hadith book logo

HADITH.One

HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

মুসলিম উম্মাহর সংশোধনের গুরুত্ব ও পদ্ধতি

লেখকঃ জাকের উল্লাহ আবুল খায়ের

সমাজের সাধারণ মানুষদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে সতর্ক করতেন:-
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনেক ব্যস্ততা ও নানান কাজ-কর্ম থাকা সত্ত্বেও সমাজের যে সব লোকদের সাথে তুলনা মূলক কম উঠা-বসা করতেন তাদেরও তিনি সতর্কতা করতে কোন প্রকার র্কাপণ্য করেননি। যখন তাদের কোন বিষয়ে সতর্ক করার প্রয়োজন পড়ত এবং তাদের কোন কাজ করতে নিষেধ করা আবশ্যক হত, তিনি সাথে সাথে তাদের সংশোধন ও সতর্ক করতেন।

এর দৃষ্টান্ত আবু হুরাইরা রা. এর হাদীস:-

حديث أبي هريرة ـ رضي الله عنه ـ «أن رسول الله -صلى الله عليه وسلم- مرَّ على صُبْرَةِ طعامٍ، فأدخل يده فيها، فنالت أصابعُه بللاً، فقال : ما هذا يا صاحب الطعام؟ ! قال : أصابته السماء يا رسول الله ! قال : أفلا جعلته فوق الطــعام؛ كـي يـراه الـناس؟ ! مـن غـشَّ فليس مني»

একদিন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি দোকানের খাদ্যের স্তুপের পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। তখন তিনি স্তুপের ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিয়ে হাত বের করে দেখলেন তার হাতের আঙ্গুল গুলো ভেজা। তখন তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন- এ অবস্থা কেন ? উত্তরে সে বলল, এ গুলো বৃষ্টিতে ভিজে গেছে। তখন তিনি তাকে বললেন- তাহলে তুমি এগুলোকে উপরে রাখলে না কেন? যাতে লোকেরা দেখতে পেত। মনে রাখবে- যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়। [মুসলিম: ১০৬]

وحديث سلـمة بن الأكوع ـ رضي الله عنه ـ «أن رجلاً أكل عند رسول الله -صلى الله عليه وسلم- بشـماله، فقال : كُلْ بيمـينك ! قال : لا أستـطيع، قـال : لا اسـتــطـعتَ . ما منـعه إلا الكِـبْر، قال : فما رفـعـها إلى فيـه»

সালমা ইবনুল আকওয়া রা. হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, একলোক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দরবারে বাম হাত দিয়ে খেতে ছিল। তা দেখে রাসূল লোকটিকে বলল, তুমি ডাব হাত দিয়ে খাও। তখন লোকটি বলল, আমি তা করতে পারবো না। রাসূল বললেন, তুমি পারবে না? লোকটি একমাত্র অহংকার বশতই রাসূলের নির্দেশ মানা হতে বিরত রইল। তিনি বলেন, তারপর হতে লোকটি আর কোন দিন তার হাত স্বীয় মুখ পর্যন্ত নিতে পারেনি। [মুসলিম: ২০২১]

وحــديث ابـن عباس ـ رضي الله عنـهما ـ «أن رسـول الله -صلى الله عليه وسلم- رأى خاتماً من ذهب في يد رجل فنزعه فطرحه، وقال : يعمد أحدكم إلى جمرة من نار فيجعلها في يده؟ فقيل للرجل بعدما ذهـب رســول الله -صلى الله عليه وسلم -: خــذ خاتمـك انتـفع بـه، قال : لا واللهِ ! لا آخذه أبداً وقد طرحه رسول الله -صلى الله عليه وسلم-»

ইবনে আব্বাস রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক লোকের হাতে স্বর্ণের একটি আংটি দেখেন এবং আংটিটি তিনি তার হাত থেকে চিনিয়ে নিয়ে ফেলে দিলেন এবং বললেন, তোমাদের কেউ কেউ এমন আছে, সে আগুনের টুকরা গ্রহণ করে এবং তা তার হাতে পরিধান করে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চলে যাওয়ার পর লোকটিকে বলা হল, তুমি তোমার আংটিটি কুড়িয়ে নাও এবং আবার ব্যবহার কর। লোকটি বলল, না! আল্লাহর কসম করে বলছি, যে জিনিষটি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার হাত থেকে নিয়ে ফেলে দিয়েছেন, তা আমি আর কখনোই তুলে নেবো না। [মুসলিম: ২০২১]

وحديث عبد الله بن جعفر ـ رضي الله عنهما ـ أن رسول الله -صلى الله عليه وسلم- «دخل حائطاً لرجل من الأنصار، فإذا جملٌ، فلما رأى النبيَّ -صلى الله عليه وسلم- حنَّ، وذرفت عيناه، فأتاه النبي -صلى الله عليه وسلم- فمسح ذِفْرَاه فسكت، فقال : مَنْ ربُّ هذا الجـمل؟ لمن هـذا الجـمل؟ فجاء فتى من الأنصار فقال : لي يا رسول الله ! فقال : أفلا تتقي الله فـي هـذه البـهيمة التـي ملَّكك الله إيـاهـا؟ فـإنـه شـكا إلـيَّ أنــك تجيعه وتُدْئِبُه» .

আব্দুল্লাহ ইবন জাফর রা. হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন একজন আনসারী লোকের বাগানে প্রবেশ করলে সেখানে তিনি দেখতে পেলেন, একটি উট রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে দেখে চটপট করছে এবং তার দু চোখ দিয়ে অশ্রু প্রবাহিত হচ্ছে। তারপর উটটি রাসূলের কাছে আসলে তিনি তার গাড়ে হাত বুলিয়ে দেন। তারপর উটটি চুপ হয়ে গেল। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এ উটের মালিক কে? এ উট কার? এ কথা শোনে একজন আনসারী যুবক এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! উটটি আমার। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, আল্লাহ তা‘আলা তোমাকে চতুষ্পদ জন্তুর মালিক বানিয়েছে, তাদের ব্যাপারে তুমি কি আল্লাহকে ভয় করো না। কারণ, এ উটটি আমার নিকট অভিযোগ করছে যে, তুমি তাকে ঠিকমত খাওয়ার দাও না এবং তাকে অধিক কষ্ট দাও। [মুসলিম: ২০৯০]

মোট কথা, সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ হতে বারণ করা এবং উম্মতের সংশোধন ও তাদের সতর্ক করা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নবুওয়তী জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ও সত্তাগত গুণ। তার জীবনের কোন একটি অধ্যায় ও কোন প্রেক্ষাপটেই তা তার থেকে পৃথক হয়নি। যারা তার নিকটাত্মীয় ছিল, তার সাথে যাদের সম্পর্ক ছিল তাদের সকলকেই তিনি সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ হতে বারণ করতেন। আর তিনি যখন যেখানে যে অবস্থাতে থাকতেন উম্মতদের সতর্ক করতেন এবং তাদের খারাব কাজ হতে বাঁচাতেন। কথাও কোন অন্যায় অনাচার সংঘটিত হতে দেখলে তা থেকে তাদের বিরত রাখার জন্য তিনি আপ্রাণ চেষ্টা চালাতেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আদর্শের অনুকরণ ও তার আনুগত্যতা প্রমাণ রাখতে হলে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ হতে বারণ করার বিষয়টি অধিক গুরুত্বপূর্ণ। সাহাবীরা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিতেন এবং তারা তাদের কর্মক্ষেত্রে ও জীবনের বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এ অনুপম আদর্শের যথার্থ অনুকরণ করতেন। যেমন, তুফায়েল ইবন আমর আদদাউস ইসলাম গ্রহণ করার পর তিনি তার স্বজাতির নিকট দৌড়ে গেলেন এবং সাথে সাথে তাদের ঈমানের দাওয়াত দিতে আরম্ভ করলেন। তাদের তিনি অন্যায় ও মন্দ কাজ হতে সতর্ক করতে লাগলেন। এমনকি তার সম্প্রদায়ের অনেক লোককেই সে শিরক ও অন্যায় হতে মুক্ত করে নিয়ে আসেন। যার ফলে তার গোত্র দাউস সম্প্রদায়ের একটি বড় অংশ ইসলাম গ্রহণ করে। [আবু দাউদ: ২৫৪৯, আলবানী সহীহ বলেছেন।]



সাহাবীরা একেবারে কঠিন রোগাক্রান্ত ও মুমূর্ষু অবস্থায়ও লোকদের সৎ কাজের আদেশ ও মন্দ কাজ হতে সতর্ক করতেন। কোন অবস্থাতেই তারা এ দায়িত্ব পালন হতে বিরত থাকতেন না। ওমর রা. এর ঘটনা তার একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। তিনি যখন মৃত্যু শয্যায় শায়িত ছিলেন তখন একজন যুবক তাকে দেখতে গেল। আর তার পরিধেয় কাপড় তার পায়ের টাখনুর নিচে ঝুলতে ছিল। ওমর রা. যখন এ দৃশ্য দেখলেন তখন তিনি সাথে সাথে যুবকটিকে সতর্ক করলেন। তার মৃত্যু শয্যা ও দেশের অবস্থার চিন্তা বালকটিকে সতর্ক করা হতে তাকে বিন্দু পরিমাণও বিরত রাখতে পারেনি। তিনি বালকটিকে কাপড় উঁচা করে পরিধান করতে নির্দেশ দিলেন এবং ঝুলিয়ে কাপড় পরিধান করতে না করেন। [বুখারী: ৩৭০০]

বর্তমান সময়ের বাস্তবতার দিক লক্ষ করলে আমরা দেখতে পাই, উম্মতের অধিকাংশ বড় বড় নামী-দামী লোক ও অধিক মর্যাদাশীল নারী-পুরুষরা ইসলামের এ মহান ও অতীব গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বটি পালন হতে পিছিয়ে আছে। যার কারণে সমাজে অন্যায়-অনাচার, আল্লাহর নাফরমানি, শরীয়ত বিরোধী কার্যকলাপ, বিশৃঙ্খলা, অন্ধানুকরণ, কু-প্রবৃত্তির পূজারীদের দাপট, যুলুম নির্যাতন ও প্রকাশ্যে- দিবালোকে অপরাধের ঘটনা অধিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারই ফলশ্রুতিতে বর্তমানে আমরা দেখতে পাই সামাজিক অবক্ষয়, মুসলিম উম্মাহর পতন ও তাদের করুণ পরিণতি। তাদের পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তি খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছে, ভেঙ্গে গেছে তাদের সামাজিক অবকাঠামো এবং দুর্বল হয়ে পড়েছে তাদের মনোবল। আজ তাদের শৌর্যবীর্য, গৌরব ও ঐতিহ্য বলতে আর কিছুই অবশিষ্ট নাই।

মুসলিমদের এ ধরনের দুর্বলতা ও পিছিয়ে থাকার অন্তর্নিহিত অনেক কারণ থাকতে পারে। তবে এর উল্লেখযোগ্য কতক কারণ হল, সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ হতে বারণ করা যে কত গুরুত্বপূর্ণ সে সম্পর্কে তাদের জ্ঞানের পরিধির সীমাবদ্ধতা এবং কাজটির প্রতি অমনোযোগী হওয়া। এ মহান দায়িত্বটির প্রয়োজনীয়তা, যথাযথ মর্যাদা ও গুরুত্ব অনুধাবন করতে না পারাও পিছিয়ে থাকার অন্যতম কারণ। এ ছাড়া এর আরও কারণ হল, নিজেকে এ দায়িত্বের জন্য উপযুক্ত বলে বিশ্বাস না করা। যার ফলে সে মনে করে এ কাজটি করার দায়িত্ব তো আমার নয়, এটা-তো তারাই করবে যারা আমার চেয়ে বড়। অন্যদের দায়িত্ব বলে বিশ্বাস করে দায়িত্বটিকে অন্যদের গাড়ে চাপিয়ে দেয়ার মানসিকতা তার মধ্যে কাজ করে। এ ছাড়াও গুনাহ, অন্যায়-অনাচারে লিপ্ত হওয়ার কারণে দায়িত্বটির গুরুত্ব তার নিকট গৌণ হওয়ায় এ দায়িত্ব পালনের প্রতি তার অনীহা জাগ্রত হয়। এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে সব কষ্ট, যুলুম, নির্যাতনের স্বীকার হতে হয়, তার উপর ধৈর্য ধারণের মানসিকতা না থাকাও দায়িত্ব পালনে অবহেলা করার অন্যতম কারণ। আর মানুষের পক্ষ হতে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা সমালোচনার মুখোমুখি হওয়াকে ভয় করাও এ দায়িত্ব পালন হতে মানুষকে দূরে রাখে।

এ ছাড়াও বর্তমানে আমাদের মধ্যে যে সব দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে, তার মূল কারণ হল, ঈমানী দুর্বলতা, দ্বীন সম্পর্কে সঠিক বুঝ না থাকা এবং দ্বীনের মূল চেতনা আমাদের মধ্যে অনুপস্থিত থাকা। যার প্রতি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার স্বীয় বাণীতে ইশারাও করে গিয়েছেন। বর্তমানে ঘর থেকে নিয়ে মাদ্রাসা, মসজিদ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ প্রতিটি সেক্টরে দ্বীনের চর্চা ও অনুশীলনের ঘাটতিও এর জন্য অনেকাংশে দায়ী। আমাদের এ দুর্বলতা ও অলসতার ফলে অচিরেই সমাজে বাতিল মাথা ছাড়া দিয়ে উঠবে এবং দ্বীনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সংকোচিত হয়ে পড়বে। আর তখন এর পরিণতি যে কত ভয়াবহ হবে, তা আমাদের সমাজের সাধারণ মানুষ তো দুরের কথা অনেক বড় বড় জ্ঞানী-গুণীরাও উপলব্ধি করতে পারছে না। ধীরে ধীরে সমাজ থেকে ভালো কাজ গুলো দূর হয়ে যাবে, ভালো লোকের সংখ্যা কমে যাবে এবং অন্যায় অনাচার বৃদ্ধি পাবে। মানুষের অন্তুরে আল্লাহর ভয় বলতে আর কোন কিছুই তখন অবশিষ্ট থাকবে না। পাগলা হাতীর মত মানুষ যা ইচ্ছা তাই করতে থাকবে। তাদের মধ্যে ভালো ও মন্দের কোন পার্থক্য থাকবে না।

হে মুসলিম জাতি! তোমরা হিসাব নিকাশের জন্য প্রস্তুত হও এবং হক্বের দাওয়াত ও খারাব কাজকে প্রতিহত করার যে দায়িত্ব তোমাদের দেয়া হয়েছে তা পালনে সচেষ্ট হও। এ বিষয়ে কথা ও কাজের মাধ্যমে যত প্রকার ভালো কাজ আছে তা পালনে তোমরা একত্র হও এবং ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ কর। আল্লাহর বড়ত্বের প্রতি সম্মান, তার নির্দেশের আনুগত্যতা, আমাদের নবীর আদর্শের অনুকরণ, আল্লাহর নিকট ছাওয়াব ও বিনিময়ের আশা এসব কোন কিছুই যেন তোমাদের থেকে বিচ্যুত না হয়। আল্লাহর আযাব হতে মুক্তি পেতে হলে, তোমরা কোন ক্রমেই তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন হতে পিছ পা হবে না। মনে রাখতে হবে তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্বকে খাট করে দেখার কোনই অবকাশ নাই। বরং তোমাদের দেয়া দায়িত্বের গুরুত্ব অধিক। দায়িত্বের তুলনায় তোমরা যে চেষ্টা ব্যয় করে থাক তা খুবই নগণ্য। এ চেষ্টা দিয়ে তোমরা তোমাদের লক্ষ্যে পৌছতে পারবে না।

হে আল্লাহ! তুমি আমাদের জন্য আমাদের উপর অর্পিত যাবতীয় দায় দায়িত্বকে সহজ করে দিও। আমি আমার এ নিবন্ধের দ্বারা একমাত্র তোমাদের সংশোধন করতে এবং তোমাদের মধ্যে অনুভূতিকে জাগ্রত করতে চেষ্টা করছি। তাওফীক দাতাতো একমাত্র আল্লাহ। আমরা তার উপরই একমাত্র তাওয়াক্কুল করি এবং তার দিকেই আমাদের ফিরে যাওয়া।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন