HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
মানব জীবনে ইসলামি আকিদার প্রভাব
লেখকঃ সানাউল্লাহ নজির আহমদ
২
মানব জীবনে ইসলামি আকিদার প্রভাবইসলামি আকিদার রয়েছে এক বর্নাঢ্য ইতিহাস, যা অন্য কোনো ইজম বা বিশ্বাসের নেই। এ আকিদা ক্ষণিকের মধ্যেই ঘুরিয়ে দিয়েছে মানুষের গতিপথ, পালটে দিয়েছে তাদের জীবন যাত্রার পদ্ধতি। মুহূর্তে উন্নীত করেছে পৌত্তলিকতা থেকে একত্ববাদে, কুফর থেকে ইসলামে। মুক্ত করেছে মানুষের আনুগত্য আর দাসত্ব থেকে।
ইসলামি আকিদার মৌলিক দিকগুলো হচ্ছে : আল্লাহ, ফেরেশতা, আসমানি কিতাব, রাসূল, পরকাল ও তাকদিরের ভাল-মন্দের প্রতি বিশ্বাস। বক্ষমান নিবন্ধে আমরা মানব জীবনে এ আকিদার প্রভাব ও তার কার্যকারিতা সম্পর্কে আলোচনার প্রয়াস পাব। চেষ্টা করব মুসলিম মিল্লাতের অনুসৃত আদর্শ ও তাদের জীবনে অনুশীলনকৃত আকিদার অনবদ্য ইতিহাসের সামান্য চিত্র উপস্থাপন করতে।
মুসলিম জাতির ওপর আল্লাহর অশেষ করুণা যে, তিনি তাদের মনোনীত ধর্মের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস দান করেছেন। যে কারণে এ ধর্ম ও তার আকিদা কিছু প্রতিকী আনুষ্ঠাকিতা আর ধারনা প্রসূত বিধি-বিধানে আবদ্ধ নয়, বরং ঐতিহাসিক সত্যতা নির্ভর দীপ্যমান মহা এক উপাখ্যান। যার ওপর ভিত্তি করেই তৈরি হবে ‘মানব জীবনে ইসলামি আকিদার প্রভাব’ নামক আমাদের এ প্রতিবেদন।
এ কথা আর কারো কাছে অস্পষ্ট নেই যে, মানুষ সর্ব শ্রেষ্ঠ জাতি, আবার মানুষের মধ্যে সে-ই উত্তম যে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত। এ উত্তম কাজটি সম্পাদন করার জন্য যুগে যুগে বিভিন্ন ব্যক্তি নিজ নিজ জ্ঞান, ধর্ম, মত ও পরিসরের মধ্য থেকে নানাভাবে প্রচেষ্টা চালিয়েছে। যা কখনো সফলতা বয়ে এনেছে, কখনও বা হিতে বিপরীত হয়েছে। এদিক থেকে ইসলামের কোনো জুড়ি নেই। কারণ ইসলাম মানব কল্যাণের জন্য পরিকল্পিত, নিখুঁত ও সুন্দর একটি বিধান দিয়ে নিজ অনুসারীদের ঘোষণা দিয়েছে, তোমরাই সর্ব শ্রেষ্ঠ জাতি, তোমাদের মনোনীত করা হয়েছে, মানুষের কল্যাণের জন্য। আল্লাহ তাআলা বলেন :
كُنْتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَتُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَلَوْ آَمَنَ أَهْلُ الْكِتَابِ لَكَانَ خَيْرًا لَهُمْ مِنْهُمُ الْمُؤْمِنُونَ وَأَكْثَرُهُمُ الْفَاسِقُونَ ﴿آل عمران : ১১০﴾
‘‘তোমরা সর্বোত্তম উম্মত, যাদেরকে মানুষের (কল্যাণের) জন্য বের করা হয়েছে। তোমরা ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে বারণ করবে, আর আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। যদি আহলে কিতাব ঈমান আনত, তবে অবশ্যই তা তাদের জন্য কল্যাণকর হত। তাদের কতক ঈমানদার। আর তাদের অধিকাংশই ফাসিক।’’ [আলে-ইমরান : ১১০]
ইসলাম একমাত্র ধর্ম যার আদ্যপান্ত কল্যাণ আর কল্যাণ। কী ইহকালীন কী পরকালীন, কী শারীরিক কী আত্মীক, সব বিষয়ে ও সব ক্ষেত্রে তার রয়েছে মানব কল্যাণের জন্য বিশুদ্ধ আকিদা, নিশ্চিত সিদ্ধান্ত ও সুনির্দিষ্ট দিকনিদের্শনা। যার মূল হচ্ছে কুরআন ও হাদীস। এরই ওপর পরিচালিত হয়েছে মুসলিম মিল্লাতের প্রথম জামাত, রাসূলের পূণ্যাত্মা সাহাবিগণ। এরাই হলেন মানব ইতিহাসের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান। তারা নিজ জীবনে কুরআন ও সুন্নাহ বাস্তবায়ন করেছেন, প্রভাবিত হয়েছেন তাতে বর্ণিত আকিদা ও বিশ্বাসে। তাই মানবীয় জীবনে ইসলামি আকিদার প্রভাব প্রত্যক্ষ করার জন্য উম্মতের প্রথম প্রজন্ম বিশেষভাবে প্রথম ব্যক্তির জীবনাচার ও কর্মধারা নিয়ে পর্যালোচনা করাই যথেষ্ট হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
ইসলামি আকিদার মৌলিক দিকগুলো হচ্ছে : আল্লাহ, ফেরেশতা, আসমানি কিতাব, রাসূল, পরকাল ও তাকদিরের ভাল-মন্দের প্রতি বিশ্বাস। বক্ষমান নিবন্ধে আমরা মানব জীবনে এ আকিদার প্রভাব ও তার কার্যকারিতা সম্পর্কে আলোচনার প্রয়াস পাব। চেষ্টা করব মুসলিম মিল্লাতের অনুসৃত আদর্শ ও তাদের জীবনে অনুশীলনকৃত আকিদার অনবদ্য ইতিহাসের সামান্য চিত্র উপস্থাপন করতে।
মুসলিম জাতির ওপর আল্লাহর অশেষ করুণা যে, তিনি তাদের মনোনীত ধর্মের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস দান করেছেন। যে কারণে এ ধর্ম ও তার আকিদা কিছু প্রতিকী আনুষ্ঠাকিতা আর ধারনা প্রসূত বিধি-বিধানে আবদ্ধ নয়, বরং ঐতিহাসিক সত্যতা নির্ভর দীপ্যমান মহা এক উপাখ্যান। যার ওপর ভিত্তি করেই তৈরি হবে ‘মানব জীবনে ইসলামি আকিদার প্রভাব’ নামক আমাদের এ প্রতিবেদন।
এ কথা আর কারো কাছে অস্পষ্ট নেই যে, মানুষ সর্ব শ্রেষ্ঠ জাতি, আবার মানুষের মধ্যে সে-ই উত্তম যে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত। এ উত্তম কাজটি সম্পাদন করার জন্য যুগে যুগে বিভিন্ন ব্যক্তি নিজ নিজ জ্ঞান, ধর্ম, মত ও পরিসরের মধ্য থেকে নানাভাবে প্রচেষ্টা চালিয়েছে। যা কখনো সফলতা বয়ে এনেছে, কখনও বা হিতে বিপরীত হয়েছে। এদিক থেকে ইসলামের কোনো জুড়ি নেই। কারণ ইসলাম মানব কল্যাণের জন্য পরিকল্পিত, নিখুঁত ও সুন্দর একটি বিধান দিয়ে নিজ অনুসারীদের ঘোষণা দিয়েছে, তোমরাই সর্ব শ্রেষ্ঠ জাতি, তোমাদের মনোনীত করা হয়েছে, মানুষের কল্যাণের জন্য। আল্লাহ তাআলা বলেন :
كُنْتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَتُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَلَوْ آَمَنَ أَهْلُ الْكِتَابِ لَكَانَ خَيْرًا لَهُمْ مِنْهُمُ الْمُؤْمِنُونَ وَأَكْثَرُهُمُ الْفَاسِقُونَ ﴿آل عمران : ১১০﴾
‘‘তোমরা সর্বোত্তম উম্মত, যাদেরকে মানুষের (কল্যাণের) জন্য বের করা হয়েছে। তোমরা ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে বারণ করবে, আর আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। যদি আহলে কিতাব ঈমান আনত, তবে অবশ্যই তা তাদের জন্য কল্যাণকর হত। তাদের কতক ঈমানদার। আর তাদের অধিকাংশই ফাসিক।’’ [আলে-ইমরান : ১১০]
ইসলাম একমাত্র ধর্ম যার আদ্যপান্ত কল্যাণ আর কল্যাণ। কী ইহকালীন কী পরকালীন, কী শারীরিক কী আত্মীক, সব বিষয়ে ও সব ক্ষেত্রে তার রয়েছে মানব কল্যাণের জন্য বিশুদ্ধ আকিদা, নিশ্চিত সিদ্ধান্ত ও সুনির্দিষ্ট দিকনিদের্শনা। যার মূল হচ্ছে কুরআন ও হাদীস। এরই ওপর পরিচালিত হয়েছে মুসলিম মিল্লাতের প্রথম জামাত, রাসূলের পূণ্যাত্মা সাহাবিগণ। এরাই হলেন মানব ইতিহাসের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান। তারা নিজ জীবনে কুরআন ও সুন্নাহ বাস্তবায়ন করেছেন, প্রভাবিত হয়েছেন তাতে বর্ণিত আকিদা ও বিশ্বাসে। তাই মানবীয় জীবনে ইসলামি আকিদার প্রভাব প্রত্যক্ষ করার জন্য উম্মতের প্রথম প্রজন্ম বিশেষভাবে প্রথম ব্যক্তির জীবনাচার ও কর্মধারা নিয়ে পর্যালোচনা করাই যথেষ্ট হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন