মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, Hadith.one বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে! আমাদের সার্ভারের মেয়াদ ১১ অক্টোবর ২০২৫ এ শেষ হবে, এবং এবং ওয়েবসাইট টি চালানোর জন্য আমাদের কোনো ফান্ড নেই।
🌟 আপনার দান এই প্ল্যাটফর্মকে বাঁচাতে পারে এবং প্রতিটি হাদিস পড়ার মাধ্যমে সদকাহ জারিয়ার অংশীদার হতে পারেন!
🔗 অনুগ্রহ করে আপনার দানের মাধ্যমে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি চালিয়ে নিতে সাহায্য করুন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান!
স্বঅভিমত ত্যাগ করে হাদীসের অনুসরণের উজ্জল দৃষ্টান্ত যুগে যুগে:
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/4/8
আবু বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু:
এতদসত্ত্বেও যখন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে দাদীর উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্য সম্পত্তি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলো, তিনি বললেন:
«مالكَِ في كتاب الله من شيء وما علمت لكِ في سنة رسول الله صلى الله عليه وسلم من شيء، ولكن ... حتى أسأل الناس» .
“তোমার জন্য আল্লাহর কুরআনে অংশ নির্ধারিত নেই এবং হাদীসেও তদ্রূপ কোনো নির্দেশ আমার জানা নেই। তবে আমি লোকদেরকে এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করব।” লোকদিগকে জিজ্ঞেস করা হলে মুগীরা ইবন শো‘বা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু এবং মুহাম্মাদ ইবন মাসলামা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু দাঁড়িয়ে সাক্ষ্য দিলেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাদীকে পরিত্যক্ত সম্পত্তির এক ষষ্ঠাংশ দিয়েছেন। ইমরান ইবন হোসাইন এ হাদীসটি পৌছিয়েছেন।” (আবু দাউদ, তিরমিযী)
উক্ত তিনজন সাহাবী আবু বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কিংবা খলীফা চতুষ্টয়ের অন্যান্যদের সমকক্ষ নন। তথাপি এ হাদীসটি সম্পর্কীয় জ্ঞানের ব্যাপারে তাদেরকে বিশেষত্ব দেওয়া হয়েছে এবং এ রায় গ্রহণের ব্যাপারে সমস্ত উম্মত একমত।
উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু:
অনুমতি প্রার্থনার হাদীস তার জানা ছিল না। এ সম্পর্কে তাকে আবু মুসা আল আশ‘আরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু জানানোর পর অবগত হন এবং সত্যায়নের জন্য সাক্ষীও তিনি তলব করেছেন। (সহীহ বুখারী)
স্ত্রী স্বামীর দিয়তে (রক্তপণ বা জরিমানাস্বরূপ প্রাপ্ত সম্পদ) অংশীদারী হবে কিনা -এ বিষয়ে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু জ্ঞাত ছিলেন না; বরং তার ধারণা ছিল দিয়ত অভিভাবকের প্রাপ্য। দাহহাক ইবন সুফইয়ান আল-কালবী -যিনি রাসূলের সময় কোনো গ্রাম্য এলাকায় আমীর ছিলেন, উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস জানালেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশইয়াম আদ-দিবাবী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর স্ত্রীকে স্বামীর দিয়তের অংশীদার করেছেন। অতঃপর উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তাঁর মত পরিবর্তন করলেন এবং বললেন, যদি আমরা এ হাদীস না শুনতাম তবে -এর খিলাফ করতাম। (মসনাদে আহমদ, আবু দাউদ, তিরমিযী)
উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু অগ্নি পূজকদের নিকট থেকে জিযিয়া কর আদায় করা হবে কিনা এ বিষয়ে অবগত ছিলেন না। অতঃপর আব্দুর রহমান ইবন ‘আওফ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তাকে রাসূলের হাদীস শোনালেন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“তোমরা তাদের সাথে জিযিয়ার ব্যাপারে আহলে কিতাবের ন্যায় আচরণ কর।” (সহীহ বুখারী)
উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু সারগা ‘তাবুক উপত্যকার একটি গ্রামের নাম’ স্থানে পৌঁছলেন, তখন খবর পেলেন যে, শাম দেশে (সিরিয়া ও তৎসংলগ্ন এলাকা) প্লেগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এমতাবস্থায়, তিনি তার সাথে থাকা মুহাজিরীনে আউয়ালিনের নিকট পরামর্শ চাইলেন। তৎপর আনসারদের কাছে পরামর্শ চাইলেন। তৎপর মক্কাবিজয়ের সময়ের মুসলিমদের মতামত চাইলেন। তারা সকলেই নিজ নিজ অভিমত পেশ করলেন। কেউই এ সম্পর্কে হাদীস বলতে পারলেন না। এ সময় আব্দুর রহমান ইবন ‘আওফ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু আগমন করলেন এবং মহামারী সংক্রান্ত হাদিসটি বর্ণনা করলেন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“তোমরা অবস্থানকালীন কোনো স্থানে মহামারী দেখা দিলে তোমরা ঐ জায়গা থেকে পালিয়ে যেও না এবং কোনো স্থানে মহামারী প্রাদুর্ভাবের কথা শুনলে সেখানে তোমরা প্রবেশ করবে না।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
উমার ও আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা সালাতে সন্দেহ পোষণকারী ব্যক্তির বিধান সম্পর্কে আলোচনা করেন। এ সম্পর্কে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর নিকট পূর্বে কোনো সহীহ হাদীস পৌঁছে নি। তখন আব্দুর রহমান ইবন ‘আওফ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাদীসটি শোনালেন:
“সে সন্দেহ ছেড়ে ইয়াকীনের আমল করবে।” (মুসলিম, আবু দাউদ ও তিরমিযী)
একদা সফরকালে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু ভীষণ ঝড়ের সম্মুখীন হলেন এবং বলতে লাগলেন, কে আমাদেরকে ঝড় সম্পর্কীয় হাদীস শুনাবে? তখন আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, যখন আমার নিকট উমরের কথাটি পৌঁছল তখন আমি দলের পশ্চাতে ছিলাম। অতঃপর আমি আমার বাহনকে তাড়াতাড়ি চালালাম এবং উমারের নিকট পৌঁছলাম এবং ঝড় প্রবাহের সময় রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নির্দেশিত হাদীস তার নিকট বর্ণনা করলাম। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
“ঝড় আল্লাহার পক্ষ থেকে প্রবাহিত হয়ে থাকে। তা কখনও রহমত বহন করে আবার কখনও ‘আযাব বহন করে। অতএব, যখন তোমরা ঝড় প্রবাহিত হতে দেখ তখন তাকে গালি দিও না; বরং আল্লাহর নিকট তার মধ্যে নিহীত মঙ্গল কামনা কর এবং তার মধ্যে নিহীত অমঙ্গল হতে আশ্রয় প্রার্থনা কর।” (সহীহ মুসলিম)
এ মাস’আলাগুলো সম্পর্কে তিনি অবগত ছিলেন না; তা তার নিকট এমন লোকেরা পৌঁছালেন যারা তার সমকক্ষ নয়। এর পরও তিনি তা গ্রহণ করেছেন।
আরও কতগুলো এমন মাস’আলা আছে যেগুলো সম্পর্কে তার নিকট হাদীস এবং সে বিষয়ে হাদীস ব্যতিরেকেই বিচার করেছেন অথবা ফতোয়া দিয়েছেন। তার উদাহরণ নিম্নে তুলে ধরা হলো:
তিনি হাতের অঙ্গুলির দিয়ত (জরিমানা) সম্পর্কে ফতোয়া দিয়েছেন যে, সকল অঙ্গুলির দিয়ত সমান নয়; বরং অঙ্গুলির উপকারিতার তারতম্য অনুসারে তার দিয়তও কম বেশী হয়ে থাকে। কিন্তু আবু মুসা ও ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা তার তুলনায় জ্ঞানের দিক দিয়ে কম হওয়া সত্ত্বেও এ হাদীস সম্পর্কে জ্ঞাত ছিলেন, তাদের জানা ছিল যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«هَذِهِ وَهَذِهِ سَوَاءُ» . رواه البخاري
“বৃদ্ধাঙ্গুলী ও অনামিকার দিয়ত সমান সমান।” (সহীহ বুখারী)
মু‘আবিয়া রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর শাসনামলে এ হাদীসটি তাঁর নিকট পৌঁছলে তিনি সে অনুসারে রায় প্রদান করেন। মুসলিমদের এর অনুসরণ করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। উমারের নিকট উক্ত হাদীস না পৌঁছা তার জন্য ঐ ফতোয়া দোষণীয় ছিল না।
এমনিভাবে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু মুহরিম ব্যক্তিকে হজ ও উমরার এহরামের পূর্বে এবং জামরাতুল ‘আকাবায়ে শয়তানকে কংকর নিক্ষেপ করার পর মক্কায় তাওয়াফে ইফাদার (হজের ফরজ তাওয়াফ) পূর্বে সুগন্ধি ব্যবহার করতে নিষেধ করতেন। তিনি এবং তাঁর পুত্র আব্দুল্লাহ এবং অন্যান্য মর্যাদাবান সাহাবাগণ এ আদেশ করতেন। তাদের নিকট আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহার হাদীসটি পৌঁছে নি।
«طيبت رسولَ الله صلى الله عليه وسلم لاِحرامه قبل أن يحرم ولحله قبل أن يطوف» . متفق عليه
“আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে উমরাহর জন্য ইহরাম বাঁধার পূর্বে এবং হালালের জন্য (ইহরাম খোলা) তাওয়াফের পূর্বে সুগন্ধি লাগিয়ে দিতাম।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু চামড়ার মোজা না খোলা পর্যন্ত অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য মোজা পরিধানকারীকে মোজার উপর মাসেহ করার হুকুম দিতেন। সালাফে সালেহীনের একদল এ মত অনুসরণ করেন। তাদের নিকট মোজার উপরে মাসেহর সময় নির্ধারণ সংক্রান্ত হাদীস পৌঁছেনি। পক্ষান্তরে, এমন কতিপয় লোকের নিকট সহীহ হাদীস পৌছেছিল, যারা জ্ঞানের দিক দিয়ে তাদের সমকক্ষ ছিলেন না। এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে সঠিকভাবে বিভিন্ন পন্থায় হাদীস বর্ণিত হয়েছে। (সহীহ মুসলিম, আবু দাউদ ও তিরমিযী)
উসমান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু:
উসমান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বিধবার নিজ ঘরে ইদ্দত পালন করা সম্পর্কে জ্ঞাত ছিলেন না। আবু সাইদ খুদরীর বোন ফুরাইয়া বিনতে মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা -যার স্বামী মারা গেছেন- এ সম্পর্কীয় হাদীস শোনালেন যে, যখন ফুরাইয়ার স্বামী মারা গেলেন তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন:
«اُمكثيْ في بيتكَ حتى يبلغ الكتابُ أجَلَهُ» . رواه ابوداود والترمذي
“ইদ্দত পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত তুমি নিজ ঘরেই অবস্থান কর।” (আবু দাউদ ও তিরমিযী)
অতঃপর উসমান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু এ হাদীস গ্রহণ করলেন।
একদা মুহরিম অবস্থায় শিকারকৃত পশু উসমান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে হাদিয়া দেওয়া হলো এবং জন্তুটি তার জন্যই শিকার করা হয়েছিল, তিনি ওটা খাবার ইচ্ছা করেছিলেন। এমন সময় আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হাদীস শোনালেন যে, ইহরাম আবস্থায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শিকারকৃত গোশত হাদিয়া দেওয়া হলে তিনি তা ফেরৎ দিয়েছিলেন। (মুসনাদে আহমাদ)
আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু:
আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন: রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে যখন কোনো হাদীস শোনতাম, তা দ্বারা আল্লাহ তার ইচ্ছামত আমাকে উপকৃত করতেন। পক্ষান্তরে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছাড়া অন্য কেউ আমার নিকট হাদীস বর্ণনা করলে আমি তার নিকট হতে শপথ নিতাম। শপথ করার পর আমি তার বণির্ত হাদীস বিশ্বাস করতাম। আর আবু বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু আমার নিকট তওবার সালাতের হাদীস বর্ণনা করেছেন এবং তিনি সঠিক বর্ণনা করেছেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“যে ব্যক্তি কোনো গুনাহ করে, তারপর ভালোভাবে অযু করে দু রাকা‘আত সালাত আদায় করে এবং আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে, তখন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উল্লিখিত আয়াতটি পাঠ করেন, যাতে আল্লাহ বলেন: যারা কোনো অশ্লীল অথবা অন্যায় কাজ করে অথবা নফসের উপর অত্যাচার করে, তৎপর আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করে। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৫] আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবন মাজাহ প্রভৃতি।
আলী ও ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা গর্ভবতী বিধবা স্ত্রীলোকের দুই নির্ধারিত ইদ্দতের সময়ের (সন্তান প্রসবের ইদ্দত এবং স্বামীর মৃত্যুর পর দ্বিতীয়বার বিয়ের জন্য যে ইদ্দত) দীর্ঘতম ইদ্দত পালন করার ফতোয়া প্রদান করতেন। সুবাই‘আহ আল আসলামি সম্পর্কে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসটি তাঁর নিকট পৌঁছে নি। সুবাই‘আহ আল-আসলামীর গর্ভাবস্থায় তার স্বামী সা‘দ ইবন খাওলা -এর মৃত্যু হলে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জন্য সন্তান প্রসব পর্যন্ত ইদ্দতের সময় নির্ধারণ করেছিলেন। (সহীহ বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ)
আলী, যায়েদ ইবন ছাবেত, ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমসহ আরো অনেকেই মাহর নির্ধারণ ব্যতিরেকেই বিয়ে হওয়া স্ত্রীলোকের স্বামী মারা গেলে -এ ফতোয়া দিতেন যে, তার মাহর দিতে হবে না। কেননা তাদের নিকট বারওয়া‘ বিনতে ওয়াশেক সম্পর্কের হাদিসটি পৌঁছে নি। (আহমদ, তিরমিযী)
এ এক অধ্যায়। সাহাবীগণ থেকে বর্ণিত এরূপ ঘটনার সংখ্যা অগণিত; কিন্তু সাহাবীগণ ব্যতীত অন্যান্যদের হতে বর্ণিত সংখ্যাও হাজার হাজার, যা সংখ্যায়িত করা সম্ভব নয়।
উল্লিখিত সাহাবীগণ উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞ, বুদ্ধিমান, জ্ঞানী, উত্তম ও আল্লাহভীরু। তাদের পরবর্তীগণ এ সকল গুণাবলী হতে আনুপাতিক হারে অপূর্ণ। সুতরাং তাদের নিকট রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো কোনো হাদীস অজানা বা অস্পষ্ট থাকা কিছুমাত্র বিচিত্র নয় এবং এ ব্যাপারে বিস্তারিত বর্ণনার প্রয়োজন নেই।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হাদিস শেয়ার করুন
Or Copy Link
https://hadith.one/bn/book/4/8
রিডিং সেটিংস
Bangla
English
Bangla
Indonesian
Urdu
System
System
Dark
Green
Teal
Purple
Brown
Sepia
আরবি ফন্ট নির্বাচন
Kfgq Hafs
Kfgq Hafs
Qalam
Scheherazade
Kaleel
Madani
Khayma
অনুবাদ ফন্ট নির্বাচন
Kalpurush
Kalpurush
Rajdip
Bensen
Ekushe
Alinur Nakkhatra
Dhakaiya
Saboj Charulota
Niladri Nur
22
17
সাধারণ সেটিংস
আরবি দেখান
অনুবাদ দেখান
রেফারেন্স দেখান
হাদিস পাশাপাশি দেখান
এই সদাকা জারিয়ায় অংশীদার হোন
মুসলিম উম্মাহর জন্য বিজ্ঞাপনমুক্ত মডার্ন ইসলামিক এপ্লিকেশন উপহার দিতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনার এই দান সদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আমল নামায় যুক্ত হবে ইন শা আল্লাহ।