মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
আবূ জাফর মুহাম্মদ ইবন হাসান আত-তুসী ‘আল-ইসতিবসার’ ( الاستبصار ) নামক গ্রন্থে বর্ণনা করেন:
“মুহাম্মদ ইবন মুসলিম থেকে বর্ণিত, তিনি আবূ জাফর আ. থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম: কোন ব্যক্তি কি তার ভাইয়ের জন্য তার কন্যা বা দাসীর গুপ্তাঙ্গকে বৈধ করে দিতে পারে? তিনি জবাব দিলেন: হ্যাঁ, সে ব্যক্তি তার (কন্যা বা দাসীর) থেকে তার জন্য যা বৈধ করেছে, তাতে তার কোন সমস্যা নেই।” [আবূ জাফর মুহাম্মদ ইবন হাসান আত-তুসী, আল-ইসতিবসার ( الاستبصار ), ৩য় খণ্ড, পৃ. ১৩৬]
আত-তুসী ‘আল-ইসতিবসার’ ( الاستبصار ) নামক গ্রন্থে আরও বর্ণনা করেন:
“মুহাম্মদ ইবন মুদারিব থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আবূ আবদিল্লাহ আ. আমাকে বলল: হে মুহাম্মদ! তুমি এই দাসীটিকে গ্রহণ কর, সে তোমার সেবা করবে এবং তুমি তার থেকে (ফায়দা) অর্জন করবে। অতঃপর যখন বের হয়ে যাবে, তখন তাকে আমাদের নিকট ফেরত দিয়ে যাবে।” [আবূ জাফর মুহাম্মদ ইবন হাসান আত-তুসী, আল-ইসতিবসার ( الاستبصار ), ৩য় খণ্ড, পৃ. ১৩৬; মুহাম্মদ ইবন ইয়াকুব আল-কুলাইনী, ফুরু‘উল কাফী ( فروع الكافي ), দ্বিতীয় খণ্ড, পৃ. ২০০]
আর শিয়াদের কিছু কিছু বর্ণনার মধ্যে তাদের কোন এক ইমাম থেকে একটি কথা বর্ণিত আছে, তা হল:" لا أحب ذالك " (আমি এটা পছন্দ করি না); অর্থাৎ- গুপ্তাঙ্গ ধার করাকে আমি পছন্দ করি না। অতঃপর ‘আল-ইসতিবসার’ ( الاستبصار ) নামক গ্রন্থের লেখক মুহাম্মদ ইবন হাসান আত-তুসী তার উপর একটি টীকা লিখেছেন, তাতে আমরা (গুপ্তাঙ্গ ধার করা নিয়ে) যা আলোচনা করেছি, তা নিষিদ্ধ (হারাম) হওয়ার দাবি রাখে না। কারণ, অপছন্দের কথা বর্ণিত হয়েছে। আর এই কথাটিকে ঐ ইমাম আ. তার ভাষায়: " لا أحب ذلك " (আমি এটা পছন্দ করি না)। আর এটা অপছন্দনীয় হওয়ার কারণ হল, এটা এমন একটি কর্ম, যার ব্যাপারে সাধারণ জনগণের ও যারা আমাদেরকে দোষারোপ করে তাদের কেউ আমাদেরকে সমর্থন করে না। সুতরাং তার এই পথ থেকে পবিত্র থাকাই উত্তম, যদিও তা হারাম নয়। আর এটা বৈধ এই হিসাবে যে, এটা অপছন্দনীয় তখন, যখন সন্তানের স্বাধীন হওয়ার শর্ত করা না হয়; সুতরাং যখন এই (সন্তানের স্বাধীন হওয়ার) শর্ত করা হবে, তখন এই অপছন্দনীয় দিকটি দূর হয়ে যাবে। [আবূ জাফর মুহাম্মদ ইবন হাসান আত-তুসী, আল-ইসতিবসার ( الاستبصار ), ৩য় খণ্ড, পৃ. ১৩৭]
আর এটা যিনা-ব্যভিচারের আরেক প্রকার, যাকে শিয়াগণ বৈধ করে দিয়েছে এবং তাকে মিথ্যা ও বানোয়াটি কায়দায় আহলে বাইতের ইমামগণের সাথে সম্পর্কযুক্ত করে দিয়েছে। আর এ ক্ষেত্রে তারা শুধু তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে; অথচ ইসলামী শরীয়তে সকল প্রকারের যিনা-ব্যভিচার নিষিদ্ধ (হারাম), যেমনিভাবে তা সর্বজন বিদিত।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/705/15
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।