HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
হজ কিভাবে মাবরূর হবে
লেখকঃ নুমান বিন আবুল বাশার
২
হজ কিভাবে মাবরূর হবে?আল্লাহ তাআলা হজে মাবরুরের জন্য মহা পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছেন। রাসুলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনছেনঃ হজে মাবরুরের একমাত্র প্রতিদান জান্নাত। [বুখারী- ১৭৭৩]
হজে মাবরূর : যে হজে বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগী এবং ভাল কাজ করা হয় তাকে হজে মাবরুর তথা গ্রহণযোগ্য হজ বলে। [লাতায়েফুল মাআরেফ : পৃ-৪১০]
আরবী ‘বির’ থেকে মাবরূর। এই ‘বির’ শব্দটি দুটো অর্থে ব্যবহৃত হয়ঃ
এক. মানুষের সাথে সদ্ব্যবহার ও সুসম্পর্ক। যার বিরপরীত হল দুর্ব্যবহার। হাদীছে বর্ণীত আছে : (আল-বির হুসনুল খালকি) বির হলো সদ্ব্যবহার [মুসলিম: ২৫৫৩] মুছনাদ গ্রন্থে সাহাবী যাবের (রাঃ) রাসুলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন: একদা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল কে জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! হজের মধ্যে বির বা সৎকর্ম কি? রাসুল (ﷺ) উত্তরে বললেনঃ ‘‘মানুষকে আহার দান, বেশি বেশি সালামের আদান প্রদান। [ফাতহুল বারী : ৪৪৪৬]
দুই. অধিকহারে ইবাদত বন্দেগী ও তাকওয়ার গুনাবলী অর্জন। যার বিপরীত হল গুনাহ বা নাফরমানী। আল্লাহ তাআলা বলেন :
أَتَأْمُرُونَ النَّاسَ بِالْبِرِّ وَتَنْسَوْنَ أَنْفُسَكُمْ
তোমরা মানুষকে সৎকর্মের আদেশ কর। অথচ নিজেদের কে ভুলে যাও?। [বাকারা : ৪৪]
ইমাম কুরতুবী রহ. বলেন হজে মাবরুরের ব্যাখ্যায় যত মত আছে সবগুলো কাছাকাছি অর্থ বহন করে। তা হলো হজ সম্পাদনকারী হজের সকল বিধান শরীয়তের চাহিদা অনুযায়ী যথাস্থানে পরিপূর্ণভাবে আদায় করবে। [ফতহুলবারী : ৪৪৬]
অতএব কেহ বায়তুল্লাহর হজ করলেই তার হজ, হজে মাবরুর হবে না। একদা মুজাহিদ রহ. বলেছিলেন কত বিপুল সংখ্যক হাজীর সমাগম! তখন ইবনে উমার (রাঃ) বলেন ‘বাস্তবে হাজীর সংখ্যা খুবই সীমিত বরং তুমি বলতে পারো কাফেলার সংখ্যা কতইনা বেশি।’’ [মোছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক : ৮৮৩৬]
হজ আদায়কারী লোক বিভিন্ন প্রাকার হওয়ার কারনে এমন কিছু বিশেষ নীতি উল্লেখ করা প্রয়োজন যা হাজীকে বিশেষভাবে সহায়তা করবে। যেন তার হজ হজে মাবরুর হয় ও শ্রম সার্থক হয়।
হজে মাবরূর : যে হজে বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগী এবং ভাল কাজ করা হয় তাকে হজে মাবরুর তথা গ্রহণযোগ্য হজ বলে। [লাতায়েফুল মাআরেফ : পৃ-৪১০]
আরবী ‘বির’ থেকে মাবরূর। এই ‘বির’ শব্দটি দুটো অর্থে ব্যবহৃত হয়ঃ
এক. মানুষের সাথে সদ্ব্যবহার ও সুসম্পর্ক। যার বিরপরীত হল দুর্ব্যবহার। হাদীছে বর্ণীত আছে : (আল-বির হুসনুল খালকি) বির হলো সদ্ব্যবহার [মুসলিম: ২৫৫৩] মুছনাদ গ্রন্থে সাহাবী যাবের (রাঃ) রাসুলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন: একদা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল কে জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! হজের মধ্যে বির বা সৎকর্ম কি? রাসুল (ﷺ) উত্তরে বললেনঃ ‘‘মানুষকে আহার দান, বেশি বেশি সালামের আদান প্রদান। [ফাতহুল বারী : ৪৪৪৬]
দুই. অধিকহারে ইবাদত বন্দেগী ও তাকওয়ার গুনাবলী অর্জন। যার বিপরীত হল গুনাহ বা নাফরমানী। আল্লাহ তাআলা বলেন :
أَتَأْمُرُونَ النَّاسَ بِالْبِرِّ وَتَنْسَوْنَ أَنْفُسَكُمْ
তোমরা মানুষকে সৎকর্মের আদেশ কর। অথচ নিজেদের কে ভুলে যাও?। [বাকারা : ৪৪]
ইমাম কুরতুবী রহ. বলেন হজে মাবরুরের ব্যাখ্যায় যত মত আছে সবগুলো কাছাকাছি অর্থ বহন করে। তা হলো হজ সম্পাদনকারী হজের সকল বিধান শরীয়তের চাহিদা অনুযায়ী যথাস্থানে পরিপূর্ণভাবে আদায় করবে। [ফতহুলবারী : ৪৪৬]
অতএব কেহ বায়তুল্লাহর হজ করলেই তার হজ, হজে মাবরুর হবে না। একদা মুজাহিদ রহ. বলেছিলেন কত বিপুল সংখ্যক হাজীর সমাগম! তখন ইবনে উমার (রাঃ) বলেন ‘বাস্তবে হাজীর সংখ্যা খুবই সীমিত বরং তুমি বলতে পারো কাফেলার সংখ্যা কতইনা বেশি।’’ [মোছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক : ৮৮৩৬]
হজ আদায়কারী লোক বিভিন্ন প্রাকার হওয়ার কারনে এমন কিছু বিশেষ নীতি উল্লেখ করা প্রয়োজন যা হাজীকে বিশেষভাবে সহায়তা করবে। যেন তার হজ হজে মাবরুর হয় ও শ্রম সার্থক হয়।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন