HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
হজ কিভাবে মাবরূর হবে
লেখকঃ নুমান বিন আবুল বাশার
৭
পাঁচ : সর্বক্ষন ইবাদতে লিপ্ত থাকা।হজ সম্পর্কিত একাধিক আয়াতে হজ পালনের সময় অধিক হারে ইবাদত বন্দেগিতে লিপ্ত থাকতে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। বলা হয়েছে :
وَمَا تَفْعَلُوا مِنْ خَيْرٍ يَعْلَمْهُ اللَّهُ وَتَزَوَّدُوا فَإِنَّ خَيْرَ الزَّادِ التَّقْوَى
আর তোমরা তোমরা যা কিছু সৎ কাজ কর আল্লাহ তাআলা তা জানেন। আর তোমরা পাথেয় সাথে নিয়ে নাও, নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম পাথেয় হচ্ছে খোদাভীতি। [বাকারা: ১৯৭]
* হজ পালন কালে সর্বক্ষন ইবাদতে মগ্ন থাকার মত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হচ্ছে :
১. আত্নিক আমল : যথা নিষ্ঠা, মহাববত, তাওয়াক্কুল, ভয়, আশা, সম্মান, বিনয়, অক্ষমতা প্রকাশ, কায়মনোবাক্য, তওবা, আত্মসমর্পন, ধৈর্য্য, সন্তুষ্টি, প্রশান্তি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে হজ আদায়ের সময় সর্বদা মগ্ন থাকা উচিত। কারণ ইসলাম এসবের উপর নির্ভরশীল। ইবনুল কাইয়্যূম (র.) বলেন :
ومن تأمل الشريعة في مصادرها علم إرتباط أعمال الجوارح بأعمال القلوب وإنها لا تنفغ بدونها، وإن أعمال القلوب افرض من أعمال الجوارح وعبودية القلب أعظم من عبودية الجوارح وأكثر وأدوم فهي واجبة في كل وقت .
যে শরীয়তের উৎস ও প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে গবেষনা করবে। সে জানতে পারবে যে দৈহিক আমল আত্নিক আমলের সাথে সম্পৃক্ত। আর আত্নিক ইবাদত দৈহিক ইবাদত অপেক্ষা উত্তম, অধিক ও চিরস্থায়ী যা সর্বক্ষণ ওয়াজিব। [বাদায়েউল ফাওয়ায়েদ-৩:৩৩০]
২. কুরআন তেলাওয়াত, জিকির ও ইস্তিগফার। আল্লাহ তাআলা হজ সম্পর্কিত একাধিক আয়াতে জিকির ও ইস্তিগফার তথা ক্ষমা প্রার্থনার প্রতি আদেশ করেছেন। তালবিয়া পাঠ ও জিকিরের প্রতি উৎসাহ দিয়ে রসুল (ﷺ) বলেছেনঃ ‘‘যেই তালবিয়া পাঠ করবে বা তাকবির ধ্বনী উচ্চারন করবে তাকে অবশ্যই সুসংবাদ দেওয়া হবে।’’ এবং নবী করিম (ﷺ) কে সর্বোত্তম হাজী সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন : أكثر هم الله ذكرا অধিক পরিমানে আল্লাহর জিকিরকারী।
৩. কল্যাণকর কাজ করা।
ইবনে রজব বলেন : হাজীদের যে সকল উত্তম গুনাবলী অবলম্বন করা প্রয়োজন তা নবী করিম (ﷺ) এর এই ওছিয়্যতে সন্নিবেশিত হয়েছে। যা তিনি আবু জুরাই হুযায়মিকে করেছিলেন। তিনি বলেন :
لا تحقرن من المعروف شيئا ولو أن تفرغ من دلوك في إناء المستسقي ولو أن تعطى صلة الحبل، ولو أن تعطى شسع النمل، ولو أن تمحو الشيء من طريق الناس يؤذيهم، ولو أن تلقى أخاك ووجهك إليه منطلق، ولو أن تلقى أخاك المسلم فتسلم عليه ولو أن تؤنس الوحشان في الأرض .
কল্যাণকর কোন কাজকেই তুমি তুচ্ছজ্ঞান করবে না, চাই সেটা পিপাসার্তের পাত্রে তোমার বালতি খালি করে হোক, বা মিলন রজু প্রদান করে হোক বা সামান্য স্যান্ডেলের ফিতা বা পথ হতে কষ্টদায়ক বস্ত্ত দূর করে হোক, বা কোন ভাইয়ের সহিত হাসি মুখে কথা অথবা কোন মুসলিম ভাইকে সালাম প্রদান করে এমনকি পৃথিবীর দুই বন্য প্রাণীর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে হোক। [লাতায়েফুল মাআরিফ: ৪১১]
ইবনে উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত রাসূল (ﷺ) কে বলা হল: আল্লাহর নিকট সবচে প্রিয় ব্যক্তি কে? রাসূল উত্তরে বললেন :
أحب الناس إلى أنفعهم للناس
আল্লাহর নিকট সেই সবথেকে প্রিয় যে জনগনের সবচেয়ে বেশি উপাকার করে। [তাবারানি আওসাত : ৬:১৩৯]
৪. আল্লাহর দিকে আহবান
হাজীদের মাঝে অজ্ঞতা, মুর্খতা, বিদআত, ভুল ও নিষিদ্ধ কর্মকান্ডের ব্যাপকতা লাভ করেছে। অতএব উলামায়ে কেরাম ও দায়ী ভাইদের জন্য সুকৌশলে উত্তম পন্থায় উপদেশ ও যুক্তি তর্কের মাধ্যমে তাদেরকে দিক নির্দেশনা, উপদেশ ও ব্যাখ্যা প্রদান করা এবং সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করা অবধারিত হয়ে পড়েছে। শুজা বিন ওয়ালিদ বলেন : আমি সুফিয়ান রহ. এর সঙ্গে হজ করছিলাম। দেখলাম আসা যাওয়ার সময় সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করতে করতে তার জবান ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। [সিয়ারু আলামিন নুবালা : ৭/২৫৯]
৫. দোয়া-মুনাজাত ও প্রার্থনা
হজ চাওয়া পাওয়ার মহৎ মৌসুম। যে সময় আল্লাহর মহান দরবারে কায়মনোবাক্যে ধর্ণা দেওয়া উচিৎ। রাসুর (ﷺ) বলেন সর্বোত্তম দোয়া হল আরাফার দোয়া। [তিরমিযি : ৩৫৮৮] তিনি আরও বলেন : হাজীগণ ও ওমরা আদায়কারীগণ আল্লাহর মেহমান। তিনি তাদেরকে ডেকেছেন তারা তার ডাকে সাড়া দিয়েছে এবং তারা তার নিকট যা প্রার্থনা করেছে তিনি তাদের সে প্রার্থনা নিশ্চিত কবুল করেছেন। [ছহীহ আল-জামে : ৩১৭৩]
৬. ইস্তিকামাত-দৃঢ়তা বা অবিচলতা।
হজ সম্পাদনের পর মৃত্যু পর্যন্ত ঈমানের উপর অটল থাকা আল্লাহ ও রাসূলের হুকুমের আনুগত্য করা, যাবতীয় নিষেধাবলী পরিহার করে চলা হজ কবুল হওয়ার প্রমাণ। হাসান বসরি রহ. বলেন হজে মাবরুর হচ্ছে হজ করে দুনিয়া বিমুখ ও আখেরাতমুখী হয়ে ফিরে আসা। প্রমাণ হলো আল্লাহ বলেন—
وَالَّذِينَ اهْتَدَوْا زَادَهُمْ هُدًى وَآَتَاهُمْ تَقْوَاهُمْ
যারা সৎ পথ অবলম্বন করে আল্লাহ তাদের সৎ পথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করেন এবং তাদেরকে মুত্তাকি হওয়ার শক্তি দান করেন। [সূরা : মুহাম্মদ ১৭]
অতএব, হে আমার প্রিয় ভাই! সতর্ক হয়ে চলা উচিত, যেন গড়া জিনিস ভেঙ্গে না যায়, একত্রিত বস্ত্ত বিক্ষিপ্ত না হয়ে যায়, অর্জিত সম্পদ হাতছাড়া হয়ে না যায়, নতুবা সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার পর পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে এবং পরিপাটি হওয়ার পর ত্রুটিযুক্ত হয়ে যাবে। স্বরণ রাখা উচিত, হজ পূর্বকৃত সমূহ অপরাধ মোচন করে দেয়, হজের বদৌলতে তুমি সদ্যপ্রসুত সন্তানের ন্যায় নিষ্পাপ হয়ে ফিরে এসেছো। অতএব সাবধান! এ মহা নেয়ামত প্রাপ্তির পর নাফরমানি করে আল্লাহর বিরোধিতা করোনা। সুতরাং আল্লাহর সাথে জীবনের নতুন অধ্যায়ের সুচনা কর। যা আনুগত্যে ভরপুর হবে। জীবনের শিরোনাম হবে ইস্তিকামাত তথা অটল ও অবিচলতা। আল্লাহ আমাদের ও তোমার সহায় হন।
সমাপ্ত
وَمَا تَفْعَلُوا مِنْ خَيْرٍ يَعْلَمْهُ اللَّهُ وَتَزَوَّدُوا فَإِنَّ خَيْرَ الزَّادِ التَّقْوَى
আর তোমরা তোমরা যা কিছু সৎ কাজ কর আল্লাহ তাআলা তা জানেন। আর তোমরা পাথেয় সাথে নিয়ে নাও, নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম পাথেয় হচ্ছে খোদাভীতি। [বাকারা: ১৯৭]
* হজ পালন কালে সর্বক্ষন ইবাদতে মগ্ন থাকার মত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হচ্ছে :
১. আত্নিক আমল : যথা নিষ্ঠা, মহাববত, তাওয়াক্কুল, ভয়, আশা, সম্মান, বিনয়, অক্ষমতা প্রকাশ, কায়মনোবাক্য, তওবা, আত্মসমর্পন, ধৈর্য্য, সন্তুষ্টি, প্রশান্তি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে হজ আদায়ের সময় সর্বদা মগ্ন থাকা উচিত। কারণ ইসলাম এসবের উপর নির্ভরশীল। ইবনুল কাইয়্যূম (র.) বলেন :
ومن تأمل الشريعة في مصادرها علم إرتباط أعمال الجوارح بأعمال القلوب وإنها لا تنفغ بدونها، وإن أعمال القلوب افرض من أعمال الجوارح وعبودية القلب أعظم من عبودية الجوارح وأكثر وأدوم فهي واجبة في كل وقت .
যে শরীয়তের উৎস ও প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে গবেষনা করবে। সে জানতে পারবে যে দৈহিক আমল আত্নিক আমলের সাথে সম্পৃক্ত। আর আত্নিক ইবাদত দৈহিক ইবাদত অপেক্ষা উত্তম, অধিক ও চিরস্থায়ী যা সর্বক্ষণ ওয়াজিব। [বাদায়েউল ফাওয়ায়েদ-৩:৩৩০]
২. কুরআন তেলাওয়াত, জিকির ও ইস্তিগফার। আল্লাহ তাআলা হজ সম্পর্কিত একাধিক আয়াতে জিকির ও ইস্তিগফার তথা ক্ষমা প্রার্থনার প্রতি আদেশ করেছেন। তালবিয়া পাঠ ও জিকিরের প্রতি উৎসাহ দিয়ে রসুল (ﷺ) বলেছেনঃ ‘‘যেই তালবিয়া পাঠ করবে বা তাকবির ধ্বনী উচ্চারন করবে তাকে অবশ্যই সুসংবাদ দেওয়া হবে।’’ এবং নবী করিম (ﷺ) কে সর্বোত্তম হাজী সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন : أكثر هم الله ذكرا অধিক পরিমানে আল্লাহর জিকিরকারী।
৩. কল্যাণকর কাজ করা।
ইবনে রজব বলেন : হাজীদের যে সকল উত্তম গুনাবলী অবলম্বন করা প্রয়োজন তা নবী করিম (ﷺ) এর এই ওছিয়্যতে সন্নিবেশিত হয়েছে। যা তিনি আবু জুরাই হুযায়মিকে করেছিলেন। তিনি বলেন :
لا تحقرن من المعروف شيئا ولو أن تفرغ من دلوك في إناء المستسقي ولو أن تعطى صلة الحبل، ولو أن تعطى شسع النمل، ولو أن تمحو الشيء من طريق الناس يؤذيهم، ولو أن تلقى أخاك ووجهك إليه منطلق، ولو أن تلقى أخاك المسلم فتسلم عليه ولو أن تؤنس الوحشان في الأرض .
কল্যাণকর কোন কাজকেই তুমি তুচ্ছজ্ঞান করবে না, চাই সেটা পিপাসার্তের পাত্রে তোমার বালতি খালি করে হোক, বা মিলন রজু প্রদান করে হোক বা সামান্য স্যান্ডেলের ফিতা বা পথ হতে কষ্টদায়ক বস্ত্ত দূর করে হোক, বা কোন ভাইয়ের সহিত হাসি মুখে কথা অথবা কোন মুসলিম ভাইকে সালাম প্রদান করে এমনকি পৃথিবীর দুই বন্য প্রাণীর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে হোক। [লাতায়েফুল মাআরিফ: ৪১১]
ইবনে উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত রাসূল (ﷺ) কে বলা হল: আল্লাহর নিকট সবচে প্রিয় ব্যক্তি কে? রাসূল উত্তরে বললেন :
أحب الناس إلى أنفعهم للناس
আল্লাহর নিকট সেই সবথেকে প্রিয় যে জনগনের সবচেয়ে বেশি উপাকার করে। [তাবারানি আওসাত : ৬:১৩৯]
৪. আল্লাহর দিকে আহবান
হাজীদের মাঝে অজ্ঞতা, মুর্খতা, বিদআত, ভুল ও নিষিদ্ধ কর্মকান্ডের ব্যাপকতা লাভ করেছে। অতএব উলামায়ে কেরাম ও দায়ী ভাইদের জন্য সুকৌশলে উত্তম পন্থায় উপদেশ ও যুক্তি তর্কের মাধ্যমে তাদেরকে দিক নির্দেশনা, উপদেশ ও ব্যাখ্যা প্রদান করা এবং সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করা অবধারিত হয়ে পড়েছে। শুজা বিন ওয়ালিদ বলেন : আমি সুফিয়ান রহ. এর সঙ্গে হজ করছিলাম। দেখলাম আসা যাওয়ার সময় সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করতে করতে তার জবান ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। [সিয়ারু আলামিন নুবালা : ৭/২৫৯]
৫. দোয়া-মুনাজাত ও প্রার্থনা
হজ চাওয়া পাওয়ার মহৎ মৌসুম। যে সময় আল্লাহর মহান দরবারে কায়মনোবাক্যে ধর্ণা দেওয়া উচিৎ। রাসুর (ﷺ) বলেন সর্বোত্তম দোয়া হল আরাফার দোয়া। [তিরমিযি : ৩৫৮৮] তিনি আরও বলেন : হাজীগণ ও ওমরা আদায়কারীগণ আল্লাহর মেহমান। তিনি তাদেরকে ডেকেছেন তারা তার ডাকে সাড়া দিয়েছে এবং তারা তার নিকট যা প্রার্থনা করেছে তিনি তাদের সে প্রার্থনা নিশ্চিত কবুল করেছেন। [ছহীহ আল-জামে : ৩১৭৩]
৬. ইস্তিকামাত-দৃঢ়তা বা অবিচলতা।
হজ সম্পাদনের পর মৃত্যু পর্যন্ত ঈমানের উপর অটল থাকা আল্লাহ ও রাসূলের হুকুমের আনুগত্য করা, যাবতীয় নিষেধাবলী পরিহার করে চলা হজ কবুল হওয়ার প্রমাণ। হাসান বসরি রহ. বলেন হজে মাবরুর হচ্ছে হজ করে দুনিয়া বিমুখ ও আখেরাতমুখী হয়ে ফিরে আসা। প্রমাণ হলো আল্লাহ বলেন—
وَالَّذِينَ اهْتَدَوْا زَادَهُمْ هُدًى وَآَتَاهُمْ تَقْوَاهُمْ
যারা সৎ পথ অবলম্বন করে আল্লাহ তাদের সৎ পথে চলার শক্তি বৃদ্ধি করেন এবং তাদেরকে মুত্তাকি হওয়ার শক্তি দান করেন। [সূরা : মুহাম্মদ ১৭]
অতএব, হে আমার প্রিয় ভাই! সতর্ক হয়ে চলা উচিত, যেন গড়া জিনিস ভেঙ্গে না যায়, একত্রিত বস্ত্ত বিক্ষিপ্ত না হয়ে যায়, অর্জিত সম্পদ হাতছাড়া হয়ে না যায়, নতুবা সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার পর পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে এবং পরিপাটি হওয়ার পর ত্রুটিযুক্ত হয়ে যাবে। স্বরণ রাখা উচিত, হজ পূর্বকৃত সমূহ অপরাধ মোচন করে দেয়, হজের বদৌলতে তুমি সদ্যপ্রসুত সন্তানের ন্যায় নিষ্পাপ হয়ে ফিরে এসেছো। অতএব সাবধান! এ মহা নেয়ামত প্রাপ্তির পর নাফরমানি করে আল্লাহর বিরোধিতা করোনা। সুতরাং আল্লাহর সাথে জীবনের নতুন অধ্যায়ের সুচনা কর। যা আনুগত্যে ভরপুর হবে। জীবনের শিরোনাম হবে ইস্তিকামাত তথা অটল ও অবিচলতা। আল্লাহ আমাদের ও তোমার সহায় হন।
সমাপ্ত
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন