HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
হজ কিভাবে মাবরূর হবে
লেখকঃ নুমান বিন আবুল বাশার
৬
চার : গুনাহ, নিষিদ্ধ কাজ ও ভুল থেকে বিরত থাকা।হজের পূণ্য লাভ করা সম্ভব নয় গোনাহ, পাপাচার, অন্যায় হতে বিরত থাকা ও দুরত্ব বজায় রাখা ব্যতীত। তাছাড়া গোনাহ করাতো সর্বাবস্থায় নিষিদ্ধ। আল্লাহ তাআলা হাজীকে বিশেষভাবে গোনাহ পরিহারের আদেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন :
الْحَجُّ أَشْهُرٌ مَعْلُومَاتٌ فَمَنْ فَرَضَ فِيهِنَّ الْحَجَّ فَلَا رَفَثَ وَلَا فُسُوقَ وَلَا جِدَالَ فِي الْحَجِّ
হজের সুবিদিত কয়েকটি মাস আছে এসব মাসে যে হজের পূর্ণ নিয়ত করবে, তার পক্ষে স্ত্রীর সাথে নিরাভরণ হওয়া, অশোভন কোন কাজ করা, ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত হওয়া হজের সময় জায়েজ নয়। [বাকারা : ১৯৭]
এ নিষেধাজ্ঞা স্থান ও কালের উচু মর্যাদার কারণে। আল্লাহ বলেন
وَمَنْ يُرِدْ فِيهِ بِإِلْحَادٍ بِظُلْمٍ نُذِقْهُ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ
এবং যে এ ভূমিতে (মসজিদে হারামে) অন্যায় ভাবে কোন ধর্মদ্রোহী কাজের ইচ্ছা করে, আমি তাকে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি আস্বাদন করাবো। [সূরা হজ- ২৫]
অতএব যে সরাসরি নাফরমানিতে লিপ্ত হবে তার শাস্তি কি হতে পারে? বর্তমানে মানুষের হজ পালনের বাস্তবচিত্র লক্ষ্য করলে অনেক ভূল ও নিষিদ্ধ কর্মকান্ড চোখে পড়বে যার উৎপত্তি আল্লাহর ভয় কম থাকা। অনুরূপ অন্যায় বলে বিবেচিত হবে স্থান ও কালের মর্যাদা প্রতি লক্ষ্য না করা। যা সাধারণত শরিয়ত সম্পর্কে অজ্ঞ হওয়া ও সামাজিক প্রচলনের অনুসারী হওয়ার কারণে হয়ে থাকে।
হজে উল্লেখযোগ্য ভুল ও নিষিদ্ধ কাজ হলো :
ওজর ব্যতিত ইচ্ছাকৃত ভাবে ইহরামের নিষিদ্ধ বিষয়সমূহে লিপ্ত হয়ে পড়া, কথা ও কাজে মুসলমানদের কষ্ট দেওয়া, উত্তম ওয়াক্ত হতে বিলম্ব করে নামাজ আদায় করা, পরনিন্দা, চোগলখুরী, অনর্থক কাজ, ঝগড়া-বিবাদ, অনর্থক কথাবার্তা, অপচয়, কৃপনতা, খাদ্য নষ্ট, দূর্ব্যবহার, উলঙ্গপনা, গোনাহকে স্বাভাবিক মনে করা। যেমন: অবৈধ দৃষ্টি, অবৈধ বিষয়াদি শ্রবন, নারী পুরুষের অবাধ চলাফেরা, নারীর আবৃত অঙ্গ অনাবৃত রাখা, নির্দিষ্ট সময়ে পালনীয় বিধান দ্রুত বা বিলম্বে আদায় করা, অনুরূপ নির্দিষ্ট স্থানে পালন করা।
কতই নির্বুদ্ধিতা! সীমাহীন পরিশ্রম করে, প্রচুর সম্পদ ব্যয় করে এবং নিজের অবস্থা ও সৌন্দর্য্যের পরিবর্তন করে, অপরের বোঝা ও আল্লাহর ক্রোধ বহন করে বাড়ি ফেরা।
الْحَجُّ أَشْهُرٌ مَعْلُومَاتٌ فَمَنْ فَرَضَ فِيهِنَّ الْحَجَّ فَلَا رَفَثَ وَلَا فُسُوقَ وَلَا جِدَالَ فِي الْحَجِّ
হজের সুবিদিত কয়েকটি মাস আছে এসব মাসে যে হজের পূর্ণ নিয়ত করবে, তার পক্ষে স্ত্রীর সাথে নিরাভরণ হওয়া, অশোভন কোন কাজ করা, ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত হওয়া হজের সময় জায়েজ নয়। [বাকারা : ১৯৭]
এ নিষেধাজ্ঞা স্থান ও কালের উচু মর্যাদার কারণে। আল্লাহ বলেন
وَمَنْ يُرِدْ فِيهِ بِإِلْحَادٍ بِظُلْمٍ نُذِقْهُ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ
এবং যে এ ভূমিতে (মসজিদে হারামে) অন্যায় ভাবে কোন ধর্মদ্রোহী কাজের ইচ্ছা করে, আমি তাকে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি আস্বাদন করাবো। [সূরা হজ- ২৫]
অতএব যে সরাসরি নাফরমানিতে লিপ্ত হবে তার শাস্তি কি হতে পারে? বর্তমানে মানুষের হজ পালনের বাস্তবচিত্র লক্ষ্য করলে অনেক ভূল ও নিষিদ্ধ কর্মকান্ড চোখে পড়বে যার উৎপত্তি আল্লাহর ভয় কম থাকা। অনুরূপ অন্যায় বলে বিবেচিত হবে স্থান ও কালের মর্যাদা প্রতি লক্ষ্য না করা। যা সাধারণত শরিয়ত সম্পর্কে অজ্ঞ হওয়া ও সামাজিক প্রচলনের অনুসারী হওয়ার কারণে হয়ে থাকে।
হজে উল্লেখযোগ্য ভুল ও নিষিদ্ধ কাজ হলো :
ওজর ব্যতিত ইচ্ছাকৃত ভাবে ইহরামের নিষিদ্ধ বিষয়সমূহে লিপ্ত হয়ে পড়া, কথা ও কাজে মুসলমানদের কষ্ট দেওয়া, উত্তম ওয়াক্ত হতে বিলম্ব করে নামাজ আদায় করা, পরনিন্দা, চোগলখুরী, অনর্থক কাজ, ঝগড়া-বিবাদ, অনর্থক কথাবার্তা, অপচয়, কৃপনতা, খাদ্য নষ্ট, দূর্ব্যবহার, উলঙ্গপনা, গোনাহকে স্বাভাবিক মনে করা। যেমন: অবৈধ দৃষ্টি, অবৈধ বিষয়াদি শ্রবন, নারী পুরুষের অবাধ চলাফেরা, নারীর আবৃত অঙ্গ অনাবৃত রাখা, নির্দিষ্ট সময়ে পালনীয় বিধান দ্রুত বা বিলম্বে আদায় করা, অনুরূপ নির্দিষ্ট স্থানে পালন করা।
কতই নির্বুদ্ধিতা! সীমাহীন পরিশ্রম করে, প্রচুর সম্পদ ব্যয় করে এবং নিজের অবস্থা ও সৌন্দর্য্যের পরিবর্তন করে, অপরের বোঝা ও আল্লাহর ক্রোধ বহন করে বাড়ি ফেরা।
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন