HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
মানব জীবনে ইসলামি আকিদার প্রভাব
লেখকঃ সানাউল্লাহ নজির আহমদ
৫
অমুসলিমদের ওপর ইসলামি আকিদার প্রভাব :যারা ইসলামি আকিদা গ্রহণ করেনি। বরং এর বিরোধিতা করেছে সর্বোতভাবে, ক্রসেডসহ অন্যান্য যুদ্ধে ইসলাম ও মুসলমানদের ওপর বারবার পৈশাচিক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে নির্মমভাবে, সেই পশ্চিমা গোষ্ঠির ইসলাম ও মুসলমান থেকে শিক্ষণীয় কিছু বিষয় উল্লেখ করছি।
মধ্যযুগের পতনোম্মুখ ইউরোপ আর্ন্তজাতিক নিয়ম-নীতি সম্পর্কে ছিল সম্পূর্ণ অজ্ঞ। মানুষের অন্তর ও আত্মায় ক্ষমতাসীন রাজত্বের প্রভাব ও মহিমা ধরে রাখতে সরকার ও পুরোহিতগণ গলদঘর্ম হচ্ছিল অহর্নিস। রাজ্যগুলো ছিল প্রদেশ কেন্দ্রিক, খন্ড-খন্ড। নিজেদের মাঝে ছিল না কোন মিলন সূত্র। অথচ সম্পূর্ণটাই ছিল খৃষ্টরাজ্য। কারণ প্রাদেশিক সরকার নিজ রাজত্বে স্বতন্ত্রভাবে রাষ্ট্রীয় ও বিচার-বিভাগীয় আইন প্রনয়ন ও বাস্তবায়নসহ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ছিল।
আরেকটি বাস্তবাতা হচ্ছে, পোপতন্ত্রের ক্ষমতা ও দাপটের যাঁতাকলে মানুষের অন্তরাত্মা, চিন্তা-চেতনা পিষ্ট ছিল। অবৈধভাবে মানুষের শ্রম ও সম্পদ কুখ্যিগত করে রেখেছিল তারা। পবিত্র কুরআনের সাক্ষ্য:-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا إِنَّ كَثِيرًا مِنَ الْأَحْبَارِ وَالرُّهْبَانِ لَيَأْكُلُونَ أَمْوَالَ النَّاسِ بِالْبَاطِلِ وَيَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ وَالَّذِينَ يَكْنِزُونَ الذَّهَبَ وَالْفِضَّةَ وَلَا يُنْفِقُونَهَا فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَبَشِّرْهُمْ بِعَذَابٍ أَلِيمٍ ﴿التوبة :৩৪﴾
‘‘হে ঈমানদারগণ, অধিকাংশ পোপ ও পুরোহিতগণ অন্যায়ভাবে মানুষের সম্পদ ভক্ষণ করে, আল্লাহর পথ থেকে বিরত রাখে। যারা স্বর্ণ-রোপা পুঞ্জিভুত করে, আল্লাহর রাস্তায় খরচ করে না, তাদেরকে মর্মন্তুদ শাস্তির সুসংবাদ দিন।’’ [তওবা : ৩৪]
এরই মধ্যে তাদের সুযোগ হয় ইসলাম ও মুসলমানদের সঙ্গে সরাসরি দেখা-সাক্ষাতের ও আদান-প্রদানের। কখনো সন্ধ্যিচুক্তির ফলে, যেমন মুসলিম স্পেন, উত্তর আফ্রিকা, সিসিল দ্বীপ ও অন্যান্য দেশের সাথে। আবার কখনো যুদ্ধের ফলে, যেমন ক্রসেড। এ ধরনের শান্তিচুক্তি ও যুদ্ধের ফলে ইউরোপ ইসলামের সংষ্পর্শে আশার সুযোগ লাভ করে। তাদের আরো সুযোগ হয় ইসলাম সম্পর্কে জানার ও পর্যলোচনা করার। তারা কিভাবে ইসলাম সম্পর্কে জেনেছে ও ইসলাম দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে, নিম্নে তার কয়েকটি উদাহরণ পেশ করছি :
১. ইসলামের সংস্পর্শে এসে ইউরোপ ইসলাম সম্পর্কে পুর্ণাঙ্গ ধারণা লাভ করে। তারা স্বয়ং সাইন্টেফিক গবেষণায় ইসলামের প্রায়োগিক পদ্ধতি উদ্ভাবন ও অবলম্বন করে। তার ওপর ভিত্তি করেই তাদের বর্তমান বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতা।
২. তারা ইউরোপকে এক ও ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য ইসলামি খেলাফত পদ্ধতি অবলম্বন করে। কারণ তারা লক্ষ্য করেছে ইসলামের খেলাফত পদ্ধতির দ্বারাই পুরো মুসলিম বিশ্ব এক ও অভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে। তবে সেটি সঠিক বিশ্বাস ও নির্ভুল আকিদার উপর নির্ভরশীল নয় বলে তারা সফলতা পুরোপুরি অর্জন করতে পারেনি। কারণ তাদের আকিদা ভ্রান্ত এবং তাদের পুরোহিতরাও ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত। ফলে তারা পুরো ইউরোপকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য জাতীয়তাবাদকে প্রধান্য দেয় এবং ঐক্যের ভিত্তি হিসাবে একেই বেছে নেয়। আজ পর্যন্ত সে জাতিয়তাবাদের ভিত্তিতেই পাশ্চাত্য রাষ্ট্রসমুহ পরিচালিত হচ্ছে। মূলত: তারা এ নীতিও ইসলাম থেকে শিখেছে।
৩. কালফন, মার্টিন লুসার ও অন্যান্য ব্যক্তিরা ইসলামের স্পর্শে এসে নিজদের মধ্যে বিদ্যমান আকিদাগত ও গীর্জার ভ্রান্তিগুলো দূর করতে সচেষ্ট হয়। এ জন্য বিভিন্ন আন্দোলনেরও সূচনা করে। তবে তাদের মধ্যে বিদ্যমান ভারসাম্যহীনতা ও অশ্লীলতার কারণে সফলতা খুব বেশি একটা দেখা যায়নি। কারণ সংস্কার ও সংশোধনের সঠিক পথ ইসলামকে তারা গ্রহণ করেনি।
৪. ইসলামের স্পর্শে এসে তারা ইসলামি বিদ্যাপিঠগুলোর নিয়ম-পদ্ধতি ও সিলেবাস রপ্ত করে এবং সে অনুসারে নিজদের শিক্ষাঙ্গনে সংস্কার এনে সেখানে ইসলামি পদ্ধতির বাস্তবায়ন করেন।
৫. তারা মুসলমানদের বিচক্ষণতা, দুঃসাহসিকতা ও সাহসী অভিযান প্রত্যক্ষ করে নিজেদেরকে সে ভাবে গড়তে শুরু করে। সাথে সাথে মুসলমানদের ন্যায় অশ্বারোহন বিদ্যা শিক্ষা করে নিজেদের মাঝে তার বাস্তবায়নও ঘটায়।
৬. ‘কুরআনুল কারিম’ মুসলমানদের সংবিধান। এটা আল্লাহর বাণী এবং তার অনুমোদিত একমাত্র বিধান। এতে কোন ব্যক্তি স্বার্থ রক্ষা করা হয়নি, বরং এতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সবার স্বার্থ ও কল্যাণকে প্রধান্য দেয়া হয়েছে। তারা এ কুরআনের পদ্ধতি থেকে ব্যক্তি স্বার্থের উর্ধ্বে থেকে সংবিধান রচনার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। যা আজ পর্যন্ত তাদের মধ্যে বিদ্যমান। তারা মালেকি ফিকাহ থেকে নগর উন্নয়নের অনেক নীতি-ই গ্রহণ করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, ফ্রান্স। ফ্রান্সের নগর উন্নয়নের অধিকাংশ নীতি ও নিয়ম গ্রহণ করা হয়েছে মালেকি ফিকাহ থেকে। কারণ উত্তর আফ্রিকায় ব্যাপকভাবে প্রসারিত মালেকি মাজহাব-ই তাদের সব চেয়ে কাছের কোন ইসলামি বিধান ছিল।
৭. তারা ইসলামি নির্মাণ কৌশল ও স্থাপত্বশৈলী দ্বারা প্রভাবিত হয় ব্যাপকভাবে। তাইতো ধর্মীয় ও সাধারণ প্রাসাদসমূহে ইসলামের নির্মাণ কৌশল অনুপুঙ্খ অনুসরণ করে। তারা ইসলামের নিখুঁত পদ্ধতি দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়। ক্ষুদ্র একটি উদাহরণ : ঘরের সঙ্গে বাথরুম নির্মাণ ও পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য গোসল করা। মুসলমানদের সংস্পর্শে আসার পূর্বে ইউরোপে এ সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না।
৮. ভৌগলিক রূপরেখা প্রণয়নেও তারা ইসলাম থেকে উপকৃত হয়েছে। ইসলামি মানচিত্র দেখে সে অনুপাতে নিজেরা নিজেদের মানচিত্র প্রণয়ন করে এবং তার মধ্যে ব্যাপক উন্নতি সাধনে ভূমিকা রাখে।
মধ্যযুগের পতনোম্মুখ ইউরোপ আর্ন্তজাতিক নিয়ম-নীতি সম্পর্কে ছিল সম্পূর্ণ অজ্ঞ। মানুষের অন্তর ও আত্মায় ক্ষমতাসীন রাজত্বের প্রভাব ও মহিমা ধরে রাখতে সরকার ও পুরোহিতগণ গলদঘর্ম হচ্ছিল অহর্নিস। রাজ্যগুলো ছিল প্রদেশ কেন্দ্রিক, খন্ড-খন্ড। নিজেদের মাঝে ছিল না কোন মিলন সূত্র। অথচ সম্পূর্ণটাই ছিল খৃষ্টরাজ্য। কারণ প্রাদেশিক সরকার নিজ রাজত্বে স্বতন্ত্রভাবে রাষ্ট্রীয় ও বিচার-বিভাগীয় আইন প্রনয়ন ও বাস্তবায়নসহ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ছিল।
আরেকটি বাস্তবাতা হচ্ছে, পোপতন্ত্রের ক্ষমতা ও দাপটের যাঁতাকলে মানুষের অন্তরাত্মা, চিন্তা-চেতনা পিষ্ট ছিল। অবৈধভাবে মানুষের শ্রম ও সম্পদ কুখ্যিগত করে রেখেছিল তারা। পবিত্র কুরআনের সাক্ষ্য:-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا إِنَّ كَثِيرًا مِنَ الْأَحْبَارِ وَالرُّهْبَانِ لَيَأْكُلُونَ أَمْوَالَ النَّاسِ بِالْبَاطِلِ وَيَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ وَالَّذِينَ يَكْنِزُونَ الذَّهَبَ وَالْفِضَّةَ وَلَا يُنْفِقُونَهَا فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَبَشِّرْهُمْ بِعَذَابٍ أَلِيمٍ ﴿التوبة :৩৪﴾
‘‘হে ঈমানদারগণ, অধিকাংশ পোপ ও পুরোহিতগণ অন্যায়ভাবে মানুষের সম্পদ ভক্ষণ করে, আল্লাহর পথ থেকে বিরত রাখে। যারা স্বর্ণ-রোপা পুঞ্জিভুত করে, আল্লাহর রাস্তায় খরচ করে না, তাদেরকে মর্মন্তুদ শাস্তির সুসংবাদ দিন।’’ [তওবা : ৩৪]
এরই মধ্যে তাদের সুযোগ হয় ইসলাম ও মুসলমানদের সঙ্গে সরাসরি দেখা-সাক্ষাতের ও আদান-প্রদানের। কখনো সন্ধ্যিচুক্তির ফলে, যেমন মুসলিম স্পেন, উত্তর আফ্রিকা, সিসিল দ্বীপ ও অন্যান্য দেশের সাথে। আবার কখনো যুদ্ধের ফলে, যেমন ক্রসেড। এ ধরনের শান্তিচুক্তি ও যুদ্ধের ফলে ইউরোপ ইসলামের সংষ্পর্শে আশার সুযোগ লাভ করে। তাদের আরো সুযোগ হয় ইসলাম সম্পর্কে জানার ও পর্যলোচনা করার। তারা কিভাবে ইসলাম সম্পর্কে জেনেছে ও ইসলাম দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে, নিম্নে তার কয়েকটি উদাহরণ পেশ করছি :
১. ইসলামের সংস্পর্শে এসে ইউরোপ ইসলাম সম্পর্কে পুর্ণাঙ্গ ধারণা লাভ করে। তারা স্বয়ং সাইন্টেফিক গবেষণায় ইসলামের প্রায়োগিক পদ্ধতি উদ্ভাবন ও অবলম্বন করে। তার ওপর ভিত্তি করেই তাদের বর্তমান বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতা।
২. তারা ইউরোপকে এক ও ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য ইসলামি খেলাফত পদ্ধতি অবলম্বন করে। কারণ তারা লক্ষ্য করেছে ইসলামের খেলাফত পদ্ধতির দ্বারাই পুরো মুসলিম বিশ্ব এক ও অভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে। তবে সেটি সঠিক বিশ্বাস ও নির্ভুল আকিদার উপর নির্ভরশীল নয় বলে তারা সফলতা পুরোপুরি অর্জন করতে পারেনি। কারণ তাদের আকিদা ভ্রান্ত এবং তাদের পুরোহিতরাও ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত। ফলে তারা পুরো ইউরোপকে ঐক্যবদ্ধ রাখার জন্য জাতীয়তাবাদকে প্রধান্য দেয় এবং ঐক্যের ভিত্তি হিসাবে একেই বেছে নেয়। আজ পর্যন্ত সে জাতিয়তাবাদের ভিত্তিতেই পাশ্চাত্য রাষ্ট্রসমুহ পরিচালিত হচ্ছে। মূলত: তারা এ নীতিও ইসলাম থেকে শিখেছে।
৩. কালফন, মার্টিন লুসার ও অন্যান্য ব্যক্তিরা ইসলামের স্পর্শে এসে নিজদের মধ্যে বিদ্যমান আকিদাগত ও গীর্জার ভ্রান্তিগুলো দূর করতে সচেষ্ট হয়। এ জন্য বিভিন্ন আন্দোলনেরও সূচনা করে। তবে তাদের মধ্যে বিদ্যমান ভারসাম্যহীনতা ও অশ্লীলতার কারণে সফলতা খুব বেশি একটা দেখা যায়নি। কারণ সংস্কার ও সংশোধনের সঠিক পথ ইসলামকে তারা গ্রহণ করেনি।
৪. ইসলামের স্পর্শে এসে তারা ইসলামি বিদ্যাপিঠগুলোর নিয়ম-পদ্ধতি ও সিলেবাস রপ্ত করে এবং সে অনুসারে নিজদের শিক্ষাঙ্গনে সংস্কার এনে সেখানে ইসলামি পদ্ধতির বাস্তবায়ন করেন।
৫. তারা মুসলমানদের বিচক্ষণতা, দুঃসাহসিকতা ও সাহসী অভিযান প্রত্যক্ষ করে নিজেদেরকে সে ভাবে গড়তে শুরু করে। সাথে সাথে মুসলমানদের ন্যায় অশ্বারোহন বিদ্যা শিক্ষা করে নিজেদের মাঝে তার বাস্তবায়নও ঘটায়।
৬. ‘কুরআনুল কারিম’ মুসলমানদের সংবিধান। এটা আল্লাহর বাণী এবং তার অনুমোদিত একমাত্র বিধান। এতে কোন ব্যক্তি স্বার্থ রক্ষা করা হয়নি, বরং এতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সবার স্বার্থ ও কল্যাণকে প্রধান্য দেয়া হয়েছে। তারা এ কুরআনের পদ্ধতি থেকে ব্যক্তি স্বার্থের উর্ধ্বে থেকে সংবিধান রচনার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। যা আজ পর্যন্ত তাদের মধ্যে বিদ্যমান। তারা মালেকি ফিকাহ থেকে নগর উন্নয়নের অনেক নীতি-ই গ্রহণ করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, ফ্রান্স। ফ্রান্সের নগর উন্নয়নের অধিকাংশ নীতি ও নিয়ম গ্রহণ করা হয়েছে মালেকি ফিকাহ থেকে। কারণ উত্তর আফ্রিকায় ব্যাপকভাবে প্রসারিত মালেকি মাজহাব-ই তাদের সব চেয়ে কাছের কোন ইসলামি বিধান ছিল।
৭. তারা ইসলামি নির্মাণ কৌশল ও স্থাপত্বশৈলী দ্বারা প্রভাবিত হয় ব্যাপকভাবে। তাইতো ধর্মীয় ও সাধারণ প্রাসাদসমূহে ইসলামের নির্মাণ কৌশল অনুপুঙ্খ অনুসরণ করে। তারা ইসলামের নিখুঁত পদ্ধতি দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়। ক্ষুদ্র একটি উদাহরণ : ঘরের সঙ্গে বাথরুম নির্মাণ ও পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য গোসল করা। মুসলমানদের সংস্পর্শে আসার পূর্বে ইউরোপে এ সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না।
৮. ভৌগলিক রূপরেখা প্রণয়নেও তারা ইসলাম থেকে উপকৃত হয়েছে। ইসলামি মানচিত্র দেখে সে অনুপাতে নিজেরা নিজেদের মানচিত্র প্রণয়ন করে এবং তার মধ্যে ব্যাপক উন্নতি সাধনে ভূমিকা রাখে।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন