HADITH.One
HADITH.One
Bangla
System
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন
সালাত আদায়ের জন্য আসো
লেখকঃ খালেদ আবূ সালেহ
৭
সালাতের বিষয়টিকে যথাযোগ্য সম্মান দেওয়ানিম্নোক্ত বিষয়গুলোর মাধ্যমে সালাতের বিষয়টিকে যথাযোগ্য সম্মান দেওয়ার কাজটি সম্ভব হয়ে উঠবে-
প্রথমত: সালাতের সময় ও বিধিবিধানগুলোর ব্যাপারে যত্নবান হওয়া।
দ্বিতীয়ত: তার ফরয, ওয়াজিব ও পরিপূর্ণতার বিষয়গুলো অনুসন্ধান করা।
তৃতীয়ত: সালাত আবশ্যক হওয়ার সাথে সাথে তা আদায়ে দ্রুত এগিয়ে যাওয়া।
চতুর্থত: তার কোনো ‘হক’ ছুটে গেলে সাথে সাথে দুঃখ প্রকাশ ও আফসোস করা।
* ঐ ব্যক্তির মতো, যে ব্যক্তি সালাতের জামা‘আত না পাওয়ার কারণে দুঃখিত ও ব্যথিত হয়, অথচ সে জানে যে, যদিও তার পক্ষ থেকে একাকী আদায় করা সালাত গ্রহণ করা হবে; কারণ, সে সাতাশ গুণ সাওয়াব পাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
* আর অনুরূপভাবে সে দুঃখিত হয়, যখন তার থেকে সালাতের প্রথম ওয়াক্ত ছুটে যায়, যে সময়টি আল্লাহ তা‘আলার সন্তুষ্টি অর্জনের উপলক্ষ হতে পারে, অথবা তার থেকে প্রথম কাতারে শামিল হওয়ার সুযোগটি হাতছাড়া হয়ে যায়, যে প্রথম কাতারে শামিল হওয়ার ফযীলত সম্পর্কে যদি বান্দা জানতে পারত, তাহলে সে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হত এবং প্রয়োজনে লটারীর সুযোগ নিত।
* অনুরূপভাবে সে দুঃখিত হয়, যখন সালাতের মধ্যকার ভয় মিশ্রিত বিনয় (খুশু‘) এবং তাতে আল্লাহ তা‘আলার সামনে হৃদয় মনের উপস্থিতির (হুদুরুল ক্বলবের) বিষয়টি ছুটে যায়, যা সালাতের প্রাণ ও সারাংশ বলে গণ্য। সুতরাং ভয় মিশ্রিত বিনয় (খুশু‘) ও হৃদয় মনের উপস্থিতির (হুদুরুল ক্বলব) ব্যতীত আদায় করা সালাত মৃত দেহের মতো, যাতে কোনো প্রাণ নেই, আর এ জন্য বান্দার পক্ষ থেকে আল্লাহ তা‘আলা তা (সালাত) গ্রহণ করবেন না এবং তার জন্য তাকে সাওয়াব দিবেন না, যদিও দুনিয়ার বিধিবিধানগুলোর ক্ষেত্রে কোনো কোনো ফরয বিষয় থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। কারণ, বান্দা তার সালাত থেকে শুধু ততটুকু উপকার হাসিল করতে সক্ষম হবে, তার থেকে যতটুকু সে অনুধাবন করতে পেরেছে, যেমনটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«إِنَّ الْعَبْدَ لَيُصَلِّي الصَّلَاةَ، و مَا كُتِبَ لَهُ إِلَّا عُشْرُهَا، تُسْعُهَا، ثُمُنُهَا، سُبُعُهَا، سُدُسُهَا، خُمُسُهَا، رُبُعُهَا، ثُلُثُهَا، نِصْفُهَا» .
“বান্দা সালাত আদায় করে এবং তার জন্য সালাত থেকে সাওয়াব বরাদ্দ হয় তার এক-দশমাংশ, এক-নবমাংশ, এক-অষ্টমাংশ, এক-সপ্তমাংশ, এক-ষষ্ঠাংশ, এক-পঞ্চমাংশ, এক-চতুর্থাংশ, এক-তৃতীয়াংশ ও তার অর্ধেক।” [আহমাদ ও আবূ দাউদ। আর আলবানী হাদীসটিকে ‘হাসান’ বলেছেন।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন:
«إِذَا قُمْتَ فِي صَلَاتِكَ، فَصَلِّ صَلَاةَ مُوَدِّعٍ» .
“যখন তুমি তোমার সালাতে দণ্ডায়মান হবে, তখন তুমি এমনভাবে সালাত আদায় কর, যা হবে বিদায়ী ব্যক্তির শেষ সালাতের মতো।” [আহমাদ ও ইবনু মাজাহ। আর আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।]
প্রথমত: সালাতের সময় ও বিধিবিধানগুলোর ব্যাপারে যত্নবান হওয়া।
দ্বিতীয়ত: তার ফরয, ওয়াজিব ও পরিপূর্ণতার বিষয়গুলো অনুসন্ধান করা।
তৃতীয়ত: সালাত আবশ্যক হওয়ার সাথে সাথে তা আদায়ে দ্রুত এগিয়ে যাওয়া।
চতুর্থত: তার কোনো ‘হক’ ছুটে গেলে সাথে সাথে দুঃখ প্রকাশ ও আফসোস করা।
* ঐ ব্যক্তির মতো, যে ব্যক্তি সালাতের জামা‘আত না পাওয়ার কারণে দুঃখিত ও ব্যথিত হয়, অথচ সে জানে যে, যদিও তার পক্ষ থেকে একাকী আদায় করা সালাত গ্রহণ করা হবে; কারণ, সে সাতাশ গুণ সাওয়াব পাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
* আর অনুরূপভাবে সে দুঃখিত হয়, যখন তার থেকে সালাতের প্রথম ওয়াক্ত ছুটে যায়, যে সময়টি আল্লাহ তা‘আলার সন্তুষ্টি অর্জনের উপলক্ষ হতে পারে, অথবা তার থেকে প্রথম কাতারে শামিল হওয়ার সুযোগটি হাতছাড়া হয়ে যায়, যে প্রথম কাতারে শামিল হওয়ার ফযীলত সম্পর্কে যদি বান্দা জানতে পারত, তাহলে সে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হত এবং প্রয়োজনে লটারীর সুযোগ নিত।
* অনুরূপভাবে সে দুঃখিত হয়, যখন সালাতের মধ্যকার ভয় মিশ্রিত বিনয় (খুশু‘) এবং তাতে আল্লাহ তা‘আলার সামনে হৃদয় মনের উপস্থিতির (হুদুরুল ক্বলবের) বিষয়টি ছুটে যায়, যা সালাতের প্রাণ ও সারাংশ বলে গণ্য। সুতরাং ভয় মিশ্রিত বিনয় (খুশু‘) ও হৃদয় মনের উপস্থিতির (হুদুরুল ক্বলব) ব্যতীত আদায় করা সালাত মৃত দেহের মতো, যাতে কোনো প্রাণ নেই, আর এ জন্য বান্দার পক্ষ থেকে আল্লাহ তা‘আলা তা (সালাত) গ্রহণ করবেন না এবং তার জন্য তাকে সাওয়াব দিবেন না, যদিও দুনিয়ার বিধিবিধানগুলোর ক্ষেত্রে কোনো কোনো ফরয বিষয় থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। কারণ, বান্দা তার সালাত থেকে শুধু ততটুকু উপকার হাসিল করতে সক্ষম হবে, তার থেকে যতটুকু সে অনুধাবন করতে পেরেছে, যেমনটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«إِنَّ الْعَبْدَ لَيُصَلِّي الصَّلَاةَ، و مَا كُتِبَ لَهُ إِلَّا عُشْرُهَا، تُسْعُهَا، ثُمُنُهَا، سُبُعُهَا، سُدُسُهَا، خُمُسُهَا، رُبُعُهَا، ثُلُثُهَا، نِصْفُهَا» .
“বান্দা সালাত আদায় করে এবং তার জন্য সালাত থেকে সাওয়াব বরাদ্দ হয় তার এক-দশমাংশ, এক-নবমাংশ, এক-অষ্টমাংশ, এক-সপ্তমাংশ, এক-ষষ্ঠাংশ, এক-পঞ্চমাংশ, এক-চতুর্থাংশ, এক-তৃতীয়াংশ ও তার অর্ধেক।” [আহমাদ ও আবূ দাউদ। আর আলবানী হাদীসটিকে ‘হাসান’ বলেছেন।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন:
«إِذَا قُمْتَ فِي صَلَاتِكَ، فَصَلِّ صَلَاةَ مُوَدِّعٍ» .
“যখন তুমি তোমার সালাতে দণ্ডায়মান হবে, তখন তুমি এমনভাবে সালাত আদায় কর, যা হবে বিদায়ী ব্যক্তির শেষ সালাতের মতো।” [আহমাদ ও ইবনু মাজাহ। আর আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।]
রিডিং সেটিংস
Bangla
System
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
সাপোর্ট করুন