবি ঝুলানোর বিধান কী?
৯১
প্রশ্ন: (৮৭) ক্যামেরার মাধ্যমে ছবি উঠানোর বিধান কী?
৯২
প্রশ্ন: (৮৮) (مَنْ سَنَّ فِي الْإِسْلَامِ سُنَّةً حَسَنَةً فَلَهُ أَجْرُهَا) ‘যে ব্যক্তি ইসলামের ভিতরে উত্তম কোনো সুন্নাত চালু করল, তার জন্য ছাওয়াব রয়েছ’ -এ হাদীসকে যে সমস্ত বিদ‘আতী তাদের বিদ‘আতের পক্ষে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে, আমরা কীভাবে তাদের উত্তর দিব?
৯৩
প্রশ্ন: (৮৯) ঈদে মীলাদুন নবী পালনের হুকুম কী?
৯৪
প্রশ্ন: (৯০) মাতৃ দিবসের উৎসব পালন করার হুকুম কী?
৯৫
প্রশ্ন: (৯১) সন্তানদের জন্ম দিবস উপলক্ষে উৎসব পালন করা এবং বিবাহ উপলক্ষে উৎসব পালন করার হুকুম কী?
৯৬
প্রশ্ন: (৯২) জনৈক লোক একটি ঘরে বসবাস শুরু করার পর থেকেই রোগে আক্রান্ত হয়েছে। সেই সাথে আক্রান্ত হয়েছে আরো বড় বড় কয়েকটি মুসীবতে, যার কারণে সে এ ঘরে বসবাস করাকে অমঙ্গলের কারণ হিসাবে মনে করছে। তার জন্য কি ঘর ছেড়ে দেওয়া জায়েয আছে?
৯৭
প্রশ্ন: (৯৩) উসীলার হুকুম কী?
৯৮
প্রশ্ন: (৯৪) কাউকে বন্ধু বা শত্রু হিসেবে গ্রহণ করার মূলনীতি কী?
৯৯
প্রশ্ন: (৯৫) অমুসলিম দেশে ভ্রমণ করার হুকুম কী? পর্যটনের উদ্দেশ্যে দেশ ভ্রমণের বিধান কী?
১০০
প্রশ্ন: (৯৬) যে ব্যক্তি কাফিরদের সাথে চাকুরী করে, তার জন্য আপনার উপদেশ কী?
১০১
প্রশ্ন: (৯৭) কাফিরদের কাছে যে সমস্ত প্রযুক্তি রয়েছে, অবৈধতায় পতিত না হয়ে তা দ্বারা কীভাবে আমরা উপকৃত হব?
১০২
প্রশ্ন: (৯৮) আরব উপ-দ্বীপে অমুসলিমদের প্রবেশ করানোর হুকুম কী?
১০৩
প্রশ্ন: (৯৯) কিছু সংখ্যক মানুষ দাবী করে যে, দীনের অনুসরণই মুসলিমদেরকে উন্নতি থেকে পিছিয়ে রেখেছে। তাদের দলীল হলো পাশ্চাত্য দেশসমূহ সকল প্রকার দীনকে প্রত্যাখ্যান করেই বর্তমানে উন্নতির চরম শিখরে আরোহন করতে সক্ষম হয়েছে। তারা এও বলে যে, পাশ্চাত্য বিশ্বেই বেশি করে বৃষ্টি ও ফসলাদি উৎপন্ন হয়ে থাকে। এ ব্যাপারে আপনার মতামত জানতে চাই?
১০৪
প্রশ্ন: (১০০) কতক লোক বলে যে, অন্তর ঠিক থাকলে শব্দের উচ্চারণ ঠিক করার বেশি গুরুত্ব নেই -এ ব্যাপারে আপনি কী বলেন?
১০৫
প্রশ্ন: (১০১) ‘আল্লাহ আপনাকে চিরস্থায়ী করুন’- একথাটি বলা কি ঠিক?
১০৬
প্রশ্ন: (১০২) আল্লাহর চেহারার দোহাই দিয়ে কোনো কিছু চাওয়া জায়েয আছে কি?
১০৭
প্রশ্ন: (১০৩) আপনি দীর্ঘজীবি হোন –এ কথা বলার হুকুম কী?
১০৮
প্রশ্ন: (১০৪) আমরা অনেক সময় দেখি যে, গাড়ী বা দেওয়ালে এক দিকে (الله) এবং অন্য দিকে (محمد) লেখা থাকে, এমনিভাবে কাপড়ের টুকরায়, বইয়ের উপর এবং কুরআন মযীদের গেলাফের উপরও লেখা হয়ে থাকে। এরকমভাবে লেখা কি ঠিক?
১০৯
প্রশ্ন: (১০৫) আল্লাহ আপনার অবস্থা জিজ্ঞাসা করেন, এ বাক্যটি বলা যাবে কি না?
১১০
প্রশ্ন: (১০৬) মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে মরহুম বলা বা আল্লাহ তাকে রহমত দ্বারা ঢেকে নিয়েছেন অথবা অমুক ব্যক্তি আল্লাহর রহমতের দিকে চলে গেছেন –এ ধরণের কথা বলার হুকুম কী?
১১১
প্রশ্ন: (১০৭) ভাষণের শুরুতে ‘দেশ ও জাতির পক্ষ থেকে বলছি’ –এ কথাটি বলা কি ঠিক?
১১২
প্রশ্ন: (১০৮) অনেক মানুষ বলে থাকে “আপনি আমাদের জন্য বরকত স্বরূপ” এভাবে বলার হুকুম কী?”
১১৩
প্রশ্ন: (১০৯) মানুষ বলে থাকে ‘তাকদীরের অনুপ্রবেশ ঘটেছে এবং আল্লাহর অনুগ্রহের অনুপ্রবেশ ঘটেছে’ এ ধরণের কথা বলার বিধান কী?
১১৪
প্রশ্ন: (১১০) ‘চিন্তার স্বাধীনতা’ সম্পর্কে আমরা শুনে থাকি এবং পত্রিকায় পড়ে থাকি। মূলতঃ এটি আকীদা গ্রহণের স্বাধীনতার দিকে আহ্বান মাত্র। এ সম্পর্কে আপনার মতামত কী?
১১৫
প্রশ্ন: (১১১) মুফতীর নিকট ‘এ বিষয়ে ইসলামের হুকুম কী বা ইসলামের দৃষ্টি ভঙ্গি কী’ এ ধরণের বাক্য দিয়ে প্রশ্ন করার বিধান কী?
১১৬
প্রশ্ন: (১১২) ‘পরিস্থিতির ইচ্ছানুপাতে এ রকম হয়েছে’ ‘তাকদীদেরর ইচ্ছানুপাতে এ রকম হয়েছে’ এ ধরণের কথা বলার হুকুম কী?
১১৭
প্রশ্ন: (১১৩) কাউকে শহীদ বলার হুকুম কী?
১১৮
প্রশ্ন: (১১৪) ‘হঠাৎ সাক্ষাত হয়ে গেল’, ‘হঠাৎ এসে গেলাম’ এ ধরনের কথা বলা জায়েয কি না?
১১৯
প্রশ্ন: (১১৫) ইসলামী চিন্তাধারা, ইসলামী চিন্তাবিদ –এ ধরণের কথা বলা সম্পর্কে আপনার মতামত কী?
১২০
প্রশ্ন: (১১৬) দীনকে খোসা এবং মূল এ ভাবে ভাগ করা কি ঠিক?
১২১
প্রশ্ন: (১১৭) ‘তাকে সর্বশেষ বিছানায় দাফন করা হলো’ মৃত ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে এ কথাটি বলার হুকুম কী?
১২২
প্রশ্ন: (১১৮) নাসারাদেরকে ‘মাসীহী’ বলা কি ঠিক?
১২৩
প্রশ্ন: (১১৯) ‘আল্লাহ না করেন’ এ কথাটি বলার হুকুম কী?
১২৪
প্রশ্ন: (১২০) মানুষ মারা গেলে يَاأَيَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَئِنَّةُ ارْجِعِي إِلَى رَبِّكِ رَاضِيَةً مَرْضِيَّة “হে শান্তিপ্রাপ্ত আত্মা! তোমার রবের দিকে ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে” -এ কথাটি বলা কি ঠিক?