HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
নামাযে আমরা কীভাবে দু‘আ করব
লেখকঃ শাইখ আবদুর রহমান বিন মুবারক আলী
৩
রুকূতেঅধিকাংশ মুসল্লী রুকূতে গিয়ে কেবল ‘‘সুব্হা-না রাবিবয়াল আযীম’’- এ তাসবীহটি পাঠ করে থাকেন। অথচ রুকূতে গিয়ে আল্লাহর নবী ﷺ অনেক সুন্দর বাক্য দ্বারা আল্লাহর প্রশংসা করতেন এবং ক্ষমাপ্রার্থনা করতেন। যা বিভিন্ন হাদীসে উল্লেখ রয়েছে। নিচে এগুলো উল্লেখ করা হলো :
১. রুকূতে নবী ﷺ আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতেন :
আয়েশা (রাঃ) বলেন, সূরা নাসর নাযিল হওয়ার পর নবী ﷺ বেশি করে রুকূ ও সিজদার মধ্যে এ দু‘আ পড়তেন-
سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ رَبَّنَا وَبِحَمْدِكَ اَللّٰهُمَّ اغْفِرْ لِيْ
উচ্চারণ : সুব্হা-নাকা আল্লা-হুম্মা রববানা ওয়াবিহামদিকা আল্লা-হুম্মাগ্ফিরলী।
অর্থ : হে আমাদের প্রতিপালক! তোমার প্রশংসার সাথে আমরা তোমার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দাও। [সহীহ বুখারী, হা/৭৯৪; সহীহ মুসলিম, হা/১১১৩; আবু দাউদ, হা/৮৭৭; নাসাঈ, হা/১১২২; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪২০৯; ইবনে খুযায়মা, হা/৬০৫।]
২. রুকূতে নবী ﷺ আল্লাহর গুণগান করতেন :
আয়েশা (রাঃ) আরো বলেন, নবী ﷺ রুকূ ও সিজদার মধ্যে পড়তেন-
سُبُّوْحٌ قُدُّوْسٌ رَبُّ الْمَلَائِكَةِ وَ الْرُّوْحِ
উচ্চারণ : সুববূহুন কুদ্দূসুন, রাববুল মালা-ইকাতি ওয়ার রূহ।
অর্থ : আল্লাহ পবিত্র ও ত্রুটিমুক্ত; তিনি জিবরাঈল (আঃ) সহ সকল ফেরেশতার রব। [সহীহ মুসলিম, হা/১১১৯; আবু দাউদ, হা/৮৭২; নাসাঈ, হা/১০৪৮; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪১০৯; ইবনে খুযায়মা, হা/৬০৬; ইবনে হিববান, হা/১৮৯৯; দার কুতনী, হা/১৩০০; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪০৬৩।]
৩. রুকূতে নবী ﷺ আল্লাহর বড়ত্ব ও মহত্ত্ব বর্ণনা করতেন :
আওফ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী ﷺ এর সাথে নামাযে দাঁড়ালাম। সে নামাযে তিনি সূরা বাকারা পড়ার পরিমাণ সময় রুকূর মধ্যে ছিলেন। এ সময় তিনি এ তাসবীহ পাঠ করেন-
سُبْحَانَ ذِى الْجَبَرُوْتِ وَ الْمَلَكُوْتِ وَالْكِبْرِيَاءِ وَ الْعَظْمَةِ
উচ্চারণ : সুব্হানা যিল্ যাবারূতি ওয়াল্ মালাকূতি ওয়াল্ কিব্রিয়াই ওয়াল্ ‘আয্মাতি।
অর্থ : আমি পবিত্রতা বর্ণনা করছি সেই মহান সত্তার যিনি প্রতাপশালী, রাজত্ব, বড়ত্ব ও মহত্ত্বের মালিক। [আবূ দাঊদ, হা/৮৭৩, নাসায়ী হা/১১৩২; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪০২৬; মুসনাদুল বাযযার, হা/২৭৫০; মুজামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১৫৪৫০।]
৪. রুকূতে নবী ﷺ বিনয় প্রকাশ করতেন :
আলী (রাঃ) বলেন, নবী ﷺ যখন রুকূতে যেতেন, তখন এ দু‘আ পড়তেন-
اَللّٰهُمَّ لَكَ رَكَعْتُ وَبِكَ اٰمَنْتُ وَ لَكَ اَسْلَمْتُ خَشَعَ لَكَ سَمْعِىْ وَ بَصَرِىْ وَ مُخِّىْ وَ عَظْمِىْ وَ عَصَبِىْ
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা লাকা রাকা‘তু, ওয়াবিকা আ-মানতু, ওয়ালাকা আসলামতু, খাশা‘আ লাকা সাম্য়ী ওয়া বাসারী ওয়া মুখ্খী ওয়া ‘আয্মী ওয়া ‘আসাবী।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার জন্য রুকূ করছি, আপনার প্রতি ঈমান এনেছি, আপনার কাছে আত্মসমর্পণ করেছি। আমার কান, চোখ, মগজ, হাড় এবং শিরা-উপশিরা সবই আপনার জন্য বিনয় প্রকাশ করছে। [সহীহ মুসলিম, হা/১৮৪৮; আবু দাউদ, হা/৭৬০; তিরমিযী, হা/৩৪২১; নাসাঈ, হা/১০৫০; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৬০; ইবনে খুযায়মা, হা/৬০৭; ইবনে হিববান, হা/১৯০১; মুসনাদে বাযযার, হা/৫৩৬; মুসনাদে আবু ই‘আলা, হা/৫৭৪; দার কুতনী, হা/১২৯৪; মু‘জামুল আওসাত, হা/৪৫৫২; সুনানে সুগরা লি বায়হাকী, হা/২৬৭।]
১. রুকূতে নবী ﷺ আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতেন :
আয়েশা (রাঃ) বলেন, সূরা নাসর নাযিল হওয়ার পর নবী ﷺ বেশি করে রুকূ ও সিজদার মধ্যে এ দু‘আ পড়তেন-
سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ رَبَّنَا وَبِحَمْدِكَ اَللّٰهُمَّ اغْفِرْ لِيْ
উচ্চারণ : সুব্হা-নাকা আল্লা-হুম্মা রববানা ওয়াবিহামদিকা আল্লা-হুম্মাগ্ফিরলী।
অর্থ : হে আমাদের প্রতিপালক! তোমার প্রশংসার সাথে আমরা তোমার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দাও। [সহীহ বুখারী, হা/৭৯৪; সহীহ মুসলিম, হা/১১১৩; আবু দাউদ, হা/৮৭৭; নাসাঈ, হা/১১২২; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪২০৯; ইবনে খুযায়মা, হা/৬০৫।]
২. রুকূতে নবী ﷺ আল্লাহর গুণগান করতেন :
আয়েশা (রাঃ) আরো বলেন, নবী ﷺ রুকূ ও সিজদার মধ্যে পড়তেন-
سُبُّوْحٌ قُدُّوْسٌ رَبُّ الْمَلَائِكَةِ وَ الْرُّوْحِ
উচ্চারণ : সুববূহুন কুদ্দূসুন, রাববুল মালা-ইকাতি ওয়ার রূহ।
অর্থ : আল্লাহ পবিত্র ও ত্রুটিমুক্ত; তিনি জিবরাঈল (আঃ) সহ সকল ফেরেশতার রব। [সহীহ মুসলিম, হা/১১১৯; আবু দাউদ, হা/৮৭২; নাসাঈ, হা/১০৪৮; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪১০৯; ইবনে খুযায়মা, হা/৬০৬; ইবনে হিববান, হা/১৮৯৯; দার কুতনী, হা/১৩০০; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪০৬৩।]
৩. রুকূতে নবী ﷺ আল্লাহর বড়ত্ব ও মহত্ত্ব বর্ণনা করতেন :
আওফ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী ﷺ এর সাথে নামাযে দাঁড়ালাম। সে নামাযে তিনি সূরা বাকারা পড়ার পরিমাণ সময় রুকূর মধ্যে ছিলেন। এ সময় তিনি এ তাসবীহ পাঠ করেন-
سُبْحَانَ ذِى الْجَبَرُوْتِ وَ الْمَلَكُوْتِ وَالْكِبْرِيَاءِ وَ الْعَظْمَةِ
উচ্চারণ : সুব্হানা যিল্ যাবারূতি ওয়াল্ মালাকূতি ওয়াল্ কিব্রিয়াই ওয়াল্ ‘আয্মাতি।
অর্থ : আমি পবিত্রতা বর্ণনা করছি সেই মহান সত্তার যিনি প্রতাপশালী, রাজত্ব, বড়ত্ব ও মহত্ত্বের মালিক। [আবূ দাঊদ, হা/৮৭৩, নাসায়ী হা/১১৩২; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪০২৬; মুসনাদুল বাযযার, হা/২৭৫০; মুজামুল কাবীর লিত তাবারানী, হা/১৫৪৫০।]
৪. রুকূতে নবী ﷺ বিনয় প্রকাশ করতেন :
আলী (রাঃ) বলেন, নবী ﷺ যখন রুকূতে যেতেন, তখন এ দু‘আ পড়তেন-
اَللّٰهُمَّ لَكَ رَكَعْتُ وَبِكَ اٰمَنْتُ وَ لَكَ اَسْلَمْتُ خَشَعَ لَكَ سَمْعِىْ وَ بَصَرِىْ وَ مُخِّىْ وَ عَظْمِىْ وَ عَصَبِىْ
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা লাকা রাকা‘তু, ওয়াবিকা আ-মানতু, ওয়ালাকা আসলামতু, খাশা‘আ লাকা সাম্য়ী ওয়া বাসারী ওয়া মুখ্খী ওয়া ‘আয্মী ওয়া ‘আসাবী।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার জন্য রুকূ করছি, আপনার প্রতি ঈমান এনেছি, আপনার কাছে আত্মসমর্পণ করেছি। আমার কান, চোখ, মগজ, হাড় এবং শিরা-উপশিরা সবই আপনার জন্য বিনয় প্রকাশ করছে। [সহীহ মুসলিম, হা/১৮৪৮; আবু দাউদ, হা/৭৬০; তিরমিযী, হা/৩৪২১; নাসাঈ, হা/১০৫০; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৬০; ইবনে খুযায়মা, হা/৬০৭; ইবনে হিববান, হা/১৯০১; মুসনাদে বাযযার, হা/৫৩৬; মুসনাদে আবু ই‘আলা, হা/৫৭৪; দার কুতনী, হা/১২৯৪; মু‘জামুল আওসাত, হা/৪৫৫২; সুনানে সুগরা লি বায়হাকী, হা/২৬৭।]
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন