HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
সালাত শিক্ষা
লেখকঃ ড. আব্দুল্লাহ ইবন আহমাদ আলী আয-যাইদ
১১
মুসাফিরের সালাতআল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿يُرِيدُ ٱللَّهُ بِكُمُ ٱلۡيُسۡرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ ٱلۡعُسۡرَ﴾ [ البقرة : ١٨٥ ]
“আল্লাহ তোমাদের সহজ চান, কঠিন চান না।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ১৮৫]
ইসলাম একটি সহজ ধর্ম। আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কোনো দায়িত্ব অর্পন করেন না এবং এমন কোনো আদেশ তার ওপর চাপিয়ে দেন না, যা পালনে সে অক্ষম। তাই সফরে কষ্টের আশংকা থাকায় আল্লাহ সফর অবস্থায় দু’টি কাজ সহজ করে দিয়েছেন।
এক: সালাত কসর করে পড়া। অর্থাৎ চার রাকাতবিশিষ্ট ফরয সালাত দু’রাকাত করে পড়া। অতএব, (হে প্রিয় পাঠক পাঠিকা) আপনি সফরকালে যোহর, আসর এবং এশার সালাত চার রাকাতের পরিবর্তে দু’রাকাত পড়বেন। তবে মাগরিব ও ফজর আসল অবস্থায় বাকি থাকবে। এ দু’টি কসর করে পড়লে চলবে না। সালাতে কসর আল্লাহর তরফ থেকে রুখসত তথা সহজিকরণ। আর আল্লাহ যা সহজ করে দেন তা মেনে নেওয়া ও সে অনুযায়ী আমল করা আল্লাহর কাছে পছন্দের বিষয়। যেরূপভাবে তিনি পছন্দ করেন আযীমত (আবশ্যিক বিধান) যথার্থরূপে বাস্তবায়িত হওয়া।
পায়ে হেঁটে, জীব-জন্তুর পিঠে চড়ে, ট্রেনে, নৌযানে, প্লেনে এবং মোটর গাড়িতে সফর করার ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। সফরের মাধ্যম যাই হোক না-কেন, সালাত কসর করে পড়ার ক্ষেত্রে এর কোনো প্রভাব নেই। অর্থাৎ শরী‘আতের পরিভাষায় যাকে সফর বলা হয় এমন সকল সফরেই চার রাকাতবিশিষ্ট সালাত কসর করে পড়ার বিধান রয়েছে।
দুই: দুই সালাত একত্র করে আদায় করা।
মুসাফিরের জন্য দুই ওয়াক্তের সালাত এক ওয়াক্তে জমা করা বৈধ। অতএব, মুসাফির যোহর ও আসর একত্র করে অনুরূপভাবে মাগরিব ও এশা একত্র করে পড়তে পারবে। অর্থাৎ দুই সালাতের সময় হবে এক এবং ঐ একই সময়ে দুই ওয়াক্তের সালাত আলাদা আলাদাভাবে আদায় করার অবকাশ রয়েছে। যোহরের সালাত পড়ার পর বিলম্ব না করে আসরের সালাত পড়বে অথবা মাগরিবের সালাত পড়ার পরেই সাথে সাথে এশার সালাত পড়বে। যোহর-আসর অথবা মাগরিব-এশা ছাড়া অন্য সালাত একত্রে আদায় করা বৈধ নয়। যেমন, (এশার সাথে ফজর বা) ফজরের সাথে যোহর অথবা আসরের সাথে মাগরিবকে জমা করা বৈধ নয়।
﴿يُرِيدُ ٱللَّهُ بِكُمُ ٱلۡيُسۡرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ ٱلۡعُسۡرَ﴾ [ البقرة : ١٨٥ ]
“আল্লাহ তোমাদের সহজ চান, কঠিন চান না।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ১৮৫]
ইসলাম একটি সহজ ধর্ম। আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কোনো দায়িত্ব অর্পন করেন না এবং এমন কোনো আদেশ তার ওপর চাপিয়ে দেন না, যা পালনে সে অক্ষম। তাই সফরে কষ্টের আশংকা থাকায় আল্লাহ সফর অবস্থায় দু’টি কাজ সহজ করে দিয়েছেন।
এক: সালাত কসর করে পড়া। অর্থাৎ চার রাকাতবিশিষ্ট ফরয সালাত দু’রাকাত করে পড়া। অতএব, (হে প্রিয় পাঠক পাঠিকা) আপনি সফরকালে যোহর, আসর এবং এশার সালাত চার রাকাতের পরিবর্তে দু’রাকাত পড়বেন। তবে মাগরিব ও ফজর আসল অবস্থায় বাকি থাকবে। এ দু’টি কসর করে পড়লে চলবে না। সালাতে কসর আল্লাহর তরফ থেকে রুখসত তথা সহজিকরণ। আর আল্লাহ যা সহজ করে দেন তা মেনে নেওয়া ও সে অনুযায়ী আমল করা আল্লাহর কাছে পছন্দের বিষয়। যেরূপভাবে তিনি পছন্দ করেন আযীমত (আবশ্যিক বিধান) যথার্থরূপে বাস্তবায়িত হওয়া।
পায়ে হেঁটে, জীব-জন্তুর পিঠে চড়ে, ট্রেনে, নৌযানে, প্লেনে এবং মোটর গাড়িতে সফর করার ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। সফরের মাধ্যম যাই হোক না-কেন, সালাত কসর করে পড়ার ক্ষেত্রে এর কোনো প্রভাব নেই। অর্থাৎ শরী‘আতের পরিভাষায় যাকে সফর বলা হয় এমন সকল সফরেই চার রাকাতবিশিষ্ট সালাত কসর করে পড়ার বিধান রয়েছে।
দুই: দুই সালাত একত্র করে আদায় করা।
মুসাফিরের জন্য দুই ওয়াক্তের সালাত এক ওয়াক্তে জমা করা বৈধ। অতএব, মুসাফির যোহর ও আসর একত্র করে অনুরূপভাবে মাগরিব ও এশা একত্র করে পড়তে পারবে। অর্থাৎ দুই সালাতের সময় হবে এক এবং ঐ একই সময়ে দুই ওয়াক্তের সালাত আলাদা আলাদাভাবে আদায় করার অবকাশ রয়েছে। যোহরের সালাত পড়ার পর বিলম্ব না করে আসরের সালাত পড়বে অথবা মাগরিবের সালাত পড়ার পরেই সাথে সাথে এশার সালাত পড়বে। যোহর-আসর অথবা মাগরিব-এশা ছাড়া অন্য সালাত একত্রে আদায় করা বৈধ নয়। যেমন, (এশার সাথে ফজর বা) ফজরের সাথে যোহর অথবা আসরের সাথে মাগরিবকে জমা করা বৈধ নয়।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন