HADITH.One

Bangla

Support
hadith book logo

HADITH.One

Bangla

System

এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন
hadith book logo

বৈধ অবৈধের মানদণ্ডে পবিত্র মক্কার বিভিন্ন স্থানসমূহের সম্মাননা

লেখকঃ শাইখ সা‘দ ইবন আলী আশ-শাহরানী

মক্কা মোকাররামার ফযিলত এবং তার অধিবাসী ও সেখানে আগন্তুকদের প্রতি করণীয় জরুরী বিষয়সমূহের বর্ণনা:
আল্লাহ তা‘আলা পৃথিবীর মধ্যে মক্কা মুকাররামাকে বাছাই করেছেন তাঁর মহিমান্বিত ঘরের জন্য, পৃথিবীর সবদিক থেকে মানুষ এখানে আগমন করে। আর এই হারামের রয়েছে মহান আল্লাহর নিকট বিশেষ গুরুত্ব। কুরআনে কারীমে আল্লাহ্ এই নগরীকে বিভিন্ন নামে উল্লেখ করেছেন। আর তা হলো: মক্কা, বাক্কা, উম্মুল কোরা, নিরাপদ শহর, বালাদ (শহর), বালদা (লোকালয়), মসজিদ হারাম, মা‘আদ (প্রত্যাবর্তন স্থল)। এই একাধিক নাম মূলত আল্লাহর নিকট এ শহরের মর্যাদা ও সম্মানের কথা প্রমাণ করে, অবশ্য আলেমগণ মাক্কা মুকাররামার আরো অনেক নাম উল্লেখ করেছেন।

এই হারাম নগরীর অনেক ফযিলত রয়েছে, যার বর্ণনা আল্লাহ তা‘আলা কুরআনের বহু স্থানে উল্লেখ করেছেন। অনুরূপ তার ফযিলতে তাঁর নবীর সুন্নাতও সুশোভিত হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে নিম্নরূপ:

১. আল্লাহ এই শহরকে সম্মানিত করেছেন: আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

﴿ إِنَّمَآ أُمِرۡتُ أَنۡ أَعۡبُدَ رَبَّ هَٰذِهِ ٱلۡبَلۡدَةِ ٱلَّذِي حَرَّمَهَا وَلَهُۥ كُلُّ شَيۡءٖۖ وَأُمِرۡتُ أَنۡ أَكُونَ مِنَ ٱلۡمُسۡلِمِينَ ٩١ ﴾ [ النمل : ٩١ ]

“আমি তো আদিষ্ট হয়েছি এই নগরীর (মক্কার) প্রভুর ইবাদত করতে, যিনি একে করেছেন সম্মানিত, সবকিছু তাঁরই, আমি আরো আদিষ্ট হয়েছি, যেন আমি মুসলিম (আত্মসমর্পনকারী)-দের অন্তর্ভুক্ত হই।” [সূরা আন-নামল: ৯১]

ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত,

«فَإِنَّ هَذَا بَلَدٌ حَرَّمَ اللَّهُ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضَ، وَهُوَ حَرَامٌ بِحُرْمَةِ اللَّهِ إِلَى يَوْمِ القِيَامَة»

“আকাশ এবং পৃথিবী সৃষ্টি করার দিন আল্লাহ এই নগরীকে সম্মানিত তথা মহিমান্বিত করেছেন, অতএব কিয়ামত পর্যন্ত তা আল্লাহর সম্মানদানের কারণে মহিমান্বিত থাকবে।”(বুখারী: ১৮৩৪)

২. আল্লাহ তা‘আলা এই নগরীর নামে কসম করেছেন: আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

﴿وَهَٰذَا ٱلۡبَلَدِ ٱلۡأَمِينِ ٣﴾ [ التين : ٣ ]

“এবং শপথ এই নিরাপদ শহরের”। [সূরা আত-ত্বীন-৩]

﴿ لَآ أُقۡسِمُ بِهَٰذَا ٱلۡبَلَدِ ١ وَأَنتَ حِلُّۢ بِهَٰذَا ٱلۡبَلَدِ ٢ ﴾ [ البلد : ١، ٢ ]

“শপথ করছি এই মক্কা নগরীর, আর তুমি এই নগরের বৈধ অধিকারী হবে”। [সূরা আল-বালাদ: ১-২]

৩. এই শহরের জন্য ইবরাহীম খলীল আলাইহিসসালাম এর দো‘আ: আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

﴿وَإِذۡ قَالَ إِبۡرَٰهِيمُ رَبِّ ٱجۡعَلۡ هَٰذَا ٱلۡبَلَدَ ءَامِنٗا وَٱجۡنُبۡنِي وَبَنِيَّ أَن نَّعۡبُدَ ٱلۡأَصۡنَامَ ٣٥ رَبِّ إِنَّهُنَّ أَضۡلَلۡنَ كَثِيرٗا مِّنَ ٱلنَّاسِۖ فَمَن تَبِعَنِي فَإِنَّهُۥ مِنِّيۖ وَمَنۡ عَصَانِي فَإِنَّكَ غَفُورٞ رَّحِيمٞ ٣٦ رَّبَّنَآ إِنِّيٓ أَسۡكَنتُ مِن ذُرِّيَّتِي بِوَادٍ غَيۡرِ ذِي زَرۡعٍ عِندَ بَيۡتِكَ ٱلۡمُحَرَّمِ رَبَّنَا لِيُقِيمُواْ ٱلصَّلَوٰةَ فَٱجۡعَلۡ أَفۡ‍ِٔدَةٗ مِّنَ ٱلنَّاسِ تَهۡوِيٓ إِلَيۡهِمۡ وَٱرۡزُقۡهُم مِّنَ ٱلثَّمَرَٰتِ لَعَلَّهُمۡ يَشۡكُرُونَ ٣٧﴾ [ ابراهيم : ٣٥، ٣٧ ]

‘‘আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীম বলেছিলেন: হে আমার প্রতিপালক! এই শহরকে (মক্কাকে) নিরাপদ করুন এবং আমাকে ও আমার পুত্রগণকে প্রতিমা পূজা হতে দূরে রাখুন। হে আমার প্রতিপালক! এসব প্রতিমা বহু মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে সুতরাং যে আমার অনুসরণ করবে সে আমার দলভুক্ত, কিন্তু কেউ আমার অবাধ্য হলে আপনিতো ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। হে আমার প্রতিপালক! আমি আমার বংশধরদের কতককে নিয়ে বসবাস করালাম এই অনুর্বর উপত্যকায় আপনার পবিত্র গৃহের নিকট। হে আমাদের প্রতিপালক! এই জন্যে যে, তরা যেন সালাত কায়েম করে। সুতরাং আপনি কিছু লোকের অন্তর ওদের প্রতি অনুরাগী করে দিন এবং ফলাদি দ্বারা তাদের রিযিকের ব্যবস্থা করুন, যাতে তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।” [সূরা ইবরাহীম ৩৫-৩৭]

৪. আল্লাহ এই নগরকে তাঁর নিজের নিকট এবং তাঁর রাসূলের নিকট প্রিয় করেছেন:

قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِمَكَّةَ : «مَا أَطْيَبَكِ مِنْ بَلَدٍ، وَأَحَبَّكِ إِلَيَّ، وَلَوْلَا أَنَّ قَوْمِي أَخْرَجُونِي مِنْكِ مَا سَكَنْتُ غَيْرَكِ»

“ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: মক্কাকে লক্ষ্য করে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: তোমার চেয়ে অধিক পবিত্র এবং আমার নিকট অধিক প্রিয় আর কোনো নগর নেই, যদি আমার স্বজাতি আমাকে বের করে না দিত তাহলে তোমাকে ব্যতীত অন্য কোথাও আমি বসবাস করতাম না”। (তিরমিযী: ৩৯২৬)

«وَاللَّهِ إِنَّكِ لَخَيْرُ أَرْضِ اللَّهِ، وَأَحَبُّ أَرْضِ اللَّهِ إِلَى اللَّهِ، وَلَوْلَا أَنِّي أُخْرِجْتُ مِنْكِ مَا خَرَجْتُ»

“আব্দুল্লাহ্ ইবন আদী ইবন আল-হামরা আযযুহরী থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি তিনি হাযওয়ারা নামক স্থানে তাঁর সাওয়ারীর উপর আরোহণ অবস্থায় বলেছেন: “নিশ্চয়ই তুমি আল্লাহুর পৃথিবীতে সর্বোত্তম নগরী, এবং আল্লাহর নিকট আল্লহর পৃথিবীর অধিক প্রিয় ভূমি, যদি আমি তোমার কাছ থেকে বহিষ্কৃত না হতাম তাহলে আমি বের হতাম না”। (তিরমিযী: ৩৯২৫)

৫. নিশ্চয়ই আল্লাহ এই নগরীকে ঈমানের প্রত্যাবর্তন স্থান হিসেবে নির্ধারণ করেছেন:

«إِنَّ الْإِسْلَامَ بَدَأَ غَرِيبًا وَسَيَعُودُ غَرِيبًا كَمَا بَدَأَ، وَهُوَ يَأْرِزُ بَيْنَ الْمَسْجِدَيْنِ، كَمَا تَأْرِزُ الْحَيَّةُ فِي جُحْرِهَا»

“ইবনে ওমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন তিনি বলেছেন: স্বল্প সংখ্যক ও অপরিচিত অবস্থায় ইসলামের সূচনা হয়েছিল, অচিরেই তা আবার সূচনালগ্নের ন্যায় গরিবী অবস্থায় ফিরে আসবে তা উভয় মসজিদের (মক্কা ও মদীনার) মধ্যবর্তী এলাকায় গুটিয়ে আসবে যেমন সাপ তার গর্তের দিকে গুটিয়ে আসে”। (মুসলিম: ১৪৬)

৬. এই নগরীকে আল্লাহ দাজ্জালের জন্য হারাম করেছেন:

«لَيْسَ مِنْ بَلَدٍ إِلَّا سَيَطَؤُهُ الدَّجَّالُ، إِلَّا مَكَّةَ، وَالمَدِينَةَ، لَيْسَ لَهُ مِنْ نِقَابِهَا نَقْبٌ، إِلَّا عَلَيْهِ المَلاَئِكَةُ صَافِّينَ يَحْرُسُونَهَا، ثُمَّ تَرْجُفُ المَدِينَةُ بِأَهْلِهَا ثَلاَثَ رَجَفَاتٍ، فَيُخْرِجُ اللَّهُ كُلَّ كَافِرٍ وَمُنَافِقٍ»

“আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন: মক্কা এবং মদীনা ব্যতীত এমন কোনো শহর নেই যা দাজ্জাল পদদলিত করবে না, মক্কা ও মদীনার প্রতিটি প্রবেশ পথেই ফেরেশতারা সারিবদ্ধ হয়ে পাহারারত থাকবে। এরপর মদীনা তার অধিবাসীসহ তিন বার প্রকম্পিত হবে আর এভাবে আল্লাহ ওখান থেকে সমস্ত কাফের ও মুনাফেকদেরকে বের করে দিবেন”। (বুখারী: ১৮৮১)

৭. হারামে কোনো অন্যায় বা অপরাধে লিপ্ত হওয়া নিষেধ:

﴿إِنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُواْ وَيَصُدُّونَ عَن سَبِيلِ ٱللَّهِ وَٱلۡمَسۡجِدِ ٱلۡحَرَامِ ٱلَّذِي جَعَلۡنَٰهُ لِلنَّاسِ سَوَآءً ٱلۡعَٰكِفُ فِيهِ وَٱلۡبَادِۚ وَمَن يُرِدۡ فِيهِ بِإِلۡحَادِۢ بِظُلۡمٖ نُّذِقۡهُ مِنۡ عَذَابٍ أَلِيمٖ ٢٥﴾ [ الحج : ٢٥ ]

“নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও আল্লাহর পথে বাধা সৃষ্টি করে এবং সেই মসজিদে হারাম থেকে বাধা দেয়, যাকে আমি প্রস্তুত করেছি স্থানীয় ও বহিরাগত সকল মানুষের জন্য সমভাবে এবং যে মসজিদে হারামে অন্যায়ভাবে কোনো দীনবিরোধী কাজ করার ইচ্ছা করে, আমি তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি আস্বাদন করাব”। [সূরা আল-হাজ্ব-২৫]

«أَبْغَضُ النَّاسِ إِلَى اللَّهِ ثَلاَثَةٌ : مُلْحِدٌ فِي الحَرَمِ، وَمُبْتَغٍ فِي الإِسْلاَمِ سُنَّةَ الجَاهِلِيَّةِ، وَمُطَّلِبُ دَمِ امْرِئٍ بِغَيْرِ حَقٍّ لِيُهَرِيقَ دَمَهُ»

“ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, নিশ্চয়ই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: আল্লাহর নিকট সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি তিন জন, যে ব্যক্তি হারামের মধ্যে অন্যায় কাজ করে, যে ব্যক্তি মুসলিম হওয়া সত্বেও জাহেলি যুগের রীতি নীতি তালাশ করে এবং যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে কারো রক্তপাত কামনা করে।” (বুখারী: ৬৮৮২)

হারামের মধ্যে অন্যায় কাজ করার অর্থ হল: সর্বপ্রকার অন্যায় চাই তা আল্লাহর অধিকারের ক্ষেত্রে হোক আর মানুষের অধিকারের ক্ষেত্রে।

৮. মাক্কায় হারাম (নিষিদ্ধতাকে) হালাল করতে চাওয়া নিষেধ অনুরূপ সেখানে লড়াই করা, শিকার করা, বৃক্ষ কর্তন করা, হারানো জিনিস উঠিয়ে নেওয়া নিষেধ:

لَمَّا فَتَحَ اللَّهُ عَلَى رَسُولِهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكَّةَ قَامَ فِي النَّاسِ فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ، ثُمَّ قَالَ : «إِنَّ اللَّهَ حَبَسَ عَنْ مَكَّةَ الفِيلَ، وَسَلَّطَ عَلَيْهَا رَسُولَهُ وَالمُؤْمِنِينَ، فَإِنَّهَا لاَ تَحِلُّ لِأَحَدٍ كَانَ قَبْلِي، وَإِنَّهَا أُحِلَّتْ لِي سَاعَةً مِنْ نَهَارٍ، وَإِنَّهَا لاَ تَحِلُّ لِأَحَدٍ بَعْدِي، فَلاَ يُنَفَّرُ صَيْدُهَا، وَلاَ يُخْتَلَى شَوْكُهَا، وَلاَ تَحِلُّ سَاقِطَتُهَا إِلَّا لِمُنْشِدٍ، وَمَنْ قُتِلَ لَهُ قَتِيلٌ فَهُوَ بِخَيْرِ النَّظَرَيْنِ، إِمَّا أَنْ يُفْدَى وَإِمَّا أَنْ يُقِيدَ»

“আবু হুরাইরা রাযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: যখন আল্লাহ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাতে মক্কা বিজয় করলেন, তখন তিনি মানুষের মাঝে দাঁড়িয়ে আল্লাহর প্রশংসা করলেন, তাঁর গুণগান করলেন, অতঃপর বললেন: আল্লাহ মক্কা থেকে হস্তিবাহিনীকে প্রতিহত করেছেন, আর সেখানে তাঁর রাসূল এবং মোমেনদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, তা আমার পূর্বে কারো জন্য হালাল করা হয় নাই, আর তা আমার জন্য দিনের কিছু সময়ের জন্য হালাল করা হয়েছিল, আর তা আমার পরেও অন্য কারো জন্য হালাল করা হবে না। অতএব ওখানকার শিকারসমূহকে তাড়ানো যাবে না, বৃক্ষের কাটা ভাঙ্গা যাবে না, তার হারানো জিনিস উঠানো যাবে না, তবে ঐ ব্যক্তি ব্যতীত যে তা ঘোষণা করে তার হক দারের নিকট পৌঁছাবে। আর যার কোনো আত্মীয়কে ওখনে হত্যা করা হবে সে দু’টি বিষয়ের মধ্যে কোনো একটি ইখতিয়ার করতে পারবে, হয় রক্তপণ আর না হয় হত্যার বদলে হত্যা। (বুখারী: ২৪৩৪)

উল্লেখিত ফযিলতসমূহ তাঁর অধিবাসী এবং হজ্জ ও উমরার জন্য সেখানে আগমনকারীদের জন্য আবশ্যক করে এই নগরীকে সম্মান করা এবং সর্বপ্রকার অন্যায় ও অপরাধ থেকে সতর্ক থাকা।

রিডিং সেটিংস

Bangla

System

আরবি ফন্ট নির্বাচন

Kfgq Hafs

অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন

Kalpurush

22
17

সাধারণ সেটিংস

আরবি দেখান

অনুবাদ দেখান

রেফারেন্স দেখান

হাদিস পাশাপাশি দেখান


এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন

মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।

সাপোর্ট করুন