মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
আল-কুরআনুল কারীমের অর্থানুবাদ প্রেক্ষাপট ও আবশ্যকীয় জ্ঞান
লেখকঃ আলী হাসান তৈয়ব
২
বাংলায় কুরআনের অর্থানুবাদ ও তাফসীর: প্রেক্ষাপট ও প্রয়োজনীয় জ্ঞান
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/326/2
যাবতীয় স্তুতি ও প্রশংসা কেবল সেই মহান রব আল্লাহর জন্য যিনি আমাদের চলার পথের পাথেয় হিসেবে নাযিল করেছেন মহগ্রন্থ আল-কুরআনুল কারীম। আর ইসলামের জীবন ব্যবস্থা বাস্তবায়নকারী রাসূল হিসেবে পাঠিয়েছেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে। তাই আমরা সর্বদাই দরূদ ও সালাম পেশ করি প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি।
মাস কয়েক আগে দৈনিক সমকালের সহসম্পাদক শ্রদ্ধেয় মুফতি এনায়েতুল্লাহ ভাই ফোন দিয়েছিলেন একটি লেখা চেয়ে। এবার অবশ্য তাঁর পত্রিকার জন্য নয়; গাজীপুর থেকে প্রকাশিতব্য তাফসীর বিষয়ক একটি সাময়িকীর জন্য। বিষয় : বাংলাদেশে পবিত্র কুরআনের তাফসীর চর্চায় উলামায়ে কিরাম। তিনি আমাকে এ জন্য সর্বোচ্চ দশদিন সময় বেঁধে দিয়েছিলেন। কিন্তু দশদিন একশ দিন পেরিয়ে যাবার পরও আমি এ বিষয়ে লেখা তৈরি করতে পারি নি। কারণ, আমার সদিচ্ছা বা আন্তরিকতার ঘাটতি নয়।
ঘটনা হলো, এ বিষয়ে তথ্য খুঁজতে গিয়ে আমাকে হতাশ হতে হয়। ইন্টারনেটে নানা উপায়ে নানা শিরোনামে সার্চ দিয়েও বাংলা ভাষায় কুরআনের তরজমা বা তাফসীর সংক্রান্ত তেমন কোনো তথ্য পেলাম না। নানা পত্র-পত্রিকা এবং বই পুস্তক ঘেঁটেও তেমন কিছু পাওয়া গেল না। বিভিন্ন তরজমা ও তাফসীরের ভূমিকা দেখে বিচ্ছিন্ন কিছু তথ্য পেলাম। যেখানে যা-ই পেলাম তা-ই নোট করে ফেললাম। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের শীর্ষ খবরের কাগজ দৈনিক প্রথম আলোর শুক্রবারের সাহিত্য সাময়িকীতে ‘বাংলায় প্রথম কোরআন শরীফ’ শীর্ষক একটি গবেষণামূলক নিবন্ধ দেখতে পেলাম।
নিবন্ধকার আখতার হুসেন তাতে লিখেন, ‘বিশ্বের মুসলমান সম্প্রদায়ের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফ-এর বাংলায় প্রথম অনুবাদের সোয়া শ বছর পেরিয়ে গেছে আজ থেকে এক বছর আগে। একেবারে নীরবে। কাউকে কিছু জানান না দিয়ে। অথচ গিরিশচন্দ্র সেন (১৮৩৫-১৯১০) ছয় বছর দীর্ঘ (১৮৮১-১৮৮৬) কঠোর ও একাগ্র শ্রমে যখন কোরআন শরিফ-এর অনুবাদের কাজ শেষ করেছিলেন, তখন সেটা গোটা বাংলা ভাষাভাষী সমাজে একটা চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী ঘটনা হয়ে উঠেছিল। ঐতিহাসিক ঘটনা তো বটেই। কোরআন শরিফ-এর সঠিক অনুবাদ সেই প্রথম। অমন পরিশ্রমসাধ্য কাজের দৃষ্টান্ত সত্যিই এক বিরল ঘটনা। অবশ্য মাওলানা মহিউদ্দিন খান নামের একজন বিশিষ্ট আলেম পবিত্র কোরআন শরিফ-এর প্রথম বাংলা অনুবাদ করেছিলেন বলে যে দাবি করা হয়, তার অনুকূলে তেমন জোরালো কোনো সমর্থন বা তথ্য পাওয়া যায় না।’ [. দৈনিক প্রথম আলো ১৬ মার্চ ২০১২ সংখ্যা।]
কী আশ্চর্য দাবি ভাই গিরিশচন্দ্রই নাকি কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী! এর চেয়ে বড় বিস্ময়ের ব্যাপার আখতার হুসেনের দাবি এটিই নাকি কুরআন শরীফে প্রথম সঠিক অনুবাদ! যুগপৎ বিস্ময় ও হাস্যকর তথ্য হলো তার পরেরটি। মহিউদ্দিন খান নামের একজন বিশিষ্ট আলেম নাকি প্রথম অনুবাদের দাবি করেছেন? বুঝলাম না একটি শীর্ষ দৈনিকে প্রকাশিত গবেষণার এই নমুনা! মাওলানা মহিউদ্দিন খান কবে এ দাবি করলেন? কোথায় করলেন এ দাবি? তিনি তো এখনো জীবিত আছেন। তাকে জিজ্ঞেস করলে নিশ্চয় তিনি তো হেসে খুন হবেন। তিনি বরং মাআরেফুল কুরআন নামক উর্দূ তাফসীরের অনুবাদক। গিরিশচন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৪ খ্রিস্টাব্দে আর মদীনা সম্পাদক মাওলানা মহিউদ্দিন খানের জন্ম ১৯৩৬ সালে। অর্থাৎ ভাই গিরিশের এক শতাব্দী পর। উপরন্তু লোকটি এখনো জীবিত এবং বাংলাদেশে ব্যাপক আলোচিত এক চরিত্র। এই লোকটিকে শতাব্দী আগের একটি লোকের সঙ্গে তুলনায় আনেন কী করে? এই সামান্য তথ্যটি যিনি জানেন না, তিনি আবার কেবল গবেষক! এই না হলে অসৎ গবেষণা!
লেখাটির নিচে প্রতিবাদ করতে গিয়ে সে সুযোগ পাই নি। এদিকে উল্লেখিত অনুরোধের পর বলতে গেলে এ বিষয়ে প্রকৃত তথ্য অনুসন্ধান করতে গিয়েই এই লেখার সূত্রপাত। আর বাংলাভাষায় অসংখ্য তরজমা ও তাফসীর প্রকাশ হলেও প্রসিদ্ধ কিছু তরজমা ও তাফসীর ছাড়া অধিকাংশই রয়ে গেছে আড়ালে। ইন্টারনেটের যুগে ইন্টারনেটে প্রসিদ্ধ অনেক তাফসীরই এখনো রয়ে গেছে অনুপস্থিত। সেসবের ওপর আলো বিক্ষেপণও এই নিবন্ধের অন্যতম উদ্দেশ্য। চলুন মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।
ইসলাম কোনো আচারসর্বস্ব ধর্ম নয়। এর প্রকৃতি হলো প্রচারধর্মী। এর আবেদন শ্বাশত এবং বিশ্বজনীন। অতএব কুরআনের বাণীও গোটা বিশ্বমানবতার জন্য। এক গতিশীল, প্রাণোচ্ছল, ঋব্ধ ও সমৃদ্ধ ভাষা আরবী। এ ভাষাকেই বিশ্বনিয়ন্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর সর্বশেষ গ্রন্থ আল-কুরআনের জন্য নির্বাচিত করেছেন। অনাগত কালের মানুষ যাতে মূল আরবী ভাষা থেকেই কুরআনের পথনির্দেশ লাভ করতে পারে। সেহেতু মহান রব আল্লাহ কুরআন নাযিল করে তাকে কিয়ামত অবধি সংরক্ষণ ও অবিকৃত রাখার দায়িত্বও গ্রহণ করেছেন। তিনি ইরশাদ করেন,
﴿ إِنَّا نَحۡنُ نَزَّلۡنَا ٱلذِّكۡرَ وَإِنَّا لَهُۥ لَحَٰفِظُونَ ٩ ﴾ [ سورة الحجر : ٩ ]
‘আমি কুরআন অবতীর্ণ করেছি এবং আমিই এর সংরক্ষক।’ {সূরা আল-হিজর, আয়াত : ৯}
আরবী ভাষায় অবতীর্ণ হলেও কুরআনের আবেদন বিশ্বজনীন হওয়ায় বিশ্বমানবতার সামনে এর বাণী পৌঁছে দেয়া মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অন্যতম অবশ্য কর্তব্য ছিল। সেহেতু তিনি তাঁর প্রতিবেশী রাষ্ট্রের শাসনকর্তাদের নামে পত্রাদির মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াত পাঠান। এ ব্যাপারে ভাষার বিভিন্নতাকে অন্তরায় সৃষ্টি করতে দেন নি। ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে আরবী না জানা মানুষের কাছে কুরআনের বাণী পৌঁছে দেবার তাগিদে অনারবী ভাষায় কুরআনের অনুবাদের ধারা মহানবীর জীবদ্দশায় সূচিত হয়ে আজো অব্যাহত আছে।
তবে এ কথা মুসলমানরা ভালোভাবে জানেন, অনুবাদ কোনো অবস্থাতেই মূল কুরআনের বিকল্প হতে পারে না। তাই কুরআনের অনুবাদকে কোনো অবস্থায় ‘বাংলা কুরআন’ বলার অবকাশ নাই। কেননা কুরআন হলো জিবরাঈল মারফত প্রেরিত ভাষা ও অর্থের সমন্বয়ে আল্লাহর বাণী। সুতরাং মূল আরবী ভাষায় কুরআন পাঠ করতে এবং কুরআনের মূল বাণী বুঝতে সক্ষম হওয়া পর্যন্ত কুরআনের অনুবাদের মাধ্যমে উপকৃত হওয়ার জন্য অনুমতি দেয়া হয়। এমন চেতনা মাথায় রেখেই নানাভাষী মুসলিম মনীষী ও পণ্ডিতবর্গ স্বতস্ফূর্তভাবে পবিত্র কুরআন অনুবাদে এগিয়ে এসেছেন। পাশাপাশি অনেক অমুসলিম পণ্ডিতও ধর্ম প্রচারের অভিপ্রায়ে এ মহাগ্রন্থ অনুবাদে হাত দেন। সাম্প্রতিক এক জরিপে জানা গেছে, বিশ্বের প্রায় ৭০টি প্রধান ভাষায় আল কুরআন অনূদিত হয়েছে। অমুসলিমদের ভাষাতেও পর্যাপ্ত অনুবাদ হয়েছে। [. সামহোয়ারইন ব্লগে ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে পোস্টকৃত জনৈক ব্লগারের সংগৃহীত লেখা থেকে।]
আমাদের বাংলাভাষী মানুষদের আরবী ভাষাজ্ঞান কম থাকায় আমরা আল্লাহ তা‘আলার কালাম কুরআন মাজীদ বুঝতে পারি না। এ কারণেই বাংলাভাষী মুসলিমদের মধ্যে কুরআনের জ্ঞান প্রায় নেই বললেই চলে। অনুবাদ পড়ে কুরআনে বর্ণিত আলোচনা সম্পর্কে জানার প্রবণতাও আমাদের মধ্যে খুবই কম। আর এ কারণে শিরক, বিদ‘আত ও অন্যান্য পাপে লিপ্ত হয়েছে বাংলার মুসলিম সমাজ।
শুধু অনুবাদ পড়ে এর মর্ম বুঝা খুবই কঠিন। তবে আল্লাহ তা‘আলার বাণীর তরজমার সঙ্গে তাফসীর পাঠ করলে সে সম্পর্কে আমরা জ্ঞান লাভ করতে পারি। এ পবিত্র গ্রন্থ আমরা যত বেশি পড়ব এবং বুঝতে চেষ্টা করব, দীন ইসলাম সম্পর্কে আমাদের ধারণা ততই পরিষ্কার হবে। আমরা হিদায়াতের সন্ধান পাব। আমাদের পক্ষে সহজতর হবে আল্লাহ তা‘আলার দেয়া সরল ও সঠিক পথে চলা।
বলাবাহুল্য, আল্লাহ তা‘আলার পবিত্র কালামকে আমরা মাতৃভাষার মাধ্যমে যেভাবে বুঝতে পারব, অন্য কোনো ভাষায় তা সম্ভব নয়। কারণ মানুষ তার মনের ইচ্ছা একমাত্র আপন মাতৃভাষায়ই পূর্ণাঙ্গরূপে প্রকাশ করতে পারে। যে কোনো বিষয় বুঝতে সহজ হয় এ মাতৃভাষায়। এ কারণেই তো আল্লাহ প্রতিটি নবীকে নিজ ভাষায় দাওয়াতের দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করেছেন। ইরশাদ হয়েছে,
‘আর আমি প্রত্যেক রাসূলকে তার কওমের ভাষাতেই পাঠিয়েছি, যাতে সে তাদের কাছে বর্ণনা দেয়, সুতরাং আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সঠিক পথ দেখান। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’ {সূরা ইবরাহীম, আয়াত : ০৪}
বর্তমানে মুসলিম বিশ্বের যে হতাশা, অস্থিরতা ও নৈতিক অধঃপতন প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে, তাতে কুরআনের অনুসরণ ছাড়া এ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব নয়। প্রাচ্যের শ্রেষ্ঠ দার্শনিক কবি ইকবালের একটি উর্দূ কবিতার কথা এখানে প্রণিধানযোগ্য। তাঁর কবিতার চরণের অনুবাদ করেছিলাম আমি এভাবে :
‘কুরআন ছেড়ে মুসলমানে ছেড়ে তো আল্লাহকে,
তাই অপমান হচ্ছে নিজে করছে হেয় ধর্মকে।’ [. লেখক কর্তৃক উর্দূ থেকে কাব্যানুবাদকৃত।]
কুরআনই আমাদের সত্যের পথে এবং শান্তির রথে পরিচালিত করতে পারে। এজন্য আমাদের কুরআন পড়তে হবে, বুঝতে হবে এবং কুরআনের নির্দেশিত পথে চলতে হবে। অথচ দুর্ভাগ্য আমাদের, আমরা কুরআনকে বুঝতে চেষ্টা করি না, তাই আমাদের ছেলে-মেয়েরা শুধু কুরআন তিলাওয়াত করে আনন্দ পায় না। কারণ, তারা তা বুঝে না। তার মর্ম তার স্পর্শ করে না। এ জন্যই প্রয়োজন সহজবোধ্য কুরআনের অনুবাদ এবং তাফসীর।
আল-কুরআন আরবী সাহিত্যের শ্রেষ্ঠতম অবদান। আর কিছুর সঙ্গে এর তুলনা চলে না। আর এটা আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে নাযিলকৃত মহাগ্রন্থ। মানব রচিত কোনো উক্তি, গদ্য বা কাব্য নয়। তাই তো উমর রাদিআল্লাহু আনহু ইসলাম গ্রহণের আগে খোলা তরবারি নিয়ে আপন ভগ্নি ও ভগ্নিপতিকে হত্যা করতে গিয়ে সূরা ত্বহার আয়াত তিলাওয়াত শুনে অবাক হয়ে বলে উঠেছিলেন, কোথায় মুহাম্মাদ ? আমাকে নিয়ে চল তাঁর কাছে। অতপর তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে কালিমা শাহাদাহ পাঠ করে ইসলাম কবূল করেছিলেন। তাই কুরআনের সে অনুপম ভাষার সৌন্দর্য কোনো মানুষ অনুবাদে আনবে কী করে ? সে সাধ্য কোনো মানুষেরই নেই। তাই অনুবাদকগণ চেষ্টা করেছেন কেবল কুরআনের অনুবাদকে সহজবোধ্য করার।
আল-কুরআন মানব জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ আসমানী কিতাব। এ কিতাব কিয়ামত পর্যন্ত মানব জাতির একমাত্র হিদায়াত তথা পথনির্দেশক গ্রন্থ। মানুষকে সত্য ও সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য এ কিতাব আল্লাহ তা‘আলার এক অশেষ অবিনশ্বর নি‘আমানত। তাই সকল মুসলিমেরই উচিত পবিত্র কুরআনে তিলাওয়াত এবং এর অর্থ উপলব্ধির চেষ্টা করা। পবিত্র কুরআনের শিক্ষা এবং তদনুযায়ী জীবন গঠন করতে হলে সকলকেই নিজ নিজ মাতৃভাষায় আল-কুরআন বুঝতে হবে। সে চিন্তায়ই বাংলা ভাষায় স্বার্থক ও নির্ভরযোগ্য অনুবাদের প্রয়োজনীয়তা অমলিন থাকবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/326/2
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।