মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
ب- مراتب الإيمان بالقدر : তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনের স্তরসমূহ
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/691/27
الإيمان بالقدر يتضمن أربعة أمور :
তাকদীরের উপর ঈমান চারটি বস্তুকে অন্তর্ভূক্ত করে:
الأول : الإيمان بأن الله تعالى
عَلِم بكل بشيء جملةً وتفصيَلَا، وأنه تعالى قد عَلِم جميع خلقه قبل أن يخلقهم وعلم أرزاقهم وآجالهم وأقوالهم وأعمالهم، وجميع حركاتهم وسكناتهم، وأسرارهم وعلانيَّاتهم، ومن هو منهم من أهل الجنة، ومن هو منهم من أهل النار .
১. বিশ্বাস করা যে, আল্লাহ তাআলা সবকিছু সম্পর্কে মোটামুটি ও বিশদভাবে অবহিত। তিনি তাঁর সকল সৃষ্টিকে সৃষ্টি করার আগে থেকেই জানতেন। জানতেন তাদের রিযিক, জীবন-মৃত্যু, কথা-কাজ, উঠা-বসা, প্রকাশ্য-গোপনীয় সব বিষয়। এবং তাদের মধ্য থেকে কে জান্নাতে যাবে আর কে জাহান্নামে যাবে তাও তিনি পূর্ব থেকেই জানতেন।
মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন,
(আরবি)
তিনিই আল্লাহ , যিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই, দৃশ্য -অদৃশ্যের জ্ঞাতা; তিনিই পরম করুণাময়, দয়ালু। [ সূরা হাশর : ২২]
(আরবি)
তিনি আল্লাহ, যিনি সাত আসমান এবং অনুরূপ যমীন সৃষ্টি করেছেন; এগুলির মাঝে তার নির্দেশ অবতীর্ণ হয় যেন তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান এবং আল্লাহর জ্ঞানতো সব কিছুকে বেষ্টন করে আছে। [ সূরা তালাক : ১২]
الثاني : الإيمان بكتابة ذلك، وأنه تعالى قد كتب جميع ما سبق به عِلْمُه أنه كائن في اللوح المحفوظ .
২. ভাগ্যসমূহ লিখে রাখার প্রতি ঈমান আনা: তাহলো লাওহে মাহফুজে আল্লাহর জানা মোতাবেক ভাগ্য সমূহ লিখে রাখার প্রতি ঈমান আনা।
আল্লাহ তাআলা বলেন,
(আরবি)
যমীনে এবং তোমাদের নিজদের মধ্যে এমন কোন মুসীবত আপতিত হয় না, যা আমি সংঘটিত করার পূর্বে কিতাবে লিপিবদ্ধ রাখি না। নিশ্চয় এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। [ সূরা হাদীদ : ২২]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
{ كتب الله مقادير الخلائق قبل أن يخلق السماوات والأرض بخمسين ألف سنة } ( [() مسلم القدر (2653) ، الترمذي القدر (2156) ، أحمد (2/169).]).
আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিজীবের ভাগ্যসমূহ লিখে রেখেছেন আসমান -জমিন সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর পূর্বে।
الأمر الثالث : الإيمان بمشيئة الله النافذة التي لا يردُّها شيء، وقدرته التي لا يعجزها شيء، فجميع الحوادث وقعت بمشيئة الله وقدرته، ما شاء كان، وما لم يشأ لم يكن .
৩. আল্লাহর কার্যকরী ইচ্ছা কোন কিছুই যাকে প্রতিহত করতে পারে না এবং তাঁর ব্যাপক ক্ষমতার প্রতি ঈমান আনা কোন কিছুই যাকে প্রতিরোধ করতে পারে না। সকল ঘটনা তারই ইচ্ছা ও শক্তিতে হয়। তিনি যা ইচ্ছা করেন তা হয় আর যা ইচ্ছা করেন না তা কখনো হয় না।
এই প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন,
(আরবি)
আর আল্লাহ ইচ্ছা না করলে তোমরা ইচ্ছা করবে না; নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রাজ্ঞ। [ সূরা ইনসান: ৩০]
আল্লাহ তাআলা আরও বলেন,
(আরবি)
আল্লাহ অবিচল রাখেন ঈমানদারদেরকে সুদৃঢ় বাণী দ্বারা দুনিয়ার জীবনে ও আখিরাতে। আর আল্লাহ যালিমদের পথভ্রষ্ট করেন এবং আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তা করেন। [ সূরা ইবরাহীম : ২৭]
الأمر الرابع : الإيمان بأنه سبحانه هو الموجد للأشياء كلها، وأنه الخالق وحده، وكل ما سواه مخلوق له، وأنه على كل شيء قدير .
৪. নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা সব কিছুর একক উদ্ভাবক ও স্রষ্টা। তিনি ছাড়া বাকী সব সৃষ্টি। এবং তিনি সববস্তুর উপর সর্বশক্তিমান।
মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন,
(আরবি)
বল আল্লাহই সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি এক, একচ্ছত্র ক্ষমতাধর। [ সূরা রা’দ : ১৬]
ويجب أن نعلم أن القدر قُدرة الله سبحانه وتعالى، وأن كل شيء يجري بتقديره، ومشيئته تنفذ، لا مشيئة للعباد إلا ما شاء لهم فما شاء لهم كان، وما لم يشأ لم يكن .
আমাদের জানা উচিত যে, তাকদীর বা ভাগ্য হলো আল্লাহ তাআলার কুদরত বা শক্তির প্রকাশ। সব কিছু তার নিরূপণে চলে এবং তার ইচ্ছাই কর্যকর হয়। তার ইচ্ছার বাইরে বান্দার কোন ইচ্ছা নেই। তিনি যা চান, শুধু তাই হয় এবং যা চান না তা কখনো হয় না।
كما يجب أن نعلم أن أصل القدر هو سر الله تعالى في خلقه، لم يطَّلع على ذلك ملك مقرَّب، ولا نبيٌّ مُرسل .
আমাদের আরো জানা দরকার যে তাকদীরের বিষয়টি মূলত: মাখলুকের মাঝে তার রহস্যের বিষয়। যা কোন নিকটবর্তী ফেরেশতা অথবা প্রেরিত নবীও অবগত নয়।
إن المؤمن يصف ربّه بصفات الكمال، فتراه مؤمنا بأن كل عمل لا يحدث إلا وله حكمة، وإذا غابت عنه الحكمة الإلهية في أمر من الأمور، عرف جهله أمام علم الله - المحيط بكل شيء - وترك الاعتراض على الحكيم الخبير العليم الذي لا يُسأل عما يفعل وهم يسألون .
মুমিন ব্যক্তি তার রবের উপযু্ক্ত প্রশংসা করে থাকে। তাই সে দেখতে পায় সব কিছুর পেছনে তার রবের প্রজ্ঞা নিহিত রয়েছে। যদি কোন ব্যাপারে আল্লাহর হেকমত তার জানা সম্ভব না হয় তখন সে আল্লাহর জ্ঞানের- যার জ্ঞান সব কিছু বেষ্টনকারী- সামনে তার অজ্ঞতা বুঝতে পারে। এবং এ ব্যাপারে সে আল্লাহর কাছে কোন প্রশ্নও তোলে না। যিনি তার কাজের জন্য জিজ্ঞাসিত হবেন না বরং আমার জিজ্ঞাসিত হবো।
جـ- حكم الاحتجاج بالقدر في ترك ما أمر الله به :
তাকদীরকে যু্ক্তি- প্রমাণ হিসেবে পেশ করে আল্লাহ যা করতে বলেছেন তা ত্যাগ করার বিধান
إن الإيمان بالقدر على ما وصفنا لا ينافي أن يكون للعبد مشيئة في أفعاله الاختيارية، وقدرة عليها، لأن الشرع والواقع دالان على إثبات ذلك له .
তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস বান্দার কর্ম স্বাধীনতার জন্য বাধা নয়। কারণ শরীয়ত এবং বাস্তবতা উভয় দ্বারা বান্দার শক্তি ও কর্ম স্বাধীনতা প্রমাণীত।
আল্লাহ তাআলা বান্দার ইচ্ছা প্রসঙ্গে বলেন:
(আরবি)
ঐ দিনটি সত্য। অতএব যে চায়, সে তার রবের নিকট আশ্রয় গ্রহণ করুক। [ সূরা নাবা : ৩৯]
আল্লাহ তাআলা অনত্র বলেন,
(আরবি)
আল্লাহ কোন ব্যক্তিকে তার সামর্থ্যের বাইরে দায়িত্ব দেন না। সে যা অর্জন করে তা তার জন্যই এবং সে যা কামাই করে তা তার উপরই বর্তাবে। [ সূর বাকারা : ২৮৬]
আল্লাহ তাআলা বান্দার কর্ম শক্তি সম্পর্কে বলেন:
وأما الواقع فإن كل إنسان يعلم أن له مشيئة وقدرة بهما يفعل، و بهما يترك، ويفرِّق بين ما يقع بإرادته كالمشي وما يقع بغير إرادته كالارتعاش، لكن مشيئة العبد وقدرته واقعتان بمشيئة الله تعالى وقدرته،
বাস্তবতার আলোকে দেখা যায় যে, প্রত্যেক মানুষের রয়েছে ইচ্ছা ও কর্ম শক্তি এ দুইয়ের মাধ্যমেই সে কোন কিছু করে অথবা ছেড়ে দেয় এবং পার্থক্য করতে পারে কোনটি তার ইচ্ছা হয় যেমন : হাটা চলা করা আর কোনটি তার ইচ্ছায় হচ্ছে না যেমন শরীরের কোন অঙ্গতে কাঁপানি হওয়া। তবে কথা থাকে যে বান্দার ইচ্ছা ও কর্মক্ষমতাও আল্লাহর ইচ্ছা ও ক্ষমতায় সংঘটিত হয়।
মহান আল্লাহ বলেন,
(আরবি)
আর আল্লাহ ইচ্ছা না করলে তোমরা ইচ্ছা করবে না; নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রাজ্ঞ। [সূরা ইনসান : ৩০]
ولأن الكون كله مُلك لله تعالى فلا يكون في ملكه شيء بدون علمه ومشيئته .
আরেকটি কারণ হলো সৃষ্টিজগৎ পুরোটি হলো আল্লাহর রাজত্ব, তাই তার জ্ঞাত এবং ইচ্ছা ছাড়া কোন কিছুই তার রাজত্বে হবে না এটাই নিয়ম।
والإيمان بالقدر على ما سبق تقريره لا يمنح العبد حُجّةً على ترك ما أمر الله به أو فِعل ما نهى الله عنه، فمن احتج بالقدر على فعل المعاصي فهذا احتجاج باطل من وجوه :
তাকদীরের প্রতি ঈমান রাখার কারণে মানুষ আল্লাহর আদেশ পালন না করা অথবা আল্লাহর নিষিদ্ধ কাজ করার কোন অজুহাত দাড় করাতে পারবে না। যদি কেউ তাকদীরের প্রতি ঈমানের অজুহাত দিয়ে গুনাহের কাজ করে তা কয়েকটি কারণে বাতিল বলে গণ্য হবে।
الأول : قال النبي صلى الله عليه وسلم { ما منكم من أحد إلا قد كتب مقعده من النار أو من الجنة . فقال رجل من القوم : ألا نتكل يا رسول الله؟ قال : لا، اعملوا فكل ميسر لما خلق له } ( [() البخاري القدر (6231) ، مسلم القدر (2647) ، الترمذي القدر (2136) ، أبو داود السنة (4694) ، ابن ماجه المقدمة (78) ، أحمد (1/140).]) . فأمر النبي صلى الله عليه وسلم بالعمل ونهى عن الاتكال على القدر .
১. নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: তোমাদের সকলেরই অবস্থান জাহান্নামে অথবা জান্নাতে কোথায় হবে তা নির্ধারিত হয়ে গেছে। উপস্থিত লোকদের একজন প্রশ্ন করল হে আল্লাহর রাসূল তাহলে আমরা কি এর উপর ভরসা করে থাকব? তিনি বললেন না। তোমরা কাজ করে যাও যাকে যার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে তা তার জন্য সহজসাধ্য করা হয়েছে।
এ হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাজ করার আদেশ করেছেন। এবং শুধু তাকদীরের উপর নির্ভর করে থাকতে নিষেধ করেছেন।
الثاني : أن الله تعالى أمر العبد ونهاه، ولم يكلفه إلا ما يستطيع،
২. আল্লাহ তাআলা বান্দাকে আদেশ ও নিষেধ করেছেন। তার সাধ্যের বাইরে কোন কিছু তার উপর চাপিয়ে দেননি।
মহান আল্লাহ বলেন,
(আরবি)
আর আল্লাহ ইচ্ছা না করলে তোমরা ইচ্ছা করবে না; নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রাজ্ঞ। [ সূরা ইনসান : ৩০]
ولو كان العبد مجبورا على الفعل، لكان مكلفا بما لا يستطيع الخلاص منه، وهذا باطل، ولذلك إذا وقعت منه المعصية بجهل أو نسيان أو إكراه فلا إثم عليه، لأنه معذور .
বান্দাকে যদি কোন কাজে বাধ্য করা হতো তখন বলা যেত যে তার উপর সাধ্যের অতিরিক্ত চাপিয়ে দেয়া হয়েছে যা থেকে তার বাচার কোন পথ নেই। সাধ্যের বাইরে কোন কিছু চাপিয়ে দেয়া শরীয়তে অনুমোদন দেয় না। তাই দেখা যায় বান্দা অজ্ঞতা বশত অথবা ভুলে অথবা জবরদস্তী মূলক কোন গুনাহে লিপ্ত হলে তার জন্য তার কোন গুনাহ হয় না। কারণ সে মাজুর বা অপারগ।
الثالث : أن قَدَرَ الله تعالى سرٌ مكتوم لا يُعْلَم إلا بعد وقوع المقدور، وإرادة العبد لما يفعله سابقةٌ على فعله، فتكون إرادته الفعل غيرُ مبنيةٍ على علم منه بقَدَر الله، وحينئذ تنتفي حُجته بالقدر؛ إذ لا حجة للمرء فيما لا يعلمه .
৩. তাকদীর বা ভাগ্য হলো গোপন রহস্য। নিয়তি-নির্ধারিত বস্তুটি সংঘটিত হওয়ার আগে তা জানা যায় না। বান্দা কাজের ইচ্ছা কাজ করার আগে করে থাকে। তা হলে বুঝা গেল তার কাজের ইচ্ছা করা নিয়তিকে জানার উপর নির্ভরশীল নয়। এতে করে তাকদীরকে অজুহাত হিসেবে পেশ করা খন্ডন হয়ে যায়। কারণ কোন মানুষের অজানা বিষয় তার জন্য দলিল হতে পারে না।
فإذا اعترض العاصي وقال : إن المعصية كانت مكتوبة عليّ، فيقال له : قبل أن تقترف المعصية، ما يدري عن علم الله تعالى؛ فما دمتَ لا تعلم ومعك الاختيار والقدرة، وقد وُضِّحت لك طُرُق الخير والشر، فحينئذ إذا عصيت فأنت المختار للمعصية، المفضل لها على الطاعة، فتتحمل عقوبة معصيتك .
পাপীব্যক্তি যদি প্রশ্ন করে যে, পাপ করা তো আমার ভাগ্যলিপিতে লিখা আছে, তাকে বলা হবে অপরাধ করার আগে তুমি তো জানতে না যে আল্লাহ তোমার ভাগ্যে কি রেখেছেন। যেহেতু তুমি জান না এবং তোমার রয়েছে বাছাই করার স্বাধীনতা ও শক্তি। এবং তোমার জন্য স্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে ভালো ও খারাপ উভয় পথ। এর পরও যদি তুমি গুনাহ কর তবে গুনাহ করাটা তোমার পছন্দের কারণে হয়েছে যাকে তুমি প্রাধান্য দিয়েছ নেককাজের উপর। অতএব তোমাকে পাপের শাস্তি ভোগ করতে হবে।
الرابع : أن المحتج بالقدر على ما تركه من الواجبات أو فعله من المعاصي لو اعتدى عليه شخص، فأخذ ماله، أو انتهك حرمته، ثم احتج بالقدر، وقال : لا تلمني فإن اعتدائي كان بقدر الله، لم يَقبل حجته، فكيف لا يقبل الاحتجاج بالقدر في اعتداء غيره عليه، ويحتج به لنفسه في اعتدائه على حق الله تعالى؟ !
৪. যে ব্যক্তি ফরজ ত্যাগ করল অথবা কোন গুনাহ করল এবং যুক্তি হিসেবে বলল যে এটা আমার তাকদীরে ছিল। তাকে বলা হবে যদি তার প্রতি কেউ অন্যায় করে তার সম্পদ লুট করল অথবা তার সম্মানের হানী করল অত:পর লোকটি বলল: আমাকে সীমালঙ্ঘনের জন্য দোষারোপ করো না এটা তোমার ভাগ্যে ছিল। অত্যাচারীর এ যুক্তি সে গ্রহণ করবে না। তার প্রতি সীমালঙ্ঘনের জন্য ভাগ্যকে যুক্তি হিসেবে গ্রহণ করা হবে না অথচ সে আল্লাহর হকের সীমালঙ্ঘন করল আর ভাগ্যকে যুক্তি হিসেবে পেশ করল এটা কেমন কথা?।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/691/27
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।